শেরপুর (বগুড়া) প্রতিনিধি
বগুড়ার শেরপুরে চকখাগা প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আকলিমার বিরুদ্ধে টাকা আত্মসাতের সংবাদ প্রকাশের পর তদন্ত শুরু হয়েছে। মঙ্গলবার বেলা ১২টায় চকখাগা প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শন করেছে তদন্ত কমিটি। আগামী তিন কার্যদিবসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে বলে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা গেছে।
গত ২৫ জানুয়ারি ‘বগুড়ায় প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে স্কুল উন্নয়ন তহবিলের টাকা আত্মসাতের অভিযোগ’ শিরোনামে আজকের পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হয়। এরই প্রেক্ষিতে শেরপুর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা কামরুল হাসানকে আহ্বায়ক করে এক সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয়। এই কমিটি মঙ্গলবার সরেজমিনে গিয়ে গোপনে ও প্রকাশ্যে অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষক, বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকগণ ও বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির কাছ থেকে সাক্ষ্য গ্রহণ করেন।
তদন্ত প্রসঙ্গে শেরপুর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা কামরুল হাসান বলেন, ‘প্রাথমিক তদন্তে কিছু অনিয়ম পরিলক্ষিত হয়েছে। বিদ্যালয়ের কাজের সঙ্গে হিসাব নিকাশ ও সাক্ষীদের লিখিত বক্তব্য পুঙ্খানুপুঙ্খরূপে যাচাই করে আগামী তিন কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিল করা হবে। অনিয়ম প্রমাণিত হলে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি প্রদান করা হবে।’
প্রসঙ্গত, স্কুলটির বর্তমানের নতুন ভবনে পাঠদান কার্যক্রম শুরু হয় ২০২১ সালের মাঝামাঝি সময়ে। শেরপুর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের তথ্য অনুযায়ী ২০২২-২৩ অর্থ বছরে সেখানে বিদ্যালয় পর্যায়ে উন্নয়ন পরিকল্পনা (স্লিপ) তহবিল থেকে ৫০ হাজার, ক্ষুদ্র মেরামত বাবদ দুই লাখ ও রুটিন মেরামত বাবদ ৪০ হাজার মোট ২ লাখ ৯০ হাজার টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে কিন্তু এর অধিকাংশ টাকাই খরচ না করে প্রধান শিক্ষক আকলিমা আত্মসাৎ করেছেন বলে জানিয়েছেন স্কুলের সহকারী শিক্ষকগণ। এ ছাড়া উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে দাখিলকৃত প্রায় সকল ভাউচারই ভুয়া বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট দোকানের মালিকেরা।
বগুড়ার শেরপুরে চকখাগা প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আকলিমার বিরুদ্ধে টাকা আত্মসাতের সংবাদ প্রকাশের পর তদন্ত শুরু হয়েছে। মঙ্গলবার বেলা ১২টায় চকখাগা প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শন করেছে তদন্ত কমিটি। আগামী তিন কার্যদিবসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে বলে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা গেছে।
গত ২৫ জানুয়ারি ‘বগুড়ায় প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে স্কুল উন্নয়ন তহবিলের টাকা আত্মসাতের অভিযোগ’ শিরোনামে আজকের পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হয়। এরই প্রেক্ষিতে শেরপুর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা কামরুল হাসানকে আহ্বায়ক করে এক সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয়। এই কমিটি মঙ্গলবার সরেজমিনে গিয়ে গোপনে ও প্রকাশ্যে অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষক, বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকগণ ও বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির কাছ থেকে সাক্ষ্য গ্রহণ করেন।
তদন্ত প্রসঙ্গে শেরপুর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা কামরুল হাসান বলেন, ‘প্রাথমিক তদন্তে কিছু অনিয়ম পরিলক্ষিত হয়েছে। বিদ্যালয়ের কাজের সঙ্গে হিসাব নিকাশ ও সাক্ষীদের লিখিত বক্তব্য পুঙ্খানুপুঙ্খরূপে যাচাই করে আগামী তিন কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিল করা হবে। অনিয়ম প্রমাণিত হলে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি প্রদান করা হবে।’
প্রসঙ্গত, স্কুলটির বর্তমানের নতুন ভবনে পাঠদান কার্যক্রম শুরু হয় ২০২১ সালের মাঝামাঝি সময়ে। শেরপুর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের তথ্য অনুযায়ী ২০২২-২৩ অর্থ বছরে সেখানে বিদ্যালয় পর্যায়ে উন্নয়ন পরিকল্পনা (স্লিপ) তহবিল থেকে ৫০ হাজার, ক্ষুদ্র মেরামত বাবদ দুই লাখ ও রুটিন মেরামত বাবদ ৪০ হাজার মোট ২ লাখ ৯০ হাজার টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে কিন্তু এর অধিকাংশ টাকাই খরচ না করে প্রধান শিক্ষক আকলিমা আত্মসাৎ করেছেন বলে জানিয়েছেন স্কুলের সহকারী শিক্ষকগণ। এ ছাড়া উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে দাখিলকৃত প্রায় সকল ভাউচারই ভুয়া বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট দোকানের মালিকেরা।
সাংবাদিক মো. ফজলে রাব্বি বলেন, `আমরা পেশাগত দায়িত্ব থেকে তথ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে সংবাদ প্রকাশ করেছি। এ মামলা হয়রানিমূলক এবং সাংবাদিকদের কণ্ঠরোধের চেষ্টা। অবিলম্বে এই হয়রানিমূলক মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানাচ্ছি।’
৫ মিনিট আগে৫ মিনিট ২১ সেকেন্ডের ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, শনিবার রাত ৯টার দিকে বুড়িরহাট উচ্চবিদ্যালয় মাঠে ভ্যানের ওপর শোয়া রুপলাল ও প্রদীপ লাল। ভ্যানটির তিন দিকে পুলিশ সদস্য। পুলিশ সদস্যরা হাত তুলে বাঁশিতে ফু দিয়ে লোকজনকে নিবৃত্ত করার চেষ্টা করছে। এতেই হৈ-চৈ বেড়ে যায়। পুলিশের সামনেই রুপলাল-প্রদীপকে মারধর শুর
১২ মিনিট আগেপানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) জানিয়েছে, সকালে ৬টায় পানির উচ্চতা ছিল ৫২ দশমিক ২২ মিটার, যা ছিল বিপৎসীমার ৭ সেন্টিমিটার ওপরে। সকাল ৯টার দিকে কিছুটা কমে তা এসে দাঁড়ায় বিপৎসীমার ৫ সেন্টিমিটার ওপরে। বিপৎসীমা অতিক্রম করায় ব্যারেজের ৪৪টি জলকপাট খুলে দেয়া হয়েছে।
৩৬ মিনিট আগেসরেজমিনে জানা যায়, থানচিতে মোট চারটি গণশৌচাগার রয়েছে। এর মধ্যে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) এবং বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের অর্থায়নে নির্মিত দুটি শৌচাগার ব্যবসায়ীরা ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করছেন। একটি শৌচাগার বন্যার পানিতে নষ্ট হয়ে গেছে এবং আরেকটি তালাবদ্ধ অবস্থায় পড়ে আছে।
৩৯ মিনিট আগে