ফুলবাড়ী (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া কয়লাখনির ভূগর্ভের নতুন ফেজ (১২০৯ নম্বর) থেকে কয়লা উত্তোলন শুরু হয়েছে। এর আগে গত ২৯ ডিসেম্বর খনি ভূগর্ভের পুরোনো ফেজে (১৪১২ নম্বর) কয়লার মজুত শেষ হওয়ায় উত্তোলন বন্ধ ছিল। নির্ধারিত সময়ের ১৫ দিন আগে আজ শুক্রবার সকাল থেকে কয়লা উত্তোলন শুরু করা হয়।
কয়লা উত্তোলনের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন বড়পুকুরিয়া কোল মাইনিং কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) প্রকৌশলী সাইফুল ইসলাম সরকার।
খনি সূত্রে জানা গেছে, গত বছরের ২৯ ডিসেম্বর খনি ভূগর্ভের ১৪১২ নম্বর ফেজের উত্তোলনযোগ্য কয়লা শেষ হয়ে যায়। নতুন ১২০৯ নম্বর ফেজে যন্ত্রপাতি স্থাপন করতে তিন মাসের জন্য কয়লা উত্তোলন বন্ধ রাখা হয়। নতুন ফেজে যন্ত্রপাতি স্থাপন করে, আগামী মার্চ মাস থেকে কয়লা উত্তোলনের সময় নির্ধারণ করা হয়। এর ১৫ দিন আগেই নতুন ফেজ থেকে কয়লা উত্তোলন শুরু হয়েছে।
নতুন ফেজ থেকে প্রতিদিন গড়ে ৩ থেকে সাড়ে ৩ হাজার টন কয়লা উত্তোলন হবে বলে জানিয়েছে খনি কর্তৃপক্ষ।
বড়পুকুরিয়া কোল মাইনিং কোম্পানি লিমিটেডের মহাব্যবস্থাপক (মাইনিং অপারেশন) খান মো. জাফর সাদিক বলেন, ‘১৪১২ নম্বর ফেজ থেকে কয়লা উত্তোলনের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ২ লাখ ১০ হাজার টন, সেখানে কয়লা উত্তোলন হয়েছে ২ লাখ ২০ হাজার টন। নতুন ১২০৯ নম্বর ফেজ থেকে ৩ লাখ ৬০ হাজার টন কয়লা উত্তোলন করা যাবে।’
বড়পুকুরিয়া কোল মাইনিং কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী সাইফুল ইসলাম সরকার বলেন, ‘একটি ফেজের কয়লা শেষ হলে আর একটি নতুন ফেজ তৈরি করে কয়লা উত্তোলন করা হয়। এটি খনির একটি নিয়মিত কর্ম। একটি ফেজ থেকে নতুন ফেজে যন্ত্রপাতি স্থাপন করতে তিন মাস সময় লাগে এ কারণে ওই সময় খনি থেকে কয়লা উত্তোলন বন্ধ থাকে। এ অনুযায়ী নির্ধারিত সময়ের ১৫ দিন আগে নতুন ফেজ থেকে কয়লা উত্তোলন শুরু করা সম্ভব হয়েছে।’
দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া কয়লাখনির ভূগর্ভের নতুন ফেজ (১২০৯ নম্বর) থেকে কয়লা উত্তোলন শুরু হয়েছে। এর আগে গত ২৯ ডিসেম্বর খনি ভূগর্ভের পুরোনো ফেজে (১৪১২ নম্বর) কয়লার মজুত শেষ হওয়ায় উত্তোলন বন্ধ ছিল। নির্ধারিত সময়ের ১৫ দিন আগে আজ শুক্রবার সকাল থেকে কয়লা উত্তোলন শুরু করা হয়।
কয়লা উত্তোলনের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন বড়পুকুরিয়া কোল মাইনিং কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) প্রকৌশলী সাইফুল ইসলাম সরকার।
খনি সূত্রে জানা গেছে, গত বছরের ২৯ ডিসেম্বর খনি ভূগর্ভের ১৪১২ নম্বর ফেজের উত্তোলনযোগ্য কয়লা শেষ হয়ে যায়। নতুন ১২০৯ নম্বর ফেজে যন্ত্রপাতি স্থাপন করতে তিন মাসের জন্য কয়লা উত্তোলন বন্ধ রাখা হয়। নতুন ফেজে যন্ত্রপাতি স্থাপন করে, আগামী মার্চ মাস থেকে কয়লা উত্তোলনের সময় নির্ধারণ করা হয়। এর ১৫ দিন আগেই নতুন ফেজ থেকে কয়লা উত্তোলন শুরু হয়েছে।
নতুন ফেজ থেকে প্রতিদিন গড়ে ৩ থেকে সাড়ে ৩ হাজার টন কয়লা উত্তোলন হবে বলে জানিয়েছে খনি কর্তৃপক্ষ।
বড়পুকুরিয়া কোল মাইনিং কোম্পানি লিমিটেডের মহাব্যবস্থাপক (মাইনিং অপারেশন) খান মো. জাফর সাদিক বলেন, ‘১৪১২ নম্বর ফেজ থেকে কয়লা উত্তোলনের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ২ লাখ ১০ হাজার টন, সেখানে কয়লা উত্তোলন হয়েছে ২ লাখ ২০ হাজার টন। নতুন ১২০৯ নম্বর ফেজ থেকে ৩ লাখ ৬০ হাজার টন কয়লা উত্তোলন করা যাবে।’
বড়পুকুরিয়া কোল মাইনিং কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী সাইফুল ইসলাম সরকার বলেন, ‘একটি ফেজের কয়লা শেষ হলে আর একটি নতুন ফেজ তৈরি করে কয়লা উত্তোলন করা হয়। এটি খনির একটি নিয়মিত কর্ম। একটি ফেজ থেকে নতুন ফেজে যন্ত্রপাতি স্থাপন করতে তিন মাস সময় লাগে এ কারণে ওই সময় খনি থেকে কয়লা উত্তোলন বন্ধ থাকে। এ অনুযায়ী নির্ধারিত সময়ের ১৫ দিন আগে নতুন ফেজ থেকে কয়লা উত্তোলন শুরু করা সম্ভব হয়েছে।’
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের পর ডিসি রদবদল হলে সেই উদ্ধার করা জায়গা আরেক দখলদারের
২ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
২ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
২ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
২ ঘণ্টা আগে