মিঠাপুকুর (রংপুর) প্রতিনিধি
রংপুরের মিঠাপুকুর থানা-পুলিশের ছয় দিনের প্রচেষ্টায় মোক্তারুল ইসলাম ভোদল (২৫) হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদ্ঘাটন হয়েছে। মোটরসাইকেল ছিনিয়ে নিতে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে তাঁর মৃত্যু হয়নি। তাঁকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে।
সুদের টাকা নিয়ে সৃষ্ট বিরোধে ভোদলকে জবাই করে হত্যা করেন তাঁর খালাতো ও মামাতো ভাই।
গতকাল রোববার খালাতো ভাই তহিদুল ইসলাম ও মামাতো ভাই আল আমিনকে গ্রেপ্তার করে জিজ্ঞাসাবাদে তাঁরা ভোদলকে হত্যা করার কথা স্বীকার করেছেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেন মিঠাপুকুর থানার পরিদর্শক ফেরদৌস ওয়াহিদ।
পুলিশ ও পরিবার সূত্রে জানা গেছে, মিঠাপুকুর উপজেলার পায়রাবন্দ ইউনিয়নের অভিরাম নুরপুর গ্রামের বাসিন্দা মোক্তারুল ইসলাম ভোদল ৯ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় জায়গীরহাট বাসস্ট্যান্ডে যাওয়ার কথা বলে মোটরসাইকেল নিয়ে বাড়ি থেকে বের হন।
কিন্তু দীর্ঘ সময় ধরে বাড়িতে না ফিরলে পরিবারের সদস্যরা ৯ সেপ্টেম্বর রাতেই থানায় একটি জিডি করেন। থানা-পুলিশ ওই রাতেই বলদীপুকুর পল্লী বিদ্যুতের সাবস্টেশন এলাকা থেকে মোক্তারুল ইসলাম ভোদলের জবাই করা মরদেহ উদ্ধার করেন।
ধারণা করা হয়েছিল, মোটরসাইকেল ছিনিয়ে নিতে ছিনতাইকারীরা ভোদলকে জবাই করে হত্যা করে। কিন্তু থানা-পুলিশের ছয় দিনের তৎপরতায় হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন হয়। ছিনতাইয়ের জন্য তাঁকে হত্যা করা হয়নি। সুদের কারবার নিয়ে সৃষ্ট বিরোধে তাঁকে হত্যা করা হয়েছে। ভোদলকে হত্যা করেছেন তাঁরই খালাতো ও মামাতো ভাই।
গতকাল রোববার খালাতো ভাই তহিদুল ইসলাম ও মামাতো ভাই আল আমিনকে গ্রেপ্তার করে জিজ্ঞাসাবাদে তাঁরা হত্যার সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছেন বলে জানান মিঠাপুকুর থানার পুলিশ পরিদর্শক ফেরদৌস ওয়াহিদ।
তহিদুল ও আল আমিনের হেফাজত থেকে ভোদলের মোটরসাইকেলটিও উদ্ধার করা হয়েছে। হত্যাকাণ্ডের শিকার ভোদল এবং তাঁকে হত্যার অভিযোগে গ্রেপ্তার খালাতো ভাই তহিদুল ইসলাম ও মামাতো ভাই আল আমিন উপজেলার পায়রাবন্দ ইউনিয়নের অভিরাম নুরপুর গ্রামের বাসিন্দা।
এ ঘটনায় ভোদলের মা কল্পনা বেগম মিঠাপুকুর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন।
রংপুরের মিঠাপুকুর থানা-পুলিশের ছয় দিনের প্রচেষ্টায় মোক্তারুল ইসলাম ভোদল (২৫) হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদ্ঘাটন হয়েছে। মোটরসাইকেল ছিনিয়ে নিতে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে তাঁর মৃত্যু হয়নি। তাঁকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে।
সুদের টাকা নিয়ে সৃষ্ট বিরোধে ভোদলকে জবাই করে হত্যা করেন তাঁর খালাতো ও মামাতো ভাই।
গতকাল রোববার খালাতো ভাই তহিদুল ইসলাম ও মামাতো ভাই আল আমিনকে গ্রেপ্তার করে জিজ্ঞাসাবাদে তাঁরা ভোদলকে হত্যা করার কথা স্বীকার করেছেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেন মিঠাপুকুর থানার পরিদর্শক ফেরদৌস ওয়াহিদ।
পুলিশ ও পরিবার সূত্রে জানা গেছে, মিঠাপুকুর উপজেলার পায়রাবন্দ ইউনিয়নের অভিরাম নুরপুর গ্রামের বাসিন্দা মোক্তারুল ইসলাম ভোদল ৯ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় জায়গীরহাট বাসস্ট্যান্ডে যাওয়ার কথা বলে মোটরসাইকেল নিয়ে বাড়ি থেকে বের হন।
কিন্তু দীর্ঘ সময় ধরে বাড়িতে না ফিরলে পরিবারের সদস্যরা ৯ সেপ্টেম্বর রাতেই থানায় একটি জিডি করেন। থানা-পুলিশ ওই রাতেই বলদীপুকুর পল্লী বিদ্যুতের সাবস্টেশন এলাকা থেকে মোক্তারুল ইসলাম ভোদলের জবাই করা মরদেহ উদ্ধার করেন।
ধারণা করা হয়েছিল, মোটরসাইকেল ছিনিয়ে নিতে ছিনতাইকারীরা ভোদলকে জবাই করে হত্যা করে। কিন্তু থানা-পুলিশের ছয় দিনের তৎপরতায় হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন হয়। ছিনতাইয়ের জন্য তাঁকে হত্যা করা হয়নি। সুদের কারবার নিয়ে সৃষ্ট বিরোধে তাঁকে হত্যা করা হয়েছে। ভোদলকে হত্যা করেছেন তাঁরই খালাতো ও মামাতো ভাই।
গতকাল রোববার খালাতো ভাই তহিদুল ইসলাম ও মামাতো ভাই আল আমিনকে গ্রেপ্তার করে জিজ্ঞাসাবাদে তাঁরা হত্যার সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছেন বলে জানান মিঠাপুকুর থানার পুলিশ পরিদর্শক ফেরদৌস ওয়াহিদ।
তহিদুল ও আল আমিনের হেফাজত থেকে ভোদলের মোটরসাইকেলটিও উদ্ধার করা হয়েছে। হত্যাকাণ্ডের শিকার ভোদল এবং তাঁকে হত্যার অভিযোগে গ্রেপ্তার খালাতো ভাই তহিদুল ইসলাম ও মামাতো ভাই আল আমিন উপজেলার পায়রাবন্দ ইউনিয়নের অভিরাম নুরপুর গ্রামের বাসিন্দা।
এ ঘটনায় ভোদলের মা কল্পনা বেগম মিঠাপুকুর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শামিমা ইয়াছমিন রোববার সন্ধ্যার পর সাংবাদিকদের বলেন, ‘বিদ্যালয় থেকে বঙ্গবন্ধুর ছবি সরানোর জন্য আমার কাছে সরকারি কোনো নির্দেশনা আসেনি। তাই আমি ছবি সরাতে যাইনি। মূলত বিদ্যালয় এলাকার একটি মহল সকালে বিদ্যালয়ে এসে দেয়ালে বঙ্গবন্ধুর ছবি দেখে ক্ষোভ প্রকাশ করে।’
৫ মিনিট আগেআলমগীর জানান, বাড়ির পাশের কুমড়োর খালের ধারে শূন্যরেখা বরাবর তাঁর একটি মাছের ঘের রয়েছে। অতিবৃষ্টিতে ঘেরটি তলিয়ে যাওয়ায় সোমবার ভোর সাড়ে ৪টার দিকে তিনি ঘেরে নেট দিতে গেলে ঘোজাডাঙ্গা বিএসএফ ক্যাম্পের সদস্যরা ছররা গুলি ছোড়ে। এতে তাঁর মাথা, মুখ, ডান চোখসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে গুলি লাগে।
১৪ মিনিট আগেঅন্তঃসত্ত্বা সাদিয়া দিশেহারা হয়ে গেলেন স্বামীর শেষ স্মৃতি গর্ভের সন্তানের নিরাপত্তার কথা ভেবে। পরিস্থিতি আরও খারাপ হওয়ায় বাবা শাহাব উদ্দিন ওরফে আব্দুর রাজ্জাক এসে তাঁকে নিয়ে গেলেন ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার পুনাইল গ্রামে নিজ বাড়িতে। এমন কঠিন দুঃসময়ে পাশে দাঁড়াননি শ্বশুরবাড়ির লোকজন। পাননি কোনো সান্ত্বনাও।
১৮ মিনিট আগেসাংস্কৃতিক সংগঠক ও আওয়ামী লীগ নেতা কামাল পাশা চৌধুরীকে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) পরিচয়ে বাসা থেকে তুলে নেওয়ার অভিযোগ করেছে তাঁর পরিবার।
৩৯ মিনিট আগে