নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, ‘আমরা ভারতের দালাল নই। আমরা ভারতের অকৃত্রিম বন্ধু। কারণ তারা আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধে স্বার্থহীনভাবে সহযোগিতা করেছে। বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের এই অকৃত্রিম বন্ধুত্ব সারা জীবন অটুট থাকবে।’
আজ বৃহস্পতিবার সকালে রাজশাহীর স্থানীয় এক হোটেলে ‘ইন্ডিয়া-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ সেলিব্রেশন’ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। রাজশাহীর ভারতীয় সহকারী হাইকমিশন এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
খাদ্যমন্ত্রী বলেন, ‘সরকার পরিবর্তন হলেই অনেকে ভাবেন ভারতের সঙ্গে এই বন্ধুত্ব থাকবে না। এটা ঠিক না, কারণ সরকার পরিবর্তন হলেই মনের পরিবর্তন হয় না। নীতির পরিবর্তন হয় না। এই বন্ধুত্ব কখনো নষ্ট হবে না। আমরা বাঙালি অকৃতজ্ঞ জাতি না।’
স্মৃতিচারণ করে মন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের এখনো মনে আছে, ভারত সরকারের নির্দেশে তৎকালীন পশ্চিমবঙ্গ সরকার কীভাবে আমাদের পাশে দাঁড়িয়েছিল। মেটা অকল্পনীয় ও অতুলনীয় ছিল। অথচ ১৯৭৫ সালের পরে ভারতের কথাটা মুখে তুললেই একরকম দোষী সাব্যস্ত করা হতো।’
মন্ত্রী বলেন, ‘১৬ ডিসেম্বর বিজয়ের পরপরই বঙ্গবন্ধু ভারতের সেনাসদস্যদের নিজ দেশে ফিরিয়ে নিতে বলেছিলেন। অথচ যৌথ বাহিনীর সমন্বয়ে যে দেশ স্বাধীন হয়, এত সহজে তারা সেনা তুলে নিয়ে আসে না। কিন্তু ভারত সরকার বঙ্গবন্ধুর আহ্বানে সেনা প্রত্যাহার করেছিল। আমি তো মনে করি, এই সৈন্য প্রত্যাহারের ফলেই বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করার সুযোগ পেয়েছিল স্বাধীনতাবিরোধী শক্তি।’
অনুষ্ঠানে রাজশাহীতে নিযুক্ত ভারতীয় সহকারী হাইকমিশনার মনোজ কুমার বলেন, প্রতিটি ভালো কাজে ভারত বাংলাদেশকে সঙ্গে রাখে। ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে থেকে স্বাধীনতা অর্জনে সাহায্য করেছে ভারতের জনগণ। দুই দেশের মানুষের ভাষা ও সংস্কৃতির মিল রয়েছে, যা দুই দেশের সম্পর্ককে করেছে মজবুত ও শক্তিশালী।
অনুষ্ঠানে রাজশাহী মহানগর পুলিশের কমিশনার আবু কালাম সিদ্দিক, সমাজসেবী শাহিন আকতার রেনী, বীর মুক্তিযোদ্ধা নওশের আলী প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। পরে খাদ্যমন্ত্রী বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের পরিবেশিত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান উপভোগ করেন।
খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, ‘আমরা ভারতের দালাল নই। আমরা ভারতের অকৃত্রিম বন্ধু। কারণ তারা আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধে স্বার্থহীনভাবে সহযোগিতা করেছে। বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের এই অকৃত্রিম বন্ধুত্ব সারা জীবন অটুট থাকবে।’
আজ বৃহস্পতিবার সকালে রাজশাহীর স্থানীয় এক হোটেলে ‘ইন্ডিয়া-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ সেলিব্রেশন’ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। রাজশাহীর ভারতীয় সহকারী হাইকমিশন এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
খাদ্যমন্ত্রী বলেন, ‘সরকার পরিবর্তন হলেই অনেকে ভাবেন ভারতের সঙ্গে এই বন্ধুত্ব থাকবে না। এটা ঠিক না, কারণ সরকার পরিবর্তন হলেই মনের পরিবর্তন হয় না। নীতির পরিবর্তন হয় না। এই বন্ধুত্ব কখনো নষ্ট হবে না। আমরা বাঙালি অকৃতজ্ঞ জাতি না।’
স্মৃতিচারণ করে মন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের এখনো মনে আছে, ভারত সরকারের নির্দেশে তৎকালীন পশ্চিমবঙ্গ সরকার কীভাবে আমাদের পাশে দাঁড়িয়েছিল। মেটা অকল্পনীয় ও অতুলনীয় ছিল। অথচ ১৯৭৫ সালের পরে ভারতের কথাটা মুখে তুললেই একরকম দোষী সাব্যস্ত করা হতো।’
মন্ত্রী বলেন, ‘১৬ ডিসেম্বর বিজয়ের পরপরই বঙ্গবন্ধু ভারতের সেনাসদস্যদের নিজ দেশে ফিরিয়ে নিতে বলেছিলেন। অথচ যৌথ বাহিনীর সমন্বয়ে যে দেশ স্বাধীন হয়, এত সহজে তারা সেনা তুলে নিয়ে আসে না। কিন্তু ভারত সরকার বঙ্গবন্ধুর আহ্বানে সেনা প্রত্যাহার করেছিল। আমি তো মনে করি, এই সৈন্য প্রত্যাহারের ফলেই বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করার সুযোগ পেয়েছিল স্বাধীনতাবিরোধী শক্তি।’
অনুষ্ঠানে রাজশাহীতে নিযুক্ত ভারতীয় সহকারী হাইকমিশনার মনোজ কুমার বলেন, প্রতিটি ভালো কাজে ভারত বাংলাদেশকে সঙ্গে রাখে। ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে থেকে স্বাধীনতা অর্জনে সাহায্য করেছে ভারতের জনগণ। দুই দেশের মানুষের ভাষা ও সংস্কৃতির মিল রয়েছে, যা দুই দেশের সম্পর্ককে করেছে মজবুত ও শক্তিশালী।
অনুষ্ঠানে রাজশাহী মহানগর পুলিশের কমিশনার আবু কালাম সিদ্দিক, সমাজসেবী শাহিন আকতার রেনী, বীর মুক্তিযোদ্ধা নওশের আলী প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। পরে খাদ্যমন্ত্রী বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের পরিবেশিত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান উপভোগ করেন।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় হামলা ও হত্যাচেষ্টার দুই মামলায় রংপুর মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি আতাউর জামান বাবুকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। বুধবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে নগরীর নিউ ইঞ্জিনিয়ার পাড়ার এক আত্মীয়ের বাসা থেকে তাঁকে কোতোয়ালি থানার পুলিশ আটক করে।
১ ঘণ্টা আগেপটুয়াখালীর বাউফলে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা মান্না হাওলাদারকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তারের সময় পুলিশের ওপর হামলার ঘটনা ঘটে। এতে এক পুলিশ কর্মকর্তা ও গাড়িচালক আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে।
১ ঘণ্টা আগেঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার কুলকাঠি, মগড়সরই, খোজাখালী, দরিরচর, তিমিরকাঠি, সিকদারপাড়া, কাঠিপাড়া, বহরমপুরসহ ১০ টিরও বেশি গ্রামে ভয়াবহভাবে ভাঙছে সুগন্ধা নদী। ভাঙনে হাজার হাজার মানুষ হারিয়েছে বসতভিটা, ফসলি জমি, পান বরজ ও কোটি কোটি টাকার সম্পদ।
১ ঘণ্টা আগেটাঙ্গাইলের সখীপুর উপজেলার চকচকিয়া শ্রীপুর গ্রামের ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায় পোলট্রি খামারের বর্জ্যে দূষিত হচ্ছে পরিবেশ। ফসলি জমির মাঝে গড়ে ওঠা খামার থেকে ছড়ানো তীব্র দুর্গন্ধে ওই এলাকার বাসিন্দাদের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।
৩ ঘণ্টা আগে