বদলগাছী (নওগাঁ) প্রতিনিধি
আমাদের দেশের বহুল প্রচলিত একটি কথা আছে যে, ‘যার নাই গুন তার নাম বেগুন!’ কিন্তু এই কথাটি ভুল কারণ রমজান মাস এলেই কদর বাড়ে বেগুনের। এ সময় বেগুনের বাজার দর হাড়ে হাড়ে বুঝতে পারেন ক্রেতারা। রমজান মাসেই নওগাঁর বদলগাছির বাজারে বেগুন এক লাফে ১০০ টাকায় গিয়ে ঠেকছে।
সারা বছর বেগুনের যে দাম থাকে রমজান মাস এলেই তা কখনো দ্বিগুণ বা তিনগুণ হয়ে যায়। শুধুমাত্র মানুষের বেগুনির চাহিদা মেটাতেই বেগুনের এই মূল্যবৃদ্ধি।
ক্রেতারা অভিযোগ করে জানান, রমজান মাসে বেগুনির চাহিদা বেশি থাকায় সিন্ডিকেটের মাধ্যমে দাম বাড়িয়ে দেন ব্যবসায়ীরা।
এ বিষয়ে খুচরা বিক্রেতারা জানান, হঠাৎ চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় দাম বাড়িয়েছে পাইকারেরা। তবে পাইকারেরা দায় চাপাচ্ছেন খুচরা বিক্রেতাদের ওপর।
সরেজমিনে গতকাল রোববার এবং আজ সোমবার বদলগাছী উপজেলার সদর বাজারসহ কয়েকটি বাজার ঘুরে দেখা যায়, বাজারগুলোতে প্রতি কেজি বেগুন ৯০-১০০ টাকায় বিক্রি করা হচ্ছে। অথচ দুই দিন আগেও গত শুক্রবারে এই বেগুন প্রতি কেজি বিক্রি হয়েছে ৬০ টাকায়। বাজারে প্রচুর বেগুন থাকার পরও দ্বিগুণ দাম হাঁকিয়ে বিক্রি করছেন খুচরা বিক্রেতারা।
এ বিষয়ে বদলগাছী বাজারের সবজি বিক্রেতা মাসুদ বলেন, ‘দুদিন আগেও পাইকারি বাজারে বেগুন কিনতে হয়েছে ৭৫ থেকে ৮০ টাকায়। বেগুন কেনার পর শ্রমিক খরচ ও পরিবহন খরচ আছে। তাই প্রতি কেজি ১০০ টাকায় বিক্রি করছি।’
আরেক বিক্রেতা হারুন বলেন, ‘রোজার শুরুতে বেগুন বিক্রি করি ৫০ থেকে ৬০ টাকায়। আর এখন বেগুনের দামে আগুন। প্রতি পাল্লা বেগুন কিনছি ৪০০ টাকায়। এই বেগুন কেজিতে ১০০ টাকা বিক্রি করে লাভ হয় সামান্য। আর দাম বাড়ার কারণে বেগুন বিক্রি কম হচ্ছে।’
বদলগাছির মাস্টার পাড়ার বাসিন্দা লিটন হোসেন বলেন, ‘বেগুনের দাম যে হারে বাড়ছে, তাতে বেগুন খাওয়া বন্ধ করা ছাড়া আর কোনো পথ দেখি না। তাই সবজির তালিকা থেকে বেগুন বাদ দিয়েই বাজার করলাম।’
মানবতার দেওয়ালের প্রতিষ্ঠাতা হীরক বলেন, ‘বদলগাছিতে বাজার নিয়ন্ত্রণ মনিটরিং কমিটি না থাকার কারণে ব্যবসায়ীরা ইচ্ছেমতো দাম বাড়িয়ে সব পণ্য বিক্রি করছেন। এতে বাজারে আসা ক্রেতারা ব্যবসায়ীদের কাছে জিম্মি হয়ে যাচ্ছে।’
এ বিষয়ে উপজেলার স্থানীয়রা জানান, বাজারে কোনো মনিটরিং করা হয় না বলেই ব্যবসায়ীরা নিজেদের ইচ্ছে মতো বিভিন্ন দামে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র বিক্রয় করছেন।
বদলগাছী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আলপনা ইয়াসমিন জানান, ব্যবসায়ীদের ইচ্ছাকৃতভাবে পণ্যের দাম বাড়ানোর কোনো সুযোগ নেই। তবে রমজান উপলক্ষে বাজার নিয়ন্ত্রণে মনিটরিং জোরদার করা হয়েছে। প্রয়োজনে উপজেলা প্রশাসন মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করব।
আমাদের দেশের বহুল প্রচলিত একটি কথা আছে যে, ‘যার নাই গুন তার নাম বেগুন!’ কিন্তু এই কথাটি ভুল কারণ রমজান মাস এলেই কদর বাড়ে বেগুনের। এ সময় বেগুনের বাজার দর হাড়ে হাড়ে বুঝতে পারেন ক্রেতারা। রমজান মাসেই নওগাঁর বদলগাছির বাজারে বেগুন এক লাফে ১০০ টাকায় গিয়ে ঠেকছে।
সারা বছর বেগুনের যে দাম থাকে রমজান মাস এলেই তা কখনো দ্বিগুণ বা তিনগুণ হয়ে যায়। শুধুমাত্র মানুষের বেগুনির চাহিদা মেটাতেই বেগুনের এই মূল্যবৃদ্ধি।
ক্রেতারা অভিযোগ করে জানান, রমজান মাসে বেগুনির চাহিদা বেশি থাকায় সিন্ডিকেটের মাধ্যমে দাম বাড়িয়ে দেন ব্যবসায়ীরা।
এ বিষয়ে খুচরা বিক্রেতারা জানান, হঠাৎ চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় দাম বাড়িয়েছে পাইকারেরা। তবে পাইকারেরা দায় চাপাচ্ছেন খুচরা বিক্রেতাদের ওপর।
সরেজমিনে গতকাল রোববার এবং আজ সোমবার বদলগাছী উপজেলার সদর বাজারসহ কয়েকটি বাজার ঘুরে দেখা যায়, বাজারগুলোতে প্রতি কেজি বেগুন ৯০-১০০ টাকায় বিক্রি করা হচ্ছে। অথচ দুই দিন আগেও গত শুক্রবারে এই বেগুন প্রতি কেজি বিক্রি হয়েছে ৬০ টাকায়। বাজারে প্রচুর বেগুন থাকার পরও দ্বিগুণ দাম হাঁকিয়ে বিক্রি করছেন খুচরা বিক্রেতারা।
এ বিষয়ে বদলগাছী বাজারের সবজি বিক্রেতা মাসুদ বলেন, ‘দুদিন আগেও পাইকারি বাজারে বেগুন কিনতে হয়েছে ৭৫ থেকে ৮০ টাকায়। বেগুন কেনার পর শ্রমিক খরচ ও পরিবহন খরচ আছে। তাই প্রতি কেজি ১০০ টাকায় বিক্রি করছি।’
আরেক বিক্রেতা হারুন বলেন, ‘রোজার শুরুতে বেগুন বিক্রি করি ৫০ থেকে ৬০ টাকায়। আর এখন বেগুনের দামে আগুন। প্রতি পাল্লা বেগুন কিনছি ৪০০ টাকায়। এই বেগুন কেজিতে ১০০ টাকা বিক্রি করে লাভ হয় সামান্য। আর দাম বাড়ার কারণে বেগুন বিক্রি কম হচ্ছে।’
বদলগাছির মাস্টার পাড়ার বাসিন্দা লিটন হোসেন বলেন, ‘বেগুনের দাম যে হারে বাড়ছে, তাতে বেগুন খাওয়া বন্ধ করা ছাড়া আর কোনো পথ দেখি না। তাই সবজির তালিকা থেকে বেগুন বাদ দিয়েই বাজার করলাম।’
মানবতার দেওয়ালের প্রতিষ্ঠাতা হীরক বলেন, ‘বদলগাছিতে বাজার নিয়ন্ত্রণ মনিটরিং কমিটি না থাকার কারণে ব্যবসায়ীরা ইচ্ছেমতো দাম বাড়িয়ে সব পণ্য বিক্রি করছেন। এতে বাজারে আসা ক্রেতারা ব্যবসায়ীদের কাছে জিম্মি হয়ে যাচ্ছে।’
এ বিষয়ে উপজেলার স্থানীয়রা জানান, বাজারে কোনো মনিটরিং করা হয় না বলেই ব্যবসায়ীরা নিজেদের ইচ্ছে মতো বিভিন্ন দামে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র বিক্রয় করছেন।
বদলগাছী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আলপনা ইয়াসমিন জানান, ব্যবসায়ীদের ইচ্ছাকৃতভাবে পণ্যের দাম বাড়ানোর কোনো সুযোগ নেই। তবে রমজান উপলক্ষে বাজার নিয়ন্ত্রণে মনিটরিং জোরদার করা হয়েছে। প্রয়োজনে উপজেলা প্রশাসন মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করব।
পুলিশ জানায়, ২০২৪ সালের ২৪ নভেম্বর রাজৈরে ভাঙচুর, বোমা বিস্ফোরণ ও লুটপাটের ঘটনায় পাঠানকান্দি গ্রামের এক বিএনপি কর্মীর দায়ের করা মামলায় শাজাহান মোল্লা এজাহারভুক্ত আসামি। ঘটনার পর থেকেই তিনি আত্মগোপনে ছিলেন।
১২ মিনিট আগেশিবচরের সন্ন্যাসীরচর ইউনিয়নের রাজারচর আজগর হাওলাদারকান্দি গ্রামের শাহ আলম ও নাছিমা দম্পতির একমাত্র ছেলে ছিলেন হৃদয়। তিনি স্থানীয় একটি ফার্নিচারের কারখানায় কাজ করতেন। পড়াশোনা শেষ করে সৌদি আরবে থাকা চাচার সহায়তায় বিদেশে যাওয়ার স্বপ্ন ছিল তাঁর।
১৭ মিনিট আগেজুলাই অভ্যুত্থানে চট্টগ্রামের বহদ্দারহাট এলাকায় দোকান কর্মচারী শহীদুল ইসলামকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় করা মামলার অভিযোগপত্র দিয়েছেন তদন্তকারী কর্মকর্তা। অভিযোগপত্রে মামলার আসামির সংখ্যা প্রায় ৫ গুণ বেড়ে ২৩১ জনে দাঁড়িয়েছে।
৩২ মিনিট আগেটাঙ্গাইলের সখীপুরে সন্তানদের সামনে স্ত্রী কাকলিকে (৩২) হত্যার পর পালিয়ে যাওয়া স্বামী মেহেদী হাসানকে (৪০) গ্রেপ্তার করা হয়েছে। রোববার রাত সাড়ে ৮টার দিকে গাজীপুরের কোনাবাড়ি এলাকা থেকে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটিলিয়ন (র্যাব-১৪) মেহেদীকে গ্রেপ্তার করে।
১ ঘণ্টা আগে