নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
কলেজে সহপাঠীর সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তুলেছিলেন মিজানুর রহমান তুহিন (২৬)। কিন্তু বিয়েটা হয়নি। পরিবার থেকে ওই তরুণীর (২৬) বিয়ে দেওয়া হয়েছিল অন্যত্র। এই ক্ষোভে পরে প্রেমিকার অন্তরঙ্গ ছবি এবং ভিডিও ছেড়ে দেন ইন্টারনেটে। এ নিয়ে ভুক্তভোগী তরুণী মামলা করেন। সেই মামলায় আদালত তুহিনকে ছয় বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন।
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের আলাদা তিনটি ধারায় আজ বুধবার তুহিনকে এই দণ্ড দেন রাজশাহীর সাইবার ট্রাইব্যুনাল। একই সঙ্গে জরিমানা করা হয় ৩ লাখ টাকা। অনাদায়ে আরও নয় মাসের কারাদণ্ড। আজ বেলা সাড়ে ১১টার দিকে রাজশাহীর সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. জিয়াউর রহমান এই রায় ঘোষণা করেন।
সাজাপ্রাপ্ত তুহিনের বাড়ি চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার চককীর্তি চাতরা চৌদ্দমাথা গ্রামে। তিনি রাজশাহী নিউ গভ. ডিগ্রি কলেজের শিক্ষার্থী ছিলেন। আদালতের রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি ইসমত আরা এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ২০২৩ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি আদালতে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলাটি করা হয়েছিল।
মামলার এজাহারের বর্ণনা অনুযায়ী, কলেজে পড়াশোনা করার সময় আসামির সঙ্গে বাদীর প্রেমের সম্পর্ক হয়। সম্পর্ক চলাকালে তুহিন গোপনে মোবাইল ফোনে বাদীর কিছু ছবি ও অন্তরঙ্গ ভিডিও ধারণ করেন। পরবর্তী সময়ে তুহিন তাঁকে বিয়ের জন্য চাপ দেন এবং তাঁকে বিয়ে না করলে এসব ছবি ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দেন। কিন্তু ওই তরুণী তাঁকে বিয়ে করতে রাজি হননি।
এরপর পরিবার ওই তরুণীকে অন্যত্র বিয়ে দেয়। আর বিয়ের পর থেকে অভিযুক্ত যুবক বাদীর সম্পর্কে তাঁর স্বামী ও শাশুড়ির মোবাইলে বিভিন্ন আপত্তিকর এসএমএস, ছবি এবং ভিডিও পাঠাতে শুরু করেন। একপর্যায়ে ফেসবুকে একটি আইডি খুলে সেখানে ওই সব আপত্তিকর ছবি ও ভিডিও পোস্ট করেন তুহিন। এ ঘটনায় তুহিনের বিরুদ্ধে মামলা করেন ভুক্তভোগী।
মামলার রায়ে তুহিনকে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন-২০১৮ এর ২৫ (২) ধারায় তিন বছর সশ্রম কারাদণ্ড এবং ১ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। অনাদায়ে আরও তিন মাস বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়। একই আইনের ২৬ (২) ধারায় দুই বছরের সশ্রম কারাদণ্ড এবং ১ লাখ টাকা জরিমানা করেন আদালত। অনাদায়ে আরও তিন মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
এ ছাড়া ২৯ (২) ধারায় এক বছর সশ্রম কারাদণ্ড এবং আরও ১ লাখ টাকা জরিমানা করেন আদালত। অনাদায়ে তিন মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়। পৃথক ধারায় দেওয়া এসব সাজা একটার পর অন্যটা কার্যকর হবে। রায় ঘোষণাকালে অভিযুক্ত আসামি আদালতের কাঠগড়ায় উপস্থিত ছিলেন। পরে তাঁকে রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়।
কলেজে সহপাঠীর সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তুলেছিলেন মিজানুর রহমান তুহিন (২৬)। কিন্তু বিয়েটা হয়নি। পরিবার থেকে ওই তরুণীর (২৬) বিয়ে দেওয়া হয়েছিল অন্যত্র। এই ক্ষোভে পরে প্রেমিকার অন্তরঙ্গ ছবি এবং ভিডিও ছেড়ে দেন ইন্টারনেটে। এ নিয়ে ভুক্তভোগী তরুণী মামলা করেন। সেই মামলায় আদালত তুহিনকে ছয় বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন।
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের আলাদা তিনটি ধারায় আজ বুধবার তুহিনকে এই দণ্ড দেন রাজশাহীর সাইবার ট্রাইব্যুনাল। একই সঙ্গে জরিমানা করা হয় ৩ লাখ টাকা। অনাদায়ে আরও নয় মাসের কারাদণ্ড। আজ বেলা সাড়ে ১১টার দিকে রাজশাহীর সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. জিয়াউর রহমান এই রায় ঘোষণা করেন।
সাজাপ্রাপ্ত তুহিনের বাড়ি চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার চককীর্তি চাতরা চৌদ্দমাথা গ্রামে। তিনি রাজশাহী নিউ গভ. ডিগ্রি কলেজের শিক্ষার্থী ছিলেন। আদালতের রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি ইসমত আরা এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ২০২৩ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি আদালতে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলাটি করা হয়েছিল।
মামলার এজাহারের বর্ণনা অনুযায়ী, কলেজে পড়াশোনা করার সময় আসামির সঙ্গে বাদীর প্রেমের সম্পর্ক হয়। সম্পর্ক চলাকালে তুহিন গোপনে মোবাইল ফোনে বাদীর কিছু ছবি ও অন্তরঙ্গ ভিডিও ধারণ করেন। পরবর্তী সময়ে তুহিন তাঁকে বিয়ের জন্য চাপ দেন এবং তাঁকে বিয়ে না করলে এসব ছবি ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দেন। কিন্তু ওই তরুণী তাঁকে বিয়ে করতে রাজি হননি।
এরপর পরিবার ওই তরুণীকে অন্যত্র বিয়ে দেয়। আর বিয়ের পর থেকে অভিযুক্ত যুবক বাদীর সম্পর্কে তাঁর স্বামী ও শাশুড়ির মোবাইলে বিভিন্ন আপত্তিকর এসএমএস, ছবি এবং ভিডিও পাঠাতে শুরু করেন। একপর্যায়ে ফেসবুকে একটি আইডি খুলে সেখানে ওই সব আপত্তিকর ছবি ও ভিডিও পোস্ট করেন তুহিন। এ ঘটনায় তুহিনের বিরুদ্ধে মামলা করেন ভুক্তভোগী।
মামলার রায়ে তুহিনকে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন-২০১৮ এর ২৫ (২) ধারায় তিন বছর সশ্রম কারাদণ্ড এবং ১ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। অনাদায়ে আরও তিন মাস বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়। একই আইনের ২৬ (২) ধারায় দুই বছরের সশ্রম কারাদণ্ড এবং ১ লাখ টাকা জরিমানা করেন আদালত। অনাদায়ে আরও তিন মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
এ ছাড়া ২৯ (২) ধারায় এক বছর সশ্রম কারাদণ্ড এবং আরও ১ লাখ টাকা জরিমানা করেন আদালত। অনাদায়ে তিন মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়। পৃথক ধারায় দেওয়া এসব সাজা একটার পর অন্যটা কার্যকর হবে। রায় ঘোষণাকালে অভিযুক্ত আসামি আদালতের কাঠগড়ায় উপস্থিত ছিলেন। পরে তাঁকে রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়।
পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার মহিপুরে একটি মাছ ধরা ট্রলারে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে ৩ জেলে অগ্নিদগ্ধ হয়েছেন। এর মধ্যে জহির হোসেন (৫৫) নামের এক জেলের শরীরের ৫৫ শতাংশ পুড়ে গেছে। এ ছাড়া ট্রলারের পেছনের কিছু অংশ পুড়ে যায়।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (চাকসু) গঠনতন্ত্র সংশোধন করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। এতে কেন্দ্রীয় সংসদ ও হল সংসদের চারটি সহসম্পাদকের পদ বাদ দিয়ে চারটি মূল পদ যুক্ত করা হয়েছে। শনিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন চাকসু গঠনতন্ত্র প্রণয়ন কমিটির প্রধান ও বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-উপা
১ ঘণ্টা আগেজুলাই আন্দোলনের সময়কার এক ছবি নাড়িয়ে দিয়েছিল গোটা দেশকে। প্রিজনভ্যান থেকে নামানো এক কিশোর, বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের জার্সি গায়ে, দুই হাত মোটা সাদা রশিতে বাঁধা, হাতে কাপড়ের ব্যাগ। ছবির সেই কিশোর হাসনাতুল ইসলাম ফাইয়াজের ভাই জাকসু নির্বাচনে জিএস পদে বিজয়ী হয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগেসিলেট নগরীর বিভিন্ন সড়ক ও ফুটপাত থেকে অবৈধ দখলদারদের উচ্ছেদে যৌথ অভিযান পরিচালনা করেছে সিলেট সিটি করপোরেশন ও সিলেট জেলা প্রশাসন। শনিবার সকাল থেকে এই অভিযান পরিচালনা করা হয়।
২ ঘণ্টা আগে