নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা ও সাবেক সংসদ সদস্য কবির হোসেন মারা গেছেন। আজ বুধবার বেলা ৩টার দিকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৪ বছর।
বিএনপির কেন্দ্রীয় বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক ও রাজশাহী মহানগরের সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, বার্ধক্যজনিত কারণে কবির হোসেন মারা গেছেন। রাজশাহীতেই তাঁকে সমাহিত করা হবে। কবির হোসেন রাজশাহী মহানগরীর উপশহরের বাসিন্দা ছিলেন।
রামেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফএম শামীম আহাম্মদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, কবির হোসেন শারীরিক নানা জটিলতায় ভুগছিলেন। তাঁর ডায়াবেটিস ছিল। এ ছাড়া হৃদরোগ, স্ট্রোক, কিডনি এবং উচ্চরক্তচাপে ভুগছিলেন তিনি। গত সোমবার তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এরপর থেকেই তিনি আইসিইউতে চিকিৎসাধীন ছিলেন।
বিএনপি প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের হাত ধরেই আইন পেশা থেকে রাজনীতিতে এসেছিলেন কবির হোসেন। বিএনপির প্রার্থী হিসাবে তিনবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। এর মধ্যে ১৯৯১ ও ১৯৯৬ সালে রাজশাহী-২ এবং ২০০১ সালে রাজশাহী-৫ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। প্রথমবার সংসদ সদস্য হয়েই তিনি স্থানীয় সরকার, পল্লি উন্নয়ন ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী এবং পরে ভূমি প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পান।
২০০৮ সালের নির্বাচনে বিএনপির মনোনয়নে কবির হোসেন রাজশাহী-৩ (পবা-মোহনপুর) আসন থেকে নির্বাচন করেন। এই নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থীর কাছে পরাজিত হয়ে রাজনীতিতে নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়েন। বয়সের ভারে আর বের হতেন না। উপশহরের বাসাতেই অনেকটা নিঃসঙ্গ থাকতেন। ২০০৮ সালের পর মাত্র দু-একটি দলীয় কর্মসূচিতে তাঁকে দেখা গেছে।
বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা ও সাবেক সংসদ সদস্য কবির হোসেন মারা গেছেন। আজ বুধবার বেলা ৩টার দিকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৪ বছর।
বিএনপির কেন্দ্রীয় বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক ও রাজশাহী মহানগরের সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, বার্ধক্যজনিত কারণে কবির হোসেন মারা গেছেন। রাজশাহীতেই তাঁকে সমাহিত করা হবে। কবির হোসেন রাজশাহী মহানগরীর উপশহরের বাসিন্দা ছিলেন।
রামেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফএম শামীম আহাম্মদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, কবির হোসেন শারীরিক নানা জটিলতায় ভুগছিলেন। তাঁর ডায়াবেটিস ছিল। এ ছাড়া হৃদরোগ, স্ট্রোক, কিডনি এবং উচ্চরক্তচাপে ভুগছিলেন তিনি। গত সোমবার তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এরপর থেকেই তিনি আইসিইউতে চিকিৎসাধীন ছিলেন।
বিএনপি প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের হাত ধরেই আইন পেশা থেকে রাজনীতিতে এসেছিলেন কবির হোসেন। বিএনপির প্রার্থী হিসাবে তিনবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। এর মধ্যে ১৯৯১ ও ১৯৯৬ সালে রাজশাহী-২ এবং ২০০১ সালে রাজশাহী-৫ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। প্রথমবার সংসদ সদস্য হয়েই তিনি স্থানীয় সরকার, পল্লি উন্নয়ন ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী এবং পরে ভূমি প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পান।
২০০৮ সালের নির্বাচনে বিএনপির মনোনয়নে কবির হোসেন রাজশাহী-৩ (পবা-মোহনপুর) আসন থেকে নির্বাচন করেন। এই নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থীর কাছে পরাজিত হয়ে রাজনীতিতে নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়েন। বয়সের ভারে আর বের হতেন না। উপশহরের বাসাতেই অনেকটা নিঃসঙ্গ থাকতেন। ২০০৮ সালের পর মাত্র দু-একটি দলীয় কর্মসূচিতে তাঁকে দেখা গেছে।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
১ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে