নেছারাবাদ (পিরোজপুর) প্রতিনিধি
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পিরোজপুর-২ (ভান্ডারিয়া, কাউখালী ও নেছারাবাদ) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী মহিউদ্দীন মহারাজের ছোট ভাই, ভান্ডারিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. মিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘আনোয়ার হোসেন মঞ্জু না কি ভোট কেটে নিয়ে যাবে? আমি আপনাদের বলে রাখি-ডওয়া চেনেন আপনারা, ডওয়া (ফাঁদ) ? আমি আনোয়ার হোসেন মঞ্জু সাহেবের জন্য সেই ডওয়া বানাইয়া রাখছি। তিনি কোন শয়তান দিয়ে ভোট কাটে; আমি তাঁকে ডওয়া দিয়ে ধরে রাখব।’
আজ মঙ্গলবার বিকেলে নেছারাবাদ উপজেলার সরকারি পাইলট মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয় মাঠে আয়োজিত পথসভায় তিনি এসব কথা বলেন। সভায় স্বতন্ত্র প্রার্থী মহিউদ্দীন মহারাজ নিজেও উপস্থিত ছিলেন।
আনোয়ার হোসেন মঞ্জু জাতীয় পার্টির (জেপি) সভাপতি। তিনি এ আসন থেকে নৌকা প্রতীকে সংসদ নির্বাচন করছেন। তার মূল প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে এ আসনে শক্ত অবস্থানে রয়েছেন ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী মহিউদ্দীন মহারাজ। মহিউদ্দীন মহারাজ পিরোজপুর জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক।
সভায় মিরাজুল ইসলাম আরও বলেন, ‘আনোয়ার হোসেন মঞ্জু বিভিন্ন অনুষ্ঠানে বলেন-বসাইয়া দিবেন! আপনারা তার ভাষা বোঝেন না! আমি ভান্ডারিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান, আমি তার ভাষা বুঝি। বসাইয়া দেওয়ার মানে হলো-সে আগামী আট তারিখে আমাদের সংসদে বসাইয়া দিবে। সে (আনোয়ার হোসেন মঞ্জু) বলে এই করবে, সেই করবে। সম্প্রতি ভান্ডারিয়া পৌরসভা নির্বাচনে বিকেল চারটায় ভোট শেষ হয়, আর তিনি দুপুর আড়াইটায় পালাইয়া গেছে। তার বাড়ি ভান্ডারিয়া উপজেলায় হতে পারে। তার স্ত্রী-সন্তানের ভোট ওখানে নেই। তার একটা ভোট আছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমার মনে হয়, আগামী ৭ তারিখে সে (আনোয়ার হোসেন মঞ্জু) পালিয়ে যাওয়ার আগে তার ভোটও ঈগল প্রতীকে দিয়ে যাবে। আমি আপনাদের, নেছারাবাদবাসীদের বলে রাখি-আমাদের ভান্ডারিয়া উপজেলা থেকে নাইনটি পার্সেন্ট ভোট ঈগল প্রতীকে পড়বে। আমি আমার বড় ভাই, প্রার্থী মো. মহিউদ্দীন মহারাজকে আপনাদের কাছে রেখে গেলাম। ভান্ডারিয়া তার দেখার দরকার নেই। ভান্ডারিয়া থেকে বিপুল পরিমাণ ভোটে সে জয়যুক্ত হবে।’
এ পথসভায় স্বরূপকাঠি পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. ফারুক হোসেনের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন—ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. মহিউদ্দীন মহারাজ, নেছারাবাদ উপজেলা চেয়ারম্যান আব্দুল হক, স্বরূপকাঠি পৌরসভার ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. নুরুল ইসলাম, সোহাগদল ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুর রশিদ, নেছারাবাদ উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক এ কে এম শহিদুল ইসলাম রিপন প্রমুখ।
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পিরোজপুর-২ (ভান্ডারিয়া, কাউখালী ও নেছারাবাদ) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী মহিউদ্দীন মহারাজের ছোট ভাই, ভান্ডারিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. মিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘আনোয়ার হোসেন মঞ্জু না কি ভোট কেটে নিয়ে যাবে? আমি আপনাদের বলে রাখি-ডওয়া চেনেন আপনারা, ডওয়া (ফাঁদ) ? আমি আনোয়ার হোসেন মঞ্জু সাহেবের জন্য সেই ডওয়া বানাইয়া রাখছি। তিনি কোন শয়তান দিয়ে ভোট কাটে; আমি তাঁকে ডওয়া দিয়ে ধরে রাখব।’
আজ মঙ্গলবার বিকেলে নেছারাবাদ উপজেলার সরকারি পাইলট মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয় মাঠে আয়োজিত পথসভায় তিনি এসব কথা বলেন। সভায় স্বতন্ত্র প্রার্থী মহিউদ্দীন মহারাজ নিজেও উপস্থিত ছিলেন।
আনোয়ার হোসেন মঞ্জু জাতীয় পার্টির (জেপি) সভাপতি। তিনি এ আসন থেকে নৌকা প্রতীকে সংসদ নির্বাচন করছেন। তার মূল প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে এ আসনে শক্ত অবস্থানে রয়েছেন ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী মহিউদ্দীন মহারাজ। মহিউদ্দীন মহারাজ পিরোজপুর জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক।
সভায় মিরাজুল ইসলাম আরও বলেন, ‘আনোয়ার হোসেন মঞ্জু বিভিন্ন অনুষ্ঠানে বলেন-বসাইয়া দিবেন! আপনারা তার ভাষা বোঝেন না! আমি ভান্ডারিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান, আমি তার ভাষা বুঝি। বসাইয়া দেওয়ার মানে হলো-সে আগামী আট তারিখে আমাদের সংসদে বসাইয়া দিবে। সে (আনোয়ার হোসেন মঞ্জু) বলে এই করবে, সেই করবে। সম্প্রতি ভান্ডারিয়া পৌরসভা নির্বাচনে বিকেল চারটায় ভোট শেষ হয়, আর তিনি দুপুর আড়াইটায় পালাইয়া গেছে। তার বাড়ি ভান্ডারিয়া উপজেলায় হতে পারে। তার স্ত্রী-সন্তানের ভোট ওখানে নেই। তার একটা ভোট আছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমার মনে হয়, আগামী ৭ তারিখে সে (আনোয়ার হোসেন মঞ্জু) পালিয়ে যাওয়ার আগে তার ভোটও ঈগল প্রতীকে দিয়ে যাবে। আমি আপনাদের, নেছারাবাদবাসীদের বলে রাখি-আমাদের ভান্ডারিয়া উপজেলা থেকে নাইনটি পার্সেন্ট ভোট ঈগল প্রতীকে পড়বে। আমি আমার বড় ভাই, প্রার্থী মো. মহিউদ্দীন মহারাজকে আপনাদের কাছে রেখে গেলাম। ভান্ডারিয়া তার দেখার দরকার নেই। ভান্ডারিয়া থেকে বিপুল পরিমাণ ভোটে সে জয়যুক্ত হবে।’
এ পথসভায় স্বরূপকাঠি পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. ফারুক হোসেনের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন—ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. মহিউদ্দীন মহারাজ, নেছারাবাদ উপজেলা চেয়ারম্যান আব্দুল হক, স্বরূপকাঠি পৌরসভার ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. নুরুল ইসলাম, সোহাগদল ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুর রশিদ, নেছারাবাদ উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক এ কে এম শহিদুল ইসলাম রিপন প্রমুখ।
জুলাই সনদের ভিত্তিতে আগামী ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচন, পিআর পদ্ধতি, জাতীয় পার্টিসহ ১৪ দল নিষিদ্ধ করাসহ বেশ কিছু অভিন্ন দাবিতে গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীতে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে জামায়াতে ইসলামীসহ কয়েকটি ইসলামি দল। দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের উভয়...
৪ মিনিট আগেসুন্দরবনের সাতক্ষীরা রেঞ্জের সীমান্ত থেকে অপহরণের ২৪ ঘণ্টা পরও উদ্ধার হয়নি ছয় বাংলাদেশি। এ নিয়ে উদ্বিগ্ন তাদের পরিবার। এদিকে মুক্তিপণের জন্য মাথাপিছু ১ লাখ টাকা করে ভারতীয় ফোন নম্বরে পাঠানোর জন্য বলা হচ্ছে বলে দাবি একটি সূত্রের।
২৮ মিনিট আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) ভর্তি পরীক্ষায় পোষ্য কোটা পুনর্বহালের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ-মিছিল ও অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন। তবে কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে ছাত্রসংগঠনগুলোর মধ্যে সমন্বয়হীনতা দেখা দিয়েছে।
৩৩ মিনিট আগেপঞ্চগড়ের দেবীগঞ্জে পাঁচ বছরের এক শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে থানায় মামলা হয়েছে। বুধবার (১৭ সেপ্টেম্বর) রাতে শিশুর বাবা বাদী হয়ে দেবীগঞ্জ থানায় মামলাটি করেন। মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, ১৪ সেপ্টেম্বর বিকেলে দেবীগঞ্জ পৌরসভা এলাকায় বাড়ির সামনে খেলা করছিল ভুক্তভোগী শিশু।
৩৪ মিনিট আগে