নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
বই পড়ার জন্য রাজশাহীর ২ হাজার ২১২ জন শিক্ষার্থীকে পুরস্কার দিয়েছে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র। আজ শুক্রবার জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে পুরস্কার বিতরণ উৎসবের আয়োজন করা হয়। উৎসবে ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের স্বাগত পুরস্কার, শুভেচ্ছা পুরস্কার, অভিনন্দন পুরস্কার ও সেরা পাঠক পুরস্কার শিরোনামে চারটি ক্যাটাগরিতে পুরস্কার দেওয়া হয়।
গত বছর রাজশাহী নগরীর ৫১টি স্কুলের প্রায় ছয় হাজার শিক্ষার্থী বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের বই পড়া কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করে। এর মধ্যে ২ হাজার ২১২ জন শিক্ষার্থী মূল্যায়ন পর্বে কৃতিত্বের পরিচয় দেয়। তাদেরই উৎসবে পুরস্কৃত করা হয়। এর মধ্যে ১ হাজার ৬৬০ জন মঞ্চ থেকে পুরস্কার গ্রহণ করে। আর ৫৫২ জন শিক্ষার্থীর পক্ষে সংশ্লিষ্ট বিদ্যালয়ের শিক্ষক পুরস্কার গ্রহণ করেন।
উৎসবে স্বাগত পুরস্কার পেয়েছে ৭৫৫ জন। এ ছাড়া ৫৭৫ জন শুভেচ্ছা পুরস্কার, ৭২৬ জন অভিনন্দন পুরস্কার এবং ১৫৬ জন সেরা পাঠক পুরস্কার পেয়েছে।
সেরা পাঠক বিজয়ীদের মধ্যে লটারির মাধ্যমে প্রতি ১০ জনে একটি হিসেবে মোট ১৫টি বিশেষ পুরস্কারও দেওয়া হয়। বিশেষ পুরস্কার হিসেবে দেওয়া হয় ১০টি বইয়ের একটি করে সেট। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের যুগ্ম পরিচালক (প্রোগ্রাম) মেসবাহ উদ্দিন আহমেদ সুমন।
দিনব্যাপী পুরস্কার বিতরণ উৎসবে প্রথম পর্বে প্রধান অতিথি ছিলেন রাজশাহী বিভাগের বিভাগীয় কমিশনার ড. দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ুন কবীর। তিনি বলেন, ‘বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র বিগত ৪৫ বছর ধরে আব্দুল্লাহ আবু সায়ীদ স্যারের নেতৃত্বে সারা দেশে বইপড়া আন্দোলনকে ছড়িয়ে দিয়েছে। বই পড়ার মাধ্যমে অনেক কিছু জানা যায়। উন্নত ও সুশৃঙ্খল জাতি গঠনে বই পড়ার গুরুত্ব অপরিসীম।’ তিনি সবাইকে বইপড়ার আহ্বান জানান।
বিশেষ অতিথি হিসেবে আরও উপস্থিত ছিলেন বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের অন্যতম ট্রাস্টি ও অবসরপ্রাপ্ত সচিব আমিনুল ইসলাম ভুঁইয়া, বিশিষ্ট অভিনেতা, লেখক, ও অনুবাদক খায়রুল আলম সবুজ, গ্রামীণফোনের সার্কেল মার্কেটিং হেড মো. শাহিনুর রহমান এবং বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের পরিচালক শামীম আল মামুন।
অন্যান্য পর্বে উপস্থিত ছিলেন বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের নাটোর শাখার সংগঠক অধ্যাপক অলোক মৈত্র, কথাসাহিত্যিক অধ্যাপক জুলফিকার মতিন, লেখক, উপন্যাসিক ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক শহীদ ইকবাল, বিশ্ব-পরিব্রাজক ও লেখক তারেক অণু, রাজশাহী শিক্ষা বোর্ড সরকারি মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ ড. মো. মোয়াজ্জেম হোসেন এবং সুশাসনের জন্য নাগরিকের জেলা সভাপতি ও বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের রাজশাহী শাখার সাবেক সংগঠক আহমেদ সফিউদ্দিন। এই উৎসব আয়োজন ও পুরস্কারের বই স্পনসর করে গ্রামীণফোন লিমিটেড।
বই পড়ার জন্য রাজশাহীর ২ হাজার ২১২ জন শিক্ষার্থীকে পুরস্কার দিয়েছে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র। আজ শুক্রবার জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে পুরস্কার বিতরণ উৎসবের আয়োজন করা হয়। উৎসবে ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের স্বাগত পুরস্কার, শুভেচ্ছা পুরস্কার, অভিনন্দন পুরস্কার ও সেরা পাঠক পুরস্কার শিরোনামে চারটি ক্যাটাগরিতে পুরস্কার দেওয়া হয়।
গত বছর রাজশাহী নগরীর ৫১টি স্কুলের প্রায় ছয় হাজার শিক্ষার্থী বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের বই পড়া কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করে। এর মধ্যে ২ হাজার ২১২ জন শিক্ষার্থী মূল্যায়ন পর্বে কৃতিত্বের পরিচয় দেয়। তাদেরই উৎসবে পুরস্কৃত করা হয়। এর মধ্যে ১ হাজার ৬৬০ জন মঞ্চ থেকে পুরস্কার গ্রহণ করে। আর ৫৫২ জন শিক্ষার্থীর পক্ষে সংশ্লিষ্ট বিদ্যালয়ের শিক্ষক পুরস্কার গ্রহণ করেন।
উৎসবে স্বাগত পুরস্কার পেয়েছে ৭৫৫ জন। এ ছাড়া ৫৭৫ জন শুভেচ্ছা পুরস্কার, ৭২৬ জন অভিনন্দন পুরস্কার এবং ১৫৬ জন সেরা পাঠক পুরস্কার পেয়েছে।
সেরা পাঠক বিজয়ীদের মধ্যে লটারির মাধ্যমে প্রতি ১০ জনে একটি হিসেবে মোট ১৫টি বিশেষ পুরস্কারও দেওয়া হয়। বিশেষ পুরস্কার হিসেবে দেওয়া হয় ১০টি বইয়ের একটি করে সেট। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের যুগ্ম পরিচালক (প্রোগ্রাম) মেসবাহ উদ্দিন আহমেদ সুমন।
দিনব্যাপী পুরস্কার বিতরণ উৎসবে প্রথম পর্বে প্রধান অতিথি ছিলেন রাজশাহী বিভাগের বিভাগীয় কমিশনার ড. দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ুন কবীর। তিনি বলেন, ‘বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র বিগত ৪৫ বছর ধরে আব্দুল্লাহ আবু সায়ীদ স্যারের নেতৃত্বে সারা দেশে বইপড়া আন্দোলনকে ছড়িয়ে দিয়েছে। বই পড়ার মাধ্যমে অনেক কিছু জানা যায়। উন্নত ও সুশৃঙ্খল জাতি গঠনে বই পড়ার গুরুত্ব অপরিসীম।’ তিনি সবাইকে বইপড়ার আহ্বান জানান।
বিশেষ অতিথি হিসেবে আরও উপস্থিত ছিলেন বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের অন্যতম ট্রাস্টি ও অবসরপ্রাপ্ত সচিব আমিনুল ইসলাম ভুঁইয়া, বিশিষ্ট অভিনেতা, লেখক, ও অনুবাদক খায়রুল আলম সবুজ, গ্রামীণফোনের সার্কেল মার্কেটিং হেড মো. শাহিনুর রহমান এবং বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের পরিচালক শামীম আল মামুন।
অন্যান্য পর্বে উপস্থিত ছিলেন বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের নাটোর শাখার সংগঠক অধ্যাপক অলোক মৈত্র, কথাসাহিত্যিক অধ্যাপক জুলফিকার মতিন, লেখক, উপন্যাসিক ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক শহীদ ইকবাল, বিশ্ব-পরিব্রাজক ও লেখক তারেক অণু, রাজশাহী শিক্ষা বোর্ড সরকারি মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ ড. মো. মোয়াজ্জেম হোসেন এবং সুশাসনের জন্য নাগরিকের জেলা সভাপতি ও বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের রাজশাহী শাখার সাবেক সংগঠক আহমেদ সফিউদ্দিন। এই উৎসব আয়োজন ও পুরস্কারের বই স্পনসর করে গ্রামীণফোন লিমিটেড।
বর্জ্য, নিষিদ্ধ কারেন্ট, ভেসাল, চায়না দুয়ারি জালে ধুঁকছে কপোতাক্ষ নদ। অথচ, একসময় এই নদে ছিল স্বচ্ছ পানির স্রোতোধারা। ব্যবসায়িক কাজে নদের বুক চিরে সহজে পণ্য আনা-নেওয়া করতেন বণিকেরা। নৌকা ও স্টিমারে নিত্য যাতায়াত ছিল উপকূলের বাসিন্দাদের।
২৪ মিনিট আগেরংপুরের বদরগঞ্জ উপজেলায় ভিডব্লিউবির সুবিধাভোগীদের তালিকায় ব্যাপক অসংগতি পাওয়া গেছে। কার্ডধারীদের মধ্যে অনেকে রয়েছেন, যাঁরা ধনী বা সচ্ছল পরিবারের। আবার কিছু ক্ষেত্রে দেখা গেছে, যাঁর নামে কার্ড তিনি নিজেই জানেন না।
২৪ মিনিট আগেকর্মস্থলে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার পোশাকশ্রমিকেরা। ছোট-বড় মিলিয়ে প্রায় পাঁচ শ শিল্পকারখানায় চাকরি করা হাজার হাজার শ্রমিক ভয় নিয়ে আসা-যাওয়া করেন। অনেক সময় তাঁরা কারখানার সামনেই হামলা, মারধর, বেতনের টাকা ছিনিয়ে নেওয়াসহ বিভিন্নভাবে হয়রানির শিকার হন।
১ ঘণ্টা আগেছাত্রদলের বরিশাল জেলা ও মহানগর কমিটির মেয়াদ ৭ বছর পেরিয়ে গেলেও সম্মেলন হয়নি। অনেক নেতাই হয়ে উঠেছেন বেপরোয়া। মানছেন না কেউ কাউকে। এমনকি দলীয় অনেক কর্মসূচি পালন করছেন পৃথকভাবে। দলের একাধিক নেতা জানান, ঘুণে ধরা ছাত্রদলের শীর্ষ নেতারা এখন আর কেউ ছাত্র নেই। তাঁদের কেউ ঠিকাদার, কেউ আইনজীবী হয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে