সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি
উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল আর ভারী বর্ষণে সিরাজগঞ্জে যমুনা নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় (গতকাল শুক্রবার সকাল ৬টা থেকে আজ শনিবার সকাল ৬টা পর্যন্ত) যমুনা নদীর পানি সিরাজগঞ্জ শহর রক্ষা বাঁধ হার্ডপয়েন্ট এলাকায় ১৩ সেন্টিমিটার বেড়েছে। এতে বিপৎসীমার ৮০ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে পানি।
পানি বাড়ার কারণে নতুন করে নদীর তীরবর্তী অঞ্চল তলিয়ে যাচ্ছে। এতে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন চরাঞ্চলের কৃষকেরা। চরাঞ্চলের জমিতে এখন পাট ও তিল রয়েছে।
এদিকে যমুনা নদীর পাশাপাশি অভ্যন্তরীণ করতোয়া, হুরাসাগর, বড়াল, ইছামতীসহ অভ্যন্তরীণ নদ-নদীর পানিও বাড়তে শুরু করেছে। পানি বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে নদীর তীরবর্তী অঞ্চলে ভাঙনের তীব্রতা বেড়েছে। জেলার শাহজাদপুর উপজেলার জালালপুর ও খুকনি এলাকায় নদীভাঙন তীব্র আকার ধারণ করেছে। আজ শনিবার সকাল থেকে জালালপুর গ্রামের তিনটি পয়েন্টে নদী ভাঙনে পরিত্যক্ত বাড়ি, ফসিল জমি ও গাছপালা নদীতে বিলীন হয়েছে।
জালালপুর গ্রামের আব্দুস সালাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সকাল থেকে নদী ভাঙছে। নদী আমার বাড়ির কোনায় চলে এসেছে। বাড়ির পাশে গাছপালা ছিল আজ নদীতে চলে গেল। এলাকার মানুষ আতঙ্কিত। ভাঙন রোধে দ্রুত ব্যবস্থা না নিলে আমার বাড়িসহ আশপাশের বাড়িঘর কিছুই থাকব না।’
জালালপুর গ্রামের বাসিন্দা ও জালালপুর ইউনিয়ন পরিষদের ১, ২ ও ৩ নম্বর ওয়ার্ডের সংরক্ষিত নারী ইউপি সদস্য মোছা. লাইলী বেগম বলেন, ‘এবার বর্ষা শুরুর আগে থেকেই নদী ভাঙছে। যা এখনো অব্যাহত রয়েছে। এখানে গুচ্ছ গ্রাম ছিল গত দুই বছরে ভাঙতে ভাঙতে পুরো গুচ্ছ গ্রাম এখন যমুনা নদীর পেটে। নদী ভাঙতে ভাঙতে আমার বাড়ির কাছে চলে এসেছে।’
সিরাজগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী রনজিত কুমার সরকার বলেন, উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢালের কারণে সিরাজগঞ্জে যমুনা নদীতে পানি বাড়ছে। আরও দু-এক দিন পানি বাড়বে। গত ২৪ ঘণ্টায় পানি বেড়েছে ১৩ সেন্টিমিটার। বিপৎসীমার ৮০ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। আজ শনিবার সকাল ৬টায় পানির সমতল রেকর্ড করা হয়েছে ১২ দশমিক ২০ সেন্টিমিটার।
উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল আর ভারী বর্ষণে সিরাজগঞ্জে যমুনা নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় (গতকাল শুক্রবার সকাল ৬টা থেকে আজ শনিবার সকাল ৬টা পর্যন্ত) যমুনা নদীর পানি সিরাজগঞ্জ শহর রক্ষা বাঁধ হার্ডপয়েন্ট এলাকায় ১৩ সেন্টিমিটার বেড়েছে। এতে বিপৎসীমার ৮০ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে পানি।
পানি বাড়ার কারণে নতুন করে নদীর তীরবর্তী অঞ্চল তলিয়ে যাচ্ছে। এতে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন চরাঞ্চলের কৃষকেরা। চরাঞ্চলের জমিতে এখন পাট ও তিল রয়েছে।
এদিকে যমুনা নদীর পাশাপাশি অভ্যন্তরীণ করতোয়া, হুরাসাগর, বড়াল, ইছামতীসহ অভ্যন্তরীণ নদ-নদীর পানিও বাড়তে শুরু করেছে। পানি বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে নদীর তীরবর্তী অঞ্চলে ভাঙনের তীব্রতা বেড়েছে। জেলার শাহজাদপুর উপজেলার জালালপুর ও খুকনি এলাকায় নদীভাঙন তীব্র আকার ধারণ করেছে। আজ শনিবার সকাল থেকে জালালপুর গ্রামের তিনটি পয়েন্টে নদী ভাঙনে পরিত্যক্ত বাড়ি, ফসিল জমি ও গাছপালা নদীতে বিলীন হয়েছে।
জালালপুর গ্রামের আব্দুস সালাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সকাল থেকে নদী ভাঙছে। নদী আমার বাড়ির কোনায় চলে এসেছে। বাড়ির পাশে গাছপালা ছিল আজ নদীতে চলে গেল। এলাকার মানুষ আতঙ্কিত। ভাঙন রোধে দ্রুত ব্যবস্থা না নিলে আমার বাড়িসহ আশপাশের বাড়িঘর কিছুই থাকব না।’
জালালপুর গ্রামের বাসিন্দা ও জালালপুর ইউনিয়ন পরিষদের ১, ২ ও ৩ নম্বর ওয়ার্ডের সংরক্ষিত নারী ইউপি সদস্য মোছা. লাইলী বেগম বলেন, ‘এবার বর্ষা শুরুর আগে থেকেই নদী ভাঙছে। যা এখনো অব্যাহত রয়েছে। এখানে গুচ্ছ গ্রাম ছিল গত দুই বছরে ভাঙতে ভাঙতে পুরো গুচ্ছ গ্রাম এখন যমুনা নদীর পেটে। নদী ভাঙতে ভাঙতে আমার বাড়ির কাছে চলে এসেছে।’
সিরাজগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী রনজিত কুমার সরকার বলেন, উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢালের কারণে সিরাজগঞ্জে যমুনা নদীতে পানি বাড়ছে। আরও দু-এক দিন পানি বাড়বে। গত ২৪ ঘণ্টায় পানি বেড়েছে ১৩ সেন্টিমিটার। বিপৎসীমার ৮০ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। আজ শনিবার সকাল ৬টায় পানির সমতল রেকর্ড করা হয়েছে ১২ দশমিক ২০ সেন্টিমিটার।
গাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ীতে অবস্থিত তৈরি পোশাক কারখানা এম এম নিটওয়্যার ও মামুন নিটওয়্যার লিমিটেড শ্রমিক বিক্ষোভের মুখে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। আজ বুধবার সকাল ৮টায় শ্রমিকেরা কারখানার গেটে টানানো বন্ধ ঘোষণার নোটিশ দেখতে পান। নোটিশ দেখার পর শ্রমিকদের মধ্যে চাপা উত্তেজনা...
৬ মিনিট আগেকারও হাতে খাতা, কারও বইয়ের ভাঁজে গুঁজে রাখা কলম। হঠাৎ হাওয়ার ঝাপটা এসে উড়িয়ে দেয় কাগজ। মাথায় হাত দিয়ে ধরে রাখতে হয় বই। শিক্ষক একটু থেমে যান। শব্দ থেমে যায়। কয়েক সেকেন্ড পরে আবারও
২৭ মিনিট আগে২০০১ সালের ১৪ এপ্রিল রমনা বটমূলে পয়লা বৈশাখের অনুষ্ঠানে বোমা হামলার ঘটনা ঘটে। ওই হামলায় ঘটনাস্থলেই নয়জন নিহত হন। হাসপাতালে মারা যান আরও একজন। রমনা বটমূলে বোমা হামলার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় ২০১৪ সালের ২৩ জুন রায় দেন বিচারিক আদালত। রায়ে মুফতি হান্নানসহ আটজনের মৃত্যুদণ্ড এবং ছয়জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
৪৩ মিনিট আগেগাজীপুরের টঙ্গীতে বকেয়া বেতনের দাবিতে সড়ক অবরোধ করে শ্রমিক বিক্ষোভ করছেন। আজ বুধবার সকাল ১০টা থেকে টঙ্গীর খাঁ-পাড়া এলাকার সিজন্স ড্রেসেস লিমিটেড নামক কারখানার শ্রমিকেরা ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে অবস্থান নিয়ে এ বিক্ষোভ করেন।
১ ঘণ্টা আগে