বাগাতিপাড়া (নাটোর) প্রতিনিধি
নাটোরের বাগাতিপাড়ায় পুলিশের করা মামলায় গ্রেপ্তার এড়াতে শত শত নেতা-কর্মী বাড়ি ছেড়ে আত্মগোপনে রয়েছেন বলে বিএনপির পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে। নেতা-কর্মীরা তাঁদের ব্যবহৃত মোবাইল নম্বর বন্ধ রেখেছেন। আবার কেউ কেউ মোবাইল ফোন বাড়িতে রেখে অন্যত্র পালিয়ে রয়েছেন। একান্ত প্রয়োজনে তাঁরা অনলাইনের বিভিন্ন মাধ্যমে যোগাযোগ করছেন।
অন্যদিকে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা প্রতিদিনই দলীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে সমাবেশ ও মহড়া দিচ্ছেন।
উপজেলা বিএনপি সূত্রে জানা যায়, গত রোববার উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক মোশাররফ হোসেন, সদস্যসচিব হাফিজুর রহমানসহ ১০ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাত ৩০-৩৫ জনের নামে নাশকতার মামলা করেছে পুলিশ। এরপর থেকে এখন পর্যন্ত পুলিশ উপজেলা বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ের সাতজন নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে। এ ছাড়া প্রতিনিয়ত নেতা-কর্মীদের বাড়ি বাড়ি তল্লাশি করছে পুলিশ। তাই গ্রেপ্তারের আতঙ্কে ৪ হাজারের অধিক নেতা-কর্মী বাড়ি ছেড়ে বিভিন্ন স্থানে পালিয়ে রয়েছেন।
বিএনপির সাধারণ কর্মীদের দাবি, বাগাতিপাড়ায় বিএনপির কোনো ধরনের হরতাল বা অবরোধের পক্ষে মিছিল পর্যন্ত হয়নি। কোনো ধরনের পিকেটিং বা ভাঙচুরের ঘটনাও ঘটেনি। বরং সরকারি দল লাঠি নিয়ে মিছিল করছে। বিভিন্ন স্থানে অবস্থান করে উসকানিমূলক বক্তব্য দিচ্ছে। পুলিশ তাদের কিছুই বলছে না। পুলিশের এমন পক্ষপাতমূলক আচরণের তীব্র নিন্দা জানান তাঁরা।
বাগাতিপাড়া সদর ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আমিরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পুলিশ বিএনপির কর্মীদেরও গ্রেপ্তার করছে। তাই কয়েক দিন ধরে কোনো অন্যায় না করেও শুধু বিএনপির রাজনীতি করি বলে আসামির মতো পালিয়ে বেড়াচ্ছি।’
উপজেলা যুবদলের যুগ্ম-আহ্বায়ক আবু রায়হানের মোবাইল ফোনে কল দেওয়া হলে তাঁর স্ত্রী রিসিভ করেন। তাঁর স্ত্রী বলেন, ‘ফোন বাড়িতে রেখে কয়েক দিন ধরে তিনি বাড়িতে নেই। কোথায় আছে আমি জানি না।’
যুবদলের আরেকজন যুগ্ম-আহ্বায়ক মোশাররফ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পুলিশের করা মিথ্যা ও গায়েবি মামলায় বিএনপির সাধারণ কর্মীদের পর্যন্ত বাড়িতে থাকা হারাম হয়ে গেছে। পুলিশ প্রতিদিন নেতা-কর্মীদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে তল্লাশি ও গ্রেপ্তার করছে। এই গ্রেপ্তার এড়াতে উপজেলার ৪ হাজারের বেশি নেতা-কর্মী বাড়ি ছেড়ে বিভিন্ন স্থানে পালিয়ে রয়েছেন।’
এদিকে উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক মোশাররফ হোসেন ও সদস্যসচিব হাফিজুর রহমানের মোবাইল নম্বরে কল করলে বন্ধ পাওয়া গেছে।
তবে সদস্যসচিব হাফিজুর রহমানের একান্ত সহযোগী জামনগর ইউনিয়ন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শামীম আহমেদ বলেন, ‘হাফিজুর রহমান বাড়িতে নেই। অনেক দূরে রয়েছেন। তাঁর মোবাইল বন্ধ রাখা হয়েছে। প্রয়োজনে তাঁর সঙ্গে অনলাইনে যোগাযোগ হচ্ছে।’
বাগাতিপাড়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শফিউল আযম খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নাশকতার উদ্দেশ্যে বিএনপির নেতা-কর্মীদের একটি স্থানে মিটিং করতে দেখা গেছে। সেখানে নাশকতার সরঞ্জামও পাওয়া গেছে। কিছু সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতেই মামলা হয়েছে।’
নাটোরের বাগাতিপাড়ায় পুলিশের করা মামলায় গ্রেপ্তার এড়াতে শত শত নেতা-কর্মী বাড়ি ছেড়ে আত্মগোপনে রয়েছেন বলে বিএনপির পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে। নেতা-কর্মীরা তাঁদের ব্যবহৃত মোবাইল নম্বর বন্ধ রেখেছেন। আবার কেউ কেউ মোবাইল ফোন বাড়িতে রেখে অন্যত্র পালিয়ে রয়েছেন। একান্ত প্রয়োজনে তাঁরা অনলাইনের বিভিন্ন মাধ্যমে যোগাযোগ করছেন।
অন্যদিকে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা প্রতিদিনই দলীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে সমাবেশ ও মহড়া দিচ্ছেন।
উপজেলা বিএনপি সূত্রে জানা যায়, গত রোববার উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক মোশাররফ হোসেন, সদস্যসচিব হাফিজুর রহমানসহ ১০ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাত ৩০-৩৫ জনের নামে নাশকতার মামলা করেছে পুলিশ। এরপর থেকে এখন পর্যন্ত পুলিশ উপজেলা বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ের সাতজন নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে। এ ছাড়া প্রতিনিয়ত নেতা-কর্মীদের বাড়ি বাড়ি তল্লাশি করছে পুলিশ। তাই গ্রেপ্তারের আতঙ্কে ৪ হাজারের অধিক নেতা-কর্মী বাড়ি ছেড়ে বিভিন্ন স্থানে পালিয়ে রয়েছেন।
বিএনপির সাধারণ কর্মীদের দাবি, বাগাতিপাড়ায় বিএনপির কোনো ধরনের হরতাল বা অবরোধের পক্ষে মিছিল পর্যন্ত হয়নি। কোনো ধরনের পিকেটিং বা ভাঙচুরের ঘটনাও ঘটেনি। বরং সরকারি দল লাঠি নিয়ে মিছিল করছে। বিভিন্ন স্থানে অবস্থান করে উসকানিমূলক বক্তব্য দিচ্ছে। পুলিশ তাদের কিছুই বলছে না। পুলিশের এমন পক্ষপাতমূলক আচরণের তীব্র নিন্দা জানান তাঁরা।
বাগাতিপাড়া সদর ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আমিরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পুলিশ বিএনপির কর্মীদেরও গ্রেপ্তার করছে। তাই কয়েক দিন ধরে কোনো অন্যায় না করেও শুধু বিএনপির রাজনীতি করি বলে আসামির মতো পালিয়ে বেড়াচ্ছি।’
উপজেলা যুবদলের যুগ্ম-আহ্বায়ক আবু রায়হানের মোবাইল ফোনে কল দেওয়া হলে তাঁর স্ত্রী রিসিভ করেন। তাঁর স্ত্রী বলেন, ‘ফোন বাড়িতে রেখে কয়েক দিন ধরে তিনি বাড়িতে নেই। কোথায় আছে আমি জানি না।’
যুবদলের আরেকজন যুগ্ম-আহ্বায়ক মোশাররফ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পুলিশের করা মিথ্যা ও গায়েবি মামলায় বিএনপির সাধারণ কর্মীদের পর্যন্ত বাড়িতে থাকা হারাম হয়ে গেছে। পুলিশ প্রতিদিন নেতা-কর্মীদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে তল্লাশি ও গ্রেপ্তার করছে। এই গ্রেপ্তার এড়াতে উপজেলার ৪ হাজারের বেশি নেতা-কর্মী বাড়ি ছেড়ে বিভিন্ন স্থানে পালিয়ে রয়েছেন।’
এদিকে উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক মোশাররফ হোসেন ও সদস্যসচিব হাফিজুর রহমানের মোবাইল নম্বরে কল করলে বন্ধ পাওয়া গেছে।
তবে সদস্যসচিব হাফিজুর রহমানের একান্ত সহযোগী জামনগর ইউনিয়ন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শামীম আহমেদ বলেন, ‘হাফিজুর রহমান বাড়িতে নেই। অনেক দূরে রয়েছেন। তাঁর মোবাইল বন্ধ রাখা হয়েছে। প্রয়োজনে তাঁর সঙ্গে অনলাইনে যোগাযোগ হচ্ছে।’
বাগাতিপাড়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শফিউল আযম খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নাশকতার উদ্দেশ্যে বিএনপির নেতা-কর্মীদের একটি স্থানে মিটিং করতে দেখা গেছে। সেখানে নাশকতার সরঞ্জামও পাওয়া গেছে। কিছু সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতেই মামলা হয়েছে।’
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকসহ ১৯ জন কর্মকর্তাকে অবসর দেওয়া হয়েছে। তাঁদের চাকরিকাল ২৫ বছর হওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সংশোধিত চাকরিবিধি অনুযায়ী এই অবসর দেওয়া হয়।
২১ মিনিট আগেবিষয়টি নিশ্চিত করে শিক্ষক মাহমুদুল হকের আইনজীবী শামীম আল মামুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জেলখানা থেকে মহানগর দায়রা জজকে জানানো হয়, মাহমুদুল হক খুব অসুস্থ। তারপর আমরা পুনরায় আবেদন করেছিলাম। পরে যুগ্ম মহানগর দায়রা জজ আদালত-১-এর বিচারক মোছা. মার্জিয়া খাতুন জামিন আবেদন মঞ্জুর করেন।’
৩৩ মিনিট আগেনাটোরের নলডাঙ্গায় একটি হোটেলে মরা মুরগি রাখার দায়ে হোটেলের মালিককে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
৩৮ মিনিট আগেচট্টগ্রাম মহানগর আদালতের হাজতখানায় আসামিদের অবাধে মোবাইল ফোনে কথা বলার অভিযোগ তদন্তে নেমেছে পুলিশ। গতকাল শনিবার চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের (সিএমপি) কমিশনার হাসিব আজিজ এ বিষয়ে তদন্তের জন্য নির্দেশ দিয়েছেন। এরই মধ্যে তদন্তকাজ শুরু করেছে পুলিশ।
৪৪ মিনিট আগে