পাবনা প্রতিনিধি
পাবনায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হত্যা মামলায় প্রধান অভিযুক্ত আবু সাইদ চেয়ারম্যানসহ মোট ১৩৬ জনের নামে চার্জশিট দাখিল করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার (৭ অক্টোবর) রাতে পাবনা সদর থানার পরিদর্শক (অপারেশন) ও মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা সঞ্জয় কুমার সাহা আদালতে এই চার্জশিট জমা দেন।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা সঞ্জয় কুমার সাহা বিষয়টি নিশ্চিত করে জানিয়েছেন, চার্জশিট দাখিলের আগে এ মামলায় বিভিন্ন সময়ে ৩৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অন্য অভিযুক্তরা পলাতক থাকায় তাঁদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত আছে।
পাবনা জেলা জজকোর্টের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) অ্যাডভোকেট গোলাম সরওয়ার খান জুয়েল জানান, এজাহারে মোট ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছিল। তদন্তে সেই সংখ্যার সঙ্গে আরও ৩৪ জনকে আসামি করা হয়েছে। এজাহারভুক্ত সম্ভবত একজনের স্বাভাবিক মৃত্যু ঘটেছে। পিপি আরও জানান, এজাহার থেকে কারও নাম বাদ যায়নি বলে তিনি জেনেছেন এবং চার্জশিটের অনুলিপি হাতে পেলে বিস্তারিত জানা যাবে।
উল্লেখ্য, ২০২৪ সালের ৪ আগস্ট দুপুর ১২টার দিকে শহরের ট্রাফিক মোড়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলা ও গুলির ঘটনা ঘটে। অভিযোগ রয়েছে, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আবু সাঈদসহ আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা এই হামলা চালান।
এ ঘটনায় পাবনা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের ছাত্র জাহিদুল ইসলাম (১৮) ও সিদ্দিক মেমোরিয়াল স্কুলের নবম শ্রেণির ছাত্র মাহবুব হোসেন নিলয় (১৬) নিহত হয়।
নিহত ছাত্র জাহিদুল ইসলামের বাবা মো. দুলাল উদ্দিন ওই বছরের ১০ আগস্ট বাদী হয়ে সদর থানায় মামলাটি করেন। মামলায় ভাড়ারা ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাইদ এবং সদর আসনের সাবেক সংসদ সদস্য গোলাম ফারুক প্রিন্সসহ আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীদের আসামি করা হয়েছিল।
পাবনায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হত্যা মামলায় প্রধান অভিযুক্ত আবু সাইদ চেয়ারম্যানসহ মোট ১৩৬ জনের নামে চার্জশিট দাখিল করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার (৭ অক্টোবর) রাতে পাবনা সদর থানার পরিদর্শক (অপারেশন) ও মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা সঞ্জয় কুমার সাহা আদালতে এই চার্জশিট জমা দেন।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা সঞ্জয় কুমার সাহা বিষয়টি নিশ্চিত করে জানিয়েছেন, চার্জশিট দাখিলের আগে এ মামলায় বিভিন্ন সময়ে ৩৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অন্য অভিযুক্তরা পলাতক থাকায় তাঁদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত আছে।
পাবনা জেলা জজকোর্টের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) অ্যাডভোকেট গোলাম সরওয়ার খান জুয়েল জানান, এজাহারে মোট ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছিল। তদন্তে সেই সংখ্যার সঙ্গে আরও ৩৪ জনকে আসামি করা হয়েছে। এজাহারভুক্ত সম্ভবত একজনের স্বাভাবিক মৃত্যু ঘটেছে। পিপি আরও জানান, এজাহার থেকে কারও নাম বাদ যায়নি বলে তিনি জেনেছেন এবং চার্জশিটের অনুলিপি হাতে পেলে বিস্তারিত জানা যাবে।
উল্লেখ্য, ২০২৪ সালের ৪ আগস্ট দুপুর ১২টার দিকে শহরের ট্রাফিক মোড়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলা ও গুলির ঘটনা ঘটে। অভিযোগ রয়েছে, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আবু সাঈদসহ আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা এই হামলা চালান।
এ ঘটনায় পাবনা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের ছাত্র জাহিদুল ইসলাম (১৮) ও সিদ্দিক মেমোরিয়াল স্কুলের নবম শ্রেণির ছাত্র মাহবুব হোসেন নিলয় (১৬) নিহত হয়।
নিহত ছাত্র জাহিদুল ইসলামের বাবা মো. দুলাল উদ্দিন ওই বছরের ১০ আগস্ট বাদী হয়ে সদর থানায় মামলাটি করেন। মামলায় ভাড়ারা ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাইদ এবং সদর আসনের সাবেক সংসদ সদস্য গোলাম ফারুক প্রিন্সসহ আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীদের আসামি করা হয়েছিল।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা বনানী থানার এসআই মো. ইয়াছির আরাফাত বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন কেন্দ্রিক রাজধানীর বনানী এলাকায় মো. শাহজাহান হত্যা মামলায় এই চারজনকে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করেন। আদালত প্রত্যেককে গ্রেপ্তার দেখানোর নির্দেশ দেন। পরে তাঁদের কারাগারে ফেরত পাঠানো হয়।
১২ মিনিট আগেনেত্রকোনার কলমাকান্দায় মাদক সেবন ও পরিবহনের অভিযোগে পৃথক অভিযানে সাত যুবককে আটক করেছেন পুলিশ ও বিজিবির সদস্যরা। মঙ্গলবার বিকেলে উপজেলার সীমান্তবর্তী লেংগুড়া এলাকা থেকে তাঁদের আটক করা হয়। কলমাকান্দা থানার পরিদর্শক (ওসি) সজল কুমার সরকার এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
২০ মিনিট আগেজেলা মৎস্য বিভাগ জানায়, এ বছর জেলেদের হালনাগাদ সংখ্যা হিসেবে ৪৩টি পৌরসভা ও ইউনিয়নের ৪৫ হাজার ৬১৫ জন জেলের জন্য খাদ্য সহায়তার বরাদ্দ আসে ১১৪০.৩৭৫ টন চাল। এসব চাল গুদাম থেকে ইউনিয়ন পরিষদ পর্যন্ত পৌঁছানোর জন্য ২ লাখ ৮৫ হাজার ৯৩ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। টনপ্রতি পরিবহন ব্যয় ধরা হয় ২৫০ টাকা।
১ ঘণ্টা আগেসিলেটের সাবেক এই মেয়র বলেন, ‘চিটাগাং সুন্দর করবা, উত্তরবঙ্গে ব্রিজ অইব আর সিলেটরে যা খুশি করবা, ইটা আর হতে দেওয়া যায় না। সিলেটের কথা আইলেই অর্থনৈতিক অবস্থা খারাপ, সিলেটের কথা আইলেই সরকারের কাছে টেকা নাই। তো হাজার হাজার কোটি টাকা খরচ কইরা এইসব ব্রিজ, কালভার্ট অন্যান্য অঞ্চলে হয় কীভাবে? চিটাগাং স্বর্গ
১ ঘণ্টা আগে