রাজশাহী প্রতিনিধি
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে শীতজনিত কারণে রোগীর সংখ্যা বেড়েই চলেছে। গত এক মাস ধরে ওয়ার্ডগুলোতে রোগীর চাপ রয়েছে। ওয়ার্ডে শয্যা না পাওয়ায় মেঝে এবং বারান্দায়ও রাখা হয়েছে রোগী। বিশেষ করে মেডিসিন ও শিশু ওয়ার্ডগুলোতে এখন হাঁটাচলার মতো পা ফেলার জায়গা নেই। সবখানেই শুধু রোগী আর রোগী।
চিকিৎসক ও নার্সরা জানান, এক মাস ধরে রোগীর চাপ অনেক বেড়ে গেছে। ঠান্ডা লাগা, শ্বাসকষ্ট, জ্বর, সর্দি, কাশি, অ্যালার্জি ও চর্মরোগে বেশি রোগী ভর্তি হচ্ছে। শিশু ওয়ার্ডে ডায়রিয়া ও নিউমোনিয়ায় রোগী বাড়ছে। মেডিসিন ওয়ার্ডগুলোতে বৃদ্ধ রোগী বেশি আসছেন। তাঁরা শীতজনিত নানা অসুখে ভুগছেন।
হাসপাতালের দেওয়া তথ্যমতে, গতকাল সোমবার শিশু ওয়ার্ডে ২৭ জন রোগী ভর্তি হয়েছে। ওই দিন মোট রোগী ভর্তি ছিল ১১৪ জন। তাদের মধ্যে ডায়রিয়ার রোগী ছিল ৬০ জন।
সরেজমিন শিশু ওয়ার্ডে গিয়ে দেখা গেছে, একটি বেডে দুই-তিনজন করে রোগী ভর্তি আছে। মেডিসিন বিভাগের কয়েকটি ওয়ার্ডে মেঝে ও বারান্দায়ও রোগী রয়েছে।
৩৯ নম্বর ওয়ার্ডের বারান্দায় থাকা রোগীর স্বজন আনিস হোসেন বলেন, ‘ঠান্ডা লেগেছে বলে রোগী ভর্তি করেছি। কিন্তু বেড পাইনি। মেঝেতে আরও ঠান্ডা।’
রামেক হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের চিকিৎসক পার্থ মনি বলেন, হাসপাতালে শীতজনিত রোগীর সংখ্যা প্রতিদিনই বাড়ছে। সে কারণে সবাইকে বেড দেওয়া যাচ্ছে না।
চিকিৎসক আরও বলেন, আক্রান্তদের অধিকাংশই ডায়রিয়া, নিউমোনিয়া ও শ্বাসকষ্ট নিয়ে হাসপাতালে আসছে। নবজাতকদের সেবা দিতে গিয়ে সবচেয়ে বেশি বেগ পেতে হচ্ছে। শীতজনিত রোগ প্রতিরোধে অভিভাবকদের বাড়তি সতর্কতা অবলম্বনের পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম ইয়াজদানী বলেন, ‘আমাদের এখানে রোগীদের জন্য বেড এমনিতেই কম। এখন আবার প্রতিটি ওয়ার্ডেই রোগীর চাপ বেশি। ওয়ার্ডগুলোতে প্রায় দ্বিগুণ-তিনগুণ রোগী আছে। এর মধ্যেই আমরা সেবা দেওয়ার চেষ্টা করছি।
মেঝেতে থাকা রোগীদের আরও ঠান্ডা লাগার বিষয়ে তিনি বলেন, শিশুদের জন্য ১৫টি রুম হিটার লাগানো হয়েছে। পাশাপাশি বারান্দার জন্য কাচ লাগানোর ব্যবস্থা করেছি। শীতের কারণে রোগী বাড়ছে। এ মাস গেলে শীত ও রোগী কমবে। তখন সমস্যা হবে না।
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে শীতজনিত কারণে রোগীর সংখ্যা বেড়েই চলেছে। গত এক মাস ধরে ওয়ার্ডগুলোতে রোগীর চাপ রয়েছে। ওয়ার্ডে শয্যা না পাওয়ায় মেঝে এবং বারান্দায়ও রাখা হয়েছে রোগী। বিশেষ করে মেডিসিন ও শিশু ওয়ার্ডগুলোতে এখন হাঁটাচলার মতো পা ফেলার জায়গা নেই। সবখানেই শুধু রোগী আর রোগী।
চিকিৎসক ও নার্সরা জানান, এক মাস ধরে রোগীর চাপ অনেক বেড়ে গেছে। ঠান্ডা লাগা, শ্বাসকষ্ট, জ্বর, সর্দি, কাশি, অ্যালার্জি ও চর্মরোগে বেশি রোগী ভর্তি হচ্ছে। শিশু ওয়ার্ডে ডায়রিয়া ও নিউমোনিয়ায় রোগী বাড়ছে। মেডিসিন ওয়ার্ডগুলোতে বৃদ্ধ রোগী বেশি আসছেন। তাঁরা শীতজনিত নানা অসুখে ভুগছেন।
হাসপাতালের দেওয়া তথ্যমতে, গতকাল সোমবার শিশু ওয়ার্ডে ২৭ জন রোগী ভর্তি হয়েছে। ওই দিন মোট রোগী ভর্তি ছিল ১১৪ জন। তাদের মধ্যে ডায়রিয়ার রোগী ছিল ৬০ জন।
সরেজমিন শিশু ওয়ার্ডে গিয়ে দেখা গেছে, একটি বেডে দুই-তিনজন করে রোগী ভর্তি আছে। মেডিসিন বিভাগের কয়েকটি ওয়ার্ডে মেঝে ও বারান্দায়ও রোগী রয়েছে।
৩৯ নম্বর ওয়ার্ডের বারান্দায় থাকা রোগীর স্বজন আনিস হোসেন বলেন, ‘ঠান্ডা লেগেছে বলে রোগী ভর্তি করেছি। কিন্তু বেড পাইনি। মেঝেতে আরও ঠান্ডা।’
রামেক হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের চিকিৎসক পার্থ মনি বলেন, হাসপাতালে শীতজনিত রোগীর সংখ্যা প্রতিদিনই বাড়ছে। সে কারণে সবাইকে বেড দেওয়া যাচ্ছে না।
চিকিৎসক আরও বলেন, আক্রান্তদের অধিকাংশই ডায়রিয়া, নিউমোনিয়া ও শ্বাসকষ্ট নিয়ে হাসপাতালে আসছে। নবজাতকদের সেবা দিতে গিয়ে সবচেয়ে বেশি বেগ পেতে হচ্ছে। শীতজনিত রোগ প্রতিরোধে অভিভাবকদের বাড়তি সতর্কতা অবলম্বনের পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম ইয়াজদানী বলেন, ‘আমাদের এখানে রোগীদের জন্য বেড এমনিতেই কম। এখন আবার প্রতিটি ওয়ার্ডেই রোগীর চাপ বেশি। ওয়ার্ডগুলোতে প্রায় দ্বিগুণ-তিনগুণ রোগী আছে। এর মধ্যেই আমরা সেবা দেওয়ার চেষ্টা করছি।
মেঝেতে থাকা রোগীদের আরও ঠান্ডা লাগার বিষয়ে তিনি বলেন, শিশুদের জন্য ১৫টি রুম হিটার লাগানো হয়েছে। পাশাপাশি বারান্দার জন্য কাচ লাগানোর ব্যবস্থা করেছি। শীতের কারণে রোগী বাড়ছে। এ মাস গেলে শীত ও রোগী কমবে। তখন সমস্যা হবে না।
নালিতাবাড়ী দাওধারা কাটাবাড়ী পাহাড়ি এলাকায় বল্লমের আঘাতে অসুস্থ পড়ে ছিল এক বন্য হাতি। আজ বৃহস্পতিবার ওই বন্য হাতিকে চিকিৎসা দিয়েছে বন বিভাগ। এতে খুব দ্রুতই হাতিটি সুস্থ হয়ে উঠবে বলে আশা করা হচ্ছে।
১০ মিনিট আগেসাতক্ষীরার তালায় আগুনে পুড়ে সানজিদা আক্তার তুলি (১৭) নামের এক কলেজছাত্রীর মৃত্যু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (১ মে) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার ঘোনা গ্রামে ওই ছাত্রীর নিজবাড়িতে তার গায়ে কেরোসিন দিয়ে আগুন দেওয়ার ঘটনা ঘটে।
২৩ মিনিট আগেরাজধানীর ডেমরার হাজীনগর এলাকায় গায়েহলুদের এক অনুষ্ঠান শেষে বাসায় ফেরার পথে সন্ত্রাসীদের হামলার শিকার হয়েছেন সহদোর দুই ভাইসহ চারজন। ২৪ এপ্রিল রাত সাড়ে ১১টার দিকে হাজীনগর ব্রিজ এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় গতকাল বুধবার থানায় মামলা করা হয়েছে।
২৫ মিনিট আগেউজিরপুরে মহাসড়কের পাশে বসে খাবার খাওয়ার সময় বাসচাপায় মানিক গাজী (৬০) নামের এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় উত্তেজিত জনতা ঢাকা-বরিশাল মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন। এতে মহাসড়কের উভয় পাশে যানবাহনের যাত্রীদের দুর্ভোগে পড়তে হয়।
১ ঘণ্টা আগে