রাবি প্রতিনিধি
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ভর্তি পরীক্ষায় পোষ্য কোটা বাতিলের দাবিতে পোষ্য কোটাকে ‘লাল কার্ড’ দেখিয়ে বিক্ষোভ করেছেন শিক্ষার্থীরা। আজ রোববার বেলা ৩টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্যারিস রোডে এ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।
কর্মসূচি থেকে আগামীকাল সোমবার বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনার মুক্তমঞ্চে শিক্ষকদের উদ্দেশে পোষ্য কোটার যৌক্তিকতা নিয়ে ‘উন্মুক্ত বিতর্ক’র আহ্বান জানিয়েছেন শিক্ষার্থীরা।
এর আগে বিক্ষোভ কর্মসূচিতে শিক্ষার্থীরা ‘কোটা না মেধা? মেধা মেধা’, ‘সারা বাংলায় খবর দে, কোটা প্রথার কবর দে’, ‘জনে জনে খবর দে, পোষ্য কোটার কবর দে’, ‘পোষ্য কোটার বিরুদ্ধে, লড়াই হবে একসাথে’, ‘আপস না মৃত্যু, মৃত্যু মৃত্যু’, ‘তুমি কে? আমি কে? মেধাবী মেধাবী’ ইত্যাদি স্লোগান দেন।
কর্মসূচিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক গোলাম কিবরিয়া মোহাম্মদ মেশকাত চৌধুরী বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষায় পাস মার্ক ৪০। সেখানে পাস মার্কেরও অর্ধেক ১৯.৫০ নম্বর পেয়ে এক শিক্ষকের ছেলেকে পোষ্য কোটায় ভর্তি হয়েছে। দেখা গেছে পরে তাকে সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষায় ৩.৭০ নম্বর দেওয়া হয়েছে। এটা হচ্ছে কিছু অযোগ্য মানুষদের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক বানানোর মেশিন। সে মেশিনটাকে বিলুপ্ত করতে চাই। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে আমাদের দাবি পোষ্য কোটা পুরোপুরি বাতিল।’
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সালাউদ্দিন আম্মার বলেন, ‘পোষ্য কোটার বিরুদ্ধে আজকে আমরা লাল কার্ড প্রদর্শন করলাম। আগামীকালের বিতর্ক প্রতিযোগিতায় যদি তারা তাদের পোষ্য কোটার পক্ষে যুক্তি দেখাতে পারে তাহলে আমরা সাধারণ শিক্ষার্থীরা পোষ্য কোটাকে মেনে নেব। আর যদি কোনো যুক্তি দেখাতে না পারে তাহলে সেখান থেকে পোষ্য কোটার বাতিল ঘোষণা করতে হবে। এই প্রশাসন পোষ্য কোটা নিয়ে টালবাহানা করছে। জুলাই অভ্যুত্থানের মাধ্যমে আমরা একটা ফ্যাসিস্ট সরকারের পতন ঘটিয়েছি। আর যারা এই পোষ্য কোটা নিয়ে টালবাহানা করবে তাদেরকে সরাতেও আমাদের ১০ মিনিট সময় লাগবে না।’
বিক্ষোভে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগ ও ইনস্টিটিউটের প্রায় দেড় শতাধিক শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে, গত ১৪ নভেম্বর রাবির ভর্তি পরীক্ষায় তিন শতাংশ পোষ্য কোটা রেখে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। সেদিন রাতেই এই কোটা বাতিলের দাবিতে আমরণ অনশনে বসেন কয়েকজন শিক্ষার্থী। প্রায় ১৮ ঘণ্টা পর উপাচার্যের আশ্বাসে অনশন ভাঙেন তারা।
পরে উপ-উপাচার্য অধ্যাপক মাঈন উদ্দীনকে সভাপতি করে ২০ সদস্যের কোটা পর্যালোচনা কমিটি গঠিত হয়। তবে এ কমিটি সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠক করেও কার্যকরী কোনো সিদ্ধান্তে আসতে পারেনি। ৭ ডিসেম্বর সন্ধ্যা পর্যন্ত সময় বেঁধে দেওয়ার পরও প্রশাসনের সিদ্ধান্ত না আসায় এ বিক্ষোভ কর্মসূচির ডাক দেন শিক্ষার্থীরা।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ভর্তি পরীক্ষায় পোষ্য কোটা বাতিলের দাবিতে পোষ্য কোটাকে ‘লাল কার্ড’ দেখিয়ে বিক্ষোভ করেছেন শিক্ষার্থীরা। আজ রোববার বেলা ৩টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্যারিস রোডে এ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।
কর্মসূচি থেকে আগামীকাল সোমবার বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনার মুক্তমঞ্চে শিক্ষকদের উদ্দেশে পোষ্য কোটার যৌক্তিকতা নিয়ে ‘উন্মুক্ত বিতর্ক’র আহ্বান জানিয়েছেন শিক্ষার্থীরা।
এর আগে বিক্ষোভ কর্মসূচিতে শিক্ষার্থীরা ‘কোটা না মেধা? মেধা মেধা’, ‘সারা বাংলায় খবর দে, কোটা প্রথার কবর দে’, ‘জনে জনে খবর দে, পোষ্য কোটার কবর দে’, ‘পোষ্য কোটার বিরুদ্ধে, লড়াই হবে একসাথে’, ‘আপস না মৃত্যু, মৃত্যু মৃত্যু’, ‘তুমি কে? আমি কে? মেধাবী মেধাবী’ ইত্যাদি স্লোগান দেন।
কর্মসূচিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক গোলাম কিবরিয়া মোহাম্মদ মেশকাত চৌধুরী বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষায় পাস মার্ক ৪০। সেখানে পাস মার্কেরও অর্ধেক ১৯.৫০ নম্বর পেয়ে এক শিক্ষকের ছেলেকে পোষ্য কোটায় ভর্তি হয়েছে। দেখা গেছে পরে তাকে সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষায় ৩.৭০ নম্বর দেওয়া হয়েছে। এটা হচ্ছে কিছু অযোগ্য মানুষদের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক বানানোর মেশিন। সে মেশিনটাকে বিলুপ্ত করতে চাই। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে আমাদের দাবি পোষ্য কোটা পুরোপুরি বাতিল।’
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সালাউদ্দিন আম্মার বলেন, ‘পোষ্য কোটার বিরুদ্ধে আজকে আমরা লাল কার্ড প্রদর্শন করলাম। আগামীকালের বিতর্ক প্রতিযোগিতায় যদি তারা তাদের পোষ্য কোটার পক্ষে যুক্তি দেখাতে পারে তাহলে আমরা সাধারণ শিক্ষার্থীরা পোষ্য কোটাকে মেনে নেব। আর যদি কোনো যুক্তি দেখাতে না পারে তাহলে সেখান থেকে পোষ্য কোটার বাতিল ঘোষণা করতে হবে। এই প্রশাসন পোষ্য কোটা নিয়ে টালবাহানা করছে। জুলাই অভ্যুত্থানের মাধ্যমে আমরা একটা ফ্যাসিস্ট সরকারের পতন ঘটিয়েছি। আর যারা এই পোষ্য কোটা নিয়ে টালবাহানা করবে তাদেরকে সরাতেও আমাদের ১০ মিনিট সময় লাগবে না।’
বিক্ষোভে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগ ও ইনস্টিটিউটের প্রায় দেড় শতাধিক শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে, গত ১৪ নভেম্বর রাবির ভর্তি পরীক্ষায় তিন শতাংশ পোষ্য কোটা রেখে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। সেদিন রাতেই এই কোটা বাতিলের দাবিতে আমরণ অনশনে বসেন কয়েকজন শিক্ষার্থী। প্রায় ১৮ ঘণ্টা পর উপাচার্যের আশ্বাসে অনশন ভাঙেন তারা।
পরে উপ-উপাচার্য অধ্যাপক মাঈন উদ্দীনকে সভাপতি করে ২০ সদস্যের কোটা পর্যালোচনা কমিটি গঠিত হয়। তবে এ কমিটি সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠক করেও কার্যকরী কোনো সিদ্ধান্তে আসতে পারেনি। ৭ ডিসেম্বর সন্ধ্যা পর্যন্ত সময় বেঁধে দেওয়ার পরও প্রশাসনের সিদ্ধান্ত না আসায় এ বিক্ষোভ কর্মসূচির ডাক দেন শিক্ষার্থীরা।
বরিশাল জেলা ও মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের শীর্ষ নেতারা পদ হারানোয় জুনিয়র নেতাদের নিয়ে মতবিনিময় সভা করেছেন কেন্দ্রীয় নেতারা। শুক্রবার বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত বরিশাল প্রেসক্লাবে পৃথকভাবে তৃণমূল নেতাদের সঙ্গে এই সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় সভাপতি এস এম জিলানী। দলের কেন্দ্রীয়...
৫ মিনিট আগেআগামী ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠিতব্য জাতীয় নির্বাচনকে গ্রহণযোগ্য ও নিরপেক্ষ করার লক্ষ্যে ইতিমধ্যে কার্যক্রম শুরু হয়েছে। পুলিশ পেশাদারি ও নিরপেক্ষতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করে এ নির্বাচনকে দেশে-বিদেশে একটি দৃষ্টান্তে পরিণত করার আশা ব্যক্ত করেছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী।
১০ মিনিট আগেঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গীতে পুকুর থেকে দেড় বছর বয়সী শিশু আল মুনতাসিরের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার দুপুরে উপজেলার দুওসুও ইউনিয়নের ছোট পলাশবাড়ী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
৩২ মিনিট আগেগাজীপুরে সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে গাজীপুর সাংবাদিক ইউনিয়নের আয়োজনে গাজীপুর প্রেসক্লাবের সামনে এই প্রতিবাদ সভা হয়।
১ ঘণ্টা আগে