নওগাঁ প্রতিনিধি
নওগাঁ ও বগুড়া বাস মালিক গ্রুপের (সমিতি) দ্বন্দ্বের জেরে নওগাঁ থেকে বগুড়ায় বাস চলাচল বন্ধ রয়েছে। ফলে বিকল্প পথ ও বিভিন্ন পরিবহনে যাতায়াত করতে গিয়ে অতিরিক্ত ভাড়াসহ চরম ভোগান্তি পোহাচ্ছেন যাত্রীরা।
বাস মালিক গ্রুপের নেতারা বলছেন, সমঝোতা না হওয়া পর্যন্ত বাস চলাচল স্বাভাবিক হবে না। আজ বুধবার সকাল থেকে নওগাঁ থেকে সরাসরি বগুড়া রুটে বাস চলাচল বন্ধ রয়েছে।
সরেজমিন দেখা গেছে, নওগাঁ থেকে বিকল্প পথে অর্থাৎ নওগাঁর রানীনগর, আত্রাই ও নাটোর হয়ে ঢাকাসহ দূরপাল্লার বাসগুলো চলাচল করছে। যাত্রীরাও বিকল্প পরিবহন ও পথে গন্তব্যে যাত্রা করছেন। এতে ভোগান্তির সঙ্গে গুনতে হচ্ছে অতিরিক্ত ভাড়াও। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন যাত্রীরা।
ঢাকাগামী যাত্রী মো. মিনহাজ হোসেন বলেন, ‘জরুরি কাজে ঢাকা যাব, কিন্তু বগুড়াতেও কাজ রয়েছে। হঠাৎ বাস চলাচল বন্ধ থাকার কারণে অসুবিধায় পড়লাম। এখন বিকল্প পথে দীর্ঘ পথ ঘুরে নওগাঁর রানীনগর, আত্রাই ও নাটোর হয়ে ঢাকা যেতে হবে। বগুড়াতে যে কাজটা ছিল সেটি আর হবে না।’
জোবায়ের হোসেন নামের আরেক যাত্রী ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘পরিবহন মালিকদের দ্বন্দ্বের দায় কি জনগণ নেবে? যাত্রীদের এভাবে কষ্ট দিয়ে তাদের কী লাভ, আমি জানি না। এখন নাটোর হয়ে ঢাকা যেতে হবে।’
পরিবহন সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সম্প্রতি নওগাঁ-ঢাকা রুটে বরেন্দ্র এক্সপ্রেস নামে নওগাঁ জেলা বাস মালিক গ্রুপের তিনটি এসি বাস চলাচল শুরু করেছে। এ নিয়ে বগুড়া জেলা বাস মালিক গ্রুপের সঙ্গে দ্বন্দ্ব শুরু হয়। এর মধ্যে গতকাল রাতে নওগাঁ থেকে ছেড়ে যাওয়া বরেন্দ্র এক্সপ্রেস পরিবহনের একটি বাস বগুড়ায় আটকে দেয় বগুড়া বাস মালিক গ্রুপ। এ ঘটনায় বগুড়া বাস মালিক গ্রুপের সাধারণ সম্পাদক আমিনুল ইসলামের মালিকানাধীন শাহ ফতেহ আলী পরিবহনের একটি বাস বন্ধ করে দেয় নওগাঁ জেলা বাস মালিক গ্রুপ।
বাস চলাচল বন্ধের বিষয়ে নওগাঁ জেলা বাস মালিক গ্রুপের সভাপতি শহিদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঈদের আগে নওগাঁ থেকে ঢাকাগামী তিনটি এসি বাস চালু করা হয়। হঠাৎ গতকাল রাতে বগুড়ার চারমাথায় আমাদের একটি বাস আটকে দেয় আমিনুল ইসলামের লোকজন। পরে তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করলে তাঁরা জানায়, নওগাঁ থেকে কোনো এসি বাস বগুড়া হয়ে ঢাকায় যেতে দেবে না। অথচ শাহ্ ফতেহ্ আলী অসংখ্য এসি বাস নওগাঁ থেকে ঢাকাতে যায়। এ জন্য আমরাও তাদের একটা বাস আটকে দিয়েছি।’
শহিদুল ইসলাম আরও বলেন, ‘আপাতত দুই জেলার সঙ্গে সরাসরি বাস চলাচল বন্ধ রয়েছে। নওগাঁ থেকে ঢাকাগামী সব বাস আত্রাই হয়ে নাটোর দিয়ে ঢাকা যাচ্ছে। পাশাপাশি নওগাঁ-বগুড়া রুটে অভ্যন্তরীণ বাসগুলো নওগাঁ থেকে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে বগুড়ার সীমানায়।’
এ বিষয়ে বগুড়া বাস মালিক গ্রুপের সাধারণ সম্পাদক আমিনুল ইসলামের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নওগাঁ বাস মালিক গ্রুপের প্রায় ৩৫টি বাস বগুড়ার ওপর দিয়ে ঢাকায় চলাচল করে। কিন্তু আমাদের দাবি ছিল, যেহেতু সাপাহার থেকে শাহ্ ফতেহ্ আলীর একটি বাস চলে, সেখান থেকে আরও একটি এসি বাস চালানো। কিন্তু নওগাঁ বাস মালিক গ্রুপ সেটি প্রত্যাখ্যান করেছে। এরই মধ্যে হঠাৎ নওগাঁ থেকে আরও তিনটি এসি বাস চালু করেছে তাঁরা। এ বিষয়ে আমাদের তারা আমাদের কিছুই জানায়নি।’
আমিনুল ইসলাম আরও বলেন, ‘যেহেতু বাস চালানোর বিষয়টি সমঝোতার ভিত্তিতে হয়, এ জন্য আমরা তাদের বাস আটকে দিয়েছি। এখন সমঝোতা না হওয়া কোনো বাস চলতে দেওয়া হবে না।’
নওগাঁ ও বগুড়া বাস মালিক গ্রুপের (সমিতি) দ্বন্দ্বের জেরে নওগাঁ থেকে বগুড়ায় বাস চলাচল বন্ধ রয়েছে। ফলে বিকল্প পথ ও বিভিন্ন পরিবহনে যাতায়াত করতে গিয়ে অতিরিক্ত ভাড়াসহ চরম ভোগান্তি পোহাচ্ছেন যাত্রীরা।
বাস মালিক গ্রুপের নেতারা বলছেন, সমঝোতা না হওয়া পর্যন্ত বাস চলাচল স্বাভাবিক হবে না। আজ বুধবার সকাল থেকে নওগাঁ থেকে সরাসরি বগুড়া রুটে বাস চলাচল বন্ধ রয়েছে।
সরেজমিন দেখা গেছে, নওগাঁ থেকে বিকল্প পথে অর্থাৎ নওগাঁর রানীনগর, আত্রাই ও নাটোর হয়ে ঢাকাসহ দূরপাল্লার বাসগুলো চলাচল করছে। যাত্রীরাও বিকল্প পরিবহন ও পথে গন্তব্যে যাত্রা করছেন। এতে ভোগান্তির সঙ্গে গুনতে হচ্ছে অতিরিক্ত ভাড়াও। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন যাত্রীরা।
ঢাকাগামী যাত্রী মো. মিনহাজ হোসেন বলেন, ‘জরুরি কাজে ঢাকা যাব, কিন্তু বগুড়াতেও কাজ রয়েছে। হঠাৎ বাস চলাচল বন্ধ থাকার কারণে অসুবিধায় পড়লাম। এখন বিকল্প পথে দীর্ঘ পথ ঘুরে নওগাঁর রানীনগর, আত্রাই ও নাটোর হয়ে ঢাকা যেতে হবে। বগুড়াতে যে কাজটা ছিল সেটি আর হবে না।’
জোবায়ের হোসেন নামের আরেক যাত্রী ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘পরিবহন মালিকদের দ্বন্দ্বের দায় কি জনগণ নেবে? যাত্রীদের এভাবে কষ্ট দিয়ে তাদের কী লাভ, আমি জানি না। এখন নাটোর হয়ে ঢাকা যেতে হবে।’
পরিবহন সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সম্প্রতি নওগাঁ-ঢাকা রুটে বরেন্দ্র এক্সপ্রেস নামে নওগাঁ জেলা বাস মালিক গ্রুপের তিনটি এসি বাস চলাচল শুরু করেছে। এ নিয়ে বগুড়া জেলা বাস মালিক গ্রুপের সঙ্গে দ্বন্দ্ব শুরু হয়। এর মধ্যে গতকাল রাতে নওগাঁ থেকে ছেড়ে যাওয়া বরেন্দ্র এক্সপ্রেস পরিবহনের একটি বাস বগুড়ায় আটকে দেয় বগুড়া বাস মালিক গ্রুপ। এ ঘটনায় বগুড়া বাস মালিক গ্রুপের সাধারণ সম্পাদক আমিনুল ইসলামের মালিকানাধীন শাহ ফতেহ আলী পরিবহনের একটি বাস বন্ধ করে দেয় নওগাঁ জেলা বাস মালিক গ্রুপ।
বাস চলাচল বন্ধের বিষয়ে নওগাঁ জেলা বাস মালিক গ্রুপের সভাপতি শহিদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঈদের আগে নওগাঁ থেকে ঢাকাগামী তিনটি এসি বাস চালু করা হয়। হঠাৎ গতকাল রাতে বগুড়ার চারমাথায় আমাদের একটি বাস আটকে দেয় আমিনুল ইসলামের লোকজন। পরে তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করলে তাঁরা জানায়, নওগাঁ থেকে কোনো এসি বাস বগুড়া হয়ে ঢাকায় যেতে দেবে না। অথচ শাহ্ ফতেহ্ আলী অসংখ্য এসি বাস নওগাঁ থেকে ঢাকাতে যায়। এ জন্য আমরাও তাদের একটা বাস আটকে দিয়েছি।’
শহিদুল ইসলাম আরও বলেন, ‘আপাতত দুই জেলার সঙ্গে সরাসরি বাস চলাচল বন্ধ রয়েছে। নওগাঁ থেকে ঢাকাগামী সব বাস আত্রাই হয়ে নাটোর দিয়ে ঢাকা যাচ্ছে। পাশাপাশি নওগাঁ-বগুড়া রুটে অভ্যন্তরীণ বাসগুলো নওগাঁ থেকে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে বগুড়ার সীমানায়।’
এ বিষয়ে বগুড়া বাস মালিক গ্রুপের সাধারণ সম্পাদক আমিনুল ইসলামের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নওগাঁ বাস মালিক গ্রুপের প্রায় ৩৫টি বাস বগুড়ার ওপর দিয়ে ঢাকায় চলাচল করে। কিন্তু আমাদের দাবি ছিল, যেহেতু সাপাহার থেকে শাহ্ ফতেহ্ আলীর একটি বাস চলে, সেখান থেকে আরও একটি এসি বাস চালানো। কিন্তু নওগাঁ বাস মালিক গ্রুপ সেটি প্রত্যাখ্যান করেছে। এরই মধ্যে হঠাৎ নওগাঁ থেকে আরও তিনটি এসি বাস চালু করেছে তাঁরা। এ বিষয়ে আমাদের তারা আমাদের কিছুই জানায়নি।’
আমিনুল ইসলাম আরও বলেন, ‘যেহেতু বাস চালানোর বিষয়টি সমঝোতার ভিত্তিতে হয়, এ জন্য আমরা তাদের বাস আটকে দিয়েছি। এখন সমঝোতা না হওয়া কোনো বাস চলতে দেওয়া হবে না।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
২ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে