নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
রাজশাহীর নওহাটা পৌর যুবদল নেতার বাড়িতে গুলিবর্ষণ করেছে দুর্বৃত্তরা। এতে গুলিবিদ্ধ হয়ে মো. আলাউদ্দিন (৬০) নামে এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাতে এ ঘটনা ঘটে।
ভুক্তভোগী সালাহউদ্দিন মিন্টু নওহাটা পৌর যুবদলের সাবেক সদস্য। আর নিহত মো. আলাউদ্দিন (৬০) তাঁর বাবা, তিনি উপজেলার ভুগরইল গ্রামের বাসিন্দা।
জানা যায়, মঙ্গলবার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে মিন্টুর বাড়ি লক্ষ্য করে গুলিবর্ষণ করে দুর্বৃত্তরা। দরজা ভেদ করে একটি গুলি বাড়িতে ঢোকে। এতে আহত হন মিন্টুর বাবা আলাউদ্দিন। গুলিটি তাঁর কোমরে লাগে। রাতেই তাঁকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। আজ বেলা ৩টার দিকে তাঁর মৃত্যু হয়।
সালাহউদ্দিন মিন্টু জানান, তাঁদের এলাকায় দুই পক্ষের টাকা-পয়সা নিয়ে একটা বিরোধ ছিল। এটি মীমাংসার জন্য রাতে উভয় পক্ষ রাজশাহীর এয়ারপোর্ট থানায় বসেছিল। একপক্ষের একজন এলাকার ‘ছোট ভাই’। এ জন্য তিনিও গিয়েছিলেন। থানায় মীমাংসাও হয়ে যায়। এরপর তিনি বাড়ি ফেরেন। এর আধা ঘণ্টা পরই তাঁর বাড়ি লক্ষ্য করে গুলিবর্ষণ করা হয়।
এ ঘটনায় জড়িত ভুগরইল শিহাবের মোড় এলাকার কয়েকজনের নাম জানিয়ে মিন্টু বলেন, তারা ১০-১২ জন এসেছিল। সবাই টোকাই, মাদকাসক্ত। তারা গুলিবর্ষণ করেছে।
মিন্টু যখন কথা বলছিলেন তখন তাঁর বাবার অস্ত্রোপচার চলছিল। তিনি জীবিত ছিলেন। চিকিৎসার ব্যস্ততা শেষে মিন্টু মামলা করবেন বলে জানিয়েছিলেন।
জানতে চাইলে এয়ারপোর্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফারুক হোসেন বলেন, দুটি পক্ষ থানায় একটি আপস-মীমাংসার জন্য বসেছিল। তারপর নাকি একপক্ষ গিয়ে মিন্টুর বাড়িতে গুলিবর্ষণ করেছে। ঘটনাস্থলটা পড়েছে শাহমখদুম থানা এলাকায়। শাহমখদুম থানা-পুলিশ ব্যবস্থা নেবে।
শাহমখদুম থানার ওসি মাহবুব আলম বলেন, ‘হাসপাতালে অপারেশন থিয়েটারে আলাউদ্দিন মারা গেছেন শুনেছি। এ ঘটনায় পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় হত্যা মামলা দায়ের করা হবে।’ এখন পর্যন্ত কেউ আটক হয়েছেন কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমরা তদন্তের স্বার্থে এটা বলছি না।’
রাজশাহীর নওহাটা পৌর যুবদল নেতার বাড়িতে গুলিবর্ষণ করেছে দুর্বৃত্তরা। এতে গুলিবিদ্ধ হয়ে মো. আলাউদ্দিন (৬০) নামে এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাতে এ ঘটনা ঘটে।
ভুক্তভোগী সালাহউদ্দিন মিন্টু নওহাটা পৌর যুবদলের সাবেক সদস্য। আর নিহত মো. আলাউদ্দিন (৬০) তাঁর বাবা, তিনি উপজেলার ভুগরইল গ্রামের বাসিন্দা।
জানা যায়, মঙ্গলবার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে মিন্টুর বাড়ি লক্ষ্য করে গুলিবর্ষণ করে দুর্বৃত্তরা। দরজা ভেদ করে একটি গুলি বাড়িতে ঢোকে। এতে আহত হন মিন্টুর বাবা আলাউদ্দিন। গুলিটি তাঁর কোমরে লাগে। রাতেই তাঁকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। আজ বেলা ৩টার দিকে তাঁর মৃত্যু হয়।
সালাহউদ্দিন মিন্টু জানান, তাঁদের এলাকায় দুই পক্ষের টাকা-পয়সা নিয়ে একটা বিরোধ ছিল। এটি মীমাংসার জন্য রাতে উভয় পক্ষ রাজশাহীর এয়ারপোর্ট থানায় বসেছিল। একপক্ষের একজন এলাকার ‘ছোট ভাই’। এ জন্য তিনিও গিয়েছিলেন। থানায় মীমাংসাও হয়ে যায়। এরপর তিনি বাড়ি ফেরেন। এর আধা ঘণ্টা পরই তাঁর বাড়ি লক্ষ্য করে গুলিবর্ষণ করা হয়।
এ ঘটনায় জড়িত ভুগরইল শিহাবের মোড় এলাকার কয়েকজনের নাম জানিয়ে মিন্টু বলেন, তারা ১০-১২ জন এসেছিল। সবাই টোকাই, মাদকাসক্ত। তারা গুলিবর্ষণ করেছে।
মিন্টু যখন কথা বলছিলেন তখন তাঁর বাবার অস্ত্রোপচার চলছিল। তিনি জীবিত ছিলেন। চিকিৎসার ব্যস্ততা শেষে মিন্টু মামলা করবেন বলে জানিয়েছিলেন।
জানতে চাইলে এয়ারপোর্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফারুক হোসেন বলেন, দুটি পক্ষ থানায় একটি আপস-মীমাংসার জন্য বসেছিল। তারপর নাকি একপক্ষ গিয়ে মিন্টুর বাড়িতে গুলিবর্ষণ করেছে। ঘটনাস্থলটা পড়েছে শাহমখদুম থানা এলাকায়। শাহমখদুম থানা-পুলিশ ব্যবস্থা নেবে।
শাহমখদুম থানার ওসি মাহবুব আলম বলেন, ‘হাসপাতালে অপারেশন থিয়েটারে আলাউদ্দিন মারা গেছেন শুনেছি। এ ঘটনায় পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় হত্যা মামলা দায়ের করা হবে।’ এখন পর্যন্ত কেউ আটক হয়েছেন কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমরা তদন্তের স্বার্থে এটা বলছি না।’
তিনি টেকের বাজারে কাগজপত্র ফটোকপি করতে গেলে স্থানীয় বিএনপির কর্মী গিয়াস উদ্দিন দেওয়ান, তাঁর ছেলে রিয়াজুল ইসলাম জিসান এবং সহযোগী আজমাইন চৌধুরীসহ আরও তিন-চারজন মিলে তাঁর পথরোধ করে। একপর্যায়ে গিয়াস উদ্দিন বাঁশের লাঠি দিয়ে তাঁর মাথায় আঘাত করেন এবং অন্যরা এলোপাতাড়ি মারধর করেন। এতে তিনি গুরুতর আহত হন।
১৭ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে চাঁদা চেয়ে না পেয়ে বন্দুক দিয়ে গুলি করে হত্যার হুমকির অভিযোগে অস্ত্রধারী এক বিএনপি নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাতে তাঁকে উপজেলার সাদিপুর ইউনিয়নের আমগাঁও এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম শাহজাহান ভূঁইয়া।
৩২ মিনিট আগে২২ জুন রাতে বিস্ফোরণের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত সাচড়া ইউনিয়নের দেউলা শিবপুর গ্রামের দুটি পরিবারের জন্য হাফিজ ইব্রাহিমের পক্ষ থেকে ২৩ জুন (সোমবার) সকালে এক লাখ টাকার আর্থিক সহায়তা প্রদান করে উপজেলা বিএনপি। মিছির কাজীর ছেলে মোজাম্মেলকে ৭০ হাজার ও আজাহার চৌকিদারকে ৩০ হাজার টাকা দেওয়া হয়।
৩৬ মিনিট আগেমব জাস্টিস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। তাঁর (নূরুল হুদার) সঙ্গে যেটা হয়েছে, মানে গলায় এটা-সেটা পরিয়ে দেওয়া হয়েছে, তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।
১ ঘণ্টা আগে