কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি
ভারতের সিকিমে আকস্মিক বন্যা ও তিস্তার ড্যাম ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় বাংলাদেশের উত্তরের পাঁচ জেলার তিস্তাতীরবর্তী এলাকায় বন্যার আশঙ্কা করছে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড (বাপাউবো)। উজানের ঢলে গতকাল বুধবার থেকে অস্বাভাবিক গতিতে বাড়ছে তিস্তার পানি। ইতিমধ্যে রংপুরের কাউনিয়া পয়েন্টে পানি বিপৎসীমা অতিক্রম করেছে। এ অবস্থায় কুড়িগ্রামের রাজারহাটে তিস্তার বাম তীরের ক্ষতিগ্রস্ত স্পার বাঁধ ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা করছে স্থানীয় প্রশাসন ও তীরবর্তী বাসিন্দারা।
পাউবো, কুড়িগ্রামের নিয়ন্ত্রণকক্ষ জানায়, আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৯টায় রংপুরের কাউনিয়া পয়েন্টে তিস্তার পানি বিপৎসীমার ৩০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। বুধবার সকাল ৯টা থেকে বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় এই পয়েন্টে তিস্তার পানি ৯০ সেন্টিমিটার বেড়েছে।
বন্যার পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের বরাতে পাউবো গতকাল বুধবার দুপুরে জানিয়েছে, ভারতীয় আবহাওয়া সংস্থার তথ্য অনুযায়ী ভারতের সিকিম অঞ্চলে ভারী বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস থাকায় তিস্তা নদীতে বন্যা পরিস্থিতি অব্যাহত থাকতে পারে। ভারতের উত্তর সিকিমে তিস্তা নদীর চুংথাং ড্যাম ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় বাংলাদেশের নীলফামারী, লালমনিরহাট, রংপুর, কুড়িগ্রাম ও গাইবান্ধা জেলায় তিস্তাতীরবর্তী এলাকাসমূহ প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। তবে বুধবার বিকেল ৪টায় দেওয়া পূর্বাভাসে সংস্থাটি জানিয়েছে, উজানে ভারতীয় অংশে তিস্তার পানি কিছুটা স্থিতিশীল থেকে দোমোহনী পয়েন্টে ধীরগতিতে হ্রাস পাচ্ছে।
এদিকে তিস্তায় সম্ভাব্য বন্যা পরিস্থিতিতে কুড়িগ্রামের রাজারহাট উপজেলার তিস্তার বামপাড়ের ক্ষতিগ্রস্ত স্পার বাঁধ নিয়ে আতঙ্কে রয়েছে এর উজান ও ভাটিতে থাকা কয়েক শ পরিবার। যদিও পানি উন্নয়ন বোর্ড বলছে, ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধটির অবশিষ্ট অংশ নিয়ে তেমন ঝুঁকি নেই।
জেলার রাজারহাট ও উলিপুর উপজেলার তিস্তাপারের মানুষকে নিরাপদ আশ্রয়ে যেতে স্থানীয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে মাইকিং করা হয়েছে। এ ছাড়া সম্ভাব্য দুর্যোগে আশ্রয় নেওয়ার জন্য স্থানীয় বাসিন্দাদের জন্য দুই উপজেলায় ২৮টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
রাজারহাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কাবেরী রায় বলেন, ‘উপজেলার ঘড়িয়ালডাঙ্গা ও বিদ্যানন্দ ইউনিয়নের প্রতিটি ওয়ার্ডে মাইকিং করে সম্ভাব্য বন্যার সতর্কতা প্রচার করা হয়েছে। স্থানীয় মসজিদ থেকেও মাইকিং করা হয়েছে। নদীতীরবর্তী বাসিন্দাদের সময়মতো আশ্রয়কেন্দ্রসহ নিরাপদ আশ্রয়ে যেতে বলা হয়েছে।’
প্রশাসনের প্রস্তুতি নিয়ে ইউএনও বলেন, ‘আমরা ১৪টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রেখেছি। এ ছাড়া জরুরি পরিস্থিতিতে উদ্ধার তৎপরতার জন্য নৌকা প্রস্তুত রাখা হয়েছে। সবাই সতর্ক রয়েছে।’
উপজেলার ঘড়িয়ালডাঙ্গা ইউনিয়নের বুড়িরহাটে তিস্তার বাম তীরে ক্ষতিগ্রস্ত স্পার বাঁধ নিয়ে আশঙ্কা প্রকাশ করে ইউএনও বলেন, ‘বাঁধটি অর্ধেক ভেঙে আছে। এটি পুরোটা ভেঙে যাওয়া নিয়ে ভয়ে আছি। এটি ভেঙে গেলে পরিস্থিতি খারাপ হতে পারে। তাই আমরা একটু টেনশনে আছি।’ এ ছাড়া তেমন ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা নেই বলে জানান ইউএনও।
এদিকে উলিপুর উপজেলার তিস্তাতীরবর্তী চারটি ইউনিয়নে সতর্কতামূলক মাইকিং করা হয়েছে। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) খন্দকার মুদাচ্ছির বিন আলী ও ইউএনও (ভারপ্রাপ্ত) কাজী মাহমুদুর রহমান বুধবার উপজেলার থেতরাই ও বজরা ইউনিয়নে ঘুরে স্থানীয়দের আশ্রয়কেন্দ্রসহ নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার প্রস্তুতি নিতে বলেছেন। সম্ভাব্য বন্যা পরিস্থিতি মোকাবিলায় ১৪টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এ ছাড়া পরিস্থিতি মোকাবিলায় চারটি ইউনিয়নে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা শাখার কর্মীদের ট্যাগ করা হয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) কাজী মাহমুদুর রহমান বলেন, ‘তিস্তার তীরবর্তী এলাকায় আমাদের সতর্ক দৃষ্টি রয়েছে। বন্যা পরিস্থিতি সৃষ্টি হলে দুর্গতরা যাতে আশ্রয়কেন্দ্রে আসতে পারেন, সে জন্য আমরা প্রস্তুতি রেখেছি। খাদ্যসহায়তাসহ যেকোনো জরুরি পরিস্থিতি মোকাবিলায়ও প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।’
পাউবো কুড়িগ্রামের নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘পানি বাড়ছে। তবে তিস্তার কুড়িগ্রাম অংশে পানি প্রবেশের পর সমতল তেমন একটা উচ্চতায় ওঠার সম্ভাবনা কম। আমাদের এদিকটায় নদীর প্রশস্ততা বেশি। তা ছাড়া যে হারে পানি বাড়ছে, তাতে কুড়িগ্রাম অংশে তেমন ক্ষয়ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা কম।’
তিস্তার স্পার বাঁধের ঝুঁকি প্রশ্নে এই প্রকৌশলী বলেন, ‘আমি বুধবার রাতে বাঁধ থেকে ফিরেছি। বাঁধে ঝুঁকি নেই। আশা করছি কোনো সমস্যা হবে না। আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই।’
ভারতের সিকিমে আকস্মিক বন্যা ও তিস্তার ড্যাম ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় বাংলাদেশের উত্তরের পাঁচ জেলার তিস্তাতীরবর্তী এলাকায় বন্যার আশঙ্কা করছে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড (বাপাউবো)। উজানের ঢলে গতকাল বুধবার থেকে অস্বাভাবিক গতিতে বাড়ছে তিস্তার পানি। ইতিমধ্যে রংপুরের কাউনিয়া পয়েন্টে পানি বিপৎসীমা অতিক্রম করেছে। এ অবস্থায় কুড়িগ্রামের রাজারহাটে তিস্তার বাম তীরের ক্ষতিগ্রস্ত স্পার বাঁধ ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা করছে স্থানীয় প্রশাসন ও তীরবর্তী বাসিন্দারা।
পাউবো, কুড়িগ্রামের নিয়ন্ত্রণকক্ষ জানায়, আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৯টায় রংপুরের কাউনিয়া পয়েন্টে তিস্তার পানি বিপৎসীমার ৩০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। বুধবার সকাল ৯টা থেকে বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় এই পয়েন্টে তিস্তার পানি ৯০ সেন্টিমিটার বেড়েছে।
বন্যার পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের বরাতে পাউবো গতকাল বুধবার দুপুরে জানিয়েছে, ভারতীয় আবহাওয়া সংস্থার তথ্য অনুযায়ী ভারতের সিকিম অঞ্চলে ভারী বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস থাকায় তিস্তা নদীতে বন্যা পরিস্থিতি অব্যাহত থাকতে পারে। ভারতের উত্তর সিকিমে তিস্তা নদীর চুংথাং ড্যাম ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় বাংলাদেশের নীলফামারী, লালমনিরহাট, রংপুর, কুড়িগ্রাম ও গাইবান্ধা জেলায় তিস্তাতীরবর্তী এলাকাসমূহ প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। তবে বুধবার বিকেল ৪টায় দেওয়া পূর্বাভাসে সংস্থাটি জানিয়েছে, উজানে ভারতীয় অংশে তিস্তার পানি কিছুটা স্থিতিশীল থেকে দোমোহনী পয়েন্টে ধীরগতিতে হ্রাস পাচ্ছে।
এদিকে তিস্তায় সম্ভাব্য বন্যা পরিস্থিতিতে কুড়িগ্রামের রাজারহাট উপজেলার তিস্তার বামপাড়ের ক্ষতিগ্রস্ত স্পার বাঁধ নিয়ে আতঙ্কে রয়েছে এর উজান ও ভাটিতে থাকা কয়েক শ পরিবার। যদিও পানি উন্নয়ন বোর্ড বলছে, ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধটির অবশিষ্ট অংশ নিয়ে তেমন ঝুঁকি নেই।
জেলার রাজারহাট ও উলিপুর উপজেলার তিস্তাপারের মানুষকে নিরাপদ আশ্রয়ে যেতে স্থানীয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে মাইকিং করা হয়েছে। এ ছাড়া সম্ভাব্য দুর্যোগে আশ্রয় নেওয়ার জন্য স্থানীয় বাসিন্দাদের জন্য দুই উপজেলায় ২৮টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
রাজারহাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কাবেরী রায় বলেন, ‘উপজেলার ঘড়িয়ালডাঙ্গা ও বিদ্যানন্দ ইউনিয়নের প্রতিটি ওয়ার্ডে মাইকিং করে সম্ভাব্য বন্যার সতর্কতা প্রচার করা হয়েছে। স্থানীয় মসজিদ থেকেও মাইকিং করা হয়েছে। নদীতীরবর্তী বাসিন্দাদের সময়মতো আশ্রয়কেন্দ্রসহ নিরাপদ আশ্রয়ে যেতে বলা হয়েছে।’
প্রশাসনের প্রস্তুতি নিয়ে ইউএনও বলেন, ‘আমরা ১৪টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রেখেছি। এ ছাড়া জরুরি পরিস্থিতিতে উদ্ধার তৎপরতার জন্য নৌকা প্রস্তুত রাখা হয়েছে। সবাই সতর্ক রয়েছে।’
উপজেলার ঘড়িয়ালডাঙ্গা ইউনিয়নের বুড়িরহাটে তিস্তার বাম তীরে ক্ষতিগ্রস্ত স্পার বাঁধ নিয়ে আশঙ্কা প্রকাশ করে ইউএনও বলেন, ‘বাঁধটি অর্ধেক ভেঙে আছে। এটি পুরোটা ভেঙে যাওয়া নিয়ে ভয়ে আছি। এটি ভেঙে গেলে পরিস্থিতি খারাপ হতে পারে। তাই আমরা একটু টেনশনে আছি।’ এ ছাড়া তেমন ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা নেই বলে জানান ইউএনও।
এদিকে উলিপুর উপজেলার তিস্তাতীরবর্তী চারটি ইউনিয়নে সতর্কতামূলক মাইকিং করা হয়েছে। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) খন্দকার মুদাচ্ছির বিন আলী ও ইউএনও (ভারপ্রাপ্ত) কাজী মাহমুদুর রহমান বুধবার উপজেলার থেতরাই ও বজরা ইউনিয়নে ঘুরে স্থানীয়দের আশ্রয়কেন্দ্রসহ নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার প্রস্তুতি নিতে বলেছেন। সম্ভাব্য বন্যা পরিস্থিতি মোকাবিলায় ১৪টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এ ছাড়া পরিস্থিতি মোকাবিলায় চারটি ইউনিয়নে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা শাখার কর্মীদের ট্যাগ করা হয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) কাজী মাহমুদুর রহমান বলেন, ‘তিস্তার তীরবর্তী এলাকায় আমাদের সতর্ক দৃষ্টি রয়েছে। বন্যা পরিস্থিতি সৃষ্টি হলে দুর্গতরা যাতে আশ্রয়কেন্দ্রে আসতে পারেন, সে জন্য আমরা প্রস্তুতি রেখেছি। খাদ্যসহায়তাসহ যেকোনো জরুরি পরিস্থিতি মোকাবিলায়ও প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।’
পাউবো কুড়িগ্রামের নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘পানি বাড়ছে। তবে তিস্তার কুড়িগ্রাম অংশে পানি প্রবেশের পর সমতল তেমন একটা উচ্চতায় ওঠার সম্ভাবনা কম। আমাদের এদিকটায় নদীর প্রশস্ততা বেশি। তা ছাড়া যে হারে পানি বাড়ছে, তাতে কুড়িগ্রাম অংশে তেমন ক্ষয়ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা কম।’
তিস্তার স্পার বাঁধের ঝুঁকি প্রশ্নে এই প্রকৌশলী বলেন, ‘আমি বুধবার রাতে বাঁধ থেকে ফিরেছি। বাঁধে ঝুঁকি নেই। আশা করছি কোনো সমস্যা হবে না। আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই।’
সাংবাদিক মো. ফজলে রাব্বি বলেন, `আমরা পেশাগত দায়িত্ব থেকে তথ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে সংবাদ প্রকাশ করেছি। এ মামলা হয়রানিমূলক এবং সাংবাদিকদের কণ্ঠরোধের চেষ্টা। অবিলম্বে এই হয়রানিমূলক মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানাচ্ছি।’
৬ মিনিট আগে৫ মিনিট ২১ সেকেন্ডের ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, শনিবার রাত ৯টার দিকে বুড়িরহাট উচ্চবিদ্যালয় মাঠে ভ্যানের ওপর শোয়া রুপলাল ও প্রদীপ লাল। ভ্যানটির তিন দিকে পুলিশ সদস্য। পুলিশ সদস্যরা হাত তুলে বাঁশিতে ফু দিয়ে লোকজনকে নিবৃত্ত করার চেষ্টা করছে। এতেই হৈ-চৈ বেড়ে যায়। পুলিশের সামনেই রুপলাল-প্রদীপকে মারধর শুর
১২ মিনিট আগেপানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) জানিয়েছে, সকালে ৬টায় পানির উচ্চতা ছিল ৫২ দশমিক ২২ মিটার, যা ছিল বিপৎসীমার ৭ সেন্টিমিটার ওপরে। সকাল ৯টার দিকে কিছুটা কমে তা এসে দাঁড়ায় বিপৎসীমার ৫ সেন্টিমিটার ওপরে। বিপৎসীমা অতিক্রম করায় ব্যারেজের ৪৪টি জলকপাট খুলে দেয়া হয়েছে।
৩৭ মিনিট আগেসরেজমিনে জানা যায়, থানচিতে মোট চারটি গণশৌচাগার রয়েছে। এর মধ্যে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) এবং বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের অর্থায়নে নির্মিত দুটি শৌচাগার ব্যবসায়ীরা ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করছেন। একটি শৌচাগার বন্যার পানিতে নষ্ট হয়ে গেছে এবং আরেকটি তালাবদ্ধ অবস্থায় পড়ে আছে।
৪০ মিনিট আগে