রংপুর প্রতিনিধি
ঈদুল আজহার আগে পাঁচ মাসের বকেয়া বেতন পরিশোধসহ পাঁচ দফা দাবিতে রংপুরে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ করেছেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মসজিদভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রমে কর্মরত শিক্ষকেরা। দ্রুত দাবি মেনে না নিলে তাঁরা কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন।
আজ শনিবার দুপুরে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে মানববন্ধন করেন প্রায় দেড় হাজার শিক্ষক, কেয়ারটেকার ও কর্মকর্তা-কর্মচারী। তাঁরা নৈতিকতা ও ধর্মীয় মূল্যবোধ উন্নয়নে মসজিদভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রমের অষ্টম পর্যায়ের প্রকল্পে কর্মরত। মানববন্ধন শেষে তাঁরা জেলা প্রশাসকের কাছে স্মারকলিপি জমা দেন।
পাঁচ দফা দাবি হলো—প্রকল্পটি দ্রুত অনুমোদন করে ঈদের আগে সবার পাঁচ মাসের বেতন-ভাতা ও বোনাস পরিশোধ, রাজস্বভুক্ত করা, সপ্তম পর্যায়ের বিদ্যমান জনবলকে অষ্টম পর্যায় প্রকল্পে স্বয়ংক্রিয়ভাবে স্থানান্তর, কেয়ারটেকারদের স্কেলভুক্ত বেতন দেওয়া ও শিক্ষকদের বেতন-ভাতা সম্মানজনক হারে বৃদ্ধি করা।
মানববন্ধনে শিক্ষকেরা বলেন, গ্রাম পর্যায়ে মসজিদভিত্তিক এই শিক্ষা কার্যক্রম ইসলামের নৈতিকতা শেখাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কিন্তু এই শিক্ষা কার্যক্রমের সঙ্গে যাঁরা সংযুক্ত রয়েছেন, তাঁরাই অবহেলিত এবং বৈষম্যের শিকার হচ্ছেন।
তারাগঞ্জের কেয়ারটেকার নজরুল ইসলাম বলেন, ‘জানুয়ারি থেকে মে মাস পর্যন্ত সমস্ত বকেয়া বেতন-বোনাসসহ ঈদের আগে দিতে হবে। আমাদের যে বেতন, তা দিয়ে জীবন চলানো কঠিন। বেতন-ভাতা বৃদ্ধি করতে হবে। যাতে স্ত্রী-সন্তান নিয়ে সম্মানের সঙ্গে বাঁচতে পারি। দ্রুত দাবি মেনে না নিলে আমরা কঠোর কর্মসূচি পালন করব।’
শিক্ষক গফুর উদ্দিন বলেন, ‘ইমামতির পাশাপাশি ফাউন্ডেশনের শিক্ষকতা করে মাসে পাঁচ হাজার টাকা পাই। কিন্তু সে টাকাও নিয়মিত দেয় না। এখন পাঁচ মাস ধরে টাকা পাই না। প্রকল্পও অনুমোদন হচ্ছে না। তাহলে আমরা কীভাবে বাঁচব? ইমামদের তো সরকারিভাবে কোনো বেতন-ভাতা নেই। আমরা চাই দ্রুত প্রকল্প অনুমোদন করে আমাদের পাওনা পরিশোধ করে দেওয়া হোক। আমরা যেন ন্যায্য পাওনার জন্য রাস্তায় না আসি।’
ঈদুল আজহার আগে পাঁচ মাসের বকেয়া বেতন পরিশোধসহ পাঁচ দফা দাবিতে রংপুরে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ করেছেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মসজিদভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রমে কর্মরত শিক্ষকেরা। দ্রুত দাবি মেনে না নিলে তাঁরা কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন।
আজ শনিবার দুপুরে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে মানববন্ধন করেন প্রায় দেড় হাজার শিক্ষক, কেয়ারটেকার ও কর্মকর্তা-কর্মচারী। তাঁরা নৈতিকতা ও ধর্মীয় মূল্যবোধ উন্নয়নে মসজিদভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রমের অষ্টম পর্যায়ের প্রকল্পে কর্মরত। মানববন্ধন শেষে তাঁরা জেলা প্রশাসকের কাছে স্মারকলিপি জমা দেন।
পাঁচ দফা দাবি হলো—প্রকল্পটি দ্রুত অনুমোদন করে ঈদের আগে সবার পাঁচ মাসের বেতন-ভাতা ও বোনাস পরিশোধ, রাজস্বভুক্ত করা, সপ্তম পর্যায়ের বিদ্যমান জনবলকে অষ্টম পর্যায় প্রকল্পে স্বয়ংক্রিয়ভাবে স্থানান্তর, কেয়ারটেকারদের স্কেলভুক্ত বেতন দেওয়া ও শিক্ষকদের বেতন-ভাতা সম্মানজনক হারে বৃদ্ধি করা।
মানববন্ধনে শিক্ষকেরা বলেন, গ্রাম পর্যায়ে মসজিদভিত্তিক এই শিক্ষা কার্যক্রম ইসলামের নৈতিকতা শেখাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কিন্তু এই শিক্ষা কার্যক্রমের সঙ্গে যাঁরা সংযুক্ত রয়েছেন, তাঁরাই অবহেলিত এবং বৈষম্যের শিকার হচ্ছেন।
তারাগঞ্জের কেয়ারটেকার নজরুল ইসলাম বলেন, ‘জানুয়ারি থেকে মে মাস পর্যন্ত সমস্ত বকেয়া বেতন-বোনাসসহ ঈদের আগে দিতে হবে। আমাদের যে বেতন, তা দিয়ে জীবন চলানো কঠিন। বেতন-ভাতা বৃদ্ধি করতে হবে। যাতে স্ত্রী-সন্তান নিয়ে সম্মানের সঙ্গে বাঁচতে পারি। দ্রুত দাবি মেনে না নিলে আমরা কঠোর কর্মসূচি পালন করব।’
শিক্ষক গফুর উদ্দিন বলেন, ‘ইমামতির পাশাপাশি ফাউন্ডেশনের শিক্ষকতা করে মাসে পাঁচ হাজার টাকা পাই। কিন্তু সে টাকাও নিয়মিত দেয় না। এখন পাঁচ মাস ধরে টাকা পাই না। প্রকল্পও অনুমোদন হচ্ছে না। তাহলে আমরা কীভাবে বাঁচব? ইমামদের তো সরকারিভাবে কোনো বেতন-ভাতা নেই। আমরা চাই দ্রুত প্রকল্প অনুমোদন করে আমাদের পাওনা পরিশোধ করে দেওয়া হোক। আমরা যেন ন্যায্য পাওনার জন্য রাস্তায় না আসি।’
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) নির্বাচনে অবশেষে ১০টি প্যানেল ঘোষণা করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার ছাত্রদল, বাম ছাত্রসংগঠন ও ছাত্রশিবিরসহ বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষ থেকে এসব প্যানেল ঘোষণা করা হয়। তবে এই নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন না বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের চবির তিন আলোচিত সমন্বয়ক।
১ ঘণ্টা আগেআমনের ভরা মৌসুমে কুড়িগ্রামের কয়েকটি স্থানে সারসংকটের অভিযোগ তুলে বিক্ষোভ করছেন কৃষকেরা। তাঁদের অভিযোগ, ডাই-অ্যামোনিয়াম ফসফেট (ডিএপি) এবং ইউরিয়া সারের জন্য ডিলার পয়েন্ট ও খুচরা বিক্রেতাদের কাছে গিয়ে শূন্য হাতে ফিরছেন তাঁরা। এতে করে আমন খেতসহ রবিশস্যের আগাম আবাদ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেভারতের আসাম থেকে কয়েক শ বছর আগে বাংলাদেশে এসে বসতি গড়ে খাসিয়া উপজাতির মানুষ। বসবাসের জন্য সিলেটের পাহাড়ি এলাকায় বন বিভাগের জমিতে নির্মাণ করে বসতঘর। তাদের পাড়াগুলো পুঞ্জি হিসেবে পরিচিত। মৌলভীবাজার জেলার ৭ উপজেলায় এমন ৬১টি পুঞ্জি রয়েছে খাসিয়াদের।
২ ঘণ্টা আগে২০০২ সালে বুয়েট শিক্ষার্থী সাবেকুন নাহার সনি হত্যা মামলার দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি মুশফিক উদ্দিন টগরকে (৫০) গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। তাঁর কাছ থেকে একটি রিভলবার ও ১৫৬ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে