
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের সব ইউনিট বন্ধ হয়ে গেছে। ফলে এ কেন্দ্র থেকে কোনো বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে না। এতে লোডশেডিংয়ের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে বসতবাড়ি রক্ষা কমিটির সভাপতি নূর মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ বলেন, বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি কর্তৃপক্ষ অননুমোদিত জায়গায় কয়লা তোলার কারণে পাথরাপাড়া গ্রামের বসতভিটা, আবাদি জমি ও রাস্তাঘাট দেবে যাচ্ছে।

দিনাজপুরের পার্বতীপুর বড়পুকুরিয়া কয়লাখনির ক্ষতিপূরণের দাবিতে বিক্ষোভ করেছেন ক্ষতিগ্রস্ত গ্রামের বাসিন্দারা। আজ শুক্রবার খনির পূর্ব পাশে ৯ নম্বর হামিদপুর ইউনিয়নের হামিদপুর মোড়ে লাঠিমিছিল ও সমাবেশ করেন তাঁরা। বাঁশপুকুর কাজীপাড়া থেকে মিছিলটি হামিদপুর, চৌহাটি প্রদক্ষিণ করে চৌহাটি গ্রামে গিয়ে শেষ হয়।

মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, খনি এলাকায় বসবাসকারী মানুষ সবসময় আতঙ্কে থাকেন। রাতে কম্পনের কারণে শান্তিতে ঘুমাতে পারেন না এবং প্রতি মুহূর্তে দুর্ঘটনার আশঙ্কা করেন। তারা আরও বলেন, এই বিষয়ে দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন করেও কোনো প্রতিকার মিলছে না। যদি খনি কর্তৃপক্ষ তাদের দাবিগুলো বাস্তবায়নে পদক্ষেপ না নেয়...