বদরগঞ্জ (রংপুর) প্রতিনিধি
রংপুরের বদরগঞ্জে বিএনপি নেতা লাভলু মিয়াকে (৫০) হত্যার ১৮ দিন অতিবাহিত হলেও পুলিশ এখন পর্যন্ত মূল আসামিদের গ্রেপ্তার করতে পারেনি।
এই হত্যার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বদরগঞ্জ উপজেলাবাসীর ব্যানারে আজ বুধবার দুপুর ১২টার দিকে পৌর শহরের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার এলাকায় ওই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় ইউপি চেয়ারম্যান মানিককে বহিষ্কার, গ্রেপ্তার ও ফাঁসির দাবিতে মূল সড়কে শুয়ে পড়েন কয়েকজন মানববন্ধনকারী।
এই হত্যার মূল আসামি করা হয়েছে উপজেলার কালুপাড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও বিএনপির বহিষ্কৃত নেতা শহিদুল হক মানিক, তাঁর ছেলে তমাল ও বদরগঞ্জ ব্যবসায়ী সমিতির সাবেক সভাপতি সরওয়ার জাহান মানিককে।
ঘণ্টাব্যাপী চলা ওই মানববন্ধনের নেতৃত্ব দেন সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান মোশারফ সরকার। বক্তব্য দেন সাবেক সংসদ সদস্য ও সদ্যবহিষ্কৃত বিএনপি নেতা মোহাম্মদ আলী সরকার, নিহত লাভলু মিয়ার স্ত্রী রায়হানা, মেয়ে লাবনী, সাবেক বিএনপি নেতা হুমায়ুন কবির মানিক, আবুজার গফফারী, সুমন মিয়া, রফিকুল ইসলাম, আশরাফুল আলম সংগ্রাম প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, ৫ এপ্রিল দিবালোকে ইউপি চেয়ারম্যান মানিকের নেতৃত্বে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করা হয় লাভলু মিয়াকে। পুলিশ রহস্যজনক কারণে মূল আসামিদের গ্রেপ্তার করছে না। তাঁদের দ্রুত গ্রেপ্তার করা না হলে বৃহত্তর আন্দোলন গড়ে তোলার ঘোষণা দেওয়া হয় ওই মানববন্ধন থেকে। মানববন্ধন শেষে বক্তারা চেয়ারম্যান মানিককে বহিষ্কারের দাবিতে ইউএনওর কাছে স্মারকলিপি দেন।
বদরগঞ্জ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) নুরুল আমিন সরকার বলেন, ওই হত্যার ঘটনায় কয়েকজন আসামিকে গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে। মূল আসামিদের গ্রেপ্তার অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
৫ এপ্রিল দুপুরে বদরগঞ্জে একটি দোকানভাড়া দেওয়া–নেওয়াকে কেন্দ্র করে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত হয়ে বাবলু মিয়া মারা যান। এ ঘটনায় বদরগঞ্জ থানায় নিহত ব্যক্তির ছেলে রায়হান মিয়া বাদী হয়ে উপজেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও কালুপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শহিদুল হক মানিক (৫০), তাঁর ছেলে তানভীর আহম্মেদ তমাল (৩২), বদরগঞ্জ ব্যবসায়ী সমিতির সাবেক সভাপতি সরওয়ার জাহান মানিকসহ (৫৫) ১২ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা ১০০-১৫০ জনকে আসামি করে বদরগঞ্জ থানায় হত্যা মামলা করেন। নিহত লাভলু মিয়া উপজেলার মধুপুর ইউনিয়ন বিএনপির সমাজকল্যাণ সম্পাদক ছিলেন।
রংপুরের বদরগঞ্জে বিএনপি নেতা লাভলু মিয়াকে (৫০) হত্যার ১৮ দিন অতিবাহিত হলেও পুলিশ এখন পর্যন্ত মূল আসামিদের গ্রেপ্তার করতে পারেনি।
এই হত্যার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বদরগঞ্জ উপজেলাবাসীর ব্যানারে আজ বুধবার দুপুর ১২টার দিকে পৌর শহরের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার এলাকায় ওই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় ইউপি চেয়ারম্যান মানিককে বহিষ্কার, গ্রেপ্তার ও ফাঁসির দাবিতে মূল সড়কে শুয়ে পড়েন কয়েকজন মানববন্ধনকারী।
এই হত্যার মূল আসামি করা হয়েছে উপজেলার কালুপাড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও বিএনপির বহিষ্কৃত নেতা শহিদুল হক মানিক, তাঁর ছেলে তমাল ও বদরগঞ্জ ব্যবসায়ী সমিতির সাবেক সভাপতি সরওয়ার জাহান মানিককে।
ঘণ্টাব্যাপী চলা ওই মানববন্ধনের নেতৃত্ব দেন সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান মোশারফ সরকার। বক্তব্য দেন সাবেক সংসদ সদস্য ও সদ্যবহিষ্কৃত বিএনপি নেতা মোহাম্মদ আলী সরকার, নিহত লাভলু মিয়ার স্ত্রী রায়হানা, মেয়ে লাবনী, সাবেক বিএনপি নেতা হুমায়ুন কবির মানিক, আবুজার গফফারী, সুমন মিয়া, রফিকুল ইসলাম, আশরাফুল আলম সংগ্রাম প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, ৫ এপ্রিল দিবালোকে ইউপি চেয়ারম্যান মানিকের নেতৃত্বে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করা হয় লাভলু মিয়াকে। পুলিশ রহস্যজনক কারণে মূল আসামিদের গ্রেপ্তার করছে না। তাঁদের দ্রুত গ্রেপ্তার করা না হলে বৃহত্তর আন্দোলন গড়ে তোলার ঘোষণা দেওয়া হয় ওই মানববন্ধন থেকে। মানববন্ধন শেষে বক্তারা চেয়ারম্যান মানিককে বহিষ্কারের দাবিতে ইউএনওর কাছে স্মারকলিপি দেন।
বদরগঞ্জ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) নুরুল আমিন সরকার বলেন, ওই হত্যার ঘটনায় কয়েকজন আসামিকে গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে। মূল আসামিদের গ্রেপ্তার অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
৫ এপ্রিল দুপুরে বদরগঞ্জে একটি দোকানভাড়া দেওয়া–নেওয়াকে কেন্দ্র করে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত হয়ে বাবলু মিয়া মারা যান। এ ঘটনায় বদরগঞ্জ থানায় নিহত ব্যক্তির ছেলে রায়হান মিয়া বাদী হয়ে উপজেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও কালুপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শহিদুল হক মানিক (৫০), তাঁর ছেলে তানভীর আহম্মেদ তমাল (৩২), বদরগঞ্জ ব্যবসায়ী সমিতির সাবেক সভাপতি সরওয়ার জাহান মানিকসহ (৫৫) ১২ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা ১০০-১৫০ জনকে আসামি করে বদরগঞ্জ থানায় হত্যা মামলা করেন। নিহত লাভলু মিয়া উপজেলার মধুপুর ইউনিয়ন বিএনপির সমাজকল্যাণ সম্পাদক ছিলেন।
ভবন নির্মাণের পর আর তেমন কোনো সংস্কার না হওয়ায় বর্তমানে ভবনগুলো ভেঙে পড়ার মতো ঝুঁকিতে রয়েছে। একাডেমিক ভবনের তৃতীয় তলায় অবস্থিত ছাত্রদের আবাসিক হোস্টেলে বড় বড় ফাটল থাকায় পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। শ্রেণিকক্ষে পাঠদানের সময় পলেস্তারা খসে পড়ে, কোথাও কোথাও রড বের হয়ে গেছে।
৪ মিনিট আগে২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
৩৭ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৪০ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে