পটুয়াখালী প্রতিনিধি

পটুয়াখালী-১ (সদর, মির্জাগঞ্জ ও দুমকি) আসনে মহাজোটের প্রার্থী জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদারকে ঠেকাতে মাঠে নেমেছেন বর্তমান সংসদ সদস্য ও কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাড. আফজাল হোসেনের সমর্থকেরা।
নৌকা পেয়েও আফজাল হোসেনকে সরিয়ে রুহুল আমিনকে জায়গায় দেওয়ায় প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী বাংলাদেশ কংগ্রেস মনোনীত ডাব প্রতীকের নাসির উদ্দিন তালুকদারকে বিজয়ী করতে প্রচার প্রচারণা শুরু করেছেন আফজাল সমর্থকেরা। আর এতে চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছেন রুহুল আমিন হাওলাদার। তবে জেলা আওয়ামী লীগ বলছে প্রধানমন্ত্রীর সিদ্ধান্তকে না মেনে অন্য প্রার্থীকে সমর্থন দেওয়া দলের জন্য ক্ষতিকর।
গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় সদর উপজেলার ইটাবাড়িয়া ইউনিয়নে আফজাল হোসেনের ছোট ভাই জেলা জজকোর্টের সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর এস এম কামাল হোসেন কংগ্রেস মনোনীত প্রার্থী ডাব প্রতীকের নাসির উদ্দিন তালুকদারের সমর্থনে মিছিল ও পথসভা করে প্রচার প্রচারণার সূচনা করেন।
পথসভায় কামাল হোসেন নেতা–কর্মীদের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘আপনাদের প্রিয় নেতা আফজাল হোসেনকে প্রধানমন্ত্রী নৌকা মার্কা উপহার দিয়েছিলেন কিন্তু বিশেষ কারণে তিনি নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন।’
কামাল হোসেন বলেন, ‘তবে আপনারা জানেন, একজন ভূমি দস্যু, হেলিকপ্টার মন্ত্রী (রুহুল আমিন হাওলাদার) নির্বাচন আসলে আপনাদের মাথার ওপর গেড়ে বসে কিন্তু এই ভূমি দস্যুকে আমরা ৫ বছরেও একবার পাই না এবং জনগণেরও উপকার আসে না। তাই ভূমি দস্যুকে প্রতিহত করার জন্য আপনাদের সবাইকে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে ডাব মার্কাকে কাকে বিজয়ী করার জন্য কাজ করে যেতে হবে।’
জানা গেছে, পটুয়াখালী-১ আসনে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন সাবেক ধর্ম প্রতিমন্ত্রী অ্যাড. শাহজাহান মিয়া। তবে বার্ধক্য জনিত কারণে গত ২১ অক্টোবর শাহজাহান মিয়া মারা যাওয়ায় এ আসনটি শূন্য ঘোষণা করা হয় এবং শূন্য হওয়া আসনে উপনির্বাচনে নৌকা পেয়ে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় এমপি নির্বাচিত হন কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাড. আফজাল হোসেন। তবে আফজাল হোসেন ১ মাসের জন্য এমপি নির্বাচিত হলেও তিনি সংসদে বসতে পারেননি। তাইতো দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তফসিল ঘোষণা করা হলে আফজাল হোসেন আবারও নৌকা পান। আর নৌকা পেয়ে মাঠ পর্যায়ে নেতা–কর্মীদের নিয়ে সভা সমাবেশ করলেও তার নেতা–কর্মীদের মাঝে চিন্তার ভাঁজ থেকে যায়। যার মূল কারণ, এ আসনে মহাজোটের প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করতে মাঠে নামেন মহাজোটের সাবেক এমপি ও জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার।
আর গত রোববার (১৭ ডিসেম্বর) প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিনে আওয়ামী লীগের সঙ্গে মহাজোটের আসন ভাগাভাগিতে ছিটকে যান আফজাল হোসেন। এতে আফজাল হোসেনের সমর্থকদের মধ্যে হতাশার সৃষ্টি হয়েছে। তাইতো ভোটের মাঠে রুহুল আমিন হাওলাদারকে ঠেকাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম সহ নানান ভাবে প্রচারণা করে উঠে পড়ে লেগেছে আফজাল হোসেনের সমর্থকেরা।
এ বিষয়ে সাবেক সংসদ সদস্য অ্যাড. শাহজাহান মিয়ার পুত্র পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. তারিকুজ্জামান মনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী যে সিদ্ধান্ত দিয়েছে আমরা সেই সিদ্ধান্তকে মেনে নিয়েছি। তবে প্রধানমন্ত্রীর সিদ্ধান্তকে অমান্য করে অন্য প্রার্থীকে সমর্থন করা দলের জন্য ক্ষতিকর। জেলা আওয়ামী লীগ সন্ধ্যায় সভা ডেকেছে এবং ওই সভায় আনুষ্ঠানিকভাবে আমাদের নির্বাচনে কাজ করতে বলবে।’
এ ব্যাপারে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি কাজী আলমগীর বলেন, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আমি কথা বলেছি। তিনি বলেছেন, ‘আমার স্বাক্ষরে নৌকার পরিবর্তে আমি একজন প্রার্থীকে দিয়েছি, সে যদি তোমাদের কাছে সহযোগিতা চায় করবা’। এছাড়া পার্টির সেক্রেটারির সঙ্গেও কথা হয়েছে তিনিও একই কথা বলেছেন। এখন আফজাল সাহেব কেন বা কি কারণে ডাব নিয়া নামছেন আমি তা বলতে পারব না। আমার কাছে যেটা আছে লাঙ্গলকে সমর্থন দেওয়া তাই আমরা আজ সভা ডেকেছি সেখানে লাঙ্গলকে সমর্থন জানাবো।’
কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও বর্তমান সংসদ সদস্য অ্যাড. আফজাল হোসেন বলেন, ‘দল থেকে বলা হয়েছে প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক নির্বাচন করার জন্য যে কেউ প্রার্থী হতে পারবে সে ক্ষেত্রে কেউ যদি কোনো প্রার্থীকে সমর্থন করে সেটা তার অভিরুচি কিন্তু আমি কারও পক্ষে নামেনি।’

পটুয়াখালী-১ (সদর, মির্জাগঞ্জ ও দুমকি) আসনে মহাজোটের প্রার্থী জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদারকে ঠেকাতে মাঠে নেমেছেন বর্তমান সংসদ সদস্য ও কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাড. আফজাল হোসেনের সমর্থকেরা।
নৌকা পেয়েও আফজাল হোসেনকে সরিয়ে রুহুল আমিনকে জায়গায় দেওয়ায় প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী বাংলাদেশ কংগ্রেস মনোনীত ডাব প্রতীকের নাসির উদ্দিন তালুকদারকে বিজয়ী করতে প্রচার প্রচারণা শুরু করেছেন আফজাল সমর্থকেরা। আর এতে চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছেন রুহুল আমিন হাওলাদার। তবে জেলা আওয়ামী লীগ বলছে প্রধানমন্ত্রীর সিদ্ধান্তকে না মেনে অন্য প্রার্থীকে সমর্থন দেওয়া দলের জন্য ক্ষতিকর।
গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় সদর উপজেলার ইটাবাড়িয়া ইউনিয়নে আফজাল হোসেনের ছোট ভাই জেলা জজকোর্টের সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর এস এম কামাল হোসেন কংগ্রেস মনোনীত প্রার্থী ডাব প্রতীকের নাসির উদ্দিন তালুকদারের সমর্থনে মিছিল ও পথসভা করে প্রচার প্রচারণার সূচনা করেন।
পথসভায় কামাল হোসেন নেতা–কর্মীদের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘আপনাদের প্রিয় নেতা আফজাল হোসেনকে প্রধানমন্ত্রী নৌকা মার্কা উপহার দিয়েছিলেন কিন্তু বিশেষ কারণে তিনি নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন।’
কামাল হোসেন বলেন, ‘তবে আপনারা জানেন, একজন ভূমি দস্যু, হেলিকপ্টার মন্ত্রী (রুহুল আমিন হাওলাদার) নির্বাচন আসলে আপনাদের মাথার ওপর গেড়ে বসে কিন্তু এই ভূমি দস্যুকে আমরা ৫ বছরেও একবার পাই না এবং জনগণেরও উপকার আসে না। তাই ভূমি দস্যুকে প্রতিহত করার জন্য আপনাদের সবাইকে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে ডাব মার্কাকে কাকে বিজয়ী করার জন্য কাজ করে যেতে হবে।’
জানা গেছে, পটুয়াখালী-১ আসনে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন সাবেক ধর্ম প্রতিমন্ত্রী অ্যাড. শাহজাহান মিয়া। তবে বার্ধক্য জনিত কারণে গত ২১ অক্টোবর শাহজাহান মিয়া মারা যাওয়ায় এ আসনটি শূন্য ঘোষণা করা হয় এবং শূন্য হওয়া আসনে উপনির্বাচনে নৌকা পেয়ে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় এমপি নির্বাচিত হন কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাড. আফজাল হোসেন। তবে আফজাল হোসেন ১ মাসের জন্য এমপি নির্বাচিত হলেও তিনি সংসদে বসতে পারেননি। তাইতো দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তফসিল ঘোষণা করা হলে আফজাল হোসেন আবারও নৌকা পান। আর নৌকা পেয়ে মাঠ পর্যায়ে নেতা–কর্মীদের নিয়ে সভা সমাবেশ করলেও তার নেতা–কর্মীদের মাঝে চিন্তার ভাঁজ থেকে যায়। যার মূল কারণ, এ আসনে মহাজোটের প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করতে মাঠে নামেন মহাজোটের সাবেক এমপি ও জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার।
আর গত রোববার (১৭ ডিসেম্বর) প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিনে আওয়ামী লীগের সঙ্গে মহাজোটের আসন ভাগাভাগিতে ছিটকে যান আফজাল হোসেন। এতে আফজাল হোসেনের সমর্থকদের মধ্যে হতাশার সৃষ্টি হয়েছে। তাইতো ভোটের মাঠে রুহুল আমিন হাওলাদারকে ঠেকাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম সহ নানান ভাবে প্রচারণা করে উঠে পড়ে লেগেছে আফজাল হোসেনের সমর্থকেরা।
এ বিষয়ে সাবেক সংসদ সদস্য অ্যাড. শাহজাহান মিয়ার পুত্র পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. তারিকুজ্জামান মনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী যে সিদ্ধান্ত দিয়েছে আমরা সেই সিদ্ধান্তকে মেনে নিয়েছি। তবে প্রধানমন্ত্রীর সিদ্ধান্তকে অমান্য করে অন্য প্রার্থীকে সমর্থন করা দলের জন্য ক্ষতিকর। জেলা আওয়ামী লীগ সন্ধ্যায় সভা ডেকেছে এবং ওই সভায় আনুষ্ঠানিকভাবে আমাদের নির্বাচনে কাজ করতে বলবে।’
এ ব্যাপারে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি কাজী আলমগীর বলেন, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আমি কথা বলেছি। তিনি বলেছেন, ‘আমার স্বাক্ষরে নৌকার পরিবর্তে আমি একজন প্রার্থীকে দিয়েছি, সে যদি তোমাদের কাছে সহযোগিতা চায় করবা’। এছাড়া পার্টির সেক্রেটারির সঙ্গেও কথা হয়েছে তিনিও একই কথা বলেছেন। এখন আফজাল সাহেব কেন বা কি কারণে ডাব নিয়া নামছেন আমি তা বলতে পারব না। আমার কাছে যেটা আছে লাঙ্গলকে সমর্থন দেওয়া তাই আমরা আজ সভা ডেকেছি সেখানে লাঙ্গলকে সমর্থন জানাবো।’
কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও বর্তমান সংসদ সদস্য অ্যাড. আফজাল হোসেন বলেন, ‘দল থেকে বলা হয়েছে প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক নির্বাচন করার জন্য যে কেউ প্রার্থী হতে পারবে সে ক্ষেত্রে কেউ যদি কোনো প্রার্থীকে সমর্থন করে সেটা তার অভিরুচি কিন্তু আমি কারও পক্ষে নামেনি।’

বিভেদ ভুলে এক মঞ্চে এসে স্থানীয় প্রার্থীর দাবিতে একসঙ্গে আন্দোলনের ঘোষণা দিয়েছেন পাবনা-৩ আসনে মনোনয়নবঞ্চিত দুই নেতা কে এম আনোয়ারুল ইসলাম ও হাসাদুল ইসলাম হীরা। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে পাবনার চাটমোহর পৌর সদরের পাঠানপাড়া মহল্লায় আনোয়ারুল ইসলামের বাসভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেন তাঁরা।
৫ মিনিট আগে
সরোয়ার হোসেন বাবলাকে ছয় মাস আগেই মোবাইল ফোনে হত্যার হুমকির একটি কলরেকর্ড আজকের পত্রিকার হাতে এসেছে। গত ২২ এপ্রিল রাউজানে যুবদল নেতা মো. ইব্রাহিম হত্যার পর রায়হান এই হুমকি দেন বলে অভিযোগ উঠেছে। ইব্রাহিমের চাচা আবদুল হালিমের সঙ্গে মোবাইলে কথা বলার সময় রায়হান চট্টগ্রামের ভাষায় বলেছিলেন, ‘চিটাংঅর...
২৩ মিনিট আগে
র্যাবের সাবেক মহাপরিচালক (ডিজি) মো. হারুন অর রশীদ, তাঁর স্ত্রী ফাতেহা পারভীন লুনা এবং তাঁদের দুই কন্যা ফাহমিদা ফারাহ ফাবিয়া ও নুসরাত যারীন আর্দিতার দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) ঢাকা মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই নির্দেশ দেন।
১ ঘণ্টা আগে
নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার ফতুল্লায় সংবাদ সংগ্রহ করতে গেলে তিন সাংবাদিকের ওপর হামলার ঘটনায় গ্রেপ্তার কৃষক দলের নেতা শাহাদাত হোসেনকে (৬০) কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) সন্ধ্যায় তাঁকে আদালতে পাঠানো হলে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মঈনুদ্দিন কাদির কারাগার পাঠানোর নির্দেশ দেন।
১ ঘণ্টা আগেপাবনা ও চাটমোহর প্রতিনিধি

বিভেদ ভুলে এক মঞ্চে এসে স্থানীয় প্রার্থীর দাবিতে একসঙ্গে আন্দোলনের ঘোষণা দিয়েছেন পাবনা-৩ আসনে মনোনয়নবঞ্চিত দুই নেতা কে এম আনোয়ারুল ইসলাম ও হাসাদুল ইসলাম হীরা। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে পাবনার চাটমোহর পৌর সদরের পাঠানপাড়া মহল্লায় আনোয়ারুল ইসলামের বাসভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেন তাঁরা।
সংবাদ সম্মেলনে সাবেক এমপি ও চাটমোহর উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি কে এম আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা ৩১ দফা বাস্তবায়নে তৎপর। ৭ নভেম্বর উদ্যাপন করতে চাই। দেশের শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে আপনাদের সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে চাই। চাটমোহর, ভাঙ্গুড়া, ফরিদপুরের বিএনপির নেতা-কর্মীসহ সর্বস্তরের মানুষকে সঙ্গে নিয়ে সামনে এগোতে চাই। আপনাদের আহ্বান জানাই, আসুন আগামী ৮ নভেম্বর বালুচর মাঠে একসঙ্গে মিলিত হই।’
চাটমোহর উপজেলা বিএনপির সাবেক সদস্যসচিব হাসাদুল ইসলাম হীরা বলেন, ‘আমি এবং আনোয়ার চাচা একসঙ্গে মিলিত হয়ে আমরা কর্মসূচি নিয়েছি। ৭ নভেম্বর শুক্রবার, চাটমোহরে সব দোকানপাট বন্ধ থাকে, তাই আমরা পরদিন ৮ নভেম্বর কর্মসূচি দিয়েছি।’
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে হীরা বলেন, ‘আমরা শেষ পর্যন্ত দেখতে চাই, চূড়ান্ত মনোনয়ন পর্যন্ত দেখতে চাই। তারপর আমরা পরবর্তী সিদ্ধান্ত সংবাদ সম্মেলন করে আপনাদের জানাব। আমাদের আন্দোলন চাটমোহর, ভাঙ্গুড়া, ফরিদপুরের মানুষের স্বার্থে। আমাদের দাবি একটাই, আমরা পাবনা-৩ আসনের স্থানীয় প্রার্থী চাই। চূড়ান্ত মনোনয়ন ঘোষণা হওয়া পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চলবে। আমরা আশা করব, দলের হাইকমান্ড সার্বিক বিবেচনা করে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন।’
জানা গেছে, পাবনা-৩ আসনে বিএনপির সম্ভাব্য দলীয় মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে কেন্দ্রীয় কৃষক দলের সভাপতি কৃষিবিদ হাসান জাফির তুহিনকে। তাঁর বাড়ি পাবনার সুজানগর উপজেলায়। প্রার্থী হওয়ার পর অবশ্য তিনি চাটমোহরের ভোটার তালিকাভুক্ত হয়েছেন। প্রায় তিন মাস আগে তিনি এখানে প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দেন।
এদিকে, দীর্ঘদিন ধরে চাটমোহর উপজেলা বিএনপিতে বিভাজন চলছিল। সাবেক এমপি কে এম আনোয়ারুল ইসলাম এবং সাবেক পৌর মেয়র ও উপজেলা চেয়ারম্যান হাসাদুল ইসলাম হীরা আলাদাভাবে নিজেদের কর্মী-সমর্থক নিয়ে দলীয় কর্মসূচি পালন করে আসছিলেন। দুজনই পাবনা-৩ আসনের মনোনয়ন প্রত্যাশী ছিলেন। এখন বিভেদ ভুলে দুজন একসঙ্গে আন্দোলনের ঘোষণা দেওয়ায় উত্তাপ বাড়ছে পাবনা-৩ আসনের ভোটের মাঠে। শুরু হয়েছে নতুন মেরুকরণ। এখন দেখার বিষয় শেষ পর্যন্ত কি হয়।

বিভেদ ভুলে এক মঞ্চে এসে স্থানীয় প্রার্থীর দাবিতে একসঙ্গে আন্দোলনের ঘোষণা দিয়েছেন পাবনা-৩ আসনে মনোনয়নবঞ্চিত দুই নেতা কে এম আনোয়ারুল ইসলাম ও হাসাদুল ইসলাম হীরা। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে পাবনার চাটমোহর পৌর সদরের পাঠানপাড়া মহল্লায় আনোয়ারুল ইসলামের বাসভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেন তাঁরা।
সংবাদ সম্মেলনে সাবেক এমপি ও চাটমোহর উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি কে এম আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা ৩১ দফা বাস্তবায়নে তৎপর। ৭ নভেম্বর উদ্যাপন করতে চাই। দেশের শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে আপনাদের সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে চাই। চাটমোহর, ভাঙ্গুড়া, ফরিদপুরের বিএনপির নেতা-কর্মীসহ সর্বস্তরের মানুষকে সঙ্গে নিয়ে সামনে এগোতে চাই। আপনাদের আহ্বান জানাই, আসুন আগামী ৮ নভেম্বর বালুচর মাঠে একসঙ্গে মিলিত হই।’
চাটমোহর উপজেলা বিএনপির সাবেক সদস্যসচিব হাসাদুল ইসলাম হীরা বলেন, ‘আমি এবং আনোয়ার চাচা একসঙ্গে মিলিত হয়ে আমরা কর্মসূচি নিয়েছি। ৭ নভেম্বর শুক্রবার, চাটমোহরে সব দোকানপাট বন্ধ থাকে, তাই আমরা পরদিন ৮ নভেম্বর কর্মসূচি দিয়েছি।’
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে হীরা বলেন, ‘আমরা শেষ পর্যন্ত দেখতে চাই, চূড়ান্ত মনোনয়ন পর্যন্ত দেখতে চাই। তারপর আমরা পরবর্তী সিদ্ধান্ত সংবাদ সম্মেলন করে আপনাদের জানাব। আমাদের আন্দোলন চাটমোহর, ভাঙ্গুড়া, ফরিদপুরের মানুষের স্বার্থে। আমাদের দাবি একটাই, আমরা পাবনা-৩ আসনের স্থানীয় প্রার্থী চাই। চূড়ান্ত মনোনয়ন ঘোষণা হওয়া পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চলবে। আমরা আশা করব, দলের হাইকমান্ড সার্বিক বিবেচনা করে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন।’
জানা গেছে, পাবনা-৩ আসনে বিএনপির সম্ভাব্য দলীয় মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে কেন্দ্রীয় কৃষক দলের সভাপতি কৃষিবিদ হাসান জাফির তুহিনকে। তাঁর বাড়ি পাবনার সুজানগর উপজেলায়। প্রার্থী হওয়ার পর অবশ্য তিনি চাটমোহরের ভোটার তালিকাভুক্ত হয়েছেন। প্রায় তিন মাস আগে তিনি এখানে প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দেন।
এদিকে, দীর্ঘদিন ধরে চাটমোহর উপজেলা বিএনপিতে বিভাজন চলছিল। সাবেক এমপি কে এম আনোয়ারুল ইসলাম এবং সাবেক পৌর মেয়র ও উপজেলা চেয়ারম্যান হাসাদুল ইসলাম হীরা আলাদাভাবে নিজেদের কর্মী-সমর্থক নিয়ে দলীয় কর্মসূচি পালন করে আসছিলেন। দুজনই পাবনা-৩ আসনের মনোনয়ন প্রত্যাশী ছিলেন। এখন বিভেদ ভুলে দুজন একসঙ্গে আন্দোলনের ঘোষণা দেওয়ায় উত্তাপ বাড়ছে পাবনা-৩ আসনের ভোটের মাঠে। শুরু হয়েছে নতুন মেরুকরণ। এখন দেখার বিষয় শেষ পর্যন্ত কি হয়।

‘তবে আপনারা জানেন, একজন ভূমি দস্যু, হেলিকপ্টার মন্ত্রী (রুহুল আমিন হাওলাদার) নির্বাচন আসলে আপনাদের মাথার ওপর গেড়ে বসে কিন্তু এই ভূমি দস্যুকে আমরা ৫ বছরেও একবার পাই না
২১ ডিসেম্বর ২০২৩
সরোয়ার হোসেন বাবলাকে ছয় মাস আগেই মোবাইল ফোনে হত্যার হুমকির একটি কলরেকর্ড আজকের পত্রিকার হাতে এসেছে। গত ২২ এপ্রিল রাউজানে যুবদল নেতা মো. ইব্রাহিম হত্যার পর রায়হান এই হুমকি দেন বলে অভিযোগ উঠেছে। ইব্রাহিমের চাচা আবদুল হালিমের সঙ্গে মোবাইলে কথা বলার সময় রায়হান চট্টগ্রামের ভাষায় বলেছিলেন, ‘চিটাংঅর...
২৩ মিনিট আগে
র্যাবের সাবেক মহাপরিচালক (ডিজি) মো. হারুন অর রশীদ, তাঁর স্ত্রী ফাতেহা পারভীন লুনা এবং তাঁদের দুই কন্যা ফাহমিদা ফারাহ ফাবিয়া ও নুসরাত যারীন আর্দিতার দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) ঢাকা মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই নির্দেশ দেন।
১ ঘণ্টা আগে
নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার ফতুল্লায় সংবাদ সংগ্রহ করতে গেলে তিন সাংবাদিকের ওপর হামলার ঘটনায় গ্রেপ্তার কৃষক দলের নেতা শাহাদাত হোসেনকে (৬০) কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) সন্ধ্যায় তাঁকে আদালতে পাঠানো হলে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মঈনুদ্দিন কাদির কারাগার পাঠানোর নির্দেশ দেন।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

চট্টগ্রাম নগরীর চালিতাতলী হাজির পোল এলাকায় বিএনপির মনোনীত প্রার্থী এরশাদ উল্লাহর গণসংযোগের সময় গুলিতে নিহত সরোয়ার হোসেন ওরফে বাবলার (৪৩) লাশের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সকালে তাঁর লাশ মর্গে নিয়ে ময়নাতদন্ত করা হয়। বিকেলে পরিবারের সদস্যরা বাবলার লাশ নগরের বায়েজিদ বোস্তামীর চালিতাতলী এলাকার খন্দকারপাড়ার বাড়িতে নিয়ে যান।
বাবলার ছোট ভাই মো. আজিজ আজকের পত্রিকাকে জানান, এশার নামাজের পর স্থানীয় ঈদগাহ মাঠে বাবলার জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। এরপর লাশ দাফন করা হবে।
এর আগে গতকাল বুধবার সন্ধ্যার পর নগরীর চালিতাতলী হাজির পোল এলাকায় চট্টগ্রাম-৮ (বোয়ালখালী ও চান্দগাঁও) আসনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী ও চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক এরশাদ উল্লাহর গণসংযোগের সময় পেছন থেকে গুলিতে বাবলার মৃত্যু হয়। তিনি চালিতাতলী এলাকার খন্দকারপাড়ার আবদুল কাদেরের ছেলে।
জানা গেছে, ঘটনার পর ওই এলাকায় দোকানপাট বন্ধ রয়েছে। এলাকার পরিস্থিতি থমথমে। হত্যার সঙ্গে কারা জড়িত, সে বিষয়ে কেউ মুখ খুলতে রাজি নন। সবার মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে। যে দোকানের ভেতরে বাবলাকে গুলি করা হয়েছে, সেটিও বন্ধ রয়েছে।
গতকাল রাতে আবদুল কাদের সাংবাদিকদের জানান, বাবলাকে গুলি করে হত্যার তিন দিন আগে মোবাইল ফোনে প্রতিপক্ষ চট্টগ্রামের দুর্ধর্ষ সন্ত্রাসী সাজ্জাদ হোসেন ওরফে ছোট সাজ্জাদের সেকেন্ড ইন কমান্ড রায়হান এই হুমকি দিয়েছিলেন। সে সময় ‘তোর সময় শেষ, যা খাওয়ার খেয়ে নে’—এমন হুমকি দেওয়া হয়।
এদিকে সরোয়ার হোসেন বাবলাকে ছয় মাস আগে মোবাইল ফোনে হত্যার হুমকির একটি কলরেকর্ড আজকের পত্রিকার হাতে এসেছে। গত ২২ এপ্রিল রাউজানে যুবদল নেতা মো. ইব্রাহিম হত্যার পর রায়হান এই হুমকি দেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
ইব্রাহিমের চাচা আবদুল হালিমের সঙ্গে মোবাইল ফোনে কথা বলার সময় রায়হান চট্টগ্রামের ভাষায় বলেছিলেন, ‘চিটাংঅর মধ্যে সরোয়াইজ্জা মরিব’ (চট্টগ্রামের মধ্যে সরোয়ার মরবে)।
বাবলার বাবা আবদুল কাদের জানান, তাঁর ছেলেকে গুলি করে হত্যার আগে দুবার ‘খতম’ করার হুমকি দিয়েছিল প্রতিপক্ষ সন্ত্রাসী গ্রুপ। সাত দিন ও তিন দিন আগে এসব হুমকি এসেছিল। বাবলা এ বিষয়ে সতর্ক থাকলেও একেবারে নিজ এলাকায় ঢুকে এভাবে গুলি করার বিষয়টি তিনি তেমন আমলে নেননি। কারণ, হুমকি এসেছিল মোবাইল ফোনে।
বাবলার ছোট ভাই মো. আজিজ বলেন, ‘এক সপ্তাহ আগে আমার ভাইকে প্রাণে মারার হুমকি দিয়েছিল হত্যাকারীরা। ওরা বলেছিল আমার ভাইয়ের সময় আর এক সপ্তাহ আছে। ওরা একাধিকবার এক সপ্তাহ সময় আছে জানিয়ে হুমকি দিত। হুমকির ঠিক এক সপ্তাহের মাথায় তারা আমার ভাইকে হত্যা করল।’
আজিজ কাতারপ্রবাসী ছিলেন। দুই বছর আগে দেশে আসেন। এলাকায় নতুন ভবন করার সময় ইট ও বালু সরবরাহের কাজ করেন। এ কারণে সাজ্জাদদের রোষানলে পড়েন তাঁরা। এ ক্ষেত্রে প্রতিপক্ষ শক্তি হিসেবে সাজ্জাদদের সামনে ছিলেন সরোয়ার হোসেন বাবলা।
এদিকে সরোয়ারের বাবা আবদুল কাদের সাংবাদিকদের জানান, তাঁর ছেলেকে প্রায়ই হুমকি দিতেন বিদেশে পলাতক সন্ত্রাসী সাজ্জাদ আলী, তাঁর সহযোগী সাজ্জাদ হোসেন ওরফে ছোট সাজ্জাদ, মো. রায়হান ও জিশানরা। গতকাল তাঁর বাড়ি থেকে ২০০ থেকে ৩০০ গজ দূরে রাস্তার পাশে দোকানে গণসংযোগ চালান বিএনপি নেতা এরশাদ উল্লাহ। একেবারে বাড়ির পাশে এসে কেউ তাঁকে হত্যা করবে, সে ব্যাপারে সতর্ক ছিলেন না বাবলা। পরিবারের সদস্যরাও তা কল্পনা করেননি।
আবদুল কাদের বলেন, ‘বাড়ির পাশে বায়তুন নুর জামে মসজিদে মাগরিবের নামাজে প্রথম কাতারে এরশাদ উল্লাহ, বাবলা দ্বিতীয় কাতারে ও আমি তৃতীয় কাতারে ছিলাম। নামাজ শেষে বের হওয়ার পরই সাত থেকে আট রাউন্ড গুলি। পরে দেখলাম, আমার ছেলে রক্তাক্ত অবস্থায় মাটিতে পড়ে আছে। অটোরিকশায় করে হাসপাতালের পথে রওনা দিলাম ছেলেকে কোলে নিয়ে। তাড়াতাড়ি যাওয়ার জন্য মাঝপথে রিকশা ছেড়ে সিএনজিচালিত অটোরিকশায় উঠে হাসপাতালে যাওয়ার আগেই আমার ছেলে আর নেই।’ পাঞ্জাবি ও লুঙ্গিতে লেগে থাকা ছোপ ছোপ রক্ত নিয়েই কথা বলছিলেন তিনি।
এদিকে পিস্তল ঠেকিয়ে গুলি করার সময় মোবাইলে লাইভে ব্যস্ত যুবককে নিয়েও সন্দেহের সৃষ্টি হয়েছে। পিস্তল হাতে হামলাকারী যুবক লাইভে থাকা যুবককে ঠেলে সামনে হাত বাড়িয়ে বাবলাকে গুলি করেন।
এ বিষয়ে বাবলার ভাই আজিজকে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, ‘ভারতে অবস্থানরত সাজ্জাদ (বড় সাজ্জাদ) আমার ভাইকে গুলি করার দৃশ্য দেখতে চেয়েছিল। এটা হয়তো দেখাচ্ছিল ওই যুবক।’
ওই যুবকের পরিচয় সম্পর্কে জানতে চাইলে বিএনপি নেতা ইদ্রিস আলী বলেন, ‘ওই যুবক অতি উৎসাহী হয়ে লাইভ করতে পারেন। তবে তাকে আমরা চিনতে পারছি না।’
গতকাল মাগরিবের নামাজের পর বায়েজিদ বোস্তামী থানার চালিতাতলীর খন্দকারপাড়া এলাকায় নির্বাচনী জনসংযোগ করছিলেন চট্টগ্রাম-৮ আসনের বিএনপির প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ। ‘চালিতাতলীর মাটি, এরশাদ ভাইয়ের ঘাঁটি’—এ ধরনের স্লোগানও চলছিল। একপর্যায়ে লিফলেট বিতরণের জন্য পাশের একটি দোকানে ঢোকেন এরশাদ উল্লাহ। তাঁর সঙ্গে ২০-২৫ জন নেতা-কর্মী ছিলেন। হত্যাকারীরা ওই নেতা-কর্মীদের বহরে ঢুকে মিশে যায়। হঠাৎ গুলির শব্দ। ছত্রভঙ্গ হয়ে যান নেতা-কর্মীরা। খুব কাছ থেকে ঘাড়ের নিচে পিস্তল ঠেকিয়ে গুলি করা হয় বাবলাকে। গুলিবিদ্ধ হন এরশাদ উল্লাহসহ চারজন। এরশাদ উল্লাহসহ অন্যরা নগরের বেসরকারি হাসপাতাল এভারকেয়ারে চিকিৎসাধীন। তাঁরা আশঙ্কামুক্ত বলে জানিয়েছেন ওই হাসপাতালের জিএম রাম প্রসাদ।

চট্টগ্রাম নগরীর চালিতাতলী হাজির পোল এলাকায় বিএনপির মনোনীত প্রার্থী এরশাদ উল্লাহর গণসংযোগের সময় গুলিতে নিহত সরোয়ার হোসেন ওরফে বাবলার (৪৩) লাশের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সকালে তাঁর লাশ মর্গে নিয়ে ময়নাতদন্ত করা হয়। বিকেলে পরিবারের সদস্যরা বাবলার লাশ নগরের বায়েজিদ বোস্তামীর চালিতাতলী এলাকার খন্দকারপাড়ার বাড়িতে নিয়ে যান।
বাবলার ছোট ভাই মো. আজিজ আজকের পত্রিকাকে জানান, এশার নামাজের পর স্থানীয় ঈদগাহ মাঠে বাবলার জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। এরপর লাশ দাফন করা হবে।
এর আগে গতকাল বুধবার সন্ধ্যার পর নগরীর চালিতাতলী হাজির পোল এলাকায় চট্টগ্রাম-৮ (বোয়ালখালী ও চান্দগাঁও) আসনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী ও চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক এরশাদ উল্লাহর গণসংযোগের সময় পেছন থেকে গুলিতে বাবলার মৃত্যু হয়। তিনি চালিতাতলী এলাকার খন্দকারপাড়ার আবদুল কাদেরের ছেলে।
জানা গেছে, ঘটনার পর ওই এলাকায় দোকানপাট বন্ধ রয়েছে। এলাকার পরিস্থিতি থমথমে। হত্যার সঙ্গে কারা জড়িত, সে বিষয়ে কেউ মুখ খুলতে রাজি নন। সবার মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে। যে দোকানের ভেতরে বাবলাকে গুলি করা হয়েছে, সেটিও বন্ধ রয়েছে।
গতকাল রাতে আবদুল কাদের সাংবাদিকদের জানান, বাবলাকে গুলি করে হত্যার তিন দিন আগে মোবাইল ফোনে প্রতিপক্ষ চট্টগ্রামের দুর্ধর্ষ সন্ত্রাসী সাজ্জাদ হোসেন ওরফে ছোট সাজ্জাদের সেকেন্ড ইন কমান্ড রায়হান এই হুমকি দিয়েছিলেন। সে সময় ‘তোর সময় শেষ, যা খাওয়ার খেয়ে নে’—এমন হুমকি দেওয়া হয়।
এদিকে সরোয়ার হোসেন বাবলাকে ছয় মাস আগে মোবাইল ফোনে হত্যার হুমকির একটি কলরেকর্ড আজকের পত্রিকার হাতে এসেছে। গত ২২ এপ্রিল রাউজানে যুবদল নেতা মো. ইব্রাহিম হত্যার পর রায়হান এই হুমকি দেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
ইব্রাহিমের চাচা আবদুল হালিমের সঙ্গে মোবাইল ফোনে কথা বলার সময় রায়হান চট্টগ্রামের ভাষায় বলেছিলেন, ‘চিটাংঅর মধ্যে সরোয়াইজ্জা মরিব’ (চট্টগ্রামের মধ্যে সরোয়ার মরবে)।
বাবলার বাবা আবদুল কাদের জানান, তাঁর ছেলেকে গুলি করে হত্যার আগে দুবার ‘খতম’ করার হুমকি দিয়েছিল প্রতিপক্ষ সন্ত্রাসী গ্রুপ। সাত দিন ও তিন দিন আগে এসব হুমকি এসেছিল। বাবলা এ বিষয়ে সতর্ক থাকলেও একেবারে নিজ এলাকায় ঢুকে এভাবে গুলি করার বিষয়টি তিনি তেমন আমলে নেননি। কারণ, হুমকি এসেছিল মোবাইল ফোনে।
বাবলার ছোট ভাই মো. আজিজ বলেন, ‘এক সপ্তাহ আগে আমার ভাইকে প্রাণে মারার হুমকি দিয়েছিল হত্যাকারীরা। ওরা বলেছিল আমার ভাইয়ের সময় আর এক সপ্তাহ আছে। ওরা একাধিকবার এক সপ্তাহ সময় আছে জানিয়ে হুমকি দিত। হুমকির ঠিক এক সপ্তাহের মাথায় তারা আমার ভাইকে হত্যা করল।’
আজিজ কাতারপ্রবাসী ছিলেন। দুই বছর আগে দেশে আসেন। এলাকায় নতুন ভবন করার সময় ইট ও বালু সরবরাহের কাজ করেন। এ কারণে সাজ্জাদদের রোষানলে পড়েন তাঁরা। এ ক্ষেত্রে প্রতিপক্ষ শক্তি হিসেবে সাজ্জাদদের সামনে ছিলেন সরোয়ার হোসেন বাবলা।
এদিকে সরোয়ারের বাবা আবদুল কাদের সাংবাদিকদের জানান, তাঁর ছেলেকে প্রায়ই হুমকি দিতেন বিদেশে পলাতক সন্ত্রাসী সাজ্জাদ আলী, তাঁর সহযোগী সাজ্জাদ হোসেন ওরফে ছোট সাজ্জাদ, মো. রায়হান ও জিশানরা। গতকাল তাঁর বাড়ি থেকে ২০০ থেকে ৩০০ গজ দূরে রাস্তার পাশে দোকানে গণসংযোগ চালান বিএনপি নেতা এরশাদ উল্লাহ। একেবারে বাড়ির পাশে এসে কেউ তাঁকে হত্যা করবে, সে ব্যাপারে সতর্ক ছিলেন না বাবলা। পরিবারের সদস্যরাও তা কল্পনা করেননি।
আবদুল কাদের বলেন, ‘বাড়ির পাশে বায়তুন নুর জামে মসজিদে মাগরিবের নামাজে প্রথম কাতারে এরশাদ উল্লাহ, বাবলা দ্বিতীয় কাতারে ও আমি তৃতীয় কাতারে ছিলাম। নামাজ শেষে বের হওয়ার পরই সাত থেকে আট রাউন্ড গুলি। পরে দেখলাম, আমার ছেলে রক্তাক্ত অবস্থায় মাটিতে পড়ে আছে। অটোরিকশায় করে হাসপাতালের পথে রওনা দিলাম ছেলেকে কোলে নিয়ে। তাড়াতাড়ি যাওয়ার জন্য মাঝপথে রিকশা ছেড়ে সিএনজিচালিত অটোরিকশায় উঠে হাসপাতালে যাওয়ার আগেই আমার ছেলে আর নেই।’ পাঞ্জাবি ও লুঙ্গিতে লেগে থাকা ছোপ ছোপ রক্ত নিয়েই কথা বলছিলেন তিনি।
এদিকে পিস্তল ঠেকিয়ে গুলি করার সময় মোবাইলে লাইভে ব্যস্ত যুবককে নিয়েও সন্দেহের সৃষ্টি হয়েছে। পিস্তল হাতে হামলাকারী যুবক লাইভে থাকা যুবককে ঠেলে সামনে হাত বাড়িয়ে বাবলাকে গুলি করেন।
এ বিষয়ে বাবলার ভাই আজিজকে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, ‘ভারতে অবস্থানরত সাজ্জাদ (বড় সাজ্জাদ) আমার ভাইকে গুলি করার দৃশ্য দেখতে চেয়েছিল। এটা হয়তো দেখাচ্ছিল ওই যুবক।’
ওই যুবকের পরিচয় সম্পর্কে জানতে চাইলে বিএনপি নেতা ইদ্রিস আলী বলেন, ‘ওই যুবক অতি উৎসাহী হয়ে লাইভ করতে পারেন। তবে তাকে আমরা চিনতে পারছি না।’
গতকাল মাগরিবের নামাজের পর বায়েজিদ বোস্তামী থানার চালিতাতলীর খন্দকারপাড়া এলাকায় নির্বাচনী জনসংযোগ করছিলেন চট্টগ্রাম-৮ আসনের বিএনপির প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ। ‘চালিতাতলীর মাটি, এরশাদ ভাইয়ের ঘাঁটি’—এ ধরনের স্লোগানও চলছিল। একপর্যায়ে লিফলেট বিতরণের জন্য পাশের একটি দোকানে ঢোকেন এরশাদ উল্লাহ। তাঁর সঙ্গে ২০-২৫ জন নেতা-কর্মী ছিলেন। হত্যাকারীরা ওই নেতা-কর্মীদের বহরে ঢুকে মিশে যায়। হঠাৎ গুলির শব্দ। ছত্রভঙ্গ হয়ে যান নেতা-কর্মীরা। খুব কাছ থেকে ঘাড়ের নিচে পিস্তল ঠেকিয়ে গুলি করা হয় বাবলাকে। গুলিবিদ্ধ হন এরশাদ উল্লাহসহ চারজন। এরশাদ উল্লাহসহ অন্যরা নগরের বেসরকারি হাসপাতাল এভারকেয়ারে চিকিৎসাধীন। তাঁরা আশঙ্কামুক্ত বলে জানিয়েছেন ওই হাসপাতালের জিএম রাম প্রসাদ।

‘তবে আপনারা জানেন, একজন ভূমি দস্যু, হেলিকপ্টার মন্ত্রী (রুহুল আমিন হাওলাদার) নির্বাচন আসলে আপনাদের মাথার ওপর গেড়ে বসে কিন্তু এই ভূমি দস্যুকে আমরা ৫ বছরেও একবার পাই না
২১ ডিসেম্বর ২০২৩
বিভেদ ভুলে এক মঞ্চে এসে স্থানীয় প্রার্থীর দাবিতে একসঙ্গে আন্দোলনের ঘোষণা দিয়েছেন পাবনা-৩ আসনে মনোনয়নবঞ্চিত দুই নেতা কে এম আনোয়ারুল ইসলাম ও হাসাদুল ইসলাম হীরা। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে পাবনার চাটমোহর পৌর সদরের পাঠানপাড়া মহল্লায় আনোয়ারুল ইসলামের বাসভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেন তাঁরা।
৫ মিনিট আগে
র্যাবের সাবেক মহাপরিচালক (ডিজি) মো. হারুন অর রশীদ, তাঁর স্ত্রী ফাতেহা পারভীন লুনা এবং তাঁদের দুই কন্যা ফাহমিদা ফারাহ ফাবিয়া ও নুসরাত যারীন আর্দিতার দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) ঢাকা মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই নির্দেশ দেন।
১ ঘণ্টা আগে
নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার ফতুল্লায় সংবাদ সংগ্রহ করতে গেলে তিন সাংবাদিকের ওপর হামলার ঘটনায় গ্রেপ্তার কৃষক দলের নেতা শাহাদাত হোসেনকে (৬০) কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) সন্ধ্যায় তাঁকে আদালতে পাঠানো হলে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মঈনুদ্দিন কাদির কারাগার পাঠানোর নির্দেশ দেন।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

র্যাবের সাবেক মহাপরিচালক (ডিজি) মো. হারুন অর রশীদ, তাঁর স্ত্রী ফাতেহা পারভীন লুনা এবং তাঁদের দুই মেয়ে ফাহমিদা ফারাহ ফাবিয়া ও নুসরাত যারীন আর্দিতার দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) ঢাকা মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই নির্দেশ দেন।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এ আদেশ দেন। দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
দুদকের উপসহকারী পরিচালক মো. ইমরান আকন এ আবেদন করেন।
আবেদনে বলা হয়, ব্যারিস্টার মো. হারুন অর রশীদের বিরুদ্ধে প্রায় ১ হাজার কোটি টাকা অবৈধ সম্পদ অর্জন ও বিদেশে পাচারের অভিযোগে অনুসন্ধান চলছে। এ বিষয়ে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য একজন অনুসন্ধানকারী কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
অনুসন্ধানকালে বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে, অভিযোগসংশ্লিষ্ট ব্যারিস্টার মো. হারুন অর রশীদ এবং তাঁর পরিবারের সদস্যরা দেশের ভেতর পলাতক রয়েছেন। তাঁরা যেকোনো সময় দেশ ছেড়ে বিদেশে পলায়ন করতে পারেন। তাঁরা বিদেশে পালিয়ে গেলে অনুসন্ধানকাজ ব্যাহত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
তদন্ত সাপেক্ষে তাঁদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা একান্ত প্রয়োজন।

র্যাবের সাবেক মহাপরিচালক (ডিজি) মো. হারুন অর রশীদ, তাঁর স্ত্রী ফাতেহা পারভীন লুনা এবং তাঁদের দুই মেয়ে ফাহমিদা ফারাহ ফাবিয়া ও নুসরাত যারীন আর্দিতার দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) ঢাকা মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই নির্দেশ দেন।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এ আদেশ দেন। দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
দুদকের উপসহকারী পরিচালক মো. ইমরান আকন এ আবেদন করেন।
আবেদনে বলা হয়, ব্যারিস্টার মো. হারুন অর রশীদের বিরুদ্ধে প্রায় ১ হাজার কোটি টাকা অবৈধ সম্পদ অর্জন ও বিদেশে পাচারের অভিযোগে অনুসন্ধান চলছে। এ বিষয়ে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য একজন অনুসন্ধানকারী কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
অনুসন্ধানকালে বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে, অভিযোগসংশ্লিষ্ট ব্যারিস্টার মো. হারুন অর রশীদ এবং তাঁর পরিবারের সদস্যরা দেশের ভেতর পলাতক রয়েছেন। তাঁরা যেকোনো সময় দেশ ছেড়ে বিদেশে পলায়ন করতে পারেন। তাঁরা বিদেশে পালিয়ে গেলে অনুসন্ধানকাজ ব্যাহত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
তদন্ত সাপেক্ষে তাঁদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা একান্ত প্রয়োজন।

‘তবে আপনারা জানেন, একজন ভূমি দস্যু, হেলিকপ্টার মন্ত্রী (রুহুল আমিন হাওলাদার) নির্বাচন আসলে আপনাদের মাথার ওপর গেড়ে বসে কিন্তু এই ভূমি দস্যুকে আমরা ৫ বছরেও একবার পাই না
২১ ডিসেম্বর ২০২৩
বিভেদ ভুলে এক মঞ্চে এসে স্থানীয় প্রার্থীর দাবিতে একসঙ্গে আন্দোলনের ঘোষণা দিয়েছেন পাবনা-৩ আসনে মনোনয়নবঞ্চিত দুই নেতা কে এম আনোয়ারুল ইসলাম ও হাসাদুল ইসলাম হীরা। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে পাবনার চাটমোহর পৌর সদরের পাঠানপাড়া মহল্লায় আনোয়ারুল ইসলামের বাসভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেন তাঁরা।
৫ মিনিট আগে
সরোয়ার হোসেন বাবলাকে ছয় মাস আগেই মোবাইল ফোনে হত্যার হুমকির একটি কলরেকর্ড আজকের পত্রিকার হাতে এসেছে। গত ২২ এপ্রিল রাউজানে যুবদল নেতা মো. ইব্রাহিম হত্যার পর রায়হান এই হুমকি দেন বলে অভিযোগ উঠেছে। ইব্রাহিমের চাচা আবদুল হালিমের সঙ্গে মোবাইলে কথা বলার সময় রায়হান চট্টগ্রামের ভাষায় বলেছিলেন, ‘চিটাংঅর...
২৩ মিনিট আগে
নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার ফতুল্লায় সংবাদ সংগ্রহ করতে গেলে তিন সাংবাদিকের ওপর হামলার ঘটনায় গ্রেপ্তার কৃষক দলের নেতা শাহাদাত হোসেনকে (৬০) কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) সন্ধ্যায় তাঁকে আদালতে পাঠানো হলে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মঈনুদ্দিন কাদির কারাগার পাঠানোর নির্দেশ দেন।
১ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জ, প্রতিনিধি

নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার ফতুল্লায় সংবাদ সংগ্রহ করতে গেলে তিন সাংবাদিকের ওপর হামলার ঘটনায় গ্রেপ্তার কৃষক দলের নেতা শাহাদাত হোসেনকে (৬০) কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত।
আজ বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) সন্ধ্যায় তাঁকে আদালতে পাঠানো হলে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মঈনুদ্দিন কাদির কারাগার পাঠানোর নির্দেশ দেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করেন নারায়ণগঞ্জ আদালতের পুলিশ পরিদর্শক কাইয়ুম খান। তিনি বলেন, সাংবাদিকদের ওপর হামলার ঘটনায় করা মামলায় গ্রেপ্তার মূল আসামিকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
এর আগে আজ বিকেলে আহত সাংবাদিক মো. আকাশ খান বাদী হয়ে ফতুল্লা থানায় মামলাটি করেন। মামলায় আসামি করা হয়েছে মূল হামলাকারী শাহাদাত হোসেন (৬০) ও সায়েদাবাদী শহীদকে (৫৫)। এ ছাড়া মামলায় ১০ থেকে ১২ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে।

নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার ফতুল্লায় সংবাদ সংগ্রহ করতে গেলে তিন সাংবাদিকের ওপর হামলার ঘটনায় গ্রেপ্তার কৃষক দলের নেতা শাহাদাত হোসেনকে (৬০) কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত।
আজ বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) সন্ধ্যায় তাঁকে আদালতে পাঠানো হলে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মঈনুদ্দিন কাদির কারাগার পাঠানোর নির্দেশ দেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করেন নারায়ণগঞ্জ আদালতের পুলিশ পরিদর্শক কাইয়ুম খান। তিনি বলেন, সাংবাদিকদের ওপর হামলার ঘটনায় করা মামলায় গ্রেপ্তার মূল আসামিকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
এর আগে আজ বিকেলে আহত সাংবাদিক মো. আকাশ খান বাদী হয়ে ফতুল্লা থানায় মামলাটি করেন। মামলায় আসামি করা হয়েছে মূল হামলাকারী শাহাদাত হোসেন (৬০) ও সায়েদাবাদী শহীদকে (৫৫)। এ ছাড়া মামলায় ১০ থেকে ১২ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে।

‘তবে আপনারা জানেন, একজন ভূমি দস্যু, হেলিকপ্টার মন্ত্রী (রুহুল আমিন হাওলাদার) নির্বাচন আসলে আপনাদের মাথার ওপর গেড়ে বসে কিন্তু এই ভূমি দস্যুকে আমরা ৫ বছরেও একবার পাই না
২১ ডিসেম্বর ২০২৩
বিভেদ ভুলে এক মঞ্চে এসে স্থানীয় প্রার্থীর দাবিতে একসঙ্গে আন্দোলনের ঘোষণা দিয়েছেন পাবনা-৩ আসনে মনোনয়নবঞ্চিত দুই নেতা কে এম আনোয়ারুল ইসলাম ও হাসাদুল ইসলাম হীরা। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে পাবনার চাটমোহর পৌর সদরের পাঠানপাড়া মহল্লায় আনোয়ারুল ইসলামের বাসভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেন তাঁরা।
৫ মিনিট আগে
সরোয়ার হোসেন বাবলাকে ছয় মাস আগেই মোবাইল ফোনে হত্যার হুমকির একটি কলরেকর্ড আজকের পত্রিকার হাতে এসেছে। গত ২২ এপ্রিল রাউজানে যুবদল নেতা মো. ইব্রাহিম হত্যার পর রায়হান এই হুমকি দেন বলে অভিযোগ উঠেছে। ইব্রাহিমের চাচা আবদুল হালিমের সঙ্গে মোবাইলে কথা বলার সময় রায়হান চট্টগ্রামের ভাষায় বলেছিলেন, ‘চিটাংঅর...
২৩ মিনিট আগে
র্যাবের সাবেক মহাপরিচালক (ডিজি) মো. হারুন অর রশীদ, তাঁর স্ত্রী ফাতেহা পারভীন লুনা এবং তাঁদের দুই কন্যা ফাহমিদা ফারাহ ফাবিয়া ও নুসরাত যারীন আর্দিতার দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) ঢাকা মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই নির্দেশ দেন।
১ ঘণ্টা আগে