বগুড়া প্রতিনিধি
বগুড়ার সোনাতলায় আওয়ামী লীগের সদস্য পদ থেকে অব্যাহতি পাওয়া নবনির্বাচিত পৌর মেয়র জাহাঙ্গীর আলম নান্নুকে সহিংসতার মামলায় গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। চেয়ারম্যান লিটন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতির দায়িত্বেও রয়েছেন। আজ সোমবার সকালে মেয়র নান্নুকে আদালতে পাঠানো হয়েছে। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন সোনাতলা থানার ওসি মো. রেজাউল করিম রেজা।
সোনাতলা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা মিনহাদুজ্জামান লিটনসহ তাঁর চার অনুসারীকে ছুরিকাঘাতের মামলায় নান্নুকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল রোববার রাত ১১টার দিকে রাজধানীর মহাখালী এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। জেলা পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি) ও সোনাতলা থানা-পুলিশের যৌথ অভিযানে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয় বলে পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
জানা যায়, মেয়র নান্নু জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ছিলেন। সোনাতলা পৌরসভা নির্বাচনে বিদ্রোহী প্রার্থী হয়ে মেয়র পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। তবে নৌকার বিরুদ্ধে নির্বাচনে অংশ নেওয়ায় ভোটের আগের দিন ১ নভেম্বর তাঁকে জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
নির্বাচনের পরদিন ৩ নভেম্বর (বুধবার) দুপুরে এক হামলায় মেয়র নান্নুর কর্মীদের হাতে আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের চার নেতাকর্মী ছুরিকাহত হন। উপজেলা সদরের মাইক্রোবাস স্ট্যান্ড এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। পরে এই ঘটনায় ৩০ জনকে আসামি করে মামলা হয়। ওই রাতেই পুলিশ এজাহারভুক্ত ৫ জনকে গ্রেপ্তারও করে। সে সময় থেকেই পলাতক ছিলেন নান্নু।
এ বিষয়ে ওসি রেজাউল করিম বলেন, তথ্য প্রযুক্তির সাহায্যে মেয়র নান্নুর অবস্থান জানা যায়। তিনি ঢাকার বনানী থানার অন্তর্গত মহাখালী এলাকায় অবস্থান করছিলেন। সেখানে অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
তিনি আরও বলেন, মেয়র নান্নু আওয়ামী লীগ নেতা মিনহাদুজ্জামান লিটনসহ চারজনকে ছুরিকাঘাত করার মামলায় প্রধান আসামি। এখন পর্যন্ত এই মামলায় তাঁকেসহ মোট ছয় জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অন্যদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।
প্রসঙ্গত, গত ২ নভেম্বর (মঙ্গলবার) ভোট চলাকালে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী জাহাঙ্গীর আলম আকন্দ নান্নু কানুপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্র পরিদর্শনে গিয়ে ধাওয়ার মুখে পড়েন। এ ঘটনার জেরে পরদিন বুধবার দুপুরে মেয়র ও উপজেলা চেয়ারম্যানের সমর্থকদের মধ্যে কথা-কাটাকাটি হয়। ঘটনাস্থলে উপজেলা চেয়ারম্যানসহ অন্যরা সেখানে গেলে সংঘর্ষ বাঁধে। এ সময় ছুরিকাঘাতে আহত হন উপজেলা চেয়ারম্যান মিনহাদুজ্জামান লিটনসহ চারজন।
সোনাতলা পৌরসভায় নৌকা মার্কার প্রার্থী শাহিদুল বারী খান রব্বানীকে পরাজিত করে মেয়র নির্বাচিত হন নান্নু। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী।
বগুড়ার সোনাতলায় আওয়ামী লীগের সদস্য পদ থেকে অব্যাহতি পাওয়া নবনির্বাচিত পৌর মেয়র জাহাঙ্গীর আলম নান্নুকে সহিংসতার মামলায় গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। চেয়ারম্যান লিটন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতির দায়িত্বেও রয়েছেন। আজ সোমবার সকালে মেয়র নান্নুকে আদালতে পাঠানো হয়েছে। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন সোনাতলা থানার ওসি মো. রেজাউল করিম রেজা।
সোনাতলা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা মিনহাদুজ্জামান লিটনসহ তাঁর চার অনুসারীকে ছুরিকাঘাতের মামলায় নান্নুকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল রোববার রাত ১১টার দিকে রাজধানীর মহাখালী এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। জেলা পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি) ও সোনাতলা থানা-পুলিশের যৌথ অভিযানে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয় বলে পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
জানা যায়, মেয়র নান্নু জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ছিলেন। সোনাতলা পৌরসভা নির্বাচনে বিদ্রোহী প্রার্থী হয়ে মেয়র পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। তবে নৌকার বিরুদ্ধে নির্বাচনে অংশ নেওয়ায় ভোটের আগের দিন ১ নভেম্বর তাঁকে জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
নির্বাচনের পরদিন ৩ নভেম্বর (বুধবার) দুপুরে এক হামলায় মেয়র নান্নুর কর্মীদের হাতে আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের চার নেতাকর্মী ছুরিকাহত হন। উপজেলা সদরের মাইক্রোবাস স্ট্যান্ড এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। পরে এই ঘটনায় ৩০ জনকে আসামি করে মামলা হয়। ওই রাতেই পুলিশ এজাহারভুক্ত ৫ জনকে গ্রেপ্তারও করে। সে সময় থেকেই পলাতক ছিলেন নান্নু।
এ বিষয়ে ওসি রেজাউল করিম বলেন, তথ্য প্রযুক্তির সাহায্যে মেয়র নান্নুর অবস্থান জানা যায়। তিনি ঢাকার বনানী থানার অন্তর্গত মহাখালী এলাকায় অবস্থান করছিলেন। সেখানে অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
তিনি আরও বলেন, মেয়র নান্নু আওয়ামী লীগ নেতা মিনহাদুজ্জামান লিটনসহ চারজনকে ছুরিকাঘাত করার মামলায় প্রধান আসামি। এখন পর্যন্ত এই মামলায় তাঁকেসহ মোট ছয় জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অন্যদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।
প্রসঙ্গত, গত ২ নভেম্বর (মঙ্গলবার) ভোট চলাকালে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী জাহাঙ্গীর আলম আকন্দ নান্নু কানুপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্র পরিদর্শনে গিয়ে ধাওয়ার মুখে পড়েন। এ ঘটনার জেরে পরদিন বুধবার দুপুরে মেয়র ও উপজেলা চেয়ারম্যানের সমর্থকদের মধ্যে কথা-কাটাকাটি হয়। ঘটনাস্থলে উপজেলা চেয়ারম্যানসহ অন্যরা সেখানে গেলে সংঘর্ষ বাঁধে। এ সময় ছুরিকাঘাতে আহত হন উপজেলা চেয়ারম্যান মিনহাদুজ্জামান লিটনসহ চারজন।
সোনাতলা পৌরসভায় নৌকা মার্কার প্রার্থী শাহিদুল বারী খান রব্বানীকে পরাজিত করে মেয়র নির্বাচিত হন নান্নু। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী।
পুলিশ জানায়, ২০২৪ সালের ২৪ নভেম্বর রাজৈরে ভাঙচুর, বোমা বিস্ফোরণ ও লুটপাটের ঘটনায় পাঠানকান্দি গ্রামের এক বিএনপি কর্মীর দায়ের করা মামলায় শাজাহান মোল্লা এজাহারভুক্ত আসামি। ঘটনার পর থেকেই তিনি আত্মগোপনে ছিলেন।
১৪ মিনিট আগেশিবচরের সন্ন্যাসীরচর ইউনিয়নের রাজারচর আজগর হাওলাদারকান্দি গ্রামের শাহ আলম ও নাছিমা দম্পতির একমাত্র ছেলে ছিলেন হৃদয়। তিনি স্থানীয় একটি ফার্নিচারের কারখানায় কাজ করতেন। পড়াশোনা শেষ করে সৌদি আরবে থাকা চাচার সহায়তায় বিদেশে যাওয়ার স্বপ্ন ছিল তাঁর।
১৯ মিনিট আগেজুলাই অভ্যুত্থানে চট্টগ্রামের বহদ্দারহাট এলাকায় দোকান কর্মচারী শহীদুল ইসলামকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় করা মামলার অভিযোগপত্র দিয়েছেন তদন্তকারী কর্মকর্তা। অভিযোগপত্রে মামলার আসামির সংখ্যা প্রায় ৫ গুণ বেড়ে ২৩১ জনে দাঁড়িয়েছে।
৩৪ মিনিট আগেটাঙ্গাইলের সখীপুরে সন্তানদের সামনে স্ত্রী কাকলিকে (৩২) হত্যার পর পালিয়ে যাওয়া স্বামী মেহেদী হাসানকে (৪০) গ্রেপ্তার করা হয়েছে। রোববার রাত সাড়ে ৮টার দিকে গাজীপুরের কোনাবাড়ি এলাকা থেকে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটিলিয়ন (র্যাব-১৪) মেহেদীকে গ্রেপ্তার করে।
১ ঘণ্টা আগে