প্রতিনিধি, কিশোরগঞ্জ (নীলফামারী)

নীলফামারীর কিশোরগঞ্জে তিন লাখের বেশি মানুষের স্বাস্থ্যসেবার একমাত্র ভরসা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। কাগজে–কলমে ৫০ শয্যা হলেও এটি চলছে ৩১ শয্যার জনবল ও চিকিৎসক দিয়ে। ফলে আউটডোরে প্রতিদিন তিন থেকে চার শতাধিক রোগীর সেবা দিতে গিয়ে দুজন চিকিৎসককে হিমশিম খেতে হচ্ছে। স্বাভাবিকভাবেই রোগীদের দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। সম্প্রতি গরমে ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করে আরও অসুস্থ হয়ে পড়েন অনেক রোগী। তাই কমপ্লেক্সে প্রয়োজনীয় চিকিৎসক ও জনবল দ্রুত নিয়োগ দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা যায়, প্রথম শ্রেণির ২৯টি পদের মধ্যে কর্মরত আছেন ১৪ জন। দ্বিতীয় শ্রেণির ২৮টি পদের মধ্যে কর্মরত আছেন ২২ জন। তৃতীয় শ্রেণির ১৪২টি পদের মধ্যে কর্মরত আছেন ৫৫ জন। চতুর্থ শ্রেণির ২৯টি পদের মধ্যে কর্মরত আছেন ১২ জন। এখানে ১৪ জন চিকিৎসক কর্মরত দেখানো হলেও কনিষ্ঠ কনসালট্যান্ট অ্যানেসথেসিয়া প্রেষণে আছেন সদর হাসপাতালে। আর তিনজন ডেপুটেশনে আছেন বিভিন্ন হাসপাতালে।
৫০ শয্যাবিশিষ্ট এ কমপ্লেক্সে কনিষ্ঠ কনসালট্যান্ট সার্জারি, মেডিসিন, কার্ডিওলজি, অর্থোপেডিক সার্জারি, শিশু, চক্ষু, ইএনটি, চর্ম ও যৌনরোগের চিকিৎসক থাকার কথা। তবে এখানে কোনো কনসালট্যান্ট চিকিৎসক নেই।
কয়েক বছর আগে কিশোরগঞ্জের জনগণের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতে কমপ্লেক্সটিকে ৩১ থেকে ৫০ শয্যায় উন্নীত করে সরকার। কিন্তু প্রয়োজনীয় চিকিৎসক ও জনবলের অভাবে সেই লক্ষ্য ভেস্তে যেতে বসেছে। ফলে চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন উপজেলার বিশাল জনগোষ্ঠী।
ওটির জন্য অ্যানেসথেসিয়া মেশিন, এক্স-রে, ইসিজি ও আল্ট্রাসনোগ্রাম, এসি রয়েছে। বেবি-ইনকিউবেটরসহ ফটোথেরাপি মেশিনও আছে। ৫০টি বেড ও সমানসংখ্যক ডাইড চালু আছে। ৫০ শয্যা কমপ্লেক্সে পরিপূর্ণ থাকলে প্রসূতির সিজারের জন্য রংপুর বা নীলফামারী যেতে হতো না।
কমপ্লেক্সের বিভিন্ন ওয়ার্ডে ভর্তি রোগীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, হাসপাতালে চিকিৎসকের সংকট ও রোগ নির্ণয়ে পর্যাপ্ত ব্যবস্থা না থাকায় রোগীদের সেবা থেকে বঞ্চিত হতে হচ্ছে। নারী ও শিশু ওয়ার্ডের অবস্থা আরও নাজুক। কমপ্লেক্স থেকে কিছু ওষুধ পাওয়া গেলেও বাকি সব বাইরে থেকে কিনতে হয়। রোগীর সংখ্যা বেশি থাকলেও বেডসংকটের কারণে মেঝেতে শুয়ে চিকিৎসাসেবা নিতে হয়। মোদ্দাকথা, কমপ্লেক্স নিজেই অসুস্থ।
উপজেলার চেয়ারম্যান শাহ্ মো. আবুল কালাম বারী পাইলট বলেন, ‘আমাদের উপজেলার মানুষ অত্যন্ত গরিব ও অসহায়। তাঁদের বেশির ভাগই সরকারি হাসপাতালে গিয়ে চিকিৎসা সেবা নিয়ে থাকেন। কিন্তু দীর্ঘদিন থেকে কমপ্লেক্সে চিকিৎসক ও টেকনিশিয়ান–সংকটের কারণে সঠিক সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন তাঁরা। তাই এদিকে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নজর দেওয়া প্রয়োজন।’
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা আবু শফি মাহমুদ বলেন, ‘হাসপাতালে দৈনিক ৪০০ থেকে ৫০০ রোগী চিকিৎসা নিচ্ছেন। কাগজে ৫০ শয্যাবিশিষ্ট হলেও এ কমপ্লেক্স চলছে ৩১ শয্যার জনবল দিয়ে। ওয়ার্ড বয় আছে শুধু একজন। অল্প জনবল দিয়েই আমরা আন্তরিকতার সঙ্গে রোগীদের সর্বোচ্চ সেবা দেওয়ার চেষ্টা করি। তবে হিমশিম খেতে হয়। রোগীদের চাপ সামলাতে সব শূন্য পদে চিকিৎসক ও জনবল নিয়োগের জন্য কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন করেছি। শিগগির নিয়োগ হলে রোগীদের উন্নত সেবা দেওয়া সম্ভব হবে।’

নীলফামারীর কিশোরগঞ্জে তিন লাখের বেশি মানুষের স্বাস্থ্যসেবার একমাত্র ভরসা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। কাগজে–কলমে ৫০ শয্যা হলেও এটি চলছে ৩১ শয্যার জনবল ও চিকিৎসক দিয়ে। ফলে আউটডোরে প্রতিদিন তিন থেকে চার শতাধিক রোগীর সেবা দিতে গিয়ে দুজন চিকিৎসককে হিমশিম খেতে হচ্ছে। স্বাভাবিকভাবেই রোগীদের দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। সম্প্রতি গরমে ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করে আরও অসুস্থ হয়ে পড়েন অনেক রোগী। তাই কমপ্লেক্সে প্রয়োজনীয় চিকিৎসক ও জনবল দ্রুত নিয়োগ দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা যায়, প্রথম শ্রেণির ২৯টি পদের মধ্যে কর্মরত আছেন ১৪ জন। দ্বিতীয় শ্রেণির ২৮টি পদের মধ্যে কর্মরত আছেন ২২ জন। তৃতীয় শ্রেণির ১৪২টি পদের মধ্যে কর্মরত আছেন ৫৫ জন। চতুর্থ শ্রেণির ২৯টি পদের মধ্যে কর্মরত আছেন ১২ জন। এখানে ১৪ জন চিকিৎসক কর্মরত দেখানো হলেও কনিষ্ঠ কনসালট্যান্ট অ্যানেসথেসিয়া প্রেষণে আছেন সদর হাসপাতালে। আর তিনজন ডেপুটেশনে আছেন বিভিন্ন হাসপাতালে।
৫০ শয্যাবিশিষ্ট এ কমপ্লেক্সে কনিষ্ঠ কনসালট্যান্ট সার্জারি, মেডিসিন, কার্ডিওলজি, অর্থোপেডিক সার্জারি, শিশু, চক্ষু, ইএনটি, চর্ম ও যৌনরোগের চিকিৎসক থাকার কথা। তবে এখানে কোনো কনসালট্যান্ট চিকিৎসক নেই।
কয়েক বছর আগে কিশোরগঞ্জের জনগণের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতে কমপ্লেক্সটিকে ৩১ থেকে ৫০ শয্যায় উন্নীত করে সরকার। কিন্তু প্রয়োজনীয় চিকিৎসক ও জনবলের অভাবে সেই লক্ষ্য ভেস্তে যেতে বসেছে। ফলে চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন উপজেলার বিশাল জনগোষ্ঠী।
ওটির জন্য অ্যানেসথেসিয়া মেশিন, এক্স-রে, ইসিজি ও আল্ট্রাসনোগ্রাম, এসি রয়েছে। বেবি-ইনকিউবেটরসহ ফটোথেরাপি মেশিনও আছে। ৫০টি বেড ও সমানসংখ্যক ডাইড চালু আছে। ৫০ শয্যা কমপ্লেক্সে পরিপূর্ণ থাকলে প্রসূতির সিজারের জন্য রংপুর বা নীলফামারী যেতে হতো না।
কমপ্লেক্সের বিভিন্ন ওয়ার্ডে ভর্তি রোগীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, হাসপাতালে চিকিৎসকের সংকট ও রোগ নির্ণয়ে পর্যাপ্ত ব্যবস্থা না থাকায় রোগীদের সেবা থেকে বঞ্চিত হতে হচ্ছে। নারী ও শিশু ওয়ার্ডের অবস্থা আরও নাজুক। কমপ্লেক্স থেকে কিছু ওষুধ পাওয়া গেলেও বাকি সব বাইরে থেকে কিনতে হয়। রোগীর সংখ্যা বেশি থাকলেও বেডসংকটের কারণে মেঝেতে শুয়ে চিকিৎসাসেবা নিতে হয়। মোদ্দাকথা, কমপ্লেক্স নিজেই অসুস্থ।
উপজেলার চেয়ারম্যান শাহ্ মো. আবুল কালাম বারী পাইলট বলেন, ‘আমাদের উপজেলার মানুষ অত্যন্ত গরিব ও অসহায়। তাঁদের বেশির ভাগই সরকারি হাসপাতালে গিয়ে চিকিৎসা সেবা নিয়ে থাকেন। কিন্তু দীর্ঘদিন থেকে কমপ্লেক্সে চিকিৎসক ও টেকনিশিয়ান–সংকটের কারণে সঠিক সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন তাঁরা। তাই এদিকে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নজর দেওয়া প্রয়োজন।’
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা আবু শফি মাহমুদ বলেন, ‘হাসপাতালে দৈনিক ৪০০ থেকে ৫০০ রোগী চিকিৎসা নিচ্ছেন। কাগজে ৫০ শয্যাবিশিষ্ট হলেও এ কমপ্লেক্স চলছে ৩১ শয্যার জনবল দিয়ে। ওয়ার্ড বয় আছে শুধু একজন। অল্প জনবল দিয়েই আমরা আন্তরিকতার সঙ্গে রোগীদের সর্বোচ্চ সেবা দেওয়ার চেষ্টা করি। তবে হিমশিম খেতে হয়। রোগীদের চাপ সামলাতে সব শূন্য পদে চিকিৎসক ও জনবল নিয়োগের জন্য কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন করেছি। শিগগির নিয়োগ হলে রোগীদের উন্নত সেবা দেওয়া সম্ভব হবে।’

গতকাল শনিবার বিকেলে বঙ্গোপসাগরে টহলের সময় নৌবাহিনীর জাহাজ ‘বানৌজা শহীদ মহিবুল্লাহ’ একটি মাছ ধরার ট্রলার ভাসতে দেখে উদ্ধারে নামে। কুতুবদিয়া দ্বীপের লাইট হাউস থেকে প্রায় ২০ মাইল দূরে গভীর সমুদ্রে ট্রলারটির ইঞ্জিন বিকল হয়। ট্রলারে থাকা জেলেরা নৌবাহিনীর জাহাজ দেখতে পেয়ে দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য আলো ও হাত...
৪১ মিনিট আগে
নাটোর জেলার লালপুর উপজেলার দুর্গম পদ্মার চরাঞ্চল—চর জাজিরা, চর লালপুর এবং চর দিয়ার বাহাদুরপুরসহ বিভিন্ন স্থানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বিশেষ সাঁড়াশি অভিযানে ২০ জনকে আটক করা হয়েছে। অভিযানে দুটি আগ্নেয়াস্ত্রসহ বিপুল পরিমাণ দেশীয় ধারালো অস্ত্র ও সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে
গাজীপুরের টঙ্গীতে উড়ালসেতুর নিচে অজ্ঞাতনামা (৩০) এক যুবকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রোববার সকাল ৯টার দিকে বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) প্রকল্পের উড়ালসেতুর টঙ্গী স্টেশন রোড অংশের নিচে মরদেহটির সন্ধান মেলে।
২ ঘণ্টা আগে
নোয়াখালীর দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ার নিঝুম দ্বীপ ইউনিয়নে আগুন লাগার কোনো চিহ্ন না থাকা সত্ত্বেও প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে ‘ঘর পোড়ানোর’ মিথ্যা মামলা দায়ের করার অভিযোগ উঠেছে। জমি নিয়ে বিরোধের জেরে অন্য স্থানের আগুনের চিত্র দেখিয়ে এই মামলা করা হয় বলে দাবি করছেন এলাকাবাসী।
২ ঘণ্টা আগেকক্সবাজার প্রতিনিধি

বঙ্গোপসাগরের কক্সবাজার উপকূলে বিকল হয়ে ভাসতে থাকা একটি ট্রলারসহ ১৩ জেলেকে উদ্ধার করেছে নৌবাহিনী। আজ রোববার সকালে নৌবাহিনীর এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গতকাল শনিবার বিকেলে বঙ্গোপসাগরে টহলের সময় নৌবাহিনীর জাহাজ ‘বানৌজা শহীদ মহিবুল্লাহ’ একটি মাছ ধরার ট্রলার ভাসতে দেখে উদ্ধারে নামে। কুতুবদিয়া দ্বীপের লাইট হাউস থেকে প্রায় ২০ মাইল দূরে গভীর সমুদ্রে ট্রলারটির ইঞ্জিন বিকল হয়। ট্রলারে থাকা জেলেরা নৌবাহিনীর জাহাজ দেখতে পেয়ে দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য আলো ও হাত দিয়ে সংকেত প্রদর্শন করেন। এ সময় নৌবাহিনীর জাহাজটি সংকেত দেখে বিপদগ্রস্ত জেলে ও ট্রলারের কাছে ছুটে যায়। ঘটনাস্থলে গিয়ে নৌবাহিনীর সদস্যরা ট্রলারসহ জেলেদের উদ্ধার করেন।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, উদ্ধারের পরপরই জেলেদের প্রাথমিক চিকিৎসা ও প্রয়োজনীয় ওষুধ, খাবার ও বিশুদ্ধ পানি দেওয়া হয়। পরে জেলেদের ও ট্রলারটি নিরাপদে তীরে এনে পরিবার ও মালিকপক্ষের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
জেলেরা জানিয়েছেন, ৬ নভেম্বর থেকে ট্রলারটির ইঞ্জিন বিকল হয়ে মাঝসমুদ্রে ভাসতে থাকে।

বঙ্গোপসাগরের কক্সবাজার উপকূলে বিকল হয়ে ভাসতে থাকা একটি ট্রলারসহ ১৩ জেলেকে উদ্ধার করেছে নৌবাহিনী। আজ রোববার সকালে নৌবাহিনীর এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গতকাল শনিবার বিকেলে বঙ্গোপসাগরে টহলের সময় নৌবাহিনীর জাহাজ ‘বানৌজা শহীদ মহিবুল্লাহ’ একটি মাছ ধরার ট্রলার ভাসতে দেখে উদ্ধারে নামে। কুতুবদিয়া দ্বীপের লাইট হাউস থেকে প্রায় ২০ মাইল দূরে গভীর সমুদ্রে ট্রলারটির ইঞ্জিন বিকল হয়। ট্রলারে থাকা জেলেরা নৌবাহিনীর জাহাজ দেখতে পেয়ে দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য আলো ও হাত দিয়ে সংকেত প্রদর্শন করেন। এ সময় নৌবাহিনীর জাহাজটি সংকেত দেখে বিপদগ্রস্ত জেলে ও ট্রলারের কাছে ছুটে যায়। ঘটনাস্থলে গিয়ে নৌবাহিনীর সদস্যরা ট্রলারসহ জেলেদের উদ্ধার করেন।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, উদ্ধারের পরপরই জেলেদের প্রাথমিক চিকিৎসা ও প্রয়োজনীয় ওষুধ, খাবার ও বিশুদ্ধ পানি দেওয়া হয়। পরে জেলেদের ও ট্রলারটি নিরাপদে তীরে এনে পরিবার ও মালিকপক্ষের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
জেলেরা জানিয়েছেন, ৬ নভেম্বর থেকে ট্রলারটির ইঞ্জিন বিকল হয়ে মাঝসমুদ্রে ভাসতে থাকে।

নীলফামারীর কিশোরগঞ্জের ৩ লাখের বেশি মানুষের স্বাস্থ্যসেবার একমাত্র ভরসা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। কাগজে–কলমে ৫০ শয্যা হলেও এটি চলছে ৩১ শয্যার জনবল ও চিকিৎসক দিয়ে। ফলে আউটডোরে প্রতিদিন ৩ থেকে ৪ শতাধিক রোগীকে ২ চিকিৎসক দিয়ে সেবা দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে।
০৪ জুলাই ২০২১
নাটোর জেলার লালপুর উপজেলার দুর্গম পদ্মার চরাঞ্চল—চর জাজিরা, চর লালপুর এবং চর দিয়ার বাহাদুরপুরসহ বিভিন্ন স্থানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বিশেষ সাঁড়াশি অভিযানে ২০ জনকে আটক করা হয়েছে। অভিযানে দুটি আগ্নেয়াস্ত্রসহ বিপুল পরিমাণ দেশীয় ধারালো অস্ত্র ও সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে
গাজীপুরের টঙ্গীতে উড়ালসেতুর নিচে অজ্ঞাতনামা (৩০) এক যুবকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রোববার সকাল ৯টার দিকে বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) প্রকল্পের উড়ালসেতুর টঙ্গী স্টেশন রোড অংশের নিচে মরদেহটির সন্ধান মেলে।
২ ঘণ্টা আগে
নোয়াখালীর দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ার নিঝুম দ্বীপ ইউনিয়নে আগুন লাগার কোনো চিহ্ন না থাকা সত্ত্বেও প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে ‘ঘর পোড়ানোর’ মিথ্যা মামলা দায়ের করার অভিযোগ উঠেছে। জমি নিয়ে বিরোধের জেরে অন্য স্থানের আগুনের চিত্র দেখিয়ে এই মামলা করা হয় বলে দাবি করছেন এলাকাবাসী।
২ ঘণ্টা আগেনাটোর প্রতিনিধি

নাটোর জেলার লালপুর উপজেলার দুর্গম পদ্মার চরাঞ্চল—চর জাজিরা, চর লালপুর এবং চর দিয়ার বাহাদুরপুরসহ বিভিন্ন স্থানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বিশেষ সাঁড়াশি অভিযানে ২০ জনকে আটক করা হয়েছে। অভিযানে দুটি আগ্নেয়াস্ত্রসহ বিপুল পরিমাণ দেশীয় ধারালো অস্ত্র ও সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়।
শনিবার দিবাগত রাত থেকে আজ রোববার সকাল ৮টা পর্যন্ত নাটোরের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ তারিকুল ইসলামের নেতৃত্বে পুলিশ, র্যাব, ডিবি এবং এপিবিএনের চার শতাধিক সদস্য যৌথভাবে এই অভিযান পরিচালনা করেন।
আটক ২০ জনের মধ্যে দুজন হ্যাকার, একজন সাজাপ্রাপ্ত আসামি এবং ছয়টি ওয়ারেন্টের আসামি রয়েছেন। এ ছাড়াও আটক ব্যক্তিদের মধ্যে একজন হত্যা মামলার আসামি এবং দুজন চিহ্নিত মাদক কারবারি বলে জানিয়েছে পুলিশ।
পুলিশ সুপার মোহাম্মদ তারিকুল ইসলাম জানান, চর দিয়ার বাহাদুরপুরের বালুমহালের ছাউনি থেকে দুটি আগ্নেয়াস্ত্র (দেশীয় তৈরি ওয়ান-শুটারগান ও একটি রিভলবার) উদ্ধার করা হয়েছে।
এ ছাড়াও উদ্ধার হওয়া দেশীয় অস্ত্রের মধ্যে রয়েছে ছয়টি বড় ড্যাগার, ২২টি হাঁসুয়া, চারটি চাকু ও ছোরা, দুটি চাপাতি।

অভিযানস্থল থেকে একটি টিউবওয়েল এবং অনেকগুলো বালু বিক্রির রসিদ জব্দ করা হয়।
নাটোরের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ তারিকুল ইসলাম বলেন, লালপুর উপজেলার চরাঞ্চলে এবং পদ্মা নদীতে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য পুলিশের এই বিশেষ অভিযান ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে।

নাটোর জেলার লালপুর উপজেলার দুর্গম পদ্মার চরাঞ্চল—চর জাজিরা, চর লালপুর এবং চর দিয়ার বাহাদুরপুরসহ বিভিন্ন স্থানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বিশেষ সাঁড়াশি অভিযানে ২০ জনকে আটক করা হয়েছে। অভিযানে দুটি আগ্নেয়াস্ত্রসহ বিপুল পরিমাণ দেশীয় ধারালো অস্ত্র ও সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়।
শনিবার দিবাগত রাত থেকে আজ রোববার সকাল ৮টা পর্যন্ত নাটোরের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ তারিকুল ইসলামের নেতৃত্বে পুলিশ, র্যাব, ডিবি এবং এপিবিএনের চার শতাধিক সদস্য যৌথভাবে এই অভিযান পরিচালনা করেন।
আটক ২০ জনের মধ্যে দুজন হ্যাকার, একজন সাজাপ্রাপ্ত আসামি এবং ছয়টি ওয়ারেন্টের আসামি রয়েছেন। এ ছাড়াও আটক ব্যক্তিদের মধ্যে একজন হত্যা মামলার আসামি এবং দুজন চিহ্নিত মাদক কারবারি বলে জানিয়েছে পুলিশ।
পুলিশ সুপার মোহাম্মদ তারিকুল ইসলাম জানান, চর দিয়ার বাহাদুরপুরের বালুমহালের ছাউনি থেকে দুটি আগ্নেয়াস্ত্র (দেশীয় তৈরি ওয়ান-শুটারগান ও একটি রিভলবার) উদ্ধার করা হয়েছে।
এ ছাড়াও উদ্ধার হওয়া দেশীয় অস্ত্রের মধ্যে রয়েছে ছয়টি বড় ড্যাগার, ২২টি হাঁসুয়া, চারটি চাকু ও ছোরা, দুটি চাপাতি।

অভিযানস্থল থেকে একটি টিউবওয়েল এবং অনেকগুলো বালু বিক্রির রসিদ জব্দ করা হয়।
নাটোরের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ তারিকুল ইসলাম বলেন, লালপুর উপজেলার চরাঞ্চলে এবং পদ্মা নদীতে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য পুলিশের এই বিশেষ অভিযান ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে।

নীলফামারীর কিশোরগঞ্জের ৩ লাখের বেশি মানুষের স্বাস্থ্যসেবার একমাত্র ভরসা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। কাগজে–কলমে ৫০ শয্যা হলেও এটি চলছে ৩১ শয্যার জনবল ও চিকিৎসক দিয়ে। ফলে আউটডোরে প্রতিদিন ৩ থেকে ৪ শতাধিক রোগীকে ২ চিকিৎসক দিয়ে সেবা দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে।
০৪ জুলাই ২০২১
গতকাল শনিবার বিকেলে বঙ্গোপসাগরে টহলের সময় নৌবাহিনীর জাহাজ ‘বানৌজা শহীদ মহিবুল্লাহ’ একটি মাছ ধরার ট্রলার ভাসতে দেখে উদ্ধারে নামে। কুতুবদিয়া দ্বীপের লাইট হাউস থেকে প্রায় ২০ মাইল দূরে গভীর সমুদ্রে ট্রলারটির ইঞ্জিন বিকল হয়। ট্রলারে থাকা জেলেরা নৌবাহিনীর জাহাজ দেখতে পেয়ে দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য আলো ও হাত...
৪১ মিনিট আগে
গাজীপুরের টঙ্গীতে উড়ালসেতুর নিচে অজ্ঞাতনামা (৩০) এক যুবকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রোববার সকাল ৯টার দিকে বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) প্রকল্পের উড়ালসেতুর টঙ্গী স্টেশন রোড অংশের নিচে মরদেহটির সন্ধান মেলে।
২ ঘণ্টা আগে
নোয়াখালীর দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ার নিঝুম দ্বীপ ইউনিয়নে আগুন লাগার কোনো চিহ্ন না থাকা সত্ত্বেও প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে ‘ঘর পোড়ানোর’ মিথ্যা মামলা দায়ের করার অভিযোগ উঠেছে। জমি নিয়ে বিরোধের জেরে অন্য স্থানের আগুনের চিত্র দেখিয়ে এই মামলা করা হয় বলে দাবি করছেন এলাকাবাসী।
২ ঘণ্টা আগেটঙ্গী (গাজীপুর) প্রতিনিধি

গাজীপুরের টঙ্গীতে উড়ালসেতুর নিচে অজ্ঞাতনামা (৩০) এক যুবকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রোববার সকাল ৯টার দিকে বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) প্রকল্পের উড়ালসেতুর টঙ্গী স্টেশন রোড অংশের নিচে মরদেহটির সন্ধান মেলে।
থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মোহাম্মদ আলী মরদেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য গাজীপুরের তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানোর প্রস্তুতি নিয়েছেন।
স্থানীয় বাসিন্দাদের বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, রোববার সকালে স্থানীয় লোকজন বিআরটি প্রকল্পের উড়ালসেতুর ৬৮ নম্বর পিলারের পাশে ওই যুবকের মরদেহটি দেখতে পায়। পুলিশকে খবর পাঠালে পুলিশ মরদেহটি উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। এই যুবককে দুর্বৃত্তরা অন্য কোথাও হত্যা করে মরদেহটি সেতুর নিচে ফেলে গেছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করছে পুলিশ।
টঙ্গী পশ্চিম থানা-পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হারুন অর রশিদের ভাষ্য, যুবকের পরিচয় শনাক্তে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) সদস্যদের খবর পাঠানো হয়েছে। আঙুলের ছাপ নিয়ে পরিচয় শনাক্তের চেষ্টা চলছে। মরদেহে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।

গাজীপুরের টঙ্গীতে উড়ালসেতুর নিচে অজ্ঞাতনামা (৩০) এক যুবকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রোববার সকাল ৯টার দিকে বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) প্রকল্পের উড়ালসেতুর টঙ্গী স্টেশন রোড অংশের নিচে মরদেহটির সন্ধান মেলে।
থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মোহাম্মদ আলী মরদেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য গাজীপুরের তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানোর প্রস্তুতি নিয়েছেন।
স্থানীয় বাসিন্দাদের বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, রোববার সকালে স্থানীয় লোকজন বিআরটি প্রকল্পের উড়ালসেতুর ৬৮ নম্বর পিলারের পাশে ওই যুবকের মরদেহটি দেখতে পায়। পুলিশকে খবর পাঠালে পুলিশ মরদেহটি উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। এই যুবককে দুর্বৃত্তরা অন্য কোথাও হত্যা করে মরদেহটি সেতুর নিচে ফেলে গেছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করছে পুলিশ।
টঙ্গী পশ্চিম থানা-পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হারুন অর রশিদের ভাষ্য, যুবকের পরিচয় শনাক্তে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) সদস্যদের খবর পাঠানো হয়েছে। আঙুলের ছাপ নিয়ে পরিচয় শনাক্তের চেষ্টা চলছে। মরদেহে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।

নীলফামারীর কিশোরগঞ্জের ৩ লাখের বেশি মানুষের স্বাস্থ্যসেবার একমাত্র ভরসা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। কাগজে–কলমে ৫০ শয্যা হলেও এটি চলছে ৩১ শয্যার জনবল ও চিকিৎসক দিয়ে। ফলে আউটডোরে প্রতিদিন ৩ থেকে ৪ শতাধিক রোগীকে ২ চিকিৎসক দিয়ে সেবা দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে।
০৪ জুলাই ২০২১
গতকাল শনিবার বিকেলে বঙ্গোপসাগরে টহলের সময় নৌবাহিনীর জাহাজ ‘বানৌজা শহীদ মহিবুল্লাহ’ একটি মাছ ধরার ট্রলার ভাসতে দেখে উদ্ধারে নামে। কুতুবদিয়া দ্বীপের লাইট হাউস থেকে প্রায় ২০ মাইল দূরে গভীর সমুদ্রে ট্রলারটির ইঞ্জিন বিকল হয়। ট্রলারে থাকা জেলেরা নৌবাহিনীর জাহাজ দেখতে পেয়ে দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য আলো ও হাত...
৪১ মিনিট আগে
নাটোর জেলার লালপুর উপজেলার দুর্গম পদ্মার চরাঞ্চল—চর জাজিরা, চর লালপুর এবং চর দিয়ার বাহাদুরপুরসহ বিভিন্ন স্থানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বিশেষ সাঁড়াশি অভিযানে ২০ জনকে আটক করা হয়েছে। অভিযানে দুটি আগ্নেয়াস্ত্রসহ বিপুল পরিমাণ দেশীয় ধারালো অস্ত্র ও সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে
নোয়াখালীর দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ার নিঝুম দ্বীপ ইউনিয়নে আগুন লাগার কোনো চিহ্ন না থাকা সত্ত্বেও প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে ‘ঘর পোড়ানোর’ মিথ্যা মামলা দায়ের করার অভিযোগ উঠেছে। জমি নিয়ে বিরোধের জেরে অন্য স্থানের আগুনের চিত্র দেখিয়ে এই মামলা করা হয় বলে দাবি করছেন এলাকাবাসী।
২ ঘণ্টা আগেহাতিয়া (নোয়াখালী) প্রতিনিধি

নোয়াখালীর দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ার নিঝুম দ্বীপ ইউনিয়নে আগুন লাগার কোনো চিহ্ন না থাকা সত্ত্বেও প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে ‘ঘর পোড়ানোর’ মিথ্যা মামলা দায়ের করার অভিযোগ উঠেছে। জমি নিয়ে বিরোধের জেরে অন্য স্থানের আগুনের চিত্র দেখিয়ে এই মামলা করা হয় বলে দাবি করছেন এলাকাবাসী। মিথ্যা মামলায় আসামি হওয়ায় বিপাকে পড়েছে স্থানীয় ব্যবসায়ী বেলাল উদ্দিনের পরিবার। এই মিথ্যা মামলা থেকে প্রতিবেশীকে বাঁচাতে শনিবার (৮ নভেম্বর) বিকেলে মানববন্ধন করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
জানা যায়, গত ১১ আগস্ট নিঝুম দ্বীপ ইউনিয়নে ঘর পোড়ানোর অভিযোগ এনে একটি মামলা করা হয় হাতিয়া ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে। নিঝুম দ্বীপ ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের মজিবুল হকের স্ত্রী শিরীন আকতার বাদী হয়ে মামলাটি করেন। মামলায় ব্যবসায়ী বেলাল উদ্দিনসহ ১০ জনকে আসামি করা হয়। আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে তদন্তের নির্দেশ দেন উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তাকে। কিন্তু দায়িত্বপ্রাপ্ত তদন্ত কর্মকর্তা কাজী ইমরান হোসেন ঘটনাস্থলে না গিয়ে শুধু বাদীর দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে ঘটনাটি সত্য বলে প্রতিবেদন দিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
ঘটনাটি জানাজানি হওয়ার পর স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে সমালোচনার ঝড় ওঠে। শনিবার বিকেলে দুই শতাধিক লোক নিঝুম দ্বীপ হরিণ বাজারে মানববন্ধন করেন।
মানববন্ধনে বাজারের ব্যবসায়ী, মসজিদের ইমাম, জনপ্রতিনিধি ও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিরা বক্তব্য দেন।
বক্তারা দৃঢ়ভাবে বলেন, বাজারের পাশে বাদীর বাড়ি এবং এই ঘরটি বাজার থেকে দেখা যায়। এই ঘরে আগুন দেওয়ার মতো কোনো ঘটনা ঘটেনি। ব্যবসায়ী বেলালের সঙ্গে বাদীর জমি নিয়ে পুরোনো বিরোধ রয়েছে। সে কারণে অন্য জায়গার ছবি দেখিয়ে মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছে।
তাঁরা মামলার পূর্ণ তদন্ত এবং ব্যবসায়ী বেলালসহ সব আসামির অব্যাহতি দাবি করেন।
এ বিষয়ে মামলার বাদী শিরীন আক্তার জানান, ছয় মাস আগে রাতে তাঁদের ঘরের দক্ষিণ পাশের রান্নাঘরের বেড়ায় আগুন লেগেছিল। প্রতিবেশীরা এসে তা নিভিয়ে ফেলায় তেমন ক্ষতি হয়নি। তবে কে আগুন লাগিয়েছে তা তিনি দেখেননি। পরে কেন তিনি আগুনে ঘর পোড়ানোর মামলা দিলেন, সেই প্রশ্নের কোনো সদুত্তর দিতে পারেননি।
নিঝুম দ্বীপ ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান লাকী আকতার নিশ্চিত করেছেন, ঘর পোড়ানোর মামলাটি সম্পূর্ণ মিথ্যা তথ্য দিয়ে করা হয়েছে এবং এখানে আগুন লাগার কোনো ঘটনা ঘটেনি।
লাকী আকতার আরও জানান, ব্যবসায়ী বেলাল উদ্দিন স্থানীয় বাসিন্দাদের উপস্থিতিতে নুরবানু থেকে জমিটি ১৪ লাখ টাকায় ক্রয় করেন। এরপর নুরবানুর ছেলে আরও ৮ লাখ টাকা নিয়েও ব্যবসায়ীকে হয়রানি করে আসছেন এবং এ পর্যন্ত চারটি মিথ্যা মামলা দিয়েছেন। এই বিরোধ নিয়ে একাধিকবার সালিস বৈঠক হলেও নুরবানুর ছেলে উপস্থিত হননি।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও উপজেলা সমাজসেবা অফিসার কাজী ইমরান হোসেন বলেন, ‘মামলার বাদী ঘরে আগুন দেওয়ার ভিডিও ও ছবি এনে দিয়েছেন। তাতে আমার কাছে ঘটনাটি সত্য বলে মনে হয়েছে। সে মোতাবেক আমি প্রতিবেদন দিয়েছি। আমার সঙ্গে আসামিরা দেখা করেছে। তারা ঘটনাটি সত্য নয় বলে জানিয়েছে। আমি তাদেরকে পুনঃ তদন্তের জন্য আদালতে আবেদন করতে বলেছি।’

নোয়াখালীর দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ার নিঝুম দ্বীপ ইউনিয়নে আগুন লাগার কোনো চিহ্ন না থাকা সত্ত্বেও প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে ‘ঘর পোড়ানোর’ মিথ্যা মামলা দায়ের করার অভিযোগ উঠেছে। জমি নিয়ে বিরোধের জেরে অন্য স্থানের আগুনের চিত্র দেখিয়ে এই মামলা করা হয় বলে দাবি করছেন এলাকাবাসী। মিথ্যা মামলায় আসামি হওয়ায় বিপাকে পড়েছে স্থানীয় ব্যবসায়ী বেলাল উদ্দিনের পরিবার। এই মিথ্যা মামলা থেকে প্রতিবেশীকে বাঁচাতে শনিবার (৮ নভেম্বর) বিকেলে মানববন্ধন করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
জানা যায়, গত ১১ আগস্ট নিঝুম দ্বীপ ইউনিয়নে ঘর পোড়ানোর অভিযোগ এনে একটি মামলা করা হয় হাতিয়া ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে। নিঝুম দ্বীপ ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের মজিবুল হকের স্ত্রী শিরীন আকতার বাদী হয়ে মামলাটি করেন। মামলায় ব্যবসায়ী বেলাল উদ্দিনসহ ১০ জনকে আসামি করা হয়। আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে তদন্তের নির্দেশ দেন উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তাকে। কিন্তু দায়িত্বপ্রাপ্ত তদন্ত কর্মকর্তা কাজী ইমরান হোসেন ঘটনাস্থলে না গিয়ে শুধু বাদীর দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে ঘটনাটি সত্য বলে প্রতিবেদন দিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
ঘটনাটি জানাজানি হওয়ার পর স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে সমালোচনার ঝড় ওঠে। শনিবার বিকেলে দুই শতাধিক লোক নিঝুম দ্বীপ হরিণ বাজারে মানববন্ধন করেন।
মানববন্ধনে বাজারের ব্যবসায়ী, মসজিদের ইমাম, জনপ্রতিনিধি ও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিরা বক্তব্য দেন।
বক্তারা দৃঢ়ভাবে বলেন, বাজারের পাশে বাদীর বাড়ি এবং এই ঘরটি বাজার থেকে দেখা যায়। এই ঘরে আগুন দেওয়ার মতো কোনো ঘটনা ঘটেনি। ব্যবসায়ী বেলালের সঙ্গে বাদীর জমি নিয়ে পুরোনো বিরোধ রয়েছে। সে কারণে অন্য জায়গার ছবি দেখিয়ে মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছে।
তাঁরা মামলার পূর্ণ তদন্ত এবং ব্যবসায়ী বেলালসহ সব আসামির অব্যাহতি দাবি করেন।
এ বিষয়ে মামলার বাদী শিরীন আক্তার জানান, ছয় মাস আগে রাতে তাঁদের ঘরের দক্ষিণ পাশের রান্নাঘরের বেড়ায় আগুন লেগেছিল। প্রতিবেশীরা এসে তা নিভিয়ে ফেলায় তেমন ক্ষতি হয়নি। তবে কে আগুন লাগিয়েছে তা তিনি দেখেননি। পরে কেন তিনি আগুনে ঘর পোড়ানোর মামলা দিলেন, সেই প্রশ্নের কোনো সদুত্তর দিতে পারেননি।
নিঝুম দ্বীপ ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান লাকী আকতার নিশ্চিত করেছেন, ঘর পোড়ানোর মামলাটি সম্পূর্ণ মিথ্যা তথ্য দিয়ে করা হয়েছে এবং এখানে আগুন লাগার কোনো ঘটনা ঘটেনি।
লাকী আকতার আরও জানান, ব্যবসায়ী বেলাল উদ্দিন স্থানীয় বাসিন্দাদের উপস্থিতিতে নুরবানু থেকে জমিটি ১৪ লাখ টাকায় ক্রয় করেন। এরপর নুরবানুর ছেলে আরও ৮ লাখ টাকা নিয়েও ব্যবসায়ীকে হয়রানি করে আসছেন এবং এ পর্যন্ত চারটি মিথ্যা মামলা দিয়েছেন। এই বিরোধ নিয়ে একাধিকবার সালিস বৈঠক হলেও নুরবানুর ছেলে উপস্থিত হননি।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও উপজেলা সমাজসেবা অফিসার কাজী ইমরান হোসেন বলেন, ‘মামলার বাদী ঘরে আগুন দেওয়ার ভিডিও ও ছবি এনে দিয়েছেন। তাতে আমার কাছে ঘটনাটি সত্য বলে মনে হয়েছে। সে মোতাবেক আমি প্রতিবেদন দিয়েছি। আমার সঙ্গে আসামিরা দেখা করেছে। তারা ঘটনাটি সত্য নয় বলে জানিয়েছে। আমি তাদেরকে পুনঃ তদন্তের জন্য আদালতে আবেদন করতে বলেছি।’

নীলফামারীর কিশোরগঞ্জের ৩ লাখের বেশি মানুষের স্বাস্থ্যসেবার একমাত্র ভরসা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। কাগজে–কলমে ৫০ শয্যা হলেও এটি চলছে ৩১ শয্যার জনবল ও চিকিৎসক দিয়ে। ফলে আউটডোরে প্রতিদিন ৩ থেকে ৪ শতাধিক রোগীকে ২ চিকিৎসক দিয়ে সেবা দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে।
০৪ জুলাই ২০২১
গতকাল শনিবার বিকেলে বঙ্গোপসাগরে টহলের সময় নৌবাহিনীর জাহাজ ‘বানৌজা শহীদ মহিবুল্লাহ’ একটি মাছ ধরার ট্রলার ভাসতে দেখে উদ্ধারে নামে। কুতুবদিয়া দ্বীপের লাইট হাউস থেকে প্রায় ২০ মাইল দূরে গভীর সমুদ্রে ট্রলারটির ইঞ্জিন বিকল হয়। ট্রলারে থাকা জেলেরা নৌবাহিনীর জাহাজ দেখতে পেয়ে দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য আলো ও হাত...
৪১ মিনিট আগে
নাটোর জেলার লালপুর উপজেলার দুর্গম পদ্মার চরাঞ্চল—চর জাজিরা, চর লালপুর এবং চর দিয়ার বাহাদুরপুরসহ বিভিন্ন স্থানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বিশেষ সাঁড়াশি অভিযানে ২০ জনকে আটক করা হয়েছে। অভিযানে দুটি আগ্নেয়াস্ত্রসহ বিপুল পরিমাণ দেশীয় ধারালো অস্ত্র ও সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে
গাজীপুরের টঙ্গীতে উড়ালসেতুর নিচে অজ্ঞাতনামা (৩০) এক যুবকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রোববার সকাল ৯টার দিকে বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) প্রকল্পের উড়ালসেতুর টঙ্গী স্টেশন রোড অংশের নিচে মরদেহটির সন্ধান মেলে।
২ ঘণ্টা আগে