রংপুর প্রতিনিধি
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের বলেছেন, ‘সরকারের হাতে বাংলাদেশি টাকাও নেই, বিদেশি ডলারও নেই, সরকার অর্থ কষ্টে ভুগছেন। জনগণের কাছ থেকে সেই টাকা তুলে নেওয়ার চেষ্টা করছেন, একেক সময় একেক ধরনের অজুহাত দিচ্ছেন। কখনো আইএমএফ এর অজুহাত কখনো ইউক্রেন যুদ্ধের অজুহাত।’
আজ বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে রংপুর মহানগরীর সেনপাড়ায় পৈতৃক নিবাস স্কাইভিউতে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়ের সময় এসব কথা বলেন তিনি।
জিএম কাদের বলেন, ‘সরকারের হাতে টাকা না থাকায় ইউক্রেন যুদ্ধ ও আইএমএফ এর অজুহাত দিয়ে সরকার বিদ্যুৎসহ দ্রব্যমূল্য বাড়িয়ে জনগণের কাছ থেকে টাকা তুলে নিচ্ছে।’
জিএম কাদের আরও বলেন, ‘দ্রব্যমূল্য বাড়াবেন সেটা ঠিক আছে। কিন্তু দেশের মানুষকে মেরে ফেলে তো আপনারা রাজনীতি করতে পারেন না। আপনাকে দেখতে হবে, যেটা বাড়াচ্ছি সেটা যদি জনগণ সহ্য করতে না পারে তাহলে অন্য বিকল্প নিতে হবে। অন্যান্য দেশে ক্যাশ ইনসেনটিভ দেওয়া হচ্ছে। মানুষকে নানাভাবে টাকা দেওয়া হচ্ছে। আমাদেরকেও তো কোনো না কোনো ব্যবস্থা নিতে হবে।’
জিএম কাদের বলেন, ‘জন বিচ্ছিন্ন উন্নয়ন আমরা চাই না। জনগণের কল্যাণ কবে হবে আমরা জানি না। কিন্তু বড় বড় প্রজেক্ট হচ্ছে। বিভিন্নভাবে সেগুলোতে অনিয়ম ও দুর্নীতি হচ্ছে। এ রকম অভিযোগ আসছে। অনেক চুক্তি করা হচ্ছে যেগুলো দেশের স্বার্থ বিরোধী। জনগণের স্বার্থ বিরোধী। সরকারকে এসব থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। জনগণকে বাঁচানোর চেষ্টা করতে হবে। তা না হলে সামনের দিকে আরও খারাপ দিন আসবে বলে আমরা আশঙ্কা করছি।’
বিরোধী জোটের ওপর দমন পীড়নের কঠোর সমালোচনা করে জিএম কাদের বলেন, ‘সবাইকে কথা বলার অধিকার নিশ্চিত করতে হবে। তা না হলে গণতন্ত্র রক্ষা হবে না। আওয়ামী লীগ ও বিএনপিকে দেশের ৮০ ভাগ মানুষই চায় না। তারা বিকল্প দলকে খুঁজছে। সে কারণেই জাতীয় পার্টি জনগণের কাছে সেই বিকল্প দল হিসেবে আস্থা নিতে কাজ করে চলেছে।’
এ সময় প্রেসিডিয়াম সদস্য ও রংপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা, আদিলুর রহমান এমপি, রংপুর মহানগর সাধারণ সম্পাদক এসএম ইয়াসীর, জেলা সদস্যসচিব হাজি আব্দুর রাজ্জাক, মহানগর সিনিয়র সহসভাপতি লোকমান হোসেন, সহসভাপতি জাহিদুল ইসলাম, মহানগর ছাত্র সমাজ সভাপতি ইয়াসিন আরাফাত আসিফসহ দলটির কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের বলেছেন, ‘সরকারের হাতে বাংলাদেশি টাকাও নেই, বিদেশি ডলারও নেই, সরকার অর্থ কষ্টে ভুগছেন। জনগণের কাছ থেকে সেই টাকা তুলে নেওয়ার চেষ্টা করছেন, একেক সময় একেক ধরনের অজুহাত দিচ্ছেন। কখনো আইএমএফ এর অজুহাত কখনো ইউক্রেন যুদ্ধের অজুহাত।’
আজ বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে রংপুর মহানগরীর সেনপাড়ায় পৈতৃক নিবাস স্কাইভিউতে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়ের সময় এসব কথা বলেন তিনি।
জিএম কাদের বলেন, ‘সরকারের হাতে টাকা না থাকায় ইউক্রেন যুদ্ধ ও আইএমএফ এর অজুহাত দিয়ে সরকার বিদ্যুৎসহ দ্রব্যমূল্য বাড়িয়ে জনগণের কাছ থেকে টাকা তুলে নিচ্ছে।’
জিএম কাদের আরও বলেন, ‘দ্রব্যমূল্য বাড়াবেন সেটা ঠিক আছে। কিন্তু দেশের মানুষকে মেরে ফেলে তো আপনারা রাজনীতি করতে পারেন না। আপনাকে দেখতে হবে, যেটা বাড়াচ্ছি সেটা যদি জনগণ সহ্য করতে না পারে তাহলে অন্য বিকল্প নিতে হবে। অন্যান্য দেশে ক্যাশ ইনসেনটিভ দেওয়া হচ্ছে। মানুষকে নানাভাবে টাকা দেওয়া হচ্ছে। আমাদেরকেও তো কোনো না কোনো ব্যবস্থা নিতে হবে।’
জিএম কাদের বলেন, ‘জন বিচ্ছিন্ন উন্নয়ন আমরা চাই না। জনগণের কল্যাণ কবে হবে আমরা জানি না। কিন্তু বড় বড় প্রজেক্ট হচ্ছে। বিভিন্নভাবে সেগুলোতে অনিয়ম ও দুর্নীতি হচ্ছে। এ রকম অভিযোগ আসছে। অনেক চুক্তি করা হচ্ছে যেগুলো দেশের স্বার্থ বিরোধী। জনগণের স্বার্থ বিরোধী। সরকারকে এসব থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। জনগণকে বাঁচানোর চেষ্টা করতে হবে। তা না হলে সামনের দিকে আরও খারাপ দিন আসবে বলে আমরা আশঙ্কা করছি।’
বিরোধী জোটের ওপর দমন পীড়নের কঠোর সমালোচনা করে জিএম কাদের বলেন, ‘সবাইকে কথা বলার অধিকার নিশ্চিত করতে হবে। তা না হলে গণতন্ত্র রক্ষা হবে না। আওয়ামী লীগ ও বিএনপিকে দেশের ৮০ ভাগ মানুষই চায় না। তারা বিকল্প দলকে খুঁজছে। সে কারণেই জাতীয় পার্টি জনগণের কাছে সেই বিকল্প দল হিসেবে আস্থা নিতে কাজ করে চলেছে।’
এ সময় প্রেসিডিয়াম সদস্য ও রংপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা, আদিলুর রহমান এমপি, রংপুর মহানগর সাধারণ সম্পাদক এসএম ইয়াসীর, জেলা সদস্যসচিব হাজি আব্দুর রাজ্জাক, মহানগর সিনিয়র সহসভাপতি লোকমান হোসেন, সহসভাপতি জাহিদুল ইসলাম, মহানগর ছাত্র সমাজ সভাপতি ইয়াসিন আরাফাত আসিফসহ দলটির কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
আদালত পরিদর্শক বলেন, শাহজালাল তাঁর জবানবন্দিতে তুহিন হত্যাকাণ্ডে নিজে জড়িত ছিলেন এবং অন্য কে কে জড়িত, সেসব বিষয় উল্লেখ করে বক্তব্য দিয়েছেন। তবে অন্য আসামিরা স্বীকারোক্তি দিতে রাজি হননি। তা ছাড়া পুলিশও তাঁদের আর জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রিমান্ডের আবেদন করেনি। এ কারণে আদালত সব আসামিকে কারাগারে পাঠানোর...
৬ মিনিট আগেবরগুনার পাথরঘাটায় স্কুলে কোচিং শেষে নিজের ক্লাসে যায় ছাত্রীরা। এ সময় একজন পানির বোতল থেকে পানি পান করে। পানিতে দুর্গন্ধ পেয়ে সে বিষয়টি সহপাঠীদের জানায়। এরপর আরও চার ছাত্রী ওই পানি খেয়ে অসুস্থবোধ করতে থাকে।
৬ মিনিট আগেবান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তের ওপারের তমব্রু রাইট ক্যাম্প এলাকায় গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় ঘুমধুমের তমব্রু সীমান্তে বসবাসকারীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) সতর্ক পাহারায় রয়েছে।
১২ মিনিট আগেরংপুরের বদরগঞ্জে স্কুলছাত্রীদের অশ্লীল ভিডিও দেখানোর অভিযোগ উঠেছে রবিউল ইসলাম নামের এক দপ্তরির বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় অভিভাবকেরা ক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছেন। ওই দপ্তরির শাস্তি না হওয়া পর্যন্ত সন্তানদের স্কুলে পাঠাবেন না বলে অভিভাবকেরা হুমকি দিয়েছেন। এদিকে তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে এক অভিভাবক গত বৃহস্পতিবার ইউএন
১৫ মিনিট আগে