দুর্গাপুর (রাজশাহী) প্রতিনিধি
রাজশাহীর দুর্গাপুর উপজেলার প্রায় ৯০ ভাগ পেঁয়াজ এরই মধ্যে কৃষকের ঘরে উঠেছে। পেঁয়াজের উৎপাদন ভালো হলেও দাম কম থাকায় হতাশ চাষিরা। কেননা, পেঁয়াজের উৎপাদন খরচও উঠছে না। ব্যবসায়ীরা মনে করছেন, ভারতীয় পেঁয়াজের কারণে এমন দরপতন।
স্থানীয় সূত্র জানায়, গত বছর পেঁয়াজের দাম বেশি থাকায় এবার চাষিরা বেশি জমিতে পেঁয়াজ চাষ করেছেন। ফলনও ভালো হয়েছে। কিন্তু এখন দাম কম থাকায় তাঁদের খরচও উঠছে না। তাই চাষিরা হতাশ।
দুর্গাপুর উপজেলার বহরমপুর গ্রামের চাষি আল আমিন বলেন, বর্তমান বাজার অনুযায়ী উৎপাদিত পেঁয়াজ বিক্রি করলে লোকসান হচ্ছে। এক বিঘা জমিতে পেঁয়াজ উৎপাদন করতে বীজ লাগে ১৫ হাজার টাকার। এরপর জমি প্রস্তুত, রাসায়নিক সার, কীটনাশক, সেচ, নিড়ানি, পেঁয়াজ তোলা, বহন, শ্রমিকের মজুরি সব মিলিয়ে খরচ প্রায় ২৯ হাজার ৭০০ টাকা।
আল আমিন আরও বলেন, এক বিঘা জমিতে পেঁয়াজ পাওয়া যায় প্রায় ৪০ মণ। যা বাজারে বিক্রি করে পাওয়া যাচ্ছে ২৭ হাজার টাকা। বর্তমান উপজেলার বিভিন্ন হাটে পেঁয়াজের দাম যাচ্ছে প্রতি মণ ৬০০ থেকে ৭০০ টাকা দরে।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অফিস সূত্র জানায়, গত বছর দাম বেশি হওয়ায় এবার পেঁয়াজ চাষের হিড়িক পড়ে যায়। আবহাওয়া অনুকূল হওয়ায় ফলনও হয়েছে ভালো। উপজেলায় এবার চার হাজার হেক্টর জমিতে পেঁয়াজ চাষ হয়েছে। গত বছর ছিল ৩ হাজার ৬০০ হেক্টর জমিতে। বাজারে পেঁয়াজের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় দাম গেছে কমে।
পেঁয়াজ ব্যবসায়ী আব্দুর রহমান বলেন, ভারতীয় পেঁয়াজের প্রচুর আমদানি রয়েছে। যে কারণে দেশীয় পেঁয়াজের দাম পড়ে গেছে।
দুর্গাপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রাজিয়া সুলতানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, পেঁয়াজ চাষে প্রচুর খরচ হয়। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় এবার পেঁয়াজের উৎপাদন ভালো হয়েছে। প্রতি বিঘায় ফলনও হয়েছে ৪০ মণের বেশি। বাজারে দাম আরেকটু বেশি হলে চাষিরা লাভবান হতো।
রাজশাহীর দুর্গাপুর উপজেলার প্রায় ৯০ ভাগ পেঁয়াজ এরই মধ্যে কৃষকের ঘরে উঠেছে। পেঁয়াজের উৎপাদন ভালো হলেও দাম কম থাকায় হতাশ চাষিরা। কেননা, পেঁয়াজের উৎপাদন খরচও উঠছে না। ব্যবসায়ীরা মনে করছেন, ভারতীয় পেঁয়াজের কারণে এমন দরপতন।
স্থানীয় সূত্র জানায়, গত বছর পেঁয়াজের দাম বেশি থাকায় এবার চাষিরা বেশি জমিতে পেঁয়াজ চাষ করেছেন। ফলনও ভালো হয়েছে। কিন্তু এখন দাম কম থাকায় তাঁদের খরচও উঠছে না। তাই চাষিরা হতাশ।
দুর্গাপুর উপজেলার বহরমপুর গ্রামের চাষি আল আমিন বলেন, বর্তমান বাজার অনুযায়ী উৎপাদিত পেঁয়াজ বিক্রি করলে লোকসান হচ্ছে। এক বিঘা জমিতে পেঁয়াজ উৎপাদন করতে বীজ লাগে ১৫ হাজার টাকার। এরপর জমি প্রস্তুত, রাসায়নিক সার, কীটনাশক, সেচ, নিড়ানি, পেঁয়াজ তোলা, বহন, শ্রমিকের মজুরি সব মিলিয়ে খরচ প্রায় ২৯ হাজার ৭০০ টাকা।
আল আমিন আরও বলেন, এক বিঘা জমিতে পেঁয়াজ পাওয়া যায় প্রায় ৪০ মণ। যা বাজারে বিক্রি করে পাওয়া যাচ্ছে ২৭ হাজার টাকা। বর্তমান উপজেলার বিভিন্ন হাটে পেঁয়াজের দাম যাচ্ছে প্রতি মণ ৬০০ থেকে ৭০০ টাকা দরে।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অফিস সূত্র জানায়, গত বছর দাম বেশি হওয়ায় এবার পেঁয়াজ চাষের হিড়িক পড়ে যায়। আবহাওয়া অনুকূল হওয়ায় ফলনও হয়েছে ভালো। উপজেলায় এবার চার হাজার হেক্টর জমিতে পেঁয়াজ চাষ হয়েছে। গত বছর ছিল ৩ হাজার ৬০০ হেক্টর জমিতে। বাজারে পেঁয়াজের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় দাম গেছে কমে।
পেঁয়াজ ব্যবসায়ী আব্দুর রহমান বলেন, ভারতীয় পেঁয়াজের প্রচুর আমদানি রয়েছে। যে কারণে দেশীয় পেঁয়াজের দাম পড়ে গেছে।
দুর্গাপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রাজিয়া সুলতানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, পেঁয়াজ চাষে প্রচুর খরচ হয়। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় এবার পেঁয়াজের উৎপাদন ভালো হয়েছে। প্রতি বিঘায় ফলনও হয়েছে ৪০ মণের বেশি। বাজারে দাম আরেকটু বেশি হলে চাষিরা লাভবান হতো।
মৌলভীবাজারের সৌন্দর্য বাড়িয়েছে নদী আর ছড়া। এ জেলায় রয়েছে কয়েক শ ছড়া। কিন্তু সিলিকা বালু লুটের কারণে এসব ছড়া শ্রীহীন হয়ে পড়ছে। বিপন্ন হচ্ছে পরিবেশ। এখানকার অর্ধশতাধিক ছড়া থেকে রাতের আঁধারে একটি মহল বালু উত্তোলন করে বিক্রি করছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে; কিন্তু তা ঠেকানোর দৃশ্যমান কোনো পদক্ষেপ নেই। প্রশাস
১ ঘণ্টা আগেসন্ত্রাসী কার্যকলাপের জন্য চাঁপাইনবাবগঞ্জের এক বিএনপি নেতা আগ্নেয়াস্ত্র সরবরাহ করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এ-সংক্রান্ত তিনজনের একটি ফোনকল রেকর্ড ছড়িয়ে পড়েছে। এ ফোনকল রেকর্ড নিয়ে স্থানীয় প্রশাসন ও রাজনৈতিক অঙ্গনে তোলপাড় চলছে।
১ ঘণ্টা আগেটাঙ্গাইলের মির্জাপুরে বছরে জমির নামজারি বা খারিজ হয় ৭ হাজারের অধিক। উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) বা এসি ল্যান্ড কার্যালয়ের এলআর (লোকাল রিলেশনস) ফান্ডের নামে নেওয়া হয় ২ হাজার টাকা। সেই সঙ্গে পৌর ও ইউনিয়ন ভূমি অফিসগুলোর কন্টিনজেন্সি বিলের (খাতা, কলমসহ আনুষঙ্গিক খরচ) জন্য বরাদ্দ আসে বছরে সাড়ে ৩ থেকে ৫
২ ঘণ্টা আগেকৃষি ব্যাংকের খুলনার পূর্ব রূপসা শাখা থেকে লকার ভেঙে কয়েক লাখ টাকা নিয়ে গেছে সংঘবদ্ধ চোরেরা। শুক্রবার রাতে বিষয়টি ধরা পড়ে। বৃহস্পতিবার বিকেল থেকে শুক্রবার রাত সাড়ে ১০টার মধ্যে কোনো এক সময়ে এ চুরির ঘটনা ঘটতে পারে বলে পুলিশের ধারণা। ব্যাংক এবং আশপাশের ভিডিও ফুটেজ সংগ্রহ করে চোরদের শনাক্ত করার চেষ্টা
৩ ঘণ্টা আগে