রাবি প্রতিনিধি
৩ ঘণ্টা অবরুদ্ধ থাকার পর ছাত্রলীগের সহায়তায় বাসভবনে ফিরেছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) উপাচার্য অধ্যাপক গোলাম সাব্বির সাত্তার। আজ রোববার দুপুর ২টার দিকে সিনেট ভবনের সামনে থেকে প্যারিস রোড হয়ে বাস ভবনে ফেরেন তিনি। এর আগে বেলা সাড়ে ১১টা থেকে উপাচার্যসহ প্রশাসনের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সিনেট ভবনের পাশে অবরুদ্ধ করে রাখেন শিক্ষার্থীরা।
প্রত্যক্ষদর্শী সূত্র জানায়, গতকাল শনিবারের ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের নিষ্ক্রিয়তা ও শিক্ষার্থীদের ওপর পুলিশের রাবার বুলেট ছোড়ার প্রতিবাদ জানাতে আজ রোববার সকাল ৯টা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন ভবনের সামনে জড়ো হতে থাকেন শিক্ষার্থীরা। পরে সকাল সাড়ে ১০টার দিকে প্রশাসন ভবনে তালা ঝুলিয়ে দেন তাঁরা। এসময় প্রশাসন ভবনে অবস্থানরা অবরুদ্ধ হয়ে পড়েন। পরে একটি বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ করে উপাচার্য ভবনের সামনে এসে জড়ো হন। এসময় উপাচার্য অধ্যাপক গোলাম সাব্বির সাত্তার শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলতে আসলে তোপের মুখে পড়েন।
একপর্যায়ে আলোচনায় বসতে রাজি হন শিক্ষার্থীরা। তবে তাঁরা ঘটনাস্থল বিনোদপুরে আলোচনায় বসতে চান। কিন্তু উপাচার্য বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবাস বাংলাদেশ মাঠে বসতে চাইলে শিক্ষার্থীরা উত্তেজিত হয়ে ওঠেন। একপর্যায়ে উপাচার্য সাবাস বাংলাদেশ মাঠে গেলে শিক্ষার্থীরা তাঁকে গালিগালাজ করেন। তখন বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট ভবনের পাশে উপাচার্যকে অবরুদ্ধ করেন শিক্ষার্থীরা। দীর্ঘ ৩ ঘণ্টা অবরুদ্ধ থাকার পর বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সহায়তায় নিরাপদে নিজ বাসভবনে ফেরেন উপাচার্য। এর কিছুক্ষণের মধ্যেই আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা হলে ফিরে যান।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ফয়সাল আহমেদ রুনু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা লক্ষ করছি যে, এই ঘটনাকে পুঁজি করে একটি মহল ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করার চেষ্টা করছে। তাদের নির্দিষ্ট কোনো দাবি ছিলো না। তাঁরা ক্যাম্পাসকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করেছিল। আমরা শান্তিপূর্ণভাবে তাদেরকে প্রতিহত করেছি। পাশাপাশি উপাচার্য স্যারকে নিরাপদে তাঁর বাসভবনে পৌঁছে দিয়েছি।’
আরও পড়ুন:
৩ ঘণ্টা অবরুদ্ধ থাকার পর ছাত্রলীগের সহায়তায় বাসভবনে ফিরেছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) উপাচার্য অধ্যাপক গোলাম সাব্বির সাত্তার। আজ রোববার দুপুর ২টার দিকে সিনেট ভবনের সামনে থেকে প্যারিস রোড হয়ে বাস ভবনে ফেরেন তিনি। এর আগে বেলা সাড়ে ১১টা থেকে উপাচার্যসহ প্রশাসনের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সিনেট ভবনের পাশে অবরুদ্ধ করে রাখেন শিক্ষার্থীরা।
প্রত্যক্ষদর্শী সূত্র জানায়, গতকাল শনিবারের ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের নিষ্ক্রিয়তা ও শিক্ষার্থীদের ওপর পুলিশের রাবার বুলেট ছোড়ার প্রতিবাদ জানাতে আজ রোববার সকাল ৯টা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন ভবনের সামনে জড়ো হতে থাকেন শিক্ষার্থীরা। পরে সকাল সাড়ে ১০টার দিকে প্রশাসন ভবনে তালা ঝুলিয়ে দেন তাঁরা। এসময় প্রশাসন ভবনে অবস্থানরা অবরুদ্ধ হয়ে পড়েন। পরে একটি বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ করে উপাচার্য ভবনের সামনে এসে জড়ো হন। এসময় উপাচার্য অধ্যাপক গোলাম সাব্বির সাত্তার শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলতে আসলে তোপের মুখে পড়েন।
একপর্যায়ে আলোচনায় বসতে রাজি হন শিক্ষার্থীরা। তবে তাঁরা ঘটনাস্থল বিনোদপুরে আলোচনায় বসতে চান। কিন্তু উপাচার্য বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবাস বাংলাদেশ মাঠে বসতে চাইলে শিক্ষার্থীরা উত্তেজিত হয়ে ওঠেন। একপর্যায়ে উপাচার্য সাবাস বাংলাদেশ মাঠে গেলে শিক্ষার্থীরা তাঁকে গালিগালাজ করেন। তখন বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট ভবনের পাশে উপাচার্যকে অবরুদ্ধ করেন শিক্ষার্থীরা। দীর্ঘ ৩ ঘণ্টা অবরুদ্ধ থাকার পর বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সহায়তায় নিরাপদে নিজ বাসভবনে ফেরেন উপাচার্য। এর কিছুক্ষণের মধ্যেই আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা হলে ফিরে যান।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ফয়সাল আহমেদ রুনু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা লক্ষ করছি যে, এই ঘটনাকে পুঁজি করে একটি মহল ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করার চেষ্টা করছে। তাদের নির্দিষ্ট কোনো দাবি ছিলো না। তাঁরা ক্যাম্পাসকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করেছিল। আমরা শান্তিপূর্ণভাবে তাদেরকে প্রতিহত করেছি। পাশাপাশি উপাচার্য স্যারকে নিরাপদে তাঁর বাসভবনে পৌঁছে দিয়েছি।’
আরও পড়ুন:
রাজধানীর বিমানবন্দর রেলস্টেশন এলাকার নারীসহ সাত মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে সেনাবাহিনী। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন— মো. জয় (২০), খাদিজা (২১), আম্বিয়া (৪০), ফাতেমা (২১), পরিমনি (১৯), নাছরিন (২১) এবং সুমাইয়া (১৯)।
৬ ঘণ্টা আগেরিফাতের বাবা দুলাল শরীফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার শারীরিক অবস্থা খুবই খারাপ। আমার ছেলেকে যারা নির্মমভাবে হত্যা করেছে, জীবিত থাকতে এই হত্যাকাণ্ডের বিচার দেখে যেতে চাই। এত দিন হয়ে গেল, প্রধান আসামির ফাঁসির রায় এখনো কার্যকর করা হয়নি। আমি সরকারের কাছে প্রার্থনা জানাই, দ্রুত ফাঁসির রায় কার্যকর করার
৬ ঘণ্টা আগেপাহাড় ভ্রমণে পর্যটকদের মানতে হয় নানা নির্দেশনা। সঙ্গে জীবনরক্ষাকারী সামগ্রীর পাশাপাশি রাখতে হয় অভিজ্ঞ গাইড। আবহাওয়ার পূর্বাভাস জেনে ঘর থেকে বের হওয়ার দায়িত্ব সত্ত্বেও অনেকে তা না মেনেই পরিবার নিয়ে বের হন। এতে তাঁরা নিজেদের বিপদই ডেকে আনছেন, অনেক সময় হারাচ্ছেন প্রাণ। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, নিয়ম ন
৬ ঘণ্টা আগেজানা গেছে, মিয়ানমারের সরকারি বাহিনীর সঙ্গে সংঘাতের জন্য মিয়ানমারে বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর অস্ত্র কেনার জন্য টাকা দরকার। সেই টাকা জোগাড় করতে এপারে বাংলাদেশ সীমান্তে থাকা রোহিঙ্গা ও দেশি মাদক কারবারিদের কাছে অল্প দামে বিভিন্ন ধরনের মাদক বিক্রি করছে তারা। মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ অস্থিরতা বাড়ার সঙ্গে...
৭ ঘণ্টা আগে