চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি
চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলায় কৌশলে অর্থ-সম্পদ হাতিয়ে নিয়ে বাড়ি থেকে বের করে দেওয়া সেই বৃদ্ধ দম্পতির ঠাঁই হলো মেয়ের বাড়িতে। ছেলেদের বাড়িতে রাজি নন তাঁরা।
গতকাল শুক্রবার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) তত্ত্বাবধানে বৃদ্ধ দম্পতির মেয়ে সেপনারা বেগমের বাড়িতে পাঠানো হয়।
এর আগে গত বুধবার তাঁদের বাড়ি থেকে বের করে দেওয়ার অভিযোগ করেন শেরিনা বেগম (৮৫) ও দাহারুল ইসলাম (৯০) দম্পতি। নিরুপায় হয়ে উপজেলার পুকুরিয়া এলাকায় বাল্যকালের বন্ধুর বাড়িতে আশ্রয় নেন তাঁরা।
বিষয়টি জানতে পেরে গত বৃহস্পতিবার রাতে বৃদ্ধ দম্পতির সঙ্গে দেখা করে খোঁজ-খবর নেন ইউএনও আবুল হায়াত। তিনিও ঘটনার সত্যতা পেয়ে তাৎক্ষণিক ওই দম্পতির হাতে কাপড় ও নগদ টাকা তুলে দেন এবং বাসস্থানের জায়গা করে দেওয়ার ঘোষণা দেন।
এদিকে বিষয়টি নিয়ে গতকাল শুক্রবার আজকের পত্রিকাসহ বেশ কয়েকটি গণমাধ্যমে খবর প্রকাশিত হয়। এরপর রাতেই বৃদ্ধ দম্পতির সাত ছেলেমেয়েকে ডেকে পাঠান ইউএনও। শুক্রবার রাতেই বাবা-মায়ের কাছে পুকুরিয়া এলাকার আমিনুল ইসলামের বাড়িতে হাজির হন সন্তানেরা। তাঁরা সবাই নিজেদের ভুল বুঝতে পেরে বৃদ্ধ বাবা-মাকে নিজেদের বাড়িতে নিয়ে যেতে রাজি হন, কিন্তু তাঁদের কথায় মন গলেনি বৃদ্ধ মা-বাবার। লিখে নেওয়া সমস্ত জায়গা এবং হাতিয়ে নেওয়া টাকা ফেরত চান তাঁরা। একপর্যায়ে ইউএনওর হস্তক্ষেপে সমঝোতা হয়। ছেলেরা তাঁদের বাড়িতে নিয়ে যেতে চাইলেও তাতে রাজি হননি বাবা-মা। পরে মেয়ে সেপনারা বেগমের পারকৌকা গ্রামের বাড়িতে যান বৃদ্ধ বাবা-মা।
বৃদ্ধ দম্পতির ছেলে কলেজশিক্ষক ইমরান আলী আজকের পত্রিকা বলেন, ‘বাবা-মায়ের সঙ্গে সম্পদ নিয়ে মতবিরোধ ছিল। এ নিয়ে অভিমান করে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যান তাঁরা। তাঁদের জোর করে বের করে দেওয়া হয়নি। পরে সম্পদ ফিরিয়ে দেওয়া ও দেখাশোনার শর্তে মীমাংসা হয়েছে। এতে সাত ভাইবোনের মধ্যে আমিসহ ভাই সাইদুর রহমান, বোন দোলন আরা, সেপনারা বেগম, শারমিন আক্তার উপস্থিত ছিলাম।’
ইউএনও আবুল হায়াত বলেন, ‘বৃদ্ধ দাহারুলের ছেলেমেয়েদের নিয়ে সমস্যার সমাধান করা হয়েছে। যে অর্থ-সম্পদ ছেলেদের কাছে ছিল, তা ফেরত নিয়ে বৃদ্ধ দাহারুলের নামে ব্যাংকে রাখা হবে। এর জন্য তাঁর সন্তানদের আমি নির্দিষ্ট সময় দিয়েছি। এ সময়ের মধ্যেই সব অর্থ-সম্পদ বৃদ্ধকে ফেরত দিতে হবে।’
চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলায় কৌশলে অর্থ-সম্পদ হাতিয়ে নিয়ে বাড়ি থেকে বের করে দেওয়া সেই বৃদ্ধ দম্পতির ঠাঁই হলো মেয়ের বাড়িতে। ছেলেদের বাড়িতে রাজি নন তাঁরা।
গতকাল শুক্রবার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) তত্ত্বাবধানে বৃদ্ধ দম্পতির মেয়ে সেপনারা বেগমের বাড়িতে পাঠানো হয়।
এর আগে গত বুধবার তাঁদের বাড়ি থেকে বের করে দেওয়ার অভিযোগ করেন শেরিনা বেগম (৮৫) ও দাহারুল ইসলাম (৯০) দম্পতি। নিরুপায় হয়ে উপজেলার পুকুরিয়া এলাকায় বাল্যকালের বন্ধুর বাড়িতে আশ্রয় নেন তাঁরা।
বিষয়টি জানতে পেরে গত বৃহস্পতিবার রাতে বৃদ্ধ দম্পতির সঙ্গে দেখা করে খোঁজ-খবর নেন ইউএনও আবুল হায়াত। তিনিও ঘটনার সত্যতা পেয়ে তাৎক্ষণিক ওই দম্পতির হাতে কাপড় ও নগদ টাকা তুলে দেন এবং বাসস্থানের জায়গা করে দেওয়ার ঘোষণা দেন।
এদিকে বিষয়টি নিয়ে গতকাল শুক্রবার আজকের পত্রিকাসহ বেশ কয়েকটি গণমাধ্যমে খবর প্রকাশিত হয়। এরপর রাতেই বৃদ্ধ দম্পতির সাত ছেলেমেয়েকে ডেকে পাঠান ইউএনও। শুক্রবার রাতেই বাবা-মায়ের কাছে পুকুরিয়া এলাকার আমিনুল ইসলামের বাড়িতে হাজির হন সন্তানেরা। তাঁরা সবাই নিজেদের ভুল বুঝতে পেরে বৃদ্ধ বাবা-মাকে নিজেদের বাড়িতে নিয়ে যেতে রাজি হন, কিন্তু তাঁদের কথায় মন গলেনি বৃদ্ধ মা-বাবার। লিখে নেওয়া সমস্ত জায়গা এবং হাতিয়ে নেওয়া টাকা ফেরত চান তাঁরা। একপর্যায়ে ইউএনওর হস্তক্ষেপে সমঝোতা হয়। ছেলেরা তাঁদের বাড়িতে নিয়ে যেতে চাইলেও তাতে রাজি হননি বাবা-মা। পরে মেয়ে সেপনারা বেগমের পারকৌকা গ্রামের বাড়িতে যান বৃদ্ধ বাবা-মা।
বৃদ্ধ দম্পতির ছেলে কলেজশিক্ষক ইমরান আলী আজকের পত্রিকা বলেন, ‘বাবা-মায়ের সঙ্গে সম্পদ নিয়ে মতবিরোধ ছিল। এ নিয়ে অভিমান করে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যান তাঁরা। তাঁদের জোর করে বের করে দেওয়া হয়নি। পরে সম্পদ ফিরিয়ে দেওয়া ও দেখাশোনার শর্তে মীমাংসা হয়েছে। এতে সাত ভাইবোনের মধ্যে আমিসহ ভাই সাইদুর রহমান, বোন দোলন আরা, সেপনারা বেগম, শারমিন আক্তার উপস্থিত ছিলাম।’
ইউএনও আবুল হায়াত বলেন, ‘বৃদ্ধ দাহারুলের ছেলেমেয়েদের নিয়ে সমস্যার সমাধান করা হয়েছে। যে অর্থ-সম্পদ ছেলেদের কাছে ছিল, তা ফেরত নিয়ে বৃদ্ধ দাহারুলের নামে ব্যাংকে রাখা হবে। এর জন্য তাঁর সন্তানদের আমি নির্দিষ্ট সময় দিয়েছি। এ সময়ের মধ্যেই সব অর্থ-সম্পদ বৃদ্ধকে ফেরত দিতে হবে।’
বগুড়ার শাজাহানপুর উপজেলায় বিএনপির দলীয় কার্যালয়সহ বগুড়া-নাটোর মহাসড়ক এবং বগুড়া–ঢাকা মহাসড়কের গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলো আওয়ামী লীগের পোস্টারে ছেয়ে গেছে।
৮ মিনিট আগেঈদের আগের রাতে সিলেটের রিকাবীবাজারে একটি কনসার্টে যাওয়ার আগে তাঁকে অচেতন করে ধর্ষণ করা হয়। অভিযুক্তরা সেই ঘটনা ভিডিও করে নিয়মিত ব্ল্যাকমেইল করছিলেন বলেও অভিযোগপত্রে উল্লেখ করেন তিনি
১৪ মিনিট আগেহাবিবা কলাপাড়া উপজেলার মঙ্গলসুখ মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। বর্তমানে বাংলাদেশ নৌবাহিনী স্কুল অ্যান্ড কলেজ, পটুয়াখালীতে ষষ্ঠ শ্রেণিতে পড়ছে। উম্মে হাবিবা সুন্নাহর বাবা আহসান হাবিব চুন্নু বরিশালে ব্র্যাকের এলাকা ব্যবস্থাপক হিসেবে কর্মরত এবং মা রাবেয়া সুলতানা রিপা একজন...
২৪ মিনিট আগেভালো খবরের পাওয়ার প্রত্যাশায় সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে থাকা সচিবালয়ের কর্মচারীরা আগামীকাল মঙ্গলবার আন্দোলন কর্মসূচিতে বিরতি দিয়েছেন। আগামীকাল সচিবালয়ের বাইরের কর্মচারী সংগঠনের নেতাদের সঙ্গে জনসংযোগ করবেন সচিবালয়ের কর্মচারী নেতারা।
৩৪ মিনিট আগে