Ajker Patrika

ভাসানচরে ১০ মাসে জন্ম নিয়েছে ৫২৫ রোহিঙ্গা শিশু

নোয়াখালী প্রতিনিধি
আপডেট : ০৮ জানুয়ারি ২০২৩, ১৮: ০৮
ভাসানচরে ১০ মাসে জন্ম নিয়েছে ৫২৫ রোহিঙ্গা শিশু

নোয়াখালীর দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ার ভাসানচরে স্থানান্তরিত রোহিঙ্গা দম্পতিদের ঘরে ১০ মাসে ৫২৫ শিশুর জন্ম হয়েছে। গত বছরের মার্চ থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত এসব শিশুর জন্ম হয়। 

ভাসানচর আশ্রয়শিবিরে রোহিঙ্গাদের নিয়ে কাজ করা বেসরকারি সংস্থা গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের তথ্য অনুযায়ী, ২০২২ সালে ভাসানচরে মার্চ মাসে ১৩টি, এপ্রিলে ৩২, মে মাসে ২৫, জুনে ৪১, জুলাই ও আগস্টে ৯০, সেপ্টেম্বরে ৮৫, অক্টোবরে ৭৭, নভেম্বরে ও ডিসেম্বরে ৮১টি শিশুর জন্ম হয়। 

তবে ২০২২ সালের মার্চ মাসের আগে সেখানে জন্ম নেওয়া শিশুর সঠিক পরিসংখ্যান পাওয়া যায়নি। গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের তথ্য অনুযায়ী, ভাসানচরে গত ১০ মাসে জন্ম নেওয়া এসব শিশুর মধ্যে ৫০০ শিশুর জন্ম হয়েছে স্বাভাবিক প্রসবের মাধ্যমে, আর ২৫ শিশুর জন্ম হয়েছেন সিজারিয়ান অপারেশনে। সে হিসাবে ভাসানচর আশ্রয়শিবিরে সিজারিয়ান অপারেশনের হার ৪ দশমিক ২৫ শতাংশ, আর স্বাভাবিক প্রসবের হার ৯৫ দশমিক ৭৫ শতাংশ। 

জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয় ও রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরে কর্মরত বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, ২০২০ সালের ৪ ডিসেম্বর রোহিঙ্গাদের প্রথম দলকে ভাসানচরে স্থানান্তর করা হয়। ওই বছরের ১২ ডিসেম্বর ভোরে ভাসানচরে পৌঁছানো রোহিঙ্গা দম্পতি মোহাম্মদ কাশেম ও রাবেয়া খাতুনের ঘরে জন্ম নেয় একটি ছেলেশিশু। ওই শিশুটিই ভাসানচরে জন্ম নেওয়া প্রথম শিশু। 

যেখানে গত বছরের ১৭ অক্টোবর পর্যন্ত পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, ভাসানচরে স্থানান্তরিত মোট রোহিঙ্গার সংখ্যা ৩০ হাজার ৭৯ জন। ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ইনচার্জ লেফটেন্যান্ট হাশেম ওই সময় সংবাদমাধ্যমকে এ তথ্য জানিয়েছিলেন। 

এদিকে ২০২২ সালে ভাসানচর ২০ শয্যার হাসপাতালে স্বাভাবিক প্রসবে ১০১ এবং সিজারিয়ান অপারেশনে ২৩টি শিশুর জন্ম হয়। সেখানে গর্ভবতী নারীদের জন্য সব ধরনের স্বাস্থ্যসেবার ব্যবস্থা রয়েছে। 

এ ব্যাপারে জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয়ের চিকিৎসক কর্মকর্তা ও ভাসানচরের দায়িত্বপ্রাপ্ত কো-অর্ডিনেটর ডা. মো. সোহরাব হোসেন জানান, রোহিঙ্গাদের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে সেখানে ২০ শয্যার একটি হাসপাতাল তৈরি করা হয়েছে। সেখানে সার্বক্ষণিক দুজন চিকিৎসক কর্মকর্তা, তিনজন সিনিয়র স্টাফ নার্স, দুজন প্যারামেডিকস, দুজন মিডওয়াইফ, দুজন এমএলএসএস, দুজন সিএইচসিপি, একজন বাবুর্চি ও দুজন সিকিউরিটি গার্ড সেবা দিয়ে যাচ্ছেন। পাশাপাশি গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র, হাইফা, ফ্রেন্ডশিপ, আরটিআই ও ব্র্যাকের কর্মীরাও রোহিঙ্গাদের স্বাস্থ্যসেবা দিচ্ছেন। 

সোহরাব হোসেন বলেন, ‘আমাদের স্বাস্থ্যকর্মীরা ক্যাম্পগুলোতে গিয়ে গর্ভবতী নারীদের খুঁজে বের করে তাঁদের হাসপাতালমুখী করেন এবং সেবা দেন। অনেক সময় রোগীদের উন্নত চিকিৎসার জন্য ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের রিফিউজি ওয়ার্ডে রেফার করা হয়।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

স্কুলমাঠের পানি সেচে মাছ ধরলেন স্থানীয়রা

গাংনী (মেহেরপুর) প্রতিনিধি
মাছ ধরছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। ছবি: আজকের পত্রিকা
মাছ ধরছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। ছবি: আজকের পত্রিকা

দূর থেকে দেখে মনে হবে এটা একটা জলাশয় বা পুকুর। আর সেখানে মাছ ধরছে স্থানীয় লোকজন ও কিছু শিক্ষার্থী। তবে নিকটে গেলে দেখা যাবে সম্পূর্ণ ভিন্ন চিত্র। এটা পুকুর বা জলাশয় নয়, জলাবদ্ধ মাঠটি মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার বামন্দী নিশিপুর স্কুল অ্যান্ড কলেজের। আজ রোববার মেশিন দিয়ে পানি নিষ্কাশন করে মাছ ধরে স্থানীয় বাসিন্দা ও শিক্ষার্থীরা।

স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, দীর্ঘদিন জলাবদ্ধতার কারণে পানি নিষ্কাশনের কোনো ব্যবস্থা না হওয়ায় এখানে স্থানীয় কয়েকজন মাছ ছেড়েছিলেন।

এর আগে গত ১৯ অক্টোবর আজকের পত্রিকায় এ মাঠের জলাবদ্ধতা নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়।

সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থী সাজিম হোসেন বলে, ‘আমার বন্ধুরাসহ অনেকে এখানে মাছ দিয়েছিল। আজ সবাই মাছ ধরতে এসেছে। অনেক লোকজন মাছ ধরছে।’

নিশান আহমেদ নামের ষষ্ঠ শ্রেণির এক শিক্ষার্থী বলে, ‘দীর্ঘদিন জলাবদ্ধতা থাকার কারণে শিক্ষার্থী ও স্থানীয় বাসিন্দারা মিলে এখানে মাছ দিয়েছিল। আজ পানি নিষ্কাশন করে সবাই মিলে মাছ ধরছে। অনেক মজা হচ্ছে। অনেকেই মাছ ধরতে আসছে। সবাই আনন্দের সঙ্গে মাছ ধরছে। আমি দেখতে এসেছি।’

স্থানীয় মনোয়ার হোসেন বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আমরাও মাছ ধরছি। এখানে অনেক মাছ দেওয়া আছে। যেহেতু দীর্ঘদিন ধরে জলাবদ্ধতা ছিল, তাই এখানে মাছ দেওয়া হয়েছিল। আজ সেই মাছ ধরা হচ্ছে।’

মাছ ধরতে আসা মো. রতন আলী বলেন, বামন্দী নিশিপুর স্কুল অ্যান্ড কলেজমাঠে জলাবদ্ধতার কারণে টাকি মাছসহ কয়েক প্রকার দেশীয় মাছ দেওয়া হয়। আজ পানি সেচে সেই মাছ ধরা হচ্ছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের পাশাপাশি শিক্ষার্থীরাও পানিতে নেমে মাছ ধরছে।

বামন্দী নিশিপুর স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ সাজ্জাদুল আলম বলেন, দীর্ঘদিন জলাবদ্ধতার কারণে সম্ভবত স্থানীয় কয়েকজন বামন্দী নিশিপুর স্কুল অ্যান্ড কলেজের মাঠে মাছ দিয়েছিলেন। সেই মাছ আজ তাঁরা ধরে নিয়ে যাচ্ছেন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

পদ্মফুল তুলতে গিয়ে চার বোনের মৃত্যু

মেহেরপুর প্রতিনিধি
একই পরিবারের চার বোনের মৃত্যুতে স্বজনদের আহাজারি। ছবি: আজকের পত্রিকা
একই পরিবারের চার বোনের মৃত্যুতে স্বজনদের আহাজারি। ছবি: আজকের পত্রিকা

মেহেরপুর সদর উপজেলায় বিলে পদ্মফুল তুলতে গিয়ে একই পরিবারের চার শিশু-কিশোরীর মৃত্যু হয়েছে। আজ রোববার দুপুরে উপজেলার রাজনগর গ্রামে মসুরিভাজা বিল এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

মৃত চার বোন হলো ফাতেমা (১৪), মিম (১৪), রাফিয়া (১০) ও আলসিয়া (১০)। তারা রাজনগর গ্রামের দুই ভাই আব্দুস সামাদ ও শাহারুল ইসলামের চার সন্তান। এর মধ্যে ফাতেমা ও রাফিয়া আব্দুস সামাদের মেয়ে এবং মিম ও আলসিয়া শাহারুল ইসলামের মেয়ে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, দুপুরে চার বোন একসঙ্গে মসুরিভাজা বিলে শাপলা তুলতে যায়। দীর্ঘ সময়েও বাড়ি না ফেরায় পরিবারের সদস্যরা খোঁজ শুরু করেন। খোঁজাখুঁজির একপর্যায়ে চার বোনের লাশ ভেসে উঠতে দেখেন এলাকাবাসী। খবর পেয়ে মেহেরপুর ফায়ার সার্ভিস ও সদর থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে লাশ উদ্ধার করে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করে। এ ঘটনার পর গোটা এলাকায় নেমে এসেছে শোকের ছায়া।

চারজনের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে মেহেরপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মেজবাউদ্দিন বলেন, ঘটনাস্থলে পুলিশের একটি দল পাঠানো হয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

চাঁদপুরে ৩ প্রতিষ্ঠানমালিককে জরিমানা

চাঁদপুর প্রতিনিধি
ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের অভিযান। ছবি: আজকের পত্রিকা
ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের অভিযান। ছবি: আজকের পত্রিকা

চাঁদপুর শহরের বাণিজ্যিক কেন্দ্র পুরান বাজারে অভিযান চালিয়েছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। এ সময় মূল্যতালিকা না থাকা ও মেয়াদ উত্তীর্ণের তারিখ ছাড়া শিশুখাদ্য বিক্রি করায় তিন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের মালিককে ১২ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

আজ রোববার (৯ নভেম্বর) দুপুরে আনসার বাহিনীর সহযোগিতায় জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক আব্দুল্লাহ আল ইমরান অভিযান পরিচালনা করেন।

আব্দুল্লাহ আল ইমরান বলেন, অভিযান পরিচালনাকালে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইনে মূল্যতালিকা না থাকায় লোকনাথ স্টোরের মালিককে ২ হাজার টাকা, একই অপরাধে মেসার্স শুকতারা ট্রেডার্সের মালিককে ৫ হাজার টাকা এবং উৎপাদন ও মেয়াদ উত্তীর্ণের তারিখ ছাড়া শিশুখাদ্য বিক্রয়ের অপরাধে নাহিদ স্টোরের মালিককে ৫ হাজার টাকাসহ মোট ১২ হাজার টাকা জরিমানা আরোপ ও আদায় করা হয়।

জেলা কৃষি বিপণন কর্মকর্তা মো. মাসুদ রানা, জেলা স্বাস্থ্য পরিদর্শক মো. নজরুল ইসলাম এবং বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর একটি দল সার্বিক সহায়তা দেয়। জনস্বার্থে এ ধরনের অভিযান কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

গৌরীপুরে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, আহত ৮

ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
সংঘর্ষ ও পাল্টাপাল্টি ধাওয়ায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠান পণ্ড হয়ে যায়। ছবি: আজকের পত্রিকা
সংঘর্ষ ও পাল্টাপাল্টি ধাওয়ায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠান পণ্ড হয়ে যায়। ছবি: আজকের পত্রিকা

ময়মনসিংহ-৩ (গৌরীপুর) আসনে দলীয় মনোনয়ন নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ ও পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। আজ রোববার (৯ নভেম্বর) বিকেলের এ ঘটনায় আটজন আহত হয়েছেন।

জানা গেছে, আজ বিকেলে গৌরীপুর পৌর শহরের পাটবাজার এলাকায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আলোচনা চলছিল। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিএনপির আহ্বায়ক আহাম্মদ তায়েবুর রহমান হিরন। জাতীয় নির্বাচনে লড়তে বিএনপি থেকে মনোনয়ন পাননি হিরন। বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ইঞ্জিনিয়ার এম ইকবাল হোসাইনের সমর্থকেরা গিয়ে লাঠিসোঁটা নিয়ে হিরনের লোকজনকে ধাওয়া করেন। এতে অনুষ্ঠান পণ্ড হয়ে যায়। পরে উভয় পক্ষে সংঘর্ষ ও পাল্টাপাল্টি ধাওয়া শুরু হয়। এর আগে মনোনয়ন পাওয়ায় প্রথমবার মোটরসাইকেল ও গাড়িবহর নিয়ে বিকেল ৪টার দিকে গৌরীপুরে যান ধানের শীষের প্রার্থী এম ইকবাল হোসাইন।

উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক আহাম্মদ তায়েবুর রহমান হিরন বলেন, ‘পূর্বঘোষিত নারী সমাবেশ চলছিল আমাদের। হঠাৎ করে কোনো কিছু বুঝে ওঠার আগেই অনুষ্ঠানের পেছন দিক দিয়ে হামলা হয়। গৌরীপুরে সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে ইকবাল হোসাইনের নাম আসায় সাধারণ মানুষ শুরু থেকেই প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করে আসছেন। বিগত ১৭ বছর নানা জুলুম-নির্যাতনের শিকার হয়েছি। সাধারণ মানুষের প্রত্যাশা ছিল—দল আমাকে মনোনয়ন দেবে। তা বিবেচনায় দিতে তাঁরা আন্দোলন করে যাচ্ছেন। শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে হামলা করে প্রতিপক্ষ পরিবেশ অশান্ত করেছে। বিষয়টি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানাচ্ছি।’

ময়মনসিংহ-৩ (গৌরীপুর) আসনে দলীয় মনোনয়ন পাওয়া বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ইঞ্জিনিয়ার এম ইকবাল হোসাইন বলেন, ‘মনোনয়ন পাওয়ার পর একটি পক্ষের অস্ত্রের মুখে এলাকায় আসতে পারিনি। মনোনয়ন চাওয়া দুজন ইতিমধ্যে আমার হয়ে কাজ করছে। হিরন নানা কর্মসূচি পালন করছে, কিন্তু মানুষ আমার পক্ষেই রয়েছে। হিরন আমার লোকজনকে নানাভাবে হয়রানি করছে। পাল্টাপাল্টি ধাওয়া তার জন্যই হয়েছে।’

সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়েছে জানিয়ে গৌরীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দিদারুল ইসলাম বলেন, ‘দুই পক্ষের পাল্টাপাল্টি ধাওয়ায় বেশ কয়েকজন আহত হয়েছে। বিষয়টি আমরা দেখছি।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত