নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী

রাজশাহীর পবা সাব-রেজিস্ট্রার কার্যালয়ের কর্মচারীরা বেপরোয়া ঘুষ বাণিজ্যে মেতে ওঠার অভিযোগ পাওয়া গেছে। জমির ক্রেতা-বিক্রেতা ও দলিল লেখকদের অভিযোগ, ঘুষ ছাড়া এ অফিসে দলিল নড়ে না। প্রতিটি দলিল রেজিস্ট্রি করতে দিতে হয় অতিরিক্ত টাকা। এ টাকা কর্মকর্তা-কর্মচারী ও স্থানীয় প্রভাবশালীদের মধ্যে বণ্টন হয়। টাকা না দিলে দলিলে ইচ্ছে করে ভুল করা কিংবা দলিল আটকে রেখে হয়রানির ঘটনাও ঘটে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানিয়েছে, সাব-রেজিস্ট্রারের কার্যালয়ের পেশকার মাহবুবুর রশিদ, নকল নবিশ মো. নাদিম, নাসরিন খাতুন, চুক্তিভিত্তিক অফিস সহায়ক মো. কামরুল ও মৌখিক চুক্তিতে কাজ করা কর্মচারী মো. রনি ও মো. মামুন শক্তিশালী সিণ্ডিকেট গড়ে তুলেছেন। অতিরিক্ত টাকা না দিলে তারা কোনো কাজই করেন না বলে ভুক্তভোগীরা জানিয়েছেন।
দলিল লেখকেরা জানান, দলিল রেজিস্ট্রির সরকারী ফি ২৮৮ টাকা। কিন্তু এখানে ১ হাজার ৩০০ টাকা থেকে দেড় হাজার টাকা পর্যন্ত দিতে হয়। এই টাকা আদায় করেন রনি, মামুন ও নাদিম। অতিরিক্ত টাকা না দিলে তাঁরা দলিলে অযৌক্তিকভাবে নানা ভুল দেখিয়ে হয়রানি করেন। শুধু ঘুষের টাকা আদায়ের জন্য মামুন, নাদিম ও রনিকে বছরের পর বছর মৌখিক চুক্তিতে রাখা হয়েছে। কোনো পদ কিংবা নিয়োগ না থাকা রনি ও মামুনই অফিসের হর্তাকর্তা।
গত ২৫ এপ্রিল সাব-রেজিস্ট্রারের কার্যালয়ে গিয়ে দেখা যায়, দলিল লেখকদের কাছ থেকে দলিলপ্রতি দেড় হাজার টাকা নেওয়া হচ্ছে। সপ্তাহের দুইদিন এই অফিসে প্রায় দুই শতাধিক দলিল রেজিস্ট্রি হয়। এসব দলিল থেকে বিপুল পরিমাণ ঘুষ আদায় করে কর্মচারীরা বিলাসী জীবনযাপন করছেন। অফিসটিতে দলিলপ্রতি ৫০০ টাকা ঘুষ আদায় করা হয় সাব-রেজিস্ট্রারের নামেও।
সাব-রেজিস্ট্রারের কার্যালয়ে গত ২৫ এপ্রিল দুটি দলিলের জাবেদা নকল তুলতে এসেছিলেন পবার নওহাটা পিল্লাপাড়া মহল্লার এক বাসিন্দা। তিনি জানান, এদিন তাঁকে দুটি দলিলই দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু ঘুষ না দেওয়ার কারণে পেলেন একটি দলিল। সেটি হাতে নিয়ে দেখেন, দলিলে প্রস্তাবিত খতিয়ান নম্বর, রেজিস্ট্রার নম্বর ও খারিজ কেস নম্বর ভুল। তিনি দাবি করেন, ঘুষ না দেওয়ার কারণে কর্মচারী রনি ও মামুন ইচ্ছে করেই তাঁর দলিলে ভুল রেখেছিলেন। এখন তাঁকে আবার স্ট্যাম্প কিনে ভুল সংশোধন করে নিতে হলো।
দলিল লেখকেরা জানান, রনি ও মামুন এই অফিসের স্থায়ী, চুক্তিভিত্তিক কিংবা দৈনিক মজুরিভিত্তিক কর্মচারীও নন। দুজনকে মৌখিক চুক্তিতে অফিসে রাখাই হয়েছে ঘুষ আদায় করার জন্য। এ দুজন এখন প্রচুর অর্থের মালিক হয়ে গেছেন। ঘুষের টাকায় তারা বিলাসী জীবনযাপন করেন। তারা আরও জানান, সকালে দলিল জমা দেওয়ার পরে রনি, মামুন ও নাদিম সেগুলো চেক করেন। এই কাজে তারা ঢিলেমি করেন। এরমধ্যেই দলিল রেজিস্ট্রি করার জন্য এজলাস বসে যায়। ওই তিনজনের ঢিলেমির কারণে দলিল রেজিস্ট্রিতে দেরি হয়। দূর-দূরান্ত থেকে আসা জমির ক্রেতা-বিক্রেতারা সারাদিন ধরে ব্যাপক ভোগান্তির শিকার হন। আবার এদের এক-দুই হাজার টাকা ঘুষ দিলে পেছনের সিরিয়ালের দলিল তাঁরা রেজিস্ট্রির ব্যবস্থা করে দেন।
ভুক্তভোগীরা আরও জানান, দলিলের নকলের আবেদন করার পর কর্মচারীদের ঘুষ না দিলে তাঁরা মাসের পর মাস ঘোরাতে থাকেন। বলতে থাকেন, দলিল এখনো হয়নি বা খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। আবার ঘুষ দিলে সঙ্গে সঙ্গেই দলিল বের করে এনে দেওয়া হয়। দলিলে কোনো ধরনের সমস্যা থাকলে ১০ থেকে ২০ হাজার চুক্তি করে ঘুষ নিয়ে কাজ করে দেওয়া হয়। জমি বিনিময় কিংবা বণ্টনের সময় ইচ্ছেমতো ঘুষ আদায় করেন কর্মচারীরা। কোনো সেবার জন্য কত টাকা ফি লাগবে এ রকম কোনো মূল্যতালিকা ২৮ এপ্রিল অফিসের কোথাও দেখা যায়নি।
দলিল রেজিস্ট্রির অতিরিক্ত ফি ও ঘুষ আদায়ের অভিযোগ প্রসঙ্গে রনি বলেন, ‘আমি কোনো ঘুষ আদায় করি না। আর রেজিস্ট্রি ফি তো আমি আদায় করি না। এটা পেশকার আদায় করেন। অতিরিক্ত টাকা নেওয়া হয় কি না তা পেশকার বলতে পারবেন।’
রনি জানান, তাঁর ও মামুনের কোনো নিয়োগ নেই। সপ্তাহের দুইদিন অফিসে দলিল রেজিস্ট্রি হয়। সেদিন সাব-রেজিস্ট্রার তাঁদের ২০০ থেকে ৫০০ টাকা করে দেন। এই দিয়েই তাঁরা সংসার চালান।
অভিযোগ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে পেশকার মাহবুবুর রশিদ বলেন, ‘অফিসে ছয়-সাতজন লোক। কেউ অতিরিক্ত টাকা নিতেও পারে। তবে সেটা আমি জানি না। আমি অতিরিক্ত টাকা নিই না।’
পবায় এখন সাব-রেজিস্ট্রার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন সাদেকুর রহমান। তিনি বলেন, ‘কোনো হয়রানি কিংবা ঘুষ আদায়ের বিষয়ে আমি জানি না। আমার চোখে পড়েও না। আমার নামে কেউ টাকা আদায় করে কি না সেটিও জানি না।’
কোনো প্রমাণ থাকলে তা নিয়ে তিনি এই প্রতিবেদককে তাঁর অফিসে সাক্ষাৎ করার পরামর্শ দেন। সাব রেজিস্ট্রার দাবি করেন, কোনো সেবার জন্য কত টাকা ফি তার মূল্যতালিকা টানানো আছে।

রাজশাহীর পবা সাব-রেজিস্ট্রার কার্যালয়ের কর্মচারীরা বেপরোয়া ঘুষ বাণিজ্যে মেতে ওঠার অভিযোগ পাওয়া গেছে। জমির ক্রেতা-বিক্রেতা ও দলিল লেখকদের অভিযোগ, ঘুষ ছাড়া এ অফিসে দলিল নড়ে না। প্রতিটি দলিল রেজিস্ট্রি করতে দিতে হয় অতিরিক্ত টাকা। এ টাকা কর্মকর্তা-কর্মচারী ও স্থানীয় প্রভাবশালীদের মধ্যে বণ্টন হয়। টাকা না দিলে দলিলে ইচ্ছে করে ভুল করা কিংবা দলিল আটকে রেখে হয়রানির ঘটনাও ঘটে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানিয়েছে, সাব-রেজিস্ট্রারের কার্যালয়ের পেশকার মাহবুবুর রশিদ, নকল নবিশ মো. নাদিম, নাসরিন খাতুন, চুক্তিভিত্তিক অফিস সহায়ক মো. কামরুল ও মৌখিক চুক্তিতে কাজ করা কর্মচারী মো. রনি ও মো. মামুন শক্তিশালী সিণ্ডিকেট গড়ে তুলেছেন। অতিরিক্ত টাকা না দিলে তারা কোনো কাজই করেন না বলে ভুক্তভোগীরা জানিয়েছেন।
দলিল লেখকেরা জানান, দলিল রেজিস্ট্রির সরকারী ফি ২৮৮ টাকা। কিন্তু এখানে ১ হাজার ৩০০ টাকা থেকে দেড় হাজার টাকা পর্যন্ত দিতে হয়। এই টাকা আদায় করেন রনি, মামুন ও নাদিম। অতিরিক্ত টাকা না দিলে তাঁরা দলিলে অযৌক্তিকভাবে নানা ভুল দেখিয়ে হয়রানি করেন। শুধু ঘুষের টাকা আদায়ের জন্য মামুন, নাদিম ও রনিকে বছরের পর বছর মৌখিক চুক্তিতে রাখা হয়েছে। কোনো পদ কিংবা নিয়োগ না থাকা রনি ও মামুনই অফিসের হর্তাকর্তা।
গত ২৫ এপ্রিল সাব-রেজিস্ট্রারের কার্যালয়ে গিয়ে দেখা যায়, দলিল লেখকদের কাছ থেকে দলিলপ্রতি দেড় হাজার টাকা নেওয়া হচ্ছে। সপ্তাহের দুইদিন এই অফিসে প্রায় দুই শতাধিক দলিল রেজিস্ট্রি হয়। এসব দলিল থেকে বিপুল পরিমাণ ঘুষ আদায় করে কর্মচারীরা বিলাসী জীবনযাপন করছেন। অফিসটিতে দলিলপ্রতি ৫০০ টাকা ঘুষ আদায় করা হয় সাব-রেজিস্ট্রারের নামেও।
সাব-রেজিস্ট্রারের কার্যালয়ে গত ২৫ এপ্রিল দুটি দলিলের জাবেদা নকল তুলতে এসেছিলেন পবার নওহাটা পিল্লাপাড়া মহল্লার এক বাসিন্দা। তিনি জানান, এদিন তাঁকে দুটি দলিলই দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু ঘুষ না দেওয়ার কারণে পেলেন একটি দলিল। সেটি হাতে নিয়ে দেখেন, দলিলে প্রস্তাবিত খতিয়ান নম্বর, রেজিস্ট্রার নম্বর ও খারিজ কেস নম্বর ভুল। তিনি দাবি করেন, ঘুষ না দেওয়ার কারণে কর্মচারী রনি ও মামুন ইচ্ছে করেই তাঁর দলিলে ভুল রেখেছিলেন। এখন তাঁকে আবার স্ট্যাম্প কিনে ভুল সংশোধন করে নিতে হলো।
দলিল লেখকেরা জানান, রনি ও মামুন এই অফিসের স্থায়ী, চুক্তিভিত্তিক কিংবা দৈনিক মজুরিভিত্তিক কর্মচারীও নন। দুজনকে মৌখিক চুক্তিতে অফিসে রাখাই হয়েছে ঘুষ আদায় করার জন্য। এ দুজন এখন প্রচুর অর্থের মালিক হয়ে গেছেন। ঘুষের টাকায় তারা বিলাসী জীবনযাপন করেন। তারা আরও জানান, সকালে দলিল জমা দেওয়ার পরে রনি, মামুন ও নাদিম সেগুলো চেক করেন। এই কাজে তারা ঢিলেমি করেন। এরমধ্যেই দলিল রেজিস্ট্রি করার জন্য এজলাস বসে যায়। ওই তিনজনের ঢিলেমির কারণে দলিল রেজিস্ট্রিতে দেরি হয়। দূর-দূরান্ত থেকে আসা জমির ক্রেতা-বিক্রেতারা সারাদিন ধরে ব্যাপক ভোগান্তির শিকার হন। আবার এদের এক-দুই হাজার টাকা ঘুষ দিলে পেছনের সিরিয়ালের দলিল তাঁরা রেজিস্ট্রির ব্যবস্থা করে দেন।
ভুক্তভোগীরা আরও জানান, দলিলের নকলের আবেদন করার পর কর্মচারীদের ঘুষ না দিলে তাঁরা মাসের পর মাস ঘোরাতে থাকেন। বলতে থাকেন, দলিল এখনো হয়নি বা খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। আবার ঘুষ দিলে সঙ্গে সঙ্গেই দলিল বের করে এনে দেওয়া হয়। দলিলে কোনো ধরনের সমস্যা থাকলে ১০ থেকে ২০ হাজার চুক্তি করে ঘুষ নিয়ে কাজ করে দেওয়া হয়। জমি বিনিময় কিংবা বণ্টনের সময় ইচ্ছেমতো ঘুষ আদায় করেন কর্মচারীরা। কোনো সেবার জন্য কত টাকা ফি লাগবে এ রকম কোনো মূল্যতালিকা ২৮ এপ্রিল অফিসের কোথাও দেখা যায়নি।
দলিল রেজিস্ট্রির অতিরিক্ত ফি ও ঘুষ আদায়ের অভিযোগ প্রসঙ্গে রনি বলেন, ‘আমি কোনো ঘুষ আদায় করি না। আর রেজিস্ট্রি ফি তো আমি আদায় করি না। এটা পেশকার আদায় করেন। অতিরিক্ত টাকা নেওয়া হয় কি না তা পেশকার বলতে পারবেন।’
রনি জানান, তাঁর ও মামুনের কোনো নিয়োগ নেই। সপ্তাহের দুইদিন অফিসে দলিল রেজিস্ট্রি হয়। সেদিন সাব-রেজিস্ট্রার তাঁদের ২০০ থেকে ৫০০ টাকা করে দেন। এই দিয়েই তাঁরা সংসার চালান।
অভিযোগ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে পেশকার মাহবুবুর রশিদ বলেন, ‘অফিসে ছয়-সাতজন লোক। কেউ অতিরিক্ত টাকা নিতেও পারে। তবে সেটা আমি জানি না। আমি অতিরিক্ত টাকা নিই না।’
পবায় এখন সাব-রেজিস্ট্রার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন সাদেকুর রহমান। তিনি বলেন, ‘কোনো হয়রানি কিংবা ঘুষ আদায়ের বিষয়ে আমি জানি না। আমার চোখে পড়েও না। আমার নামে কেউ টাকা আদায় করে কি না সেটিও জানি না।’
কোনো প্রমাণ থাকলে তা নিয়ে তিনি এই প্রতিবেদককে তাঁর অফিসে সাক্ষাৎ করার পরামর্শ দেন। সাব রেজিস্ট্রার দাবি করেন, কোনো সেবার জন্য কত টাকা ফি তার মূল্যতালিকা টানানো আছে।

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মাহফুজ আলম বলেছেন, ‘আমরা যে অঙ্গীকার নিয়ে এসেছিলাম, বিচারের কাজ শুরু করব। আমরা বিচারের কাজ শুরু করতে পেরেছি। আগামী সপ্তাহে ফ্যাসিস্ট খুনি শেখ হাসিনার বিচার হবে এবং একটা রায় পাব। এতে জুলাই শহীদদের পরিবারের কিছুটা হলেও ব্যাথা লাঘব হবে।’
১২ মিনিট আগে
মেহেরপুরের গাংনীতে বিএনপির দুই পক্ষের মধ্যে ব্যাপক পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। এতে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে গাংনী বাজারে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
নাটোর শহরতলির ফুলবাগান এলাকার সেলিম ভূঁইয়া নামের এক ব্যবসায়ীর গুদাম থেকে ১৫০ বস্তা চাল লুট করে নিয়েছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল সোমবার দিবাগত রাত ২টার দিকে এই ঘটনা ঘটে। সিসিটিভি ফুটেজ দেখে পুলিশ জানায়, সোমবার রাত আনুমানিক ২টার দিকে ফুলবাগান এলাকার সড়ক ভবন-সংলগ্ন সেলিম ট্রেডার্সের সামনে একটি ট্রাক এনে দাঁড়
১ ঘণ্টা আগে
সাতক্ষীরা-৩ (আশাশুনি-কালিগঞ্জ) আসনে বিএনপির মনোনয়ন না পাওয়ায় ‘গরিবের ডাক্তার’ নামে পরিচিত মো. শহিদুল আলমের সমর্থকেরা সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করছেন।
১ ঘণ্টা আগেলক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মাহফুজ আলম বলেছেন, ‘আমরা যে অঙ্গীকার নিয়ে এসেছিলাম, বিচারের কাজ শুরু করব। আমরা বিচারের কাজ শুরু করতে পেরেছি। আগামী সপ্তাহে ফ্যাসিস্ট খুনি শেখ হাসিনার বিচার হবে এবং একটা রায় পাব। এতে জুলাই শহীদদের পরিবারের কিছুটা হলেও ব্যাথা লাঘব হবে।’
আজ মঙ্গলবার দুপুরে লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে জুলাই শহীদ পরিবারের সঙ্গে সাক্ষাতের সময় তিনি এসব কথা বলেন। মাহফুজ আলম, ‘আরও অনেকেরই ট্রাইব্যুনালে বিচার কাজ চলছে। ট্রাইব্যুনাল চলমান রয়েছে। যারা ছাত্র জনতাকে হত্যার সঙ্গে ও গুমের সঙ্গে জড়িত ছিলেন তাদের সবারই বিচার হবে। পরবর্তী সরকারে যারা আসবেন তারা এ বিচার কাজ এগিয়ে নেবেন।’
উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘সংস্কার কাজে আমরা অনেক দূর অগ্রসর হয়েছি। রাজনৈতিক দলগুলো ঐক্যমত হয়ে জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন। এটা বাংলাদেশের জন্য বড় একটি প্রাপ্তি যে রাজনৈতিক দলগুলো বসে সরকার গৃহীত একটা দলিলে আসতে পারা। সবাই মিলে সর্বসম্মত হয়েছেন। এর ভেতর দিয়ে বাংলাদেশ একটা নতুন পর্যায়ে গেল। জুলাই সনদ ও সংস্কার কার্যক্রমের মাধ্যমে পরবর্তীতে যে নির্বাচিত সরকার আসবে তারা যদি এই কাজগুলো করতে পারে তাহলে আমরা যে নতুন বাংলাদেশ চেয়েছিলাম, সেরকম একটা বাংলাদেশ হবে। যেখানে সবার ক্ষমতার ভারসাম্য থাকবে। বিচারে আইনের শাসন থাকবে, সুবিচার থাকবে। গুম খুন আর ফেরত আসবে না।’
রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশে মাহফুজ আলম বলেন, ‘আসুন বাংলাদেশ-পন্থার মধ্য দিয়ে আমরা যারা ফ্যাসিবাদ-বিরোধী শক্তি আছি, ঐক্যবদ্ধ হই। সংস্কারগুলো করার জন্য সরকারকে সহযোগিতা করুন। শহীদদের পথ অনুসরণ করে আমরা শাহাদাতের পথ বেছে নেব। আমরা আবার লড়াই করব। আমরা শুধুমাত্র আওয়ামী লীগের ফ্যাসিস্ট শাসন-ব্যবস্থা উৎখাত করে সন্তুষ্ট নই, বরং আওয়ামী লীগ ফ্যাসিজমের যত বৈশিষ্ট্য বিভিন্ন প্রান্তে, প্রশাসনে, শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনে রয়ে গেছে, তাদেরকেও বিচারের আওতায় আনব।’
এই উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘আমার এলাকায় রামগঞ্জ তথা লক্ষ্মীপুরে মাদক নিরাময়কেন্দ্র, নার্সিং কলেজ স্থাপন, সদর হাসপাতাল উন্নতিকরণ ও শিক্ষা ব্যবস্থাসহ অনেকগুলো কমিশন সংস্কারের প্রস্তাবনা প্রস্তুত করেছে। খুব শিগগিরই রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্যের ভিত্তিতে যে সংস্কার না করলেই নয়, নির্বাচনের পূর্বে সেসব সংস্কার করতে চাই। এই সংস্কারগুলো মুখের বুলি নয়। শেখ হাসিনা যে প্রতিষ্ঠানগুলো ধ্বংস করে দিয়েছেন, যে প্রতিষ্ঠানগুলো হাসিনাকে টিকিয়ে রেখেছে, সেই প্রতিষ্ঠানগুলোকে একই রকম রেখে আমরা নির্বাচন করতে পারি না। নির্বাচন করার আগে অবশ্যই হাসিনার ওই প্রতিষ্ঠান ও দালালেরা আছে, তাদের উৎখাত করে এবং খুনি হাসিনাসহ তার দোসরদের বিচার করে আমাদের নির্বাচনের দিকে এগোতে হবে। সাবেক মন্ত্রী মরহুম জিয়াউল হক জিয়ার রেখে যাওয়া অসমাপ্ত কাজগুলো সমাপ্ত করা হবে।’
এ সময় আগামী সংসদ নির্বাচনে লক্ষ্মীপুর-১ (রামগঞ্জ) আসন থেকে নির্বাচন করবেন কিনা জানতে চাইলে জবাবে উপদেষ্টা মাহফুজ আলম বিষয়টি এড়িয়ে যান। সভা শেষে রামগন্জের দরিদ্র কৃষকদের মাঝে কৃষি প্রণোদনা বিতরণ, জুলাই শহীদ পরিবারের সঙ্গে সাক্ষাৎ ও সাবেক এমপি ও প্রতিমন্ত্রী জিয়াউল হক জিয়ার ৯ম মৃত্যুবার্ষিকী অনুষ্ঠানে যোগদান করেন।

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মাহফুজ আলম বলেছেন, ‘আমরা যে অঙ্গীকার নিয়ে এসেছিলাম, বিচারের কাজ শুরু করব। আমরা বিচারের কাজ শুরু করতে পেরেছি। আগামী সপ্তাহে ফ্যাসিস্ট খুনি শেখ হাসিনার বিচার হবে এবং একটা রায় পাব। এতে জুলাই শহীদদের পরিবারের কিছুটা হলেও ব্যাথা লাঘব হবে।’
আজ মঙ্গলবার দুপুরে লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে জুলাই শহীদ পরিবারের সঙ্গে সাক্ষাতের সময় তিনি এসব কথা বলেন। মাহফুজ আলম, ‘আরও অনেকেরই ট্রাইব্যুনালে বিচার কাজ চলছে। ট্রাইব্যুনাল চলমান রয়েছে। যারা ছাত্র জনতাকে হত্যার সঙ্গে ও গুমের সঙ্গে জড়িত ছিলেন তাদের সবারই বিচার হবে। পরবর্তী সরকারে যারা আসবেন তারা এ বিচার কাজ এগিয়ে নেবেন।’
উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘সংস্কার কাজে আমরা অনেক দূর অগ্রসর হয়েছি। রাজনৈতিক দলগুলো ঐক্যমত হয়ে জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন। এটা বাংলাদেশের জন্য বড় একটি প্রাপ্তি যে রাজনৈতিক দলগুলো বসে সরকার গৃহীত একটা দলিলে আসতে পারা। সবাই মিলে সর্বসম্মত হয়েছেন। এর ভেতর দিয়ে বাংলাদেশ একটা নতুন পর্যায়ে গেল। জুলাই সনদ ও সংস্কার কার্যক্রমের মাধ্যমে পরবর্তীতে যে নির্বাচিত সরকার আসবে তারা যদি এই কাজগুলো করতে পারে তাহলে আমরা যে নতুন বাংলাদেশ চেয়েছিলাম, সেরকম একটা বাংলাদেশ হবে। যেখানে সবার ক্ষমতার ভারসাম্য থাকবে। বিচারে আইনের শাসন থাকবে, সুবিচার থাকবে। গুম খুন আর ফেরত আসবে না।’
রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশে মাহফুজ আলম বলেন, ‘আসুন বাংলাদেশ-পন্থার মধ্য দিয়ে আমরা যারা ফ্যাসিবাদ-বিরোধী শক্তি আছি, ঐক্যবদ্ধ হই। সংস্কারগুলো করার জন্য সরকারকে সহযোগিতা করুন। শহীদদের পথ অনুসরণ করে আমরা শাহাদাতের পথ বেছে নেব। আমরা আবার লড়াই করব। আমরা শুধুমাত্র আওয়ামী লীগের ফ্যাসিস্ট শাসন-ব্যবস্থা উৎখাত করে সন্তুষ্ট নই, বরং আওয়ামী লীগ ফ্যাসিজমের যত বৈশিষ্ট্য বিভিন্ন প্রান্তে, প্রশাসনে, শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনে রয়ে গেছে, তাদেরকেও বিচারের আওতায় আনব।’
এই উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘আমার এলাকায় রামগঞ্জ তথা লক্ষ্মীপুরে মাদক নিরাময়কেন্দ্র, নার্সিং কলেজ স্থাপন, সদর হাসপাতাল উন্নতিকরণ ও শিক্ষা ব্যবস্থাসহ অনেকগুলো কমিশন সংস্কারের প্রস্তাবনা প্রস্তুত করেছে। খুব শিগগিরই রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্যের ভিত্তিতে যে সংস্কার না করলেই নয়, নির্বাচনের পূর্বে সেসব সংস্কার করতে চাই। এই সংস্কারগুলো মুখের বুলি নয়। শেখ হাসিনা যে প্রতিষ্ঠানগুলো ধ্বংস করে দিয়েছেন, যে প্রতিষ্ঠানগুলো হাসিনাকে টিকিয়ে রেখেছে, সেই প্রতিষ্ঠানগুলোকে একই রকম রেখে আমরা নির্বাচন করতে পারি না। নির্বাচন করার আগে অবশ্যই হাসিনার ওই প্রতিষ্ঠান ও দালালেরা আছে, তাদের উৎখাত করে এবং খুনি হাসিনাসহ তার দোসরদের বিচার করে আমাদের নির্বাচনের দিকে এগোতে হবে। সাবেক মন্ত্রী মরহুম জিয়াউল হক জিয়ার রেখে যাওয়া অসমাপ্ত কাজগুলো সমাপ্ত করা হবে।’
এ সময় আগামী সংসদ নির্বাচনে লক্ষ্মীপুর-১ (রামগঞ্জ) আসন থেকে নির্বাচন করবেন কিনা জানতে চাইলে জবাবে উপদেষ্টা মাহফুজ আলম বিষয়টি এড়িয়ে যান। সভা শেষে রামগন্জের দরিদ্র কৃষকদের মাঝে কৃষি প্রণোদনা বিতরণ, জুলাই শহীদ পরিবারের সঙ্গে সাক্ষাৎ ও সাবেক এমপি ও প্রতিমন্ত্রী জিয়াউল হক জিয়ার ৯ম মৃত্যুবার্ষিকী অনুষ্ঠানে যোগদান করেন।

রাজশাহীর পবা সাব-রেজিস্ট্রার কার্যালয়ের কর্মচারীরা বেপরোয়া ঘুষ বাণিজ্যে মেতে ওঠার অভিযোগ পাওয়া গেছে। জমির ক্রেতা-বিক্রেতা ও দলিল লেখকদের অভিযোগ, ঘুষ ছাড়া এ অফিসে দলিল নড়ে না। প্রতিটি দলিল রেজিস্ট্রি করতে দিতে হয় অতিরিক্ত টাকা। এ টাকা কর্মকর্তা-কর্মচারী ও স্থানীয় প্রভাবশালীদের মধ্যে বণ্টন হয়। টাকা না
১৬ মে ২০২৪
মেহেরপুরের গাংনীতে বিএনপির দুই পক্ষের মধ্যে ব্যাপক পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। এতে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে গাংনী বাজারে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
নাটোর শহরতলির ফুলবাগান এলাকার সেলিম ভূঁইয়া নামের এক ব্যবসায়ীর গুদাম থেকে ১৫০ বস্তা চাল লুট করে নিয়েছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল সোমবার দিবাগত রাত ২টার দিকে এই ঘটনা ঘটে। সিসিটিভি ফুটেজ দেখে পুলিশ জানায়, সোমবার রাত আনুমানিক ২টার দিকে ফুলবাগান এলাকার সড়ক ভবন-সংলগ্ন সেলিম ট্রেডার্সের সামনে একটি ট্রাক এনে দাঁড়
১ ঘণ্টা আগে
সাতক্ষীরা-৩ (আশাশুনি-কালিগঞ্জ) আসনে বিএনপির মনোনয়ন না পাওয়ায় ‘গরিবের ডাক্তার’ নামে পরিচিত মো. শহিদুল আলমের সমর্থকেরা সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করছেন।
১ ঘণ্টা আগেগাংনী (মেহেরপুর) প্রতিনিধি

দলীয় প্রার্থীর প্রাথমিক তালিকা প্রকাশের পরপরই মেহেরপুরের গাংনীতে বিএনপির দুই পক্ষের মধ্যে ব্যাপক পাল্টাপাল্টি ধাওয়া, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। এতে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে গাংনী বাজারে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। বর্তমানে এলাকায় চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে।
জানা গেছে, গতকাল সোমবার বিএনপি থেকে মেহেরপুর-২ আসনে আমজাদ হোসেনকে দলীয় প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা দেওয়ার পর থেকে এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছিল। এর জেরে আজ পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে।
গাংনী উপজেলা বিএনপির সভাপতি আলফাজ উদ্দিন কালু, যিনি মনোনয়ন না পাওয়া জেলা বিএনপির সভাপতি জাভেদ মাসুদ মিল্টনের সমর্থক। তিনি অভিযোগ করেন, আমজাদ হোসেনের সমর্থকেরা তাঁদের অফিসে ভাঙচুর চালিয়েছেন। অন্যদিকে আমজাদ হোসেনের সমর্থকেরা অভিযোগ করেন, প্রথমে মিল্টনের সমর্থকেরা একতরফাভাবে হামলা চালান। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তখন দর্শকের ভূমিকায় ছিল।
জানতে চাইলে মেহেরপুর-২ (গাংনী) আসনে বিএনপির মনোনয়ন পাওয়া সাবেক এমপি আমজাদ হোসেন বলেন, ‘মনোনয়ন না পাওয়া জেলা বিএনপির সভাপতি জাভেদ মাসুদ মিল্টনের সমর্থকেরা দেশীয় অস্ত্র নিয়ে উপজেলা বিএনপির কার্যালয়ে হামলা চালিয়ে ব্যাপক ভাঙচুর করেছে। এতে অন্তত ১০ নেতা-কর্মী আহত হয়েছেন।’

বক্তব্য জানতে বিএনপির সভাপতি জাভেদ মাসুদ মিল্টনের মোবাইল ফোনে কল দেওয়া হলে তা বন্ধ পাওয়া যায়। এ বিষয়ে গাংনী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বানী ইসরাইল বলেন, উভয় পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার পর গাংনীতে উত্তেজনা বিরাজ করছে। তবে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ কাজ করছে।


দলীয় প্রার্থীর প্রাথমিক তালিকা প্রকাশের পরপরই মেহেরপুরের গাংনীতে বিএনপির দুই পক্ষের মধ্যে ব্যাপক পাল্টাপাল্টি ধাওয়া, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। এতে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে গাংনী বাজারে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। বর্তমানে এলাকায় চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে।
জানা গেছে, গতকাল সোমবার বিএনপি থেকে মেহেরপুর-২ আসনে আমজাদ হোসেনকে দলীয় প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা দেওয়ার পর থেকে এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছিল। এর জেরে আজ পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে।
গাংনী উপজেলা বিএনপির সভাপতি আলফাজ উদ্দিন কালু, যিনি মনোনয়ন না পাওয়া জেলা বিএনপির সভাপতি জাভেদ মাসুদ মিল্টনের সমর্থক। তিনি অভিযোগ করেন, আমজাদ হোসেনের সমর্থকেরা তাঁদের অফিসে ভাঙচুর চালিয়েছেন। অন্যদিকে আমজাদ হোসেনের সমর্থকেরা অভিযোগ করেন, প্রথমে মিল্টনের সমর্থকেরা একতরফাভাবে হামলা চালান। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তখন দর্শকের ভূমিকায় ছিল।
জানতে চাইলে মেহেরপুর-২ (গাংনী) আসনে বিএনপির মনোনয়ন পাওয়া সাবেক এমপি আমজাদ হোসেন বলেন, ‘মনোনয়ন না পাওয়া জেলা বিএনপির সভাপতি জাভেদ মাসুদ মিল্টনের সমর্থকেরা দেশীয় অস্ত্র নিয়ে উপজেলা বিএনপির কার্যালয়ে হামলা চালিয়ে ব্যাপক ভাঙচুর করেছে। এতে অন্তত ১০ নেতা-কর্মী আহত হয়েছেন।’

বক্তব্য জানতে বিএনপির সভাপতি জাভেদ মাসুদ মিল্টনের মোবাইল ফোনে কল দেওয়া হলে তা বন্ধ পাওয়া যায়। এ বিষয়ে গাংনী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বানী ইসরাইল বলেন, উভয় পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার পর গাংনীতে উত্তেজনা বিরাজ করছে। তবে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ কাজ করছে।


রাজশাহীর পবা সাব-রেজিস্ট্রার কার্যালয়ের কর্মচারীরা বেপরোয়া ঘুষ বাণিজ্যে মেতে ওঠার অভিযোগ পাওয়া গেছে। জমির ক্রেতা-বিক্রেতা ও দলিল লেখকদের অভিযোগ, ঘুষ ছাড়া এ অফিসে দলিল নড়ে না। প্রতিটি দলিল রেজিস্ট্রি করতে দিতে হয় অতিরিক্ত টাকা। এ টাকা কর্মকর্তা-কর্মচারী ও স্থানীয় প্রভাবশালীদের মধ্যে বণ্টন হয়। টাকা না
১৬ মে ২০২৪
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মাহফুজ আলম বলেছেন, ‘আমরা যে অঙ্গীকার নিয়ে এসেছিলাম, বিচারের কাজ শুরু করব। আমরা বিচারের কাজ শুরু করতে পেরেছি। আগামী সপ্তাহে ফ্যাসিস্ট খুনি শেখ হাসিনার বিচার হবে এবং একটা রায় পাব। এতে জুলাই শহীদদের পরিবারের কিছুটা হলেও ব্যাথা লাঘব হবে।’
১২ মিনিট আগে
নাটোর শহরতলির ফুলবাগান এলাকার সেলিম ভূঁইয়া নামের এক ব্যবসায়ীর গুদাম থেকে ১৫০ বস্তা চাল লুট করে নিয়েছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল সোমবার দিবাগত রাত ২টার দিকে এই ঘটনা ঘটে। সিসিটিভি ফুটেজ দেখে পুলিশ জানায়, সোমবার রাত আনুমানিক ২টার দিকে ফুলবাগান এলাকার সড়ক ভবন-সংলগ্ন সেলিম ট্রেডার্সের সামনে একটি ট্রাক এনে দাঁড়
১ ঘণ্টা আগে
সাতক্ষীরা-৩ (আশাশুনি-কালিগঞ্জ) আসনে বিএনপির মনোনয়ন না পাওয়ায় ‘গরিবের ডাক্তার’ নামে পরিচিত মো. শহিদুল আলমের সমর্থকেরা সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করছেন।
১ ঘণ্টা আগেনাটোর প্রতিনিধি

নাটোর শহরতলির ফুলবাগান এলাকার সেলিম ভূঁইয়া নামের এক ব্যবসায়ীর গুদাম থেকে ১৫০ বস্তা চাল লুট করে নিয়েছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল সোমবার দিবাগত রাত ২টার দিকে এই ঘটনা ঘটে।
সিসিটিভি ফুটেজ দেখে পুলিশ জানায়, সোমবার রাত আনুমানিক ২টার দিকে ফুলবাগান এলাকার সড়ক ভবন-সংলগ্ন সেলিম ট্রেডার্সের সামনে একটি ট্রাক এনে দাঁড় করায় দুর্বৃত্তরা। তারা শাটারের তালা ভেঙে ও কেটে দোকানে প্রবেশ করে ক্যাশ বাক্স থেকে নগদ ১২ হাজার টাকাসহ প্রায় ১৫০ বস্তা চাল ট্রাকে লোড করে নিয়ে যায়।
ব্যবসায়ী সেলিম ভূঁইয়া বলেন, ‘ফজরের নামাজের সময় স্থানীয় এক ব্যক্তি ফোনে জানান, গুদামের শাটার কাটা ও আরেকটি পুরোপুরি খোলা। পরে সেখানে এসে দেখি, দুর্বৃত্তরা স্তূপাকারে রাখা চালের বস্তাগুলো নিয়ে গেছে। স্টক রেজিস্টার থেকে জেনেছি, চালের বস্তা ছিল ১৫০টি।’
এ বিষয়ে সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহাবুর রহমান আজকের পত্রিকাকে জানান, এই ঘটনায় একটি মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

নাটোর শহরতলির ফুলবাগান এলাকার সেলিম ভূঁইয়া নামের এক ব্যবসায়ীর গুদাম থেকে ১৫০ বস্তা চাল লুট করে নিয়েছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল সোমবার দিবাগত রাত ২টার দিকে এই ঘটনা ঘটে।
সিসিটিভি ফুটেজ দেখে পুলিশ জানায়, সোমবার রাত আনুমানিক ২টার দিকে ফুলবাগান এলাকার সড়ক ভবন-সংলগ্ন সেলিম ট্রেডার্সের সামনে একটি ট্রাক এনে দাঁড় করায় দুর্বৃত্তরা। তারা শাটারের তালা ভেঙে ও কেটে দোকানে প্রবেশ করে ক্যাশ বাক্স থেকে নগদ ১২ হাজার টাকাসহ প্রায় ১৫০ বস্তা চাল ট্রাকে লোড করে নিয়ে যায়।
ব্যবসায়ী সেলিম ভূঁইয়া বলেন, ‘ফজরের নামাজের সময় স্থানীয় এক ব্যক্তি ফোনে জানান, গুদামের শাটার কাটা ও আরেকটি পুরোপুরি খোলা। পরে সেখানে এসে দেখি, দুর্বৃত্তরা স্তূপাকারে রাখা চালের বস্তাগুলো নিয়ে গেছে। স্টক রেজিস্টার থেকে জেনেছি, চালের বস্তা ছিল ১৫০টি।’
এ বিষয়ে সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহাবুর রহমান আজকের পত্রিকাকে জানান, এই ঘটনায় একটি মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

রাজশাহীর পবা সাব-রেজিস্ট্রার কার্যালয়ের কর্মচারীরা বেপরোয়া ঘুষ বাণিজ্যে মেতে ওঠার অভিযোগ পাওয়া গেছে। জমির ক্রেতা-বিক্রেতা ও দলিল লেখকদের অভিযোগ, ঘুষ ছাড়া এ অফিসে দলিল নড়ে না। প্রতিটি দলিল রেজিস্ট্রি করতে দিতে হয় অতিরিক্ত টাকা। এ টাকা কর্মকর্তা-কর্মচারী ও স্থানীয় প্রভাবশালীদের মধ্যে বণ্টন হয়। টাকা না
১৬ মে ২০২৪
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মাহফুজ আলম বলেছেন, ‘আমরা যে অঙ্গীকার নিয়ে এসেছিলাম, বিচারের কাজ শুরু করব। আমরা বিচারের কাজ শুরু করতে পেরেছি। আগামী সপ্তাহে ফ্যাসিস্ট খুনি শেখ হাসিনার বিচার হবে এবং একটা রায় পাব। এতে জুলাই শহীদদের পরিবারের কিছুটা হলেও ব্যাথা লাঘব হবে।’
১২ মিনিট আগে
মেহেরপুরের গাংনীতে বিএনপির দুই পক্ষের মধ্যে ব্যাপক পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। এতে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে গাংনী বাজারে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
সাতক্ষীরা-৩ (আশাশুনি-কালিগঞ্জ) আসনে বিএনপির মনোনয়ন না পাওয়ায় ‘গরিবের ডাক্তার’ নামে পরিচিত মো. শহিদুল আলমের সমর্থকেরা সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করছেন।
১ ঘণ্টা আগেদেবহাটা ও সাতক্ষীরা প্রতিনিধি

সাতক্ষীরা-৩ (আশাশুনি-কালিগঞ্জ) আসনে বিএনপির মনোনয়ন না পাওয়ায় ‘গরিবের ডাক্তার’ নামে পরিচিত মো. শহিদুল আলমের সমর্থকেরা সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করছেন।
আজ মঙ্গলবার সকাল ৬টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত কালিগঞ্জ প্রধান মহাসড়কে স্থানীয় নেতা-কর্মী ও সমর্থকেরা টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ করেন। এতে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়, সাধারণ মানুষ ভোগান্তিতে পড়ে।
বিক্ষোভকারীরা অভিযোগ করেন, শহিদুল আলম দীর্ঘদিন ধরে সাধারণ মানুষের পাশে থেকে মানবিক সেবা দিয়ে আসছেন। কিন্তু তাঁকে মনোনয়ন না দিয়ে অন্যকে প্রার্থী করায় দলীয় নেতা-কর্মীদের মধ্যে ক্ষোভ সৃষ্টি হয়েছে।
এ সময় তাঁরা শহিদুল আলমকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে স্লোগান দেন এবং কেন্দ্রীয় নেতাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। বিক্ষোভে উপস্থিত ছিলেন সাতক্ষীরা জেলা বিএনপির সদস্য শেখ নুরুজ্জামান, নলতা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. আজিজুর রহমান, নলতা ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি কেসমতুল বারি, সাধারণ সম্পাদক মিলন কুমার সরকার, কালিগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সাবেক দপ্তর সম্পাদক শেখ খায়রুল আলম, সাবেক ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক ও ইউপি চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম প্রমুখ।

সাতক্ষীরা-৩ (আশাশুনি-কালিগঞ্জ) আসনে বিএনপির মনোনয়ন না পাওয়ায় ‘গরিবের ডাক্তার’ নামে পরিচিত মো. শহিদুল আলমের সমর্থকেরা সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করছেন।
আজ মঙ্গলবার সকাল ৬টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত কালিগঞ্জ প্রধান মহাসড়কে স্থানীয় নেতা-কর্মী ও সমর্থকেরা টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ করেন। এতে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়, সাধারণ মানুষ ভোগান্তিতে পড়ে।
বিক্ষোভকারীরা অভিযোগ করেন, শহিদুল আলম দীর্ঘদিন ধরে সাধারণ মানুষের পাশে থেকে মানবিক সেবা দিয়ে আসছেন। কিন্তু তাঁকে মনোনয়ন না দিয়ে অন্যকে প্রার্থী করায় দলীয় নেতা-কর্মীদের মধ্যে ক্ষোভ সৃষ্টি হয়েছে।
এ সময় তাঁরা শহিদুল আলমকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে স্লোগান দেন এবং কেন্দ্রীয় নেতাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। বিক্ষোভে উপস্থিত ছিলেন সাতক্ষীরা জেলা বিএনপির সদস্য শেখ নুরুজ্জামান, নলতা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. আজিজুর রহমান, নলতা ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি কেসমতুল বারি, সাধারণ সম্পাদক মিলন কুমার সরকার, কালিগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সাবেক দপ্তর সম্পাদক শেখ খায়রুল আলম, সাবেক ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক ও ইউপি চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম প্রমুখ।

রাজশাহীর পবা সাব-রেজিস্ট্রার কার্যালয়ের কর্মচারীরা বেপরোয়া ঘুষ বাণিজ্যে মেতে ওঠার অভিযোগ পাওয়া গেছে। জমির ক্রেতা-বিক্রেতা ও দলিল লেখকদের অভিযোগ, ঘুষ ছাড়া এ অফিসে দলিল নড়ে না। প্রতিটি দলিল রেজিস্ট্রি করতে দিতে হয় অতিরিক্ত টাকা। এ টাকা কর্মকর্তা-কর্মচারী ও স্থানীয় প্রভাবশালীদের মধ্যে বণ্টন হয়। টাকা না
১৬ মে ২০২৪
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মাহফুজ আলম বলেছেন, ‘আমরা যে অঙ্গীকার নিয়ে এসেছিলাম, বিচারের কাজ শুরু করব। আমরা বিচারের কাজ শুরু করতে পেরেছি। আগামী সপ্তাহে ফ্যাসিস্ট খুনি শেখ হাসিনার বিচার হবে এবং একটা রায় পাব। এতে জুলাই শহীদদের পরিবারের কিছুটা হলেও ব্যাথা লাঘব হবে।’
১২ মিনিট আগে
মেহেরপুরের গাংনীতে বিএনপির দুই পক্ষের মধ্যে ব্যাপক পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। এতে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে গাংনী বাজারে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
নাটোর শহরতলির ফুলবাগান এলাকার সেলিম ভূঁইয়া নামের এক ব্যবসায়ীর গুদাম থেকে ১৫০ বস্তা চাল লুট করে নিয়েছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল সোমবার দিবাগত রাত ২টার দিকে এই ঘটনা ঘটে। সিসিটিভি ফুটেজ দেখে পুলিশ জানায়, সোমবার রাত আনুমানিক ২টার দিকে ফুলবাগান এলাকার সড়ক ভবন-সংলগ্ন সেলিম ট্রেডার্সের সামনে একটি ট্রাক এনে দাঁড়
১ ঘণ্টা আগে