নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
নির্বাচনে ট্রাক প্রতীক বেছে নিয়েছেন ঢাকাই চলচ্চিত্রের জনপ্রিয় নায়িকা মাহিয়া মাহি। রাজশাহী-১ (গোদাগাড়ী-তানোর) আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে এই প্রতীকই বেছে নিয়েছেন তিনি। গতকাল রোববার মাহি বলেছিলেন, তাঁর পছন্দের প্রতীক আছে, কিন্তু এখনই প্রকাশ করছেন না।
আজ সোমবার প্রতীক বরাদ্দের অনুষ্ঠানে রিটার্নিং কর্মকর্তা যখন জানতে চান তাঁর পছন্দের কোনো প্রতীক আছে কি না, তখন এই নায়িকা জানান, তিনি নিতে চান ট্রাক প্রতীক। সেই প্রতীকই দেওয়া হয়েছে তাঁকে।
কেন ট্রাক প্রতীক পছন্দ, সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে মাহিয়া মাহি বলেন, ‘এই প্রতীক ভোটারদের কাছে বেশি পরিচিত হবে। যখন আমাকে মানুষ পচাবে যে ট্রাক খাদে পড়ে যাবে, ট্রাকের চাকা পাংচার হয়ে যাবে; তখন তারাই আমার প্রচারণা করবে। তাই আমার মনে হয়েছে ট্রাকটা আমার জন্য বেস্ট।’
নির্বাচনে অংশ নেওয়া সাহসের ব্যাপার জানিয়ে মাহি বলেন, ‘আমার বিরুদ্ধে যাঁরাই আছেন, তাঁরাই আমার মূল প্রতিদ্বন্দ্বী। কেউই ছোট না, সবাই আমার থেকে অনেক বিজ্ঞ। তাঁরা বছরকে বছর আমার বয়সের থেকেও বেশি সময় ধরে তাঁরা রাজনীতি করে আসছেন। তাঁদের বিরুদ্ধে দাঁড়ানো অনেক সাহসের ব্যাপার। তাই সবার আমাকে উৎসাহ দেওয়া উচিত।’
‘আমি বলব, সবার থেকে আমিই লেস আছি। তবু আমার কাছে মনে হয় যে আমার তানোর-গোদাগাড়ীবাসী সারা বাংলাদেশের মানুষের চেয়েও বেশি ভালোবাসে। কারণ, আমি তাদের সন্তান।’ যুক্ত করেন মাহি।
এই আসনে এখন শাসন চলছে জানিয়ে মাহিয়া মাহি বলেন, ‘এই যে একটা শাসনের মধ্যে আমার এলাকাবাসী আছে—মনে হচ্ছে কাকপক্ষীও মানুষকে ভয় পায়। যে নেতারা আছেন, তাঁদের ভয় পায়। আমার কাছে মনে হয়েছে আমি যদি নির্বাচিত হই, তাঁরা যদি আমাকে সম্মানিত করেন, আমি তাঁদের সঙ্গে বসে ভাত খাব। ততটুকু ফ্লেক্সিবল তাঁরা অনুভব করবে আমার সঙ্গে। আমি তাঁদের শাসন করতে চাই না। আমার মনে হয়, এই সমস্ত শোষক নেতা চান্স পাবে না।’
ভোটের মাঠে কোনো চাপ আসছে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমি মনে করছি, আমার শক্তিটা একটু হলেও বেশি। কারণ, আপনারা (সাংবাদিকেরা) আমার পাশে আছেন। আমি তো একজন কোমল হৃদয়ের মানুষ। আমি শিল্পী মানুষ। আমি তো কারও ক্ষতি করার মন-মানসিকতা রাখব না। যদিও আমার কর্মীদের অনেক হুমকি-ধমকি দেওয়া হচ্ছে। যদি অন্য কেউ সহিংসতা করে সেটা তাহলে সাংবাদিক ভাইয়েরাই তুলে ধরবেন। সারা বিশ্ব দেখবে।’
নির্বাচন কমিশনের প্রতি পূর্ণ আস্থা থাকার কথা জানিয়ে আলোচিত এই নায়িকা বলেন, ‘আমার মনে হয়, নির্বাচন ফেয়ার হবে। নির্বাচন কমিশন-প্রশাসন অনেক তৎপর। তারা সার্বক্ষণিক আমার পাশে আছে।’
মাহিয়া মাহি আরও বলেন, ‘জয়ের ব্যাপারে আমি শতভাগ আশাবাদী। পরীক্ষা দেওয়ার আগে তো মানুষ মনেই করে আমি পাস করব। এখন জনগণ যেভাবে আমাকে ভালোবাসে, সেটা যদি ধারাবাহিক থাকে হুমকি-ধমকি দিয়ে যদি মানুষকে আসতে বাধা না দেয়, তাহলে আমি পাস করব। একটা উৎসবমুখর পরিবেশে ভোট হবে।’
আওয়ামী লীগের মনোনয়ন না পেয়ে এই আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন মাহিয়া মাহি। এর আগে রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে যাচাই-বাছাইয়ে তাঁর মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছিল। নির্বাচন কমিশনে আপিল করে প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন। প্রতীক বরাদ্দ পেয়ে তিনি নেমেছেন প্রচারে।
নির্বাচনে ট্রাক প্রতীক বেছে নিয়েছেন ঢাকাই চলচ্চিত্রের জনপ্রিয় নায়িকা মাহিয়া মাহি। রাজশাহী-১ (গোদাগাড়ী-তানোর) আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে এই প্রতীকই বেছে নিয়েছেন তিনি। গতকাল রোববার মাহি বলেছিলেন, তাঁর পছন্দের প্রতীক আছে, কিন্তু এখনই প্রকাশ করছেন না।
আজ সোমবার প্রতীক বরাদ্দের অনুষ্ঠানে রিটার্নিং কর্মকর্তা যখন জানতে চান তাঁর পছন্দের কোনো প্রতীক আছে কি না, তখন এই নায়িকা জানান, তিনি নিতে চান ট্রাক প্রতীক। সেই প্রতীকই দেওয়া হয়েছে তাঁকে।
কেন ট্রাক প্রতীক পছন্দ, সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে মাহিয়া মাহি বলেন, ‘এই প্রতীক ভোটারদের কাছে বেশি পরিচিত হবে। যখন আমাকে মানুষ পচাবে যে ট্রাক খাদে পড়ে যাবে, ট্রাকের চাকা পাংচার হয়ে যাবে; তখন তারাই আমার প্রচারণা করবে। তাই আমার মনে হয়েছে ট্রাকটা আমার জন্য বেস্ট।’
নির্বাচনে অংশ নেওয়া সাহসের ব্যাপার জানিয়ে মাহি বলেন, ‘আমার বিরুদ্ধে যাঁরাই আছেন, তাঁরাই আমার মূল প্রতিদ্বন্দ্বী। কেউই ছোট না, সবাই আমার থেকে অনেক বিজ্ঞ। তাঁরা বছরকে বছর আমার বয়সের থেকেও বেশি সময় ধরে তাঁরা রাজনীতি করে আসছেন। তাঁদের বিরুদ্ধে দাঁড়ানো অনেক সাহসের ব্যাপার। তাই সবার আমাকে উৎসাহ দেওয়া উচিত।’
‘আমি বলব, সবার থেকে আমিই লেস আছি। তবু আমার কাছে মনে হয় যে আমার তানোর-গোদাগাড়ীবাসী সারা বাংলাদেশের মানুষের চেয়েও বেশি ভালোবাসে। কারণ, আমি তাদের সন্তান।’ যুক্ত করেন মাহি।
এই আসনে এখন শাসন চলছে জানিয়ে মাহিয়া মাহি বলেন, ‘এই যে একটা শাসনের মধ্যে আমার এলাকাবাসী আছে—মনে হচ্ছে কাকপক্ষীও মানুষকে ভয় পায়। যে নেতারা আছেন, তাঁদের ভয় পায়। আমার কাছে মনে হয়েছে আমি যদি নির্বাচিত হই, তাঁরা যদি আমাকে সম্মানিত করেন, আমি তাঁদের সঙ্গে বসে ভাত খাব। ততটুকু ফ্লেক্সিবল তাঁরা অনুভব করবে আমার সঙ্গে। আমি তাঁদের শাসন করতে চাই না। আমার মনে হয়, এই সমস্ত শোষক নেতা চান্স পাবে না।’
ভোটের মাঠে কোনো চাপ আসছে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমি মনে করছি, আমার শক্তিটা একটু হলেও বেশি। কারণ, আপনারা (সাংবাদিকেরা) আমার পাশে আছেন। আমি তো একজন কোমল হৃদয়ের মানুষ। আমি শিল্পী মানুষ। আমি তো কারও ক্ষতি করার মন-মানসিকতা রাখব না। যদিও আমার কর্মীদের অনেক হুমকি-ধমকি দেওয়া হচ্ছে। যদি অন্য কেউ সহিংসতা করে সেটা তাহলে সাংবাদিক ভাইয়েরাই তুলে ধরবেন। সারা বিশ্ব দেখবে।’
নির্বাচন কমিশনের প্রতি পূর্ণ আস্থা থাকার কথা জানিয়ে আলোচিত এই নায়িকা বলেন, ‘আমার মনে হয়, নির্বাচন ফেয়ার হবে। নির্বাচন কমিশন-প্রশাসন অনেক তৎপর। তারা সার্বক্ষণিক আমার পাশে আছে।’
মাহিয়া মাহি আরও বলেন, ‘জয়ের ব্যাপারে আমি শতভাগ আশাবাদী। পরীক্ষা দেওয়ার আগে তো মানুষ মনেই করে আমি পাস করব। এখন জনগণ যেভাবে আমাকে ভালোবাসে, সেটা যদি ধারাবাহিক থাকে হুমকি-ধমকি দিয়ে যদি মানুষকে আসতে বাধা না দেয়, তাহলে আমি পাস করব। একটা উৎসবমুখর পরিবেশে ভোট হবে।’
আওয়ামী লীগের মনোনয়ন না পেয়ে এই আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন মাহিয়া মাহি। এর আগে রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে যাচাই-বাছাইয়ে তাঁর মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছিল। নির্বাচন কমিশনে আপিল করে প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন। প্রতীক বরাদ্দ পেয়ে তিনি নেমেছেন প্রচারে।
সকাল সাড়ে ৭টা। সিরাজগঞ্জের বেলকুচি পৌরসভার সামনের আঞ্চলিক সড়ক ধীরে ধীরে ভরে উঠতে থাকে ধান ও সরিষার বস্তায়। আশপাশের চরাঞ্চল থেকে আসা কৃষকেরা নৌকা বা ভ্যানগাড়িতে করে ধান নামাতে থাকেন আর ব্যাপারীরা দরদামে ব্যস্ত। কয়েক ঘণ্টার মধ্যে রাস্তাটি পরিণত হয় বড়সড় হাটে। কেনাবেচা চলে দুপুর পর্যন্ত।
৩ ঘণ্টা আগেকুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলায় ২০২৩-২৪ অর্থবছরে সড়ক সংস্কারের ছয়টি প্রকল্পের কাজ পেয়েছেন ঠিকাদার ও আওয়ামী লীগের নেতা অলি আহাম্মেদ। স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) এসব প্রকল্পের মধ্যে পাঁচটিতে বরাদ্দ দেয় ১০ কোটি ৪৭ লাখ ২৯ হাজার টাকা। মোট সড়কের দৈর্ঘ্য প্রায় ১৮ কিলোমিটার।
৩ ঘণ্টা আগেকারও তিনতলা বাড়ি আছে, কেউ চড়ে প্রাইভেট কারে—তবু পেশা দিনমজুর। এভাবে রাজশাহী মহানগরের ৩ নম্বর ওয়ার্ডে বেড়ে গেছে দিনমজুরের সংখ্যা। কথা বলে জানা গেল, ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) কার্ড পেতে এমন চতুরতার আশ্রয় নেওয়া হয়েছে। এতে বঞ্চিত হয়েছে দুস্থরা।
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ শহরের চেচানিয়াকান্দি এলাকায় প্রেমানন্দ হালদার (৮০) নামের এক বৃদ্ধ ট্রাকচাপায় নিহত হয়েছেন। তাঁর বাড়ি কোটালীপাড়া উপজেলার ভেন্নাবাড়ি গ্রামে। সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মীর মোহাম্মদ সাজেদুর ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
৪ ঘণ্টা আগে