রিমন রহমান, রাজশাহী
রাস্তা দিয়ে একের পর এক মিছিল ঢুকছে। রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে ‘এই ছাত্রদল, যুবদল, ১০ টাকা, ১০ টাকা’ ডেকেই যাচ্ছেন মো. জাহাঙ্গীর। কখনো কখনো মিছিল থেকে দু-একজন বেরিয়ে আসছেন। জাহাঙ্গীরের কাছে থাকা বিএনপির দলীয় নানা রকম ব্যাজ কিনছেন।
বিএনপির রাজশাহী বিভাগীয় সমাবেশস্থলে এভাবে প্রায় ২০ জন ব্যাজ বিক্রি করছেন। জাহাঙ্গীরের দাবি, তাঁরা সবাই ঢাকা থেকে একসঙ্গেই এসেছেন। সবাই বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত। দেশের যেখানে সমাবেশ হচ্ছে, এই ব্যাজ বিক্রেতা হয়ে সেখানেই যাচ্ছেন।
রাজশাহীতে সমাবেশ হবে শনিবার। তার আগেই নেতা-কর্মীরা সমাবেশস্থলে এসে হাজির হচ্ছেন। বৃহস্পতিবার রাতে তাঁদের কাছেই ব্যাজ বিক্রি করতে দেখা যায় জাহাঙ্গীরকে। ‘এই ছাত্রদল, যুবদল, ১০ টাকা, ১০ টাকা। যেইডা লন ১০ টাকা’ বলে হেঁকে যাচ্ছিলেন তিনি।
জাহাঙ্গীর বললেন, ‘ঢাকা থিইক্যা আমরা ২০ জন সারা দ্যাশেই যাইতাছি। কুনু জাগায় সমিস্যা হয়নি। আপনাগো রাশশাহীতে আইস্যা হোটেলে থাকনের জাগাও পাচ্ছি না। বিএনপির জিনিসপত্র বিককিরি করতাছে দেইখ্যা একজনরে হোটেলেত থন নামাই দিছে।’
জাহাঙ্গীর আরও বলেন, ‘আমি পল্টন থানা বিএনপির কমিটিত আছি, কিন্তু নাম ভাঙাই না। নাম জানাজানি হইলি সমিস্যা।’ কথার ফাঁকে আবার একইভাবে ছাত্রদল-যুবদলের ক্রেতাদের আকৃষ্ট করতে শুরু করলেন জাহাঙ্গীর।
পাশেই ছিলেন আরেক ব্যাজ বিক্রেতা চান মিয়া। তিনি বলেন, ‘আমরা ২০ জন আছি, অন্য কুনু ব্যাচ পাইবেন না। সব বিএনপির। যেইহানেই বিএনপির প্রোগরাম, সেইহানেই আমরা।’ তারপর চান মিয়াও ‘খালি ২০ টাকা, ২০ টাকা। বাইছা লন, বাইছা লন ২০ টাকা, ২০ টাকা’ বলে ক্রেতাদের আকৃষ্ট করতে শুরু করলেন। বললেন, ধানের শীষ প্রতীক ও বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্বের ছবি থাকা এসব ব্যাজ তারা কেনেন ১৮ টাকা পিস দরে। বিক্রি করেন ২০ টাকায়। সমাবেশে যাওয়ার গাড়িভাড়ার টাকা উঠে এলেই তাঁরা খুশি।
বিএনপির সমাবেশ হবে ঐতিহাসিক মাদ্রাসা মাঠে (হাজি মুহম্মদ মুহসীন সরকারি উচ্চবিদ্যালয় মাঠ)। এখন সেখানে মঞ্চ ও মাঠ প্রস্তুতের কাজ চলছে। এই মাঠে এখন অন্য নেতা-কর্মীদের প্রবেশের সুযোগ নেই। তাই দূর-দূরান্ত থেকে আসা নেতা-কর্মীরা পাশের ঈদগাহ মাঠে অবস্থান করছেন। বিরাট ঈদগাহের প্রায় পুরোটাই তাঁবুতে ভরে গেছে। তার পরও এখনো স্লোগানে স্লোগানে মিছিল নিয়ে একটার পর একটা দল ঢুকছে ঈদগাহ মাঠে।
আরও পড়ুন:
রাস্তা দিয়ে একের পর এক মিছিল ঢুকছে। রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে ‘এই ছাত্রদল, যুবদল, ১০ টাকা, ১০ টাকা’ ডেকেই যাচ্ছেন মো. জাহাঙ্গীর। কখনো কখনো মিছিল থেকে দু-একজন বেরিয়ে আসছেন। জাহাঙ্গীরের কাছে থাকা বিএনপির দলীয় নানা রকম ব্যাজ কিনছেন।
বিএনপির রাজশাহী বিভাগীয় সমাবেশস্থলে এভাবে প্রায় ২০ জন ব্যাজ বিক্রি করছেন। জাহাঙ্গীরের দাবি, তাঁরা সবাই ঢাকা থেকে একসঙ্গেই এসেছেন। সবাই বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত। দেশের যেখানে সমাবেশ হচ্ছে, এই ব্যাজ বিক্রেতা হয়ে সেখানেই যাচ্ছেন।
রাজশাহীতে সমাবেশ হবে শনিবার। তার আগেই নেতা-কর্মীরা সমাবেশস্থলে এসে হাজির হচ্ছেন। বৃহস্পতিবার রাতে তাঁদের কাছেই ব্যাজ বিক্রি করতে দেখা যায় জাহাঙ্গীরকে। ‘এই ছাত্রদল, যুবদল, ১০ টাকা, ১০ টাকা। যেইডা লন ১০ টাকা’ বলে হেঁকে যাচ্ছিলেন তিনি।
জাহাঙ্গীর বললেন, ‘ঢাকা থিইক্যা আমরা ২০ জন সারা দ্যাশেই যাইতাছি। কুনু জাগায় সমিস্যা হয়নি। আপনাগো রাশশাহীতে আইস্যা হোটেলে থাকনের জাগাও পাচ্ছি না। বিএনপির জিনিসপত্র বিককিরি করতাছে দেইখ্যা একজনরে হোটেলেত থন নামাই দিছে।’
জাহাঙ্গীর আরও বলেন, ‘আমি পল্টন থানা বিএনপির কমিটিত আছি, কিন্তু নাম ভাঙাই না। নাম জানাজানি হইলি সমিস্যা।’ কথার ফাঁকে আবার একইভাবে ছাত্রদল-যুবদলের ক্রেতাদের আকৃষ্ট করতে শুরু করলেন জাহাঙ্গীর।
পাশেই ছিলেন আরেক ব্যাজ বিক্রেতা চান মিয়া। তিনি বলেন, ‘আমরা ২০ জন আছি, অন্য কুনু ব্যাচ পাইবেন না। সব বিএনপির। যেইহানেই বিএনপির প্রোগরাম, সেইহানেই আমরা।’ তারপর চান মিয়াও ‘খালি ২০ টাকা, ২০ টাকা। বাইছা লন, বাইছা লন ২০ টাকা, ২০ টাকা’ বলে ক্রেতাদের আকৃষ্ট করতে শুরু করলেন। বললেন, ধানের শীষ প্রতীক ও বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্বের ছবি থাকা এসব ব্যাজ তারা কেনেন ১৮ টাকা পিস দরে। বিক্রি করেন ২০ টাকায়। সমাবেশে যাওয়ার গাড়িভাড়ার টাকা উঠে এলেই তাঁরা খুশি।
বিএনপির সমাবেশ হবে ঐতিহাসিক মাদ্রাসা মাঠে (হাজি মুহম্মদ মুহসীন সরকারি উচ্চবিদ্যালয় মাঠ)। এখন সেখানে মঞ্চ ও মাঠ প্রস্তুতের কাজ চলছে। এই মাঠে এখন অন্য নেতা-কর্মীদের প্রবেশের সুযোগ নেই। তাই দূর-দূরান্ত থেকে আসা নেতা-কর্মীরা পাশের ঈদগাহ মাঠে অবস্থান করছেন। বিরাট ঈদগাহের প্রায় পুরোটাই তাঁবুতে ভরে গেছে। তার পরও এখনো স্লোগানে স্লোগানে মিছিল নিয়ে একটার পর একটা দল ঢুকছে ঈদগাহ মাঠে।
আরও পড়ুন:
সাতক্ষীরার একমাত্র ভারী শিল্পপ্রতিষ্ঠান সুন্দরবন টেক্সটাইল মিলস প্রায় সাত বছর ধরে বন্ধ হয়ে আছে। এতে করে নষ্ট হচ্ছে কোটি কোটি টাকার যন্ত্রপাতি। সেই সঙ্গে প্রতিষ্ঠানটিতে কাজ করা শ্রমিকদের অনেকে এখন বেকার জীবন কাটাচ্ছেন। তবে কর্তৃপক্ষ দাবি, কারখানার বিশাল প্রাঙ্গণে বেসরকারি সহযোগিতায় একাধিক...
৪ ঘণ্টা আগেসড়কের মধ্যে থেকে বিদ্যুতের খুঁটি অপসারণ না করেই প্রশস্ত করা হচ্ছে চাঁপাইনবাবগঞ্জ-সোনামসজিদ মহাসড়ক। সড়কটি ৬ দশমিক ২ মিটার থেকে উন্নীত করা হচ্ছে ১০ দশমিক ৩ মিটারে। এ অবস্থায় ৪৮১ কোটি ৮৯ লাখ টাকা ব্যয়ে সড়ক প্রশস্তকরণের সুফল নিয়ে সংশয় দেখা দিয়েছে। এ ছাড়া দুর্ঘটনার ঝুঁকি বৃদ্ধির আশঙ্কা করা হচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগেকর্মচারীরা বাতিলের দাবি জানালেও সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ সংশোধন করতে যাচ্ছে সরকার। এই অধ্যাদেশ সংশোধন করে যেসব ধারায় অপপ্রয়োগের সুযোগ রয়েছে, সেখানে ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ অন্তর্ভুক্ত করার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। অধ্যাদেশ সংশোধন করে সেখানে কোন কোন বিষয় যুক্ত করা হবে, আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে তা চূড়ান্ত করবে...
৪ ঘণ্টা আগেউত্তরের সীমান্তঘেঁষা জেলা পঞ্চগড়ে নদী থেকে প্রতিদিন উত্তোলন করা হচ্ছে হাজার হাজার টন বালু। এই বালু এখন আর সীমাবদ্ধ নেই জেলার অভ্যন্তরে বা পাশের কোনো উপজেলায়। তা ছড়িয়ে পড়ছে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে; বিশেষত ঢাকা, গাজীপুর, রাজশাহী, পাবনা, বগুড়া, নাটোর, নওগাঁ, জয়পুরহাটের নির্মাণ প্রকল্পগুলোতে।
৪ ঘণ্টা আগে