নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার জুয়েলারি ব্যবসায়ী ইসমাইল হোসেনকে (৩০) তুলে নিয়ে গুম করার অভিযোগে স্ত্রী নাইস খাতুনের মামলা গ্রহণ করেছেন আদালত। মামলাটি পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগকে (সিআইডি) তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার গোদাগাড়ী আমলি আদালতের বিচারক লিটন হোসেন এ আদেশ দেন। এর আগে গতকাল বুধবার দুপুরে র্যাবের রেলওয়ে কলোনি ক্যাম্পে ২০১৬ সালে কর্মরত সাতজনকে অভিযুক্ত করে মামলার আবেদন করেন নাইস খাতুন। আদালত গতকাল মামলাটি আদেশের জন্য রেখে দেন। আজ সকালেই আদালত মামলা গ্রহণ করে আদেশ দেন।
নাইসের আইনজীবী মাহমুদুর রহমান বলেন, আদালত মামলাটি গ্রহণ করে সিআইডিকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। আগামী ২৪ নভেম্বর মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।
নাইসের মামলায় আসামিরা হলেন, র্যাব-৫-এর তৎকালীন রাজশাহী রেলওয়ে কলোনি ক্যাম্পের নায়েক সুবেদার শাহিনুর রহমান, উপপরিদর্শক (এসআই) দেবব্রত মজুমদার, দুলাল মিয়া, সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) কামাল হোসেন, ল্যান্স নায়েক মাহিনুর খাতুন, সিপাহি কহিনুর বেগম ও কনস্টেবল মনিরুল ইসলাম।
মামলার বাদী নাইস খাতুনের বাড়ি গোদাগাড়ী পৌরসভার মহিষালবাড়ী আলীপুর মহল্লায়। তাঁর অভিযোগ, ২০১৬ সালের ৬ সেপ্টেম্বর তাঁর স্বামী ইসমাইল হোসেনকে উপজেলা সদর ডাইংপাড়া মোড় থেকে র্যাব সদস্যরা তুলে নিয়ে যান। তিন দিন পর ইসমাইল অন্য এক ব্যক্তির মোবাইল নম্বর থেকে ফোন দিয়ে পরিবারকে জানান, তিনি র্যাবের হেফাজতে আছেন।
র্যাব সদস্যরা যখন ইসমাইলকে তুলে নিয়ে যান, তখন অনেকেই দেখেছেন। এ ছাড়া মাদক পাচারের অভিযোগে গ্রেপ্তার দুই ব্যক্তি র্যাব ক্যাম্পে থাকা অবস্থায় সেখানে ইসমাইলকে দেখেছেন। র্যাব ক্যাম্পে আগে থেকে অবস্থান করা ওই দুই ব্যক্তিকে একটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়। কিন্তু ইসমাইলকে কোনো মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়নি। আজ পর্যন্ত তাঁর খোঁজও মেলেনি।
ইসমাইল হোসেনের পরিবার এত দিন মনে করত, আয়নাঘরে ইসমাইলকে বন্দী করে রাখা হয়েছে। তাই আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর আয়নাঘর থেকে কেউ কেউ ফিরে এলে ইসমাইলের ছোট ভাই ইউসুফ আলীও ঢাকায় ছুটে যান। গুমের শিকার অন্যদের স্বজনদের সঙ্গে তিনি কয়েক দিন ভাইয়ের জন্য অপেক্ষা করেন আয়নাঘরের সামনে। ইসমাইলের ছোট দুই সন্তানও অপেক্ষায় থাকে বাবার। কিন্তু ইসমাইলকে ছাড়াই বাড়ি ফিরতে হয়েছে ইউসুফকে। এর পরই র্যাবের বিরুদ্ধে এ মামলা করা হলো।
রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার জুয়েলারি ব্যবসায়ী ইসমাইল হোসেনকে (৩০) তুলে নিয়ে গুম করার অভিযোগে স্ত্রী নাইস খাতুনের মামলা গ্রহণ করেছেন আদালত। মামলাটি পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগকে (সিআইডি) তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার গোদাগাড়ী আমলি আদালতের বিচারক লিটন হোসেন এ আদেশ দেন। এর আগে গতকাল বুধবার দুপুরে র্যাবের রেলওয়ে কলোনি ক্যাম্পে ২০১৬ সালে কর্মরত সাতজনকে অভিযুক্ত করে মামলার আবেদন করেন নাইস খাতুন। আদালত গতকাল মামলাটি আদেশের জন্য রেখে দেন। আজ সকালেই আদালত মামলা গ্রহণ করে আদেশ দেন।
নাইসের আইনজীবী মাহমুদুর রহমান বলেন, আদালত মামলাটি গ্রহণ করে সিআইডিকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। আগামী ২৪ নভেম্বর মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।
নাইসের মামলায় আসামিরা হলেন, র্যাব-৫-এর তৎকালীন রাজশাহী রেলওয়ে কলোনি ক্যাম্পের নায়েক সুবেদার শাহিনুর রহমান, উপপরিদর্শক (এসআই) দেবব্রত মজুমদার, দুলাল মিয়া, সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) কামাল হোসেন, ল্যান্স নায়েক মাহিনুর খাতুন, সিপাহি কহিনুর বেগম ও কনস্টেবল মনিরুল ইসলাম।
মামলার বাদী নাইস খাতুনের বাড়ি গোদাগাড়ী পৌরসভার মহিষালবাড়ী আলীপুর মহল্লায়। তাঁর অভিযোগ, ২০১৬ সালের ৬ সেপ্টেম্বর তাঁর স্বামী ইসমাইল হোসেনকে উপজেলা সদর ডাইংপাড়া মোড় থেকে র্যাব সদস্যরা তুলে নিয়ে যান। তিন দিন পর ইসমাইল অন্য এক ব্যক্তির মোবাইল নম্বর থেকে ফোন দিয়ে পরিবারকে জানান, তিনি র্যাবের হেফাজতে আছেন।
র্যাব সদস্যরা যখন ইসমাইলকে তুলে নিয়ে যান, তখন অনেকেই দেখেছেন। এ ছাড়া মাদক পাচারের অভিযোগে গ্রেপ্তার দুই ব্যক্তি র্যাব ক্যাম্পে থাকা অবস্থায় সেখানে ইসমাইলকে দেখেছেন। র্যাব ক্যাম্পে আগে থেকে অবস্থান করা ওই দুই ব্যক্তিকে একটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়। কিন্তু ইসমাইলকে কোনো মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়নি। আজ পর্যন্ত তাঁর খোঁজও মেলেনি।
ইসমাইল হোসেনের পরিবার এত দিন মনে করত, আয়নাঘরে ইসমাইলকে বন্দী করে রাখা হয়েছে। তাই আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর আয়নাঘর থেকে কেউ কেউ ফিরে এলে ইসমাইলের ছোট ভাই ইউসুফ আলীও ঢাকায় ছুটে যান। গুমের শিকার অন্যদের স্বজনদের সঙ্গে তিনি কয়েক দিন ভাইয়ের জন্য অপেক্ষা করেন আয়নাঘরের সামনে। ইসমাইলের ছোট দুই সন্তানও অপেক্ষায় থাকে বাবার। কিন্তু ইসমাইলকে ছাড়াই বাড়ি ফিরতে হয়েছে ইউসুফকে। এর পরই র্যাবের বিরুদ্ধে এ মামলা করা হলো।
গাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ীতে অবস্থিত তৈরি পোশাক কারখানা এম এম নিটওয়্যার ও মামুন নিটওয়্যার লিমিটেড শ্রমিক বিক্ষোভের মুখে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। আজ বুধবার সকাল ৮টায় শ্রমিকেরা কারখানার গেটে টানানো বন্ধ ঘোষণার নোটিশ দেখতে পান। নোটিশ দেখার পর শ্রমিকদের মধ্যে চাপা উত্তেজনা...
৭ মিনিট আগেকারও হাতে খাতা, কারও বইয়ের ভাঁজে গুঁজে রাখা কলম। হঠাৎ হাওয়ার ঝাপটা এসে উড়িয়ে দেয় কাগজ। মাথায় হাত দিয়ে ধরে রাখতে হয় বই। শিক্ষক একটু থেমে যান। শব্দ থেমে যায়। কয়েক সেকেন্ড পরে আবারও
২৮ মিনিট আগে২০০১ সালের ১৪ এপ্রিল রমনা বটমূলে পয়লা বৈশাখের অনুষ্ঠানে বোমা হামলার ঘটনা ঘটে। ওই হামলায় ঘটনাস্থলেই নয়জন নিহত হন। হাসপাতালে মারা যান আরও একজন। রমনা বটমূলে বোমা হামলার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় ২০১৪ সালের ২৩ জুন রায় দেন বিচারিক আদালত। রায়ে মুফতি হান্নানসহ আটজনের মৃত্যুদণ্ড এবং ছয়জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
৪৪ মিনিট আগেগাজীপুরের টঙ্গীতে বকেয়া বেতনের দাবিতে সড়ক অবরোধ করে শ্রমিক বিক্ষোভ করছেন। আজ বুধবার সকাল ১০টা থেকে টঙ্গীর খাঁ-পাড়া এলাকার সিজন্স ড্রেসেস লিমিটেড নামক কারখানার শ্রমিকেরা ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে অবস্থান নিয়ে এ বিক্ষোভ করেন।
১ ঘণ্টা আগে