পুঠিয়া (রাজশাহী) প্রতিনিধি
রাজশাহীর পুঠিয়ায় দাম ভালো পাওয়ায় বিগত বছরের তুলনায় এবার রেকর্ড পরিমাণ জমিতে পাটের বীজ বপন করা হয়। সঠিক পরিচর্যা ও আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় চাষ অনেক ভালো হয়েছিল। তবে শেষ মুহূর্তে বৃষ্টি না হওয়ায় খেতেই পাট মরে গেছে। শুধু তাই নয়, বৃষ্টি না হওয়ায় খালবিলের পানি শুকিয়ে গেছে। এতে চাষিরা পাট জাগ দেওয়া নিয়ে চরম বিপাকে পড়েছেন।
চাষিরা বলছেন, পাট জাগ দিতে এখন পুকুরই একমাত্র ভরসা। এর জন্য গত বছরের তুলনায় এবার পুকুরমালিকেরা দ্বিগুণ ভাড়া দাবি করছেন।
কান্দ্রা গ্রামের চাষি শাহেদ আলী বলেন, গত বছর দাম ভালো পেয়ে এবার চাষিরা অনেক বেশি জমিতে পাটবীজ বপন করেছেন। উৎপাদনও ভালো হয়েছে। তবে শেষ মুহূর্তে মাত্রাতিরিক্ত খরার কারণে খেতেই পাটগাছ মরে যেতে শুরু করেছে। অন্যদিকে, পানির সংকটে চাষিরা পাট জাগ দেওয়া নিয়ে চরম বিপাকে পড়েছেন। তাই অনেক চাষি পাট জাগ দিতে পুকুর ভাড়া নিচ্ছেন।
শাহেদ আলী আরও বলেন, গত বছর এক বিঘা জমির পাট জাগের ভাড়া ছিল ১ হাজার ২০০ থেকে ৫০০ টাকা। এবার পুকুরমালিকেরা দ্বিগুণ টাকা দাবি করছেন।
পাটচাষি আবুল হোসেন বলেন, ‘গত বছর তিন বিঘা জমিতে পাটের চাষ করেছিলাম। দাম ভালো পাওয়ায় এবার পাঁচ বিঘা জমিতে পাটবীজ বপন করেছি। কিন্তু পর্যাপ্ত পানি না থাকায় পাট কাটতে পারছি না। তবে আমাদের কৃষি অফিস থেকে “রিবন রেটিং” পদ্ধতি ব্যবহার করতে পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু শ্রমিক সংকটের মধ্যে এত কাঁচা পাট রিবন মেশিন দিয়ে ছিলতে অনেক সময়ের ব্যাপার। তার ওপর ব্যয় বেড়ে দ্বিগুণ হয়ে যাবে। পর্যাপ্ত বৃষ্টি হলে খালবিলে পাট জাগ দেওয়া সহজ ও ব্যয় কম হয়।’
উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা গোলাম সাকলাই বলেন, চলতি বছর উপজেলার পৌরসভাসহ ছয়টি ইউপি এলাকায় ৪ হাজার ৪৫০ হেক্টর জমিতে পাটবীজ বপন করা হয়েছে, যা গত বছরের তুলনায় ৬০০ হেক্টর জমি বেশি। এবার উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ১৫ হাজার ৫০ টন। এ বছর চাষিরা ও ৯৮৯৭, জিআরও ৫২৪ জাতের পাটবীজ বেশি বপন করেছেন। তা ছাড়া ভারত থেকে আমদানি করা চাকা মার্কা জাতের পাটবীজও অনেকেই বপন করেছেন। অন্যদিকে, চাষিদের পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে ছোট ও অল্প পানিতে পাট প্রক্রিয়াকরণের জন্য। সে ক্ষেত্রে রিবন রেটিং পদ্ধতি ব্যবহার করা সবচেয়ে সহজ মাধ্যম।
এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শামসুনাহার ভূঁইয়া বলেন, উন্মুক্ত জলাশয়ে পাট জাগ দেওয়া চাষিদের জন্য সবচেয়ে সহজ মাধ্যম। তবে এবার বৃষ্টিপাত কম হয়েছে, যার কারণে পাট জাগ দেওয়া নিয়ে চাষিরা কিছুটা সমস্যায় পড়তে পারেন। তবে রিবন রেটিং পদ্ধতিতে পাট প্রক্রিয়া করা যায়। এতে অল্প পানি ও জায়গায় বেশি পরিমাণ পাট জাগ দেওয়া সম্ভব। সাধারণত পাট জাগের প্রক্রিয়া করতে সময় লাগে ২০-২৫ দিন। আর রিবন রেটিং পদ্ধতিতে ১০-১২ দিনে হয়ে যায়। এতে পাটের রং ও মান অনেক ভালো হয়।
রাজশাহীর পুঠিয়ায় দাম ভালো পাওয়ায় বিগত বছরের তুলনায় এবার রেকর্ড পরিমাণ জমিতে পাটের বীজ বপন করা হয়। সঠিক পরিচর্যা ও আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় চাষ অনেক ভালো হয়েছিল। তবে শেষ মুহূর্তে বৃষ্টি না হওয়ায় খেতেই পাট মরে গেছে। শুধু তাই নয়, বৃষ্টি না হওয়ায় খালবিলের পানি শুকিয়ে গেছে। এতে চাষিরা পাট জাগ দেওয়া নিয়ে চরম বিপাকে পড়েছেন।
চাষিরা বলছেন, পাট জাগ দিতে এখন পুকুরই একমাত্র ভরসা। এর জন্য গত বছরের তুলনায় এবার পুকুরমালিকেরা দ্বিগুণ ভাড়া দাবি করছেন।
কান্দ্রা গ্রামের চাষি শাহেদ আলী বলেন, গত বছর দাম ভালো পেয়ে এবার চাষিরা অনেক বেশি জমিতে পাটবীজ বপন করেছেন। উৎপাদনও ভালো হয়েছে। তবে শেষ মুহূর্তে মাত্রাতিরিক্ত খরার কারণে খেতেই পাটগাছ মরে যেতে শুরু করেছে। অন্যদিকে, পানির সংকটে চাষিরা পাট জাগ দেওয়া নিয়ে চরম বিপাকে পড়েছেন। তাই অনেক চাষি পাট জাগ দিতে পুকুর ভাড়া নিচ্ছেন।
শাহেদ আলী আরও বলেন, গত বছর এক বিঘা জমির পাট জাগের ভাড়া ছিল ১ হাজার ২০০ থেকে ৫০০ টাকা। এবার পুকুরমালিকেরা দ্বিগুণ টাকা দাবি করছেন।
পাটচাষি আবুল হোসেন বলেন, ‘গত বছর তিন বিঘা জমিতে পাটের চাষ করেছিলাম। দাম ভালো পাওয়ায় এবার পাঁচ বিঘা জমিতে পাটবীজ বপন করেছি। কিন্তু পর্যাপ্ত পানি না থাকায় পাট কাটতে পারছি না। তবে আমাদের কৃষি অফিস থেকে “রিবন রেটিং” পদ্ধতি ব্যবহার করতে পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু শ্রমিক সংকটের মধ্যে এত কাঁচা পাট রিবন মেশিন দিয়ে ছিলতে অনেক সময়ের ব্যাপার। তার ওপর ব্যয় বেড়ে দ্বিগুণ হয়ে যাবে। পর্যাপ্ত বৃষ্টি হলে খালবিলে পাট জাগ দেওয়া সহজ ও ব্যয় কম হয়।’
উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা গোলাম সাকলাই বলেন, চলতি বছর উপজেলার পৌরসভাসহ ছয়টি ইউপি এলাকায় ৪ হাজার ৪৫০ হেক্টর জমিতে পাটবীজ বপন করা হয়েছে, যা গত বছরের তুলনায় ৬০০ হেক্টর জমি বেশি। এবার উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ১৫ হাজার ৫০ টন। এ বছর চাষিরা ও ৯৮৯৭, জিআরও ৫২৪ জাতের পাটবীজ বেশি বপন করেছেন। তা ছাড়া ভারত থেকে আমদানি করা চাকা মার্কা জাতের পাটবীজও অনেকেই বপন করেছেন। অন্যদিকে, চাষিদের পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে ছোট ও অল্প পানিতে পাট প্রক্রিয়াকরণের জন্য। সে ক্ষেত্রে রিবন রেটিং পদ্ধতি ব্যবহার করা সবচেয়ে সহজ মাধ্যম।
এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শামসুনাহার ভূঁইয়া বলেন, উন্মুক্ত জলাশয়ে পাট জাগ দেওয়া চাষিদের জন্য সবচেয়ে সহজ মাধ্যম। তবে এবার বৃষ্টিপাত কম হয়েছে, যার কারণে পাট জাগ দেওয়া নিয়ে চাষিরা কিছুটা সমস্যায় পড়তে পারেন। তবে রিবন রেটিং পদ্ধতিতে পাট প্রক্রিয়া করা যায়। এতে অল্প পানি ও জায়গায় বেশি পরিমাণ পাট জাগ দেওয়া সম্ভব। সাধারণত পাট জাগের প্রক্রিয়া করতে সময় লাগে ২০-২৫ দিন। আর রিবন রেটিং পদ্ধতিতে ১০-১২ দিনে হয়ে যায়। এতে পাটের রং ও মান অনেক ভালো হয়।
যশোরের মনিরামপুর উপজেলার পলাশী পূর্বপাড়ার ভ্যানচালক মিজানুর রহমান জ্বর-ব্যথা নিয়ে গিয়েছিলেন পাশের বাসুদেবপুর কমিউনিটি ক্লিনিকে। সেখানে কমিউনিটি হেলথকেয়ার প্রোভাইডার (সিএইচসিপি) মিতা রাণী দত্ত রোগের কথা শুনেই তাঁকে স্থানীয় পল্লিচিকিৎসক বা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে যাওয়ার পরামর্শ দেন।
১ ঘণ্টা আগেদীর্ঘদিন সংস্কার না করায় রাজধানীর জুরাইন-দয়াগঞ্জ সড়কটি বেহাল হয়ে পড়েছে। সড়কের গেন্ডারিয়া রেলস্টেশনের সামনের অংশে অসংখ্য খানাখন্দ সৃষ্টি হয়েছে। এসব খানাখন্দ কোথাও কোথাও এক থেকে দেড় ফুট পর্যন্ত গভীর। বৃষ্টির পানি জমে সেসব গর্ত পুকুরের রূপ ধারণ করেছে।
২ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচন আগামী ৯ সেপ্টেম্বর। এই নির্বাচনের মাত্র এক মাস আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলোতে ছাত্র রাজনীতিতে নিষেধাজ্ঞা বহাল রাখায় ক্যাম্পাসে সক্রিয় ছাত্রসংগঠনগুলোর মধ্যে বিরোধ আরও বেড়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর নিউমার্কেট এলাকার বিভিন্ন দোকান ও গুদামে অভিযান চালিয়ে প্রায় ১ হাজার ১০০টি ধারালো অস্ত্র উদ্ধার করেছে সেনাবাহিনী। উদ্ধারকৃত অস্ত্রগুলোর মধ্যে রয়েছে কিশোর গ্যাং ও ছিনতাইকারীদের ব্যবহৃত কুখ্যাত ‘সামুরাই’ চাপাতি ও অন্যান্য ধারালো অস্ত্র।
৫ ঘণ্টা আগে