
আষাঢ় শেষ হয়ে আজ থেকে শুরু হয়েছে শ্রাবণ মাস। অথচ বৃষ্টির দেখা নেই। তীব্র রোদে বীজতলায় শুকিয়ে যাচ্ছে আমন ধানের চারা। পানির অভাবে চারা রোপণের জন্য জমি তৈরি করা যাচ্ছে না। যেসব জমি ইতিমধ্যে আবাদ করা হয়েছে, তা ফেটে চৌচির।
বড়াইগ্রাম (নাটোর): অনাবৃষ্টি আর খরতাপে চারা উৎপাদনের জন্য বীজ বপন করা যাচ্ছে না। যেখানে ইতিমধ্যে চারা গজিয়েছে, সেগুলো শুকিয়ে মারা যাচ্ছে। উপজেলার শ্রীরামপুর গ্রামের কৃষক মখলেছুর রহমান জানান, ‘অনাবৃষ্টির ফলে আমনের বীজ বপনই করতে পারছেন না।
কামারদহ গ্রামের এসকেন্দার আলী বলেন, ‘ছয় বিঘা জমিতে আমন চাষ করব বলে বীজ বপন করেছিলাম। কিন্তু খরায় মাটি শুকিয়ে চারা মারা যাচ্ছে।’
এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ শারমিন সুলতানা বলেন, বর্ষা মৌসুমে এমন অনাবৃষ্টি কল্পনাও করা যায় না। এ সময় বৃষ্টি না হলে আমন উৎপাদন ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়বে।
নিয়ামতপুর (নওগাঁ): সর্বত্র চলছে পানির জন্য হাহাকার। পতিত রয়েছে অনেক জমি। কেউ কেউ বিকল্প সেচের মাধ্যমে আমনের চারা রোপণ করছেন।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, লক্ষ্যমাত্রার ১৫ থেকে ২০ শতাংশ জমিতে আমনের চারা রোপণ করা হয়েছে। বাকি জমি শুকিয়ে আছে।
দামপুরা গ্রামের কৃষক আব্দুর হাই জানান, সেচসংকটে তাঁর সাত বিঘা আউশের খেত ফেটে যাচ্ছে। এ ছাড়া অনাবৃষ্টির কারণে তিনি এখন পর্যন্ত আমনের মাঠ প্রস্তুত করতে পারেননি।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আমীর আব্দুল্লাহ মো. ওয়াহিদুজ্জামান বলেন, অনাবৃষ্টি চললেও আমন চাষে এখনো যথেষ্ট সময় আছে। আগামী কয়েক দিনের মধ্যে বৃষ্টি হলে কৃষকেরা চারা রোপণ করে ফেলবেন বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
কিশোরগঞ্জ (নীলফামারী): বৃষ্টির অভাবে অনেক আমনখেত ফেটে চৌচির হয়ে গেছে। কোথাও কৃষকেরা শ্যালো মেশিন বসিয়ে খেতে সেচ দিচ্ছেন।
উত্তর দুরাকুটি হাড়িবেচাপাড়া গ্রামের শাহেদুল বলেন, আগাম বৃষ্টি হয়ে যাওয়ায় এখন আর বৃষ্টির দেখা মিলছে না। এতে তাঁর পাঁচ বিঘা জমির আমন ধান নষ্টের উপক্রম হয়েছে। তাই বাধ্য হয়ে ফসল রক্ষায় সেচ দিচ্ছেন।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা হাবিবুর রহমান বলেন, বৃষ্টির পূর্বাভাস দেখা যাচ্ছে। আশা করা যাচ্ছে দু-এক দিনের মধ্যে বৃষ্টি নামবে। দাবদাহ মোকাবিলা করে আমন চাষে কৃষকদের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তারা পরামর্শ দিচ্ছেন।
ফুলবাড়ী (দিনাজপুর): পানির অভাবে খাঁখাঁ করছে মাঠঘাট। আমন রোপণের সময় বিলম্ব হয়ে পড়ছে। ফলে অনেকে বাধ্য হয়ে নলকূপের পানি দিয়ে চারা রোপণের প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
সুজাপুর গ্রামের কৃষক দুলাল রায় বলেন, বীজতলা প্রস্তুত কিন্তু পানির অভাবে জমিতে চারা রোপণ করতে পারছেন না তিনি। আমন রোপণে দেরি হলে ফলন কম হবে। তাই হয়তো বিকল্প সেচ দিয়ে চারা লাগাতে হবে। তাতে খরচ বেশি পড়বে। আরেক কৃষক আশিস রঞ্জন দাস বলেন, তিনি শ্যালো মেশিন প্রস্তুত করেছেন। আগামী সপ্তাহ থেকে আমন ধানের জমি তৈরি এবং রোপণ শুরু করবেন।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মো. সোহানুর রহমান বলেন, অনাবৃষ্টি ও খরার কারণে কৃষকদের সামান্য অসুবিধা হলেও তেমন ক্ষতির সম্ভাবনা নেই। এখনো সময় আছে। যদি দু-এক সপ্তাহের মধ্যে বৃষ্টিপাত না হয়, তবে প্রয়োজনে গভীর নলকূপগুলো চালু করার জন্য বলা হবে।

আষাঢ় শেষ হয়ে আজ থেকে শুরু হয়েছে শ্রাবণ মাস। অথচ বৃষ্টির দেখা নেই। তীব্র রোদে বীজতলায় শুকিয়ে যাচ্ছে আমন ধানের চারা। পানির অভাবে চারা রোপণের জন্য জমি তৈরি করা যাচ্ছে না। যেসব জমি ইতিমধ্যে আবাদ করা হয়েছে, তা ফেটে চৌচির।
বড়াইগ্রাম (নাটোর): অনাবৃষ্টি আর খরতাপে চারা উৎপাদনের জন্য বীজ বপন করা যাচ্ছে না। যেখানে ইতিমধ্যে চারা গজিয়েছে, সেগুলো শুকিয়ে মারা যাচ্ছে। উপজেলার শ্রীরামপুর গ্রামের কৃষক মখলেছুর রহমান জানান, ‘অনাবৃষ্টির ফলে আমনের বীজ বপনই করতে পারছেন না।
কামারদহ গ্রামের এসকেন্দার আলী বলেন, ‘ছয় বিঘা জমিতে আমন চাষ করব বলে বীজ বপন করেছিলাম। কিন্তু খরায় মাটি শুকিয়ে চারা মারা যাচ্ছে।’
এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ শারমিন সুলতানা বলেন, বর্ষা মৌসুমে এমন অনাবৃষ্টি কল্পনাও করা যায় না। এ সময় বৃষ্টি না হলে আমন উৎপাদন ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়বে।
নিয়ামতপুর (নওগাঁ): সর্বত্র চলছে পানির জন্য হাহাকার। পতিত রয়েছে অনেক জমি। কেউ কেউ বিকল্প সেচের মাধ্যমে আমনের চারা রোপণ করছেন।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, লক্ষ্যমাত্রার ১৫ থেকে ২০ শতাংশ জমিতে আমনের চারা রোপণ করা হয়েছে। বাকি জমি শুকিয়ে আছে।
দামপুরা গ্রামের কৃষক আব্দুর হাই জানান, সেচসংকটে তাঁর সাত বিঘা আউশের খেত ফেটে যাচ্ছে। এ ছাড়া অনাবৃষ্টির কারণে তিনি এখন পর্যন্ত আমনের মাঠ প্রস্তুত করতে পারেননি।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আমীর আব্দুল্লাহ মো. ওয়াহিদুজ্জামান বলেন, অনাবৃষ্টি চললেও আমন চাষে এখনো যথেষ্ট সময় আছে। আগামী কয়েক দিনের মধ্যে বৃষ্টি হলে কৃষকেরা চারা রোপণ করে ফেলবেন বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
কিশোরগঞ্জ (নীলফামারী): বৃষ্টির অভাবে অনেক আমনখেত ফেটে চৌচির হয়ে গেছে। কোথাও কৃষকেরা শ্যালো মেশিন বসিয়ে খেতে সেচ দিচ্ছেন।
উত্তর দুরাকুটি হাড়িবেচাপাড়া গ্রামের শাহেদুল বলেন, আগাম বৃষ্টি হয়ে যাওয়ায় এখন আর বৃষ্টির দেখা মিলছে না। এতে তাঁর পাঁচ বিঘা জমির আমন ধান নষ্টের উপক্রম হয়েছে। তাই বাধ্য হয়ে ফসল রক্ষায় সেচ দিচ্ছেন।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা হাবিবুর রহমান বলেন, বৃষ্টির পূর্বাভাস দেখা যাচ্ছে। আশা করা যাচ্ছে দু-এক দিনের মধ্যে বৃষ্টি নামবে। দাবদাহ মোকাবিলা করে আমন চাষে কৃষকদের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তারা পরামর্শ দিচ্ছেন।
ফুলবাড়ী (দিনাজপুর): পানির অভাবে খাঁখাঁ করছে মাঠঘাট। আমন রোপণের সময় বিলম্ব হয়ে পড়ছে। ফলে অনেকে বাধ্য হয়ে নলকূপের পানি দিয়ে চারা রোপণের প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
সুজাপুর গ্রামের কৃষক দুলাল রায় বলেন, বীজতলা প্রস্তুত কিন্তু পানির অভাবে জমিতে চারা রোপণ করতে পারছেন না তিনি। আমন রোপণে দেরি হলে ফলন কম হবে। তাই হয়তো বিকল্প সেচ দিয়ে চারা লাগাতে হবে। তাতে খরচ বেশি পড়বে। আরেক কৃষক আশিস রঞ্জন দাস বলেন, তিনি শ্যালো মেশিন প্রস্তুত করেছেন। আগামী সপ্তাহ থেকে আমন ধানের জমি তৈরি এবং রোপণ শুরু করবেন।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মো. সোহানুর রহমান বলেন, অনাবৃষ্টি ও খরার কারণে কৃষকদের সামান্য অসুবিধা হলেও তেমন ক্ষতির সম্ভাবনা নেই। এখনো সময় আছে। যদি দু-এক সপ্তাহের মধ্যে বৃষ্টিপাত না হয়, তবে প্রয়োজনে গভীর নলকূপগুলো চালু করার জন্য বলা হবে।

আষাঢ় শেষ হয়ে আজ থেকে শুরু হয়েছে শ্রাবণ মাস। অথচ বৃষ্টির দেখা নেই। তীব্র রোদে বীজতলায় শুকিয়ে যাচ্ছে আমন ধানের চারা। পানির অভাবে চারা রোপণের জন্য জমি তৈরি করা যাচ্ছে না। যেসব জমি ইতিমধ্যে আবাদ করা হয়েছে, তা ফেটে চৌচির।
বড়াইগ্রাম (নাটোর): অনাবৃষ্টি আর খরতাপে চারা উৎপাদনের জন্য বীজ বপন করা যাচ্ছে না। যেখানে ইতিমধ্যে চারা গজিয়েছে, সেগুলো শুকিয়ে মারা যাচ্ছে। উপজেলার শ্রীরামপুর গ্রামের কৃষক মখলেছুর রহমান জানান, ‘অনাবৃষ্টির ফলে আমনের বীজ বপনই করতে পারছেন না।
কামারদহ গ্রামের এসকেন্দার আলী বলেন, ‘ছয় বিঘা জমিতে আমন চাষ করব বলে বীজ বপন করেছিলাম। কিন্তু খরায় মাটি শুকিয়ে চারা মারা যাচ্ছে।’
এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ শারমিন সুলতানা বলেন, বর্ষা মৌসুমে এমন অনাবৃষ্টি কল্পনাও করা যায় না। এ সময় বৃষ্টি না হলে আমন উৎপাদন ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়বে।
নিয়ামতপুর (নওগাঁ): সর্বত্র চলছে পানির জন্য হাহাকার। পতিত রয়েছে অনেক জমি। কেউ কেউ বিকল্প সেচের মাধ্যমে আমনের চারা রোপণ করছেন।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, লক্ষ্যমাত্রার ১৫ থেকে ২০ শতাংশ জমিতে আমনের চারা রোপণ করা হয়েছে। বাকি জমি শুকিয়ে আছে।
দামপুরা গ্রামের কৃষক আব্দুর হাই জানান, সেচসংকটে তাঁর সাত বিঘা আউশের খেত ফেটে যাচ্ছে। এ ছাড়া অনাবৃষ্টির কারণে তিনি এখন পর্যন্ত আমনের মাঠ প্রস্তুত করতে পারেননি।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আমীর আব্দুল্লাহ মো. ওয়াহিদুজ্জামান বলেন, অনাবৃষ্টি চললেও আমন চাষে এখনো যথেষ্ট সময় আছে। আগামী কয়েক দিনের মধ্যে বৃষ্টি হলে কৃষকেরা চারা রোপণ করে ফেলবেন বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
কিশোরগঞ্জ (নীলফামারী): বৃষ্টির অভাবে অনেক আমনখেত ফেটে চৌচির হয়ে গেছে। কোথাও কৃষকেরা শ্যালো মেশিন বসিয়ে খেতে সেচ দিচ্ছেন।
উত্তর দুরাকুটি হাড়িবেচাপাড়া গ্রামের শাহেদুল বলেন, আগাম বৃষ্টি হয়ে যাওয়ায় এখন আর বৃষ্টির দেখা মিলছে না। এতে তাঁর পাঁচ বিঘা জমির আমন ধান নষ্টের উপক্রম হয়েছে। তাই বাধ্য হয়ে ফসল রক্ষায় সেচ দিচ্ছেন।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা হাবিবুর রহমান বলেন, বৃষ্টির পূর্বাভাস দেখা যাচ্ছে। আশা করা যাচ্ছে দু-এক দিনের মধ্যে বৃষ্টি নামবে। দাবদাহ মোকাবিলা করে আমন চাষে কৃষকদের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তারা পরামর্শ দিচ্ছেন।
ফুলবাড়ী (দিনাজপুর): পানির অভাবে খাঁখাঁ করছে মাঠঘাট। আমন রোপণের সময় বিলম্ব হয়ে পড়ছে। ফলে অনেকে বাধ্য হয়ে নলকূপের পানি দিয়ে চারা রোপণের প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
সুজাপুর গ্রামের কৃষক দুলাল রায় বলেন, বীজতলা প্রস্তুত কিন্তু পানির অভাবে জমিতে চারা রোপণ করতে পারছেন না তিনি। আমন রোপণে দেরি হলে ফলন কম হবে। তাই হয়তো বিকল্প সেচ দিয়ে চারা লাগাতে হবে। তাতে খরচ বেশি পড়বে। আরেক কৃষক আশিস রঞ্জন দাস বলেন, তিনি শ্যালো মেশিন প্রস্তুত করেছেন। আগামী সপ্তাহ থেকে আমন ধানের জমি তৈরি এবং রোপণ শুরু করবেন।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মো. সোহানুর রহমান বলেন, অনাবৃষ্টি ও খরার কারণে কৃষকদের সামান্য অসুবিধা হলেও তেমন ক্ষতির সম্ভাবনা নেই। এখনো সময় আছে। যদি দু-এক সপ্তাহের মধ্যে বৃষ্টিপাত না হয়, তবে প্রয়োজনে গভীর নলকূপগুলো চালু করার জন্য বলা হবে।

আষাঢ় শেষ হয়ে আজ থেকে শুরু হয়েছে শ্রাবণ মাস। অথচ বৃষ্টির দেখা নেই। তীব্র রোদে বীজতলায় শুকিয়ে যাচ্ছে আমন ধানের চারা। পানির অভাবে চারা রোপণের জন্য জমি তৈরি করা যাচ্ছে না। যেসব জমি ইতিমধ্যে আবাদ করা হয়েছে, তা ফেটে চৌচির।
বড়াইগ্রাম (নাটোর): অনাবৃষ্টি আর খরতাপে চারা উৎপাদনের জন্য বীজ বপন করা যাচ্ছে না। যেখানে ইতিমধ্যে চারা গজিয়েছে, সেগুলো শুকিয়ে মারা যাচ্ছে। উপজেলার শ্রীরামপুর গ্রামের কৃষক মখলেছুর রহমান জানান, ‘অনাবৃষ্টির ফলে আমনের বীজ বপনই করতে পারছেন না।
কামারদহ গ্রামের এসকেন্দার আলী বলেন, ‘ছয় বিঘা জমিতে আমন চাষ করব বলে বীজ বপন করেছিলাম। কিন্তু খরায় মাটি শুকিয়ে চারা মারা যাচ্ছে।’
এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ শারমিন সুলতানা বলেন, বর্ষা মৌসুমে এমন অনাবৃষ্টি কল্পনাও করা যায় না। এ সময় বৃষ্টি না হলে আমন উৎপাদন ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়বে।
নিয়ামতপুর (নওগাঁ): সর্বত্র চলছে পানির জন্য হাহাকার। পতিত রয়েছে অনেক জমি। কেউ কেউ বিকল্প সেচের মাধ্যমে আমনের চারা রোপণ করছেন।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, লক্ষ্যমাত্রার ১৫ থেকে ২০ শতাংশ জমিতে আমনের চারা রোপণ করা হয়েছে। বাকি জমি শুকিয়ে আছে।
দামপুরা গ্রামের কৃষক আব্দুর হাই জানান, সেচসংকটে তাঁর সাত বিঘা আউশের খেত ফেটে যাচ্ছে। এ ছাড়া অনাবৃষ্টির কারণে তিনি এখন পর্যন্ত আমনের মাঠ প্রস্তুত করতে পারেননি।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আমীর আব্দুল্লাহ মো. ওয়াহিদুজ্জামান বলেন, অনাবৃষ্টি চললেও আমন চাষে এখনো যথেষ্ট সময় আছে। আগামী কয়েক দিনের মধ্যে বৃষ্টি হলে কৃষকেরা চারা রোপণ করে ফেলবেন বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
কিশোরগঞ্জ (নীলফামারী): বৃষ্টির অভাবে অনেক আমনখেত ফেটে চৌচির হয়ে গেছে। কোথাও কৃষকেরা শ্যালো মেশিন বসিয়ে খেতে সেচ দিচ্ছেন।
উত্তর দুরাকুটি হাড়িবেচাপাড়া গ্রামের শাহেদুল বলেন, আগাম বৃষ্টি হয়ে যাওয়ায় এখন আর বৃষ্টির দেখা মিলছে না। এতে তাঁর পাঁচ বিঘা জমির আমন ধান নষ্টের উপক্রম হয়েছে। তাই বাধ্য হয়ে ফসল রক্ষায় সেচ দিচ্ছেন।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা হাবিবুর রহমান বলেন, বৃষ্টির পূর্বাভাস দেখা যাচ্ছে। আশা করা যাচ্ছে দু-এক দিনের মধ্যে বৃষ্টি নামবে। দাবদাহ মোকাবিলা করে আমন চাষে কৃষকদের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তারা পরামর্শ দিচ্ছেন।
ফুলবাড়ী (দিনাজপুর): পানির অভাবে খাঁখাঁ করছে মাঠঘাট। আমন রোপণের সময় বিলম্ব হয়ে পড়ছে। ফলে অনেকে বাধ্য হয়ে নলকূপের পানি দিয়ে চারা রোপণের প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
সুজাপুর গ্রামের কৃষক দুলাল রায় বলেন, বীজতলা প্রস্তুত কিন্তু পানির অভাবে জমিতে চারা রোপণ করতে পারছেন না তিনি। আমন রোপণে দেরি হলে ফলন কম হবে। তাই হয়তো বিকল্প সেচ দিয়ে চারা লাগাতে হবে। তাতে খরচ বেশি পড়বে। আরেক কৃষক আশিস রঞ্জন দাস বলেন, তিনি শ্যালো মেশিন প্রস্তুত করেছেন। আগামী সপ্তাহ থেকে আমন ধানের জমি তৈরি এবং রোপণ শুরু করবেন।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মো. সোহানুর রহমান বলেন, অনাবৃষ্টি ও খরার কারণে কৃষকদের সামান্য অসুবিধা হলেও তেমন ক্ষতির সম্ভাবনা নেই। এখনো সময় আছে। যদি দু-এক সপ্তাহের মধ্যে বৃষ্টিপাত না হয়, তবে প্রয়োজনে গভীর নলকূপগুলো চালু করার জন্য বলা হবে।

ক্লিনো ইমেক্স (Cleano IMEX) নামক একটি অনলাইন ট্রেডিং সাইটে বিনিয়োগ করে সব খুইয়েছে চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার নেহালপুর ইউনিয়নের চার শতাধিক পরিবার। দ্বিগুণ মুনাফার লোভে ধারদেনা, চড়া সুদে ঋণ নিয়ে এই প্ল্যাটফর্মে বিনিয়োগ করেছিল পরিবারগুলো। ভুক্তভোগী পরিবারগুলোর সঙ্গে কথা বলে জানা যায়...
৫ মিনিট আগে
রাজধানীর মোহাম্মদপুরের নবীনগর হাউজিং এলাকায় একটি বাসা থেকে তানহা বিনতে বাশার নামের এক শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল সোমবার বিকেলে ওই শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। তানহা কুমিল্লার রেসকোর্স এলাকার বাসিন্দা ছিলেন। পড়াশোনা করতেন বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টসে...
২ ঘণ্টা আগে
গাজীপুরের তিনটি পত্রিকার প্রকাশনা সনদ (ডিক্লারেশন) বাতিল করা হয়েছে। তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের নির্দেশের আলোকে ডিক্লারেশন বাতিল করেন জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট নাফিসা আরেফিন। ডিক্লারেশন বাতিল হওয়া পত্রিকাগুলো হলো দৈনিক জনসংবাদ, দৈনিক আজকের গাজীপুর...
২ ঘণ্টা আগে
চাকরি ফেরতের দাবিতে শ্রমিকদের কর্মবিরতিতে বরিশালের অপসো স্যালাইন ফার্মা লিমিটেডে শুরু হওয়া অচলাবস্থা কাটেনি। আন্দোলনকারী শ্রমিকদের দেওয়া ৭২ ঘণ্টার আলটিমেটাম আজ মঙ্গলবার বিকেলে শেষ হয়। সমস্যা সমাধানে এ সময়ের মধ্যে মালিকপক্ষ তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করেনি। তবে আগামীকাল বুধবার বরিশাল শ্রম অধিদপ্তর মালিক ও
৪ ঘণ্টা আগেঅনলাইন ট্রেডিং সাইট
মেহেরাব্বিন সানভী, চুয়াডাঙ্গা

ক্লিনো ইমেক্স (Cleano IMEX) নামক একটি অনলাইন ট্রেডিং সাইটে বিনিয়োগ করে সব খুইয়েছে চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার নেহালপুর ইউনিয়নের চার শতাধিক পরিবার। দ্বিগুণ মুনাফার লোভে ধারদেনা, চড়া সুদে ঋণ নিয়ে এই প্ল্যাটফর্মে বিনিয়োগ করেছিল পরিবারগুলো। ভুক্তভোগী পরিবারগুলোর সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ক্লিনো ইমেক্সে ১০ থেকে ১২ কোটি টাকা বিনিয়োগ করে প্রতারিত হয়েছে তারা।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, এই প্রতারণার শুরু সদর উপজেলার বোয়ালিয়া গ্রামে। প্রায় চার মাস আগে মালয়েশিয়াপ্রবাসী আশিক (২২) নামের এক যুবক গ্রামের দুই তরুণ—নিরব হোসেন ও আকাশ হোসেনের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। আশিক তাঁদের জানান, ‘ক্লিনো ইমেক্স’ সাইটে টাকা রাখলে প্রতিদিন শতকরার ভিত্তিতে লাভ পাওয়া যায়। ১০০ টাকায় দৈনিক ৪ টাকা লাভ। এমন লোভনীয় প্রস্তাবে প্রাথমিকভাবে নিরব ও আকাশ কাজ শুরু করেন এবং কিছু টাকা লাভও তোলেন। এরপর তাঁরা গ্রামের আরও পাঁচজনকে নিয়ে মোট সাতটি দল তৈরি করে এই ‘লাভজনক’ স্কিম দ্রুত ছড়িয়ে দিতে থাকেন।
এই চক্রের প্রলোভনে পড়ে সদর উপজেলার বোয়ালিয়া, শ্রীকোল, নেহালপুর, হিজলগাড়ি, বলদিয়া বড়শলুয়াসহ আশপাশের গ্রামের বহু মানুষ নিরব ও আকাশের সঙ্গে যোগাযোগ করে টাকা জমা দিতে থাকেন। হোয়াটসঅ্যাপ-ভিত্তিক পৃথক গ্রুপ তৈরি করে এই দুই হোতা বিনিয়োগকারীদের নিয়ন্ত্রণ করতেন।
জানা যায়, শুধু নিরবের গ্রুপেই সদস্যসংখ্যা ছিল ২১৮ জন। নিজেদের বিনিয়োগ এবং অন্যদের কাছ থেকে পাওয়া কমিশন মিলিয়ে নিরব ও আকাশ প্রতিদিন ২০ থেকে ৩০ হাজার টাকা পর্যন্ত উত্তোলন করতেন, যা দেখে গ্রামের সহজ-সরল মানুষ আরও বেশি আকৃষ্ট হয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বোয়ালিয়া গ্রামের এক কৃষক জানান, প্রথমে বিশ্বাস না হলেও গ্রামের অনেকের লাভ দেখে তিনি হালের গরু বিক্রি করে এবং নিজের জমানো টাকাসহ মোট ৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা ওই সাইটে দিয়েছিলেন। এখন সাইট বন্ধ হয়ে যাওয়ায় সব হারিয়েছেন।
একই গ্রামের কালাম নামের একজন বলেন, ‘টাকা দ্বিগুণ হওয়ার আশায় উপার্জনের একমাত্র মাধ্যম পাখি ভ্যানটি বিক্রি করে সেই টাকা বিনিয়োগ করেছিলাম। এখন আমি পথের ফকির।’ ইজিবাইক চালক মিজানুর ছোট ভাইয়ের কথায় ১৮ হাজার টাকা জমা করে এখন বাকরুদ্ধ।
অনুসন্ধানে জানা যায়, শুধু নেহালপুর ইউনিয়নের বোয়ালিয়া গ্রামেরই দুই শতাধিক ব্যক্তি ‘ক্লিনো ইমেক্স’ সাইটে ৬ কোটি টাকার বেশি বিনিয়োগ করেছিলেন। এ ছাড়া শ্রীকোল, নেহালপুর, কুন্দিপুর, হিজলগাড়ি, বলদিয়া ও বড়শলুয়ার অন্তত দুই শ পরিবার বিভিন্ন পরিমাণে বিনিয়োগ করেন। গ্রামের সহজ-সরল মানুষজন—কেউ হালের গরু, গাভি, স্ত্রীর গয়না বিক্রি করে, কেউ এনজিও বা দাদন ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে চড়া সুদে ঋণ নিয়ে, আবার কেউ-বা জমি বন্ধক রেখে এই ফাঁদে পা দিয়েছিলেন।
গত সোমবার সকালে যখন সাইটটি পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায়, তখন গ্রামজুড়ে নেমে আসে হাহাকার। মান-সম্মানের ভয় এবং পুলিশি ঝামেলা এড়াতে অধিকাংশ ভুক্তভোগী প্রকাশ্যে মুখ খুলতে রাজি হননি।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস্) জামাল আল নাসের বলেন, ‘নিশ্চয়তা না থাকা সত্ত্বেও অনেকে অসচেতনভাবে এই অনলাইন সাইটে টাকা বিনিয়োগ করছে। এ ক্ষেত্রে আমরা বারবার সতর্ক করা সত্ত্বেও থামানো যাচ্ছে না। নেহালপুর ইউনিয়নের ঘটনাটি শুনেছি। এ বিষয়ে খোঁজখবর নেওয়ার জন্য থানা-পুলিশকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। তবে এখনো কেউ অভিযোগ করেননি। আমরা বিষয়টি তদন্ত করে আইনি ব্যবস্থা নেব।’

ক্লিনো ইমেক্স (Cleano IMEX) নামক একটি অনলাইন ট্রেডিং সাইটে বিনিয়োগ করে সব খুইয়েছে চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার নেহালপুর ইউনিয়নের চার শতাধিক পরিবার। দ্বিগুণ মুনাফার লোভে ধারদেনা, চড়া সুদে ঋণ নিয়ে এই প্ল্যাটফর্মে বিনিয়োগ করেছিল পরিবারগুলো। ভুক্তভোগী পরিবারগুলোর সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ক্লিনো ইমেক্সে ১০ থেকে ১২ কোটি টাকা বিনিয়োগ করে প্রতারিত হয়েছে তারা।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, এই প্রতারণার শুরু সদর উপজেলার বোয়ালিয়া গ্রামে। প্রায় চার মাস আগে মালয়েশিয়াপ্রবাসী আশিক (২২) নামের এক যুবক গ্রামের দুই তরুণ—নিরব হোসেন ও আকাশ হোসেনের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। আশিক তাঁদের জানান, ‘ক্লিনো ইমেক্স’ সাইটে টাকা রাখলে প্রতিদিন শতকরার ভিত্তিতে লাভ পাওয়া যায়। ১০০ টাকায় দৈনিক ৪ টাকা লাভ। এমন লোভনীয় প্রস্তাবে প্রাথমিকভাবে নিরব ও আকাশ কাজ শুরু করেন এবং কিছু টাকা লাভও তোলেন। এরপর তাঁরা গ্রামের আরও পাঁচজনকে নিয়ে মোট সাতটি দল তৈরি করে এই ‘লাভজনক’ স্কিম দ্রুত ছড়িয়ে দিতে থাকেন।
এই চক্রের প্রলোভনে পড়ে সদর উপজেলার বোয়ালিয়া, শ্রীকোল, নেহালপুর, হিজলগাড়ি, বলদিয়া বড়শলুয়াসহ আশপাশের গ্রামের বহু মানুষ নিরব ও আকাশের সঙ্গে যোগাযোগ করে টাকা জমা দিতে থাকেন। হোয়াটসঅ্যাপ-ভিত্তিক পৃথক গ্রুপ তৈরি করে এই দুই হোতা বিনিয়োগকারীদের নিয়ন্ত্রণ করতেন।
জানা যায়, শুধু নিরবের গ্রুপেই সদস্যসংখ্যা ছিল ২১৮ জন। নিজেদের বিনিয়োগ এবং অন্যদের কাছ থেকে পাওয়া কমিশন মিলিয়ে নিরব ও আকাশ প্রতিদিন ২০ থেকে ৩০ হাজার টাকা পর্যন্ত উত্তোলন করতেন, যা দেখে গ্রামের সহজ-সরল মানুষ আরও বেশি আকৃষ্ট হয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বোয়ালিয়া গ্রামের এক কৃষক জানান, প্রথমে বিশ্বাস না হলেও গ্রামের অনেকের লাভ দেখে তিনি হালের গরু বিক্রি করে এবং নিজের জমানো টাকাসহ মোট ৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা ওই সাইটে দিয়েছিলেন। এখন সাইট বন্ধ হয়ে যাওয়ায় সব হারিয়েছেন।
একই গ্রামের কালাম নামের একজন বলেন, ‘টাকা দ্বিগুণ হওয়ার আশায় উপার্জনের একমাত্র মাধ্যম পাখি ভ্যানটি বিক্রি করে সেই টাকা বিনিয়োগ করেছিলাম। এখন আমি পথের ফকির।’ ইজিবাইক চালক মিজানুর ছোট ভাইয়ের কথায় ১৮ হাজার টাকা জমা করে এখন বাকরুদ্ধ।
অনুসন্ধানে জানা যায়, শুধু নেহালপুর ইউনিয়নের বোয়ালিয়া গ্রামেরই দুই শতাধিক ব্যক্তি ‘ক্লিনো ইমেক্স’ সাইটে ৬ কোটি টাকার বেশি বিনিয়োগ করেছিলেন। এ ছাড়া শ্রীকোল, নেহালপুর, কুন্দিপুর, হিজলগাড়ি, বলদিয়া ও বড়শলুয়ার অন্তত দুই শ পরিবার বিভিন্ন পরিমাণে বিনিয়োগ করেন। গ্রামের সহজ-সরল মানুষজন—কেউ হালের গরু, গাভি, স্ত্রীর গয়না বিক্রি করে, কেউ এনজিও বা দাদন ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে চড়া সুদে ঋণ নিয়ে, আবার কেউ-বা জমি বন্ধক রেখে এই ফাঁদে পা দিয়েছিলেন।
গত সোমবার সকালে যখন সাইটটি পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায়, তখন গ্রামজুড়ে নেমে আসে হাহাকার। মান-সম্মানের ভয় এবং পুলিশি ঝামেলা এড়াতে অধিকাংশ ভুক্তভোগী প্রকাশ্যে মুখ খুলতে রাজি হননি।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস্) জামাল আল নাসের বলেন, ‘নিশ্চয়তা না থাকা সত্ত্বেও অনেকে অসচেতনভাবে এই অনলাইন সাইটে টাকা বিনিয়োগ করছে। এ ক্ষেত্রে আমরা বারবার সতর্ক করা সত্ত্বেও থামানো যাচ্ছে না। নেহালপুর ইউনিয়নের ঘটনাটি শুনেছি। এ বিষয়ে খোঁজখবর নেওয়ার জন্য থানা-পুলিশকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। তবে এখনো কেউ অভিযোগ করেননি। আমরা বিষয়টি তদন্ত করে আইনি ব্যবস্থা নেব।’

আষাঢ় শেষ হয়ে আজ থেকে শুরু হয়েছে শ্রাবণ মাস। অথচ বৃষ্টির দেখা নেই। তীব্র রোদে বীজতলায় শুকিয়ে যাচ্ছে আমন ধানের চারা। পানির অভাবে চারা রোপণের জন্য জমি তৈরি করা যাচ্ছে না। যেসব জমি ইতিমধ্যে আবাদ করা হয়েছে, তা ফেটে চৌচির।
১৬ জুলাই ২০২২
রাজধানীর মোহাম্মদপুরের নবীনগর হাউজিং এলাকায় একটি বাসা থেকে তানহা বিনতে বাশার নামের এক শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল সোমবার বিকেলে ওই শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। তানহা কুমিল্লার রেসকোর্স এলাকার বাসিন্দা ছিলেন। পড়াশোনা করতেন বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টসে...
২ ঘণ্টা আগে
গাজীপুরের তিনটি পত্রিকার প্রকাশনা সনদ (ডিক্লারেশন) বাতিল করা হয়েছে। তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের নির্দেশের আলোকে ডিক্লারেশন বাতিল করেন জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট নাফিসা আরেফিন। ডিক্লারেশন বাতিল হওয়া পত্রিকাগুলো হলো দৈনিক জনসংবাদ, দৈনিক আজকের গাজীপুর...
২ ঘণ্টা আগে
চাকরি ফেরতের দাবিতে শ্রমিকদের কর্মবিরতিতে বরিশালের অপসো স্যালাইন ফার্মা লিমিটেডে শুরু হওয়া অচলাবস্থা কাটেনি। আন্দোলনকারী শ্রমিকদের দেওয়া ৭২ ঘণ্টার আলটিমেটাম আজ মঙ্গলবার বিকেলে শেষ হয়। সমস্যা সমাধানে এ সময়ের মধ্যে মালিকপক্ষ তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করেনি। তবে আগামীকাল বুধবার বরিশাল শ্রম অধিদপ্তর মালিক ও
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর মোহাম্মদপুরের নবীনগর হাউজিং এলাকায় একটি বাসা থেকে তানহা বিনতে বাশার নামের এক শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল সোমবার বিকেলে ওই শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
তানহা কুমিল্লার রেসকোর্স এলাকার বাসিন্দা ছিলেন। পড়াশোনা করতেন বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টসে (ইউল্যাব)।
আজ মঙ্গলবার রাতে ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে মোহাম্মদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী মো. রফিক আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, গতকাল বিকেলে নবীনগর হাউজিং এলাকার একটি বাসা থেকে তানহা নামের ইউল্যাবের এক শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে আত্মহত্যা করেছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। ঘটনার পর লাশের সুরতহাল করে আজ শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিেকল কলেজ হাসপাতালে ময়নাতদন্ত করা হয়। ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
এ ঘটনায় থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্টের পর মৃত্যুর কারণ জানা যাবে।
এদিকে তানহার সঙ্গে ইউল্যাবের অপর এক শিক্ষার্থীর প্রেমের সম্পর্ক ছিল বলে দাবি করেছে তাঁর সহপাঠী ও পরিবার। তাঁদের দুজনের সম্পর্কের টানাপোড়নের মাঝেই তানহার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।

রাজধানীর মোহাম্মদপুরের নবীনগর হাউজিং এলাকায় একটি বাসা থেকে তানহা বিনতে বাশার নামের এক শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল সোমবার বিকেলে ওই শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
তানহা কুমিল্লার রেসকোর্স এলাকার বাসিন্দা ছিলেন। পড়াশোনা করতেন বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টসে (ইউল্যাব)।
আজ মঙ্গলবার রাতে ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে মোহাম্মদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী মো. রফিক আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, গতকাল বিকেলে নবীনগর হাউজিং এলাকার একটি বাসা থেকে তানহা নামের ইউল্যাবের এক শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে আত্মহত্যা করেছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। ঘটনার পর লাশের সুরতহাল করে আজ শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিেকল কলেজ হাসপাতালে ময়নাতদন্ত করা হয়। ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
এ ঘটনায় থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্টের পর মৃত্যুর কারণ জানা যাবে।
এদিকে তানহার সঙ্গে ইউল্যাবের অপর এক শিক্ষার্থীর প্রেমের সম্পর্ক ছিল বলে দাবি করেছে তাঁর সহপাঠী ও পরিবার। তাঁদের দুজনের সম্পর্কের টানাপোড়নের মাঝেই তানহার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।

আষাঢ় শেষ হয়ে আজ থেকে শুরু হয়েছে শ্রাবণ মাস। অথচ বৃষ্টির দেখা নেই। তীব্র রোদে বীজতলায় শুকিয়ে যাচ্ছে আমন ধানের চারা। পানির অভাবে চারা রোপণের জন্য জমি তৈরি করা যাচ্ছে না। যেসব জমি ইতিমধ্যে আবাদ করা হয়েছে, তা ফেটে চৌচির।
১৬ জুলাই ২০২২
ক্লিনো ইমেক্স (Cleano IMEX) নামক একটি অনলাইন ট্রেডিং সাইটে বিনিয়োগ করে সব খুইয়েছে চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার নেহালপুর ইউনিয়নের চার শতাধিক পরিবার। দ্বিগুণ মুনাফার লোভে ধারদেনা, চড়া সুদে ঋণ নিয়ে এই প্ল্যাটফর্মে বিনিয়োগ করেছিল পরিবারগুলো। ভুক্তভোগী পরিবারগুলোর সঙ্গে কথা বলে জানা যায়...
৫ মিনিট আগে
গাজীপুরের তিনটি পত্রিকার প্রকাশনা সনদ (ডিক্লারেশন) বাতিল করা হয়েছে। তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের নির্দেশের আলোকে ডিক্লারেশন বাতিল করেন জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট নাফিসা আরেফিন। ডিক্লারেশন বাতিল হওয়া পত্রিকাগুলো হলো দৈনিক জনসংবাদ, দৈনিক আজকের গাজীপুর...
২ ঘণ্টা আগে
চাকরি ফেরতের দাবিতে শ্রমিকদের কর্মবিরতিতে বরিশালের অপসো স্যালাইন ফার্মা লিমিটেডে শুরু হওয়া অচলাবস্থা কাটেনি। আন্দোলনকারী শ্রমিকদের দেওয়া ৭২ ঘণ্টার আলটিমেটাম আজ মঙ্গলবার বিকেলে শেষ হয়। সমস্যা সমাধানে এ সময়ের মধ্যে মালিকপক্ষ তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করেনি। তবে আগামীকাল বুধবার বরিশাল শ্রম অধিদপ্তর মালিক ও
৪ ঘণ্টা আগেগাজীপুর প্রতিনিধি

গাজীপুরের তিনটি পত্রিকার প্রকাশনা সনদ (ডিক্লারেশন) বাতিল করা হয়েছে। তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের নির্দেশের আলোকে ডিক্লারেশন বাতিল করেন জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট নাফিসা আরেফিন। ডিক্লারেশন বাতিল হওয়া পত্রিকাগুলো হলো দৈনিক জনসংবাদ, দৈনিক আজকের গাজীপুর ও দৈনিক বাস্তব চিত্র।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, পত্রিকা তিনটির ডিক্লারেশন বাতিলের জন্য গত ১৭ সেপ্টেম্বর তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের উপপরিচালক (নিবন্ধন) ডায়ানা ইসলাম সীমা স্বাক্ষরিত পৃথক স্মারকে তিনটি চিঠি গাজীপুর জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে পাঠানো হয়।
চিঠিগুলোতে একই কারণ উল্লেখ করে বলা হয়, ছাপাখানা ও প্রকাশনা (ঘোষণা ও নিবন্ধীকরণ) আইন, ১৯৭৩ অনুযায়ী সংবাদপত্র প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গে এই অধিদপ্তরে চার কপি জমা দেওয়ার বিধান রয়েছে। কিন্তু গাজীপুর জেলা থেকে প্রকাশিত দৈনিক জনসংবাদ, দৈনিক আজকের গাজীপুর ও দৈনিক বাস্তব চিত্র পত্রিকা জানুয়ারি ২০২৪ থেকে আগস্ট ২০২৫ পর্যন্ত এই অধিদপ্তরে কোনো সংখ্যা জমা দেয়নি। এতে প্রতীয়মান হয় যে পত্রিকাগুলো প্রকাশিত হচ্ছে না।
তাই ১৯৭৩ সালের ছাপাখানা ও প্রকাশনা (ঘোষণা ও নিবন্ধীকরণ) আইন মোতাবেক ঘোষণাপত্র বাতিলের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।
চিঠি তিনটি গত ২২ সেপ্টেম্বর গাজীপুর জেলা ম্যাজিস্ট্রেট কার্যালয়ে পৌঁছায়। পরে গাজীপুর জেলা ম্যাজিস্ট্রেট চিঠির আদেশ বাস্তবায়ন করেন বলে গতকাল সোমবার রাতে নিশ্চিত হওয়া গেছে।
গাজীপুর জেলা প্রশাসনের এক কর্মকর্তা জানান, পত্রিকাগুলোর প্রকাশনা সনদ (ডিক্লারেশন) বাতিল করার ক্ষেত্রে জেলা প্রশাসনের কোনো হাত ছিল না। জেলা প্রশাসন শুধু তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের নির্দেশের বাস্তবায়ন করেছে।

গাজীপুরের তিনটি পত্রিকার প্রকাশনা সনদ (ডিক্লারেশন) বাতিল করা হয়েছে। তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের নির্দেশের আলোকে ডিক্লারেশন বাতিল করেন জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট নাফিসা আরেফিন। ডিক্লারেশন বাতিল হওয়া পত্রিকাগুলো হলো দৈনিক জনসংবাদ, দৈনিক আজকের গাজীপুর ও দৈনিক বাস্তব চিত্র।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, পত্রিকা তিনটির ডিক্লারেশন বাতিলের জন্য গত ১৭ সেপ্টেম্বর তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের উপপরিচালক (নিবন্ধন) ডায়ানা ইসলাম সীমা স্বাক্ষরিত পৃথক স্মারকে তিনটি চিঠি গাজীপুর জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে পাঠানো হয়।
চিঠিগুলোতে একই কারণ উল্লেখ করে বলা হয়, ছাপাখানা ও প্রকাশনা (ঘোষণা ও নিবন্ধীকরণ) আইন, ১৯৭৩ অনুযায়ী সংবাদপত্র প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গে এই অধিদপ্তরে চার কপি জমা দেওয়ার বিধান রয়েছে। কিন্তু গাজীপুর জেলা থেকে প্রকাশিত দৈনিক জনসংবাদ, দৈনিক আজকের গাজীপুর ও দৈনিক বাস্তব চিত্র পত্রিকা জানুয়ারি ২০২৪ থেকে আগস্ট ২০২৫ পর্যন্ত এই অধিদপ্তরে কোনো সংখ্যা জমা দেয়নি। এতে প্রতীয়মান হয় যে পত্রিকাগুলো প্রকাশিত হচ্ছে না।
তাই ১৯৭৩ সালের ছাপাখানা ও প্রকাশনা (ঘোষণা ও নিবন্ধীকরণ) আইন মোতাবেক ঘোষণাপত্র বাতিলের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।
চিঠি তিনটি গত ২২ সেপ্টেম্বর গাজীপুর জেলা ম্যাজিস্ট্রেট কার্যালয়ে পৌঁছায়। পরে গাজীপুর জেলা ম্যাজিস্ট্রেট চিঠির আদেশ বাস্তবায়ন করেন বলে গতকাল সোমবার রাতে নিশ্চিত হওয়া গেছে।
গাজীপুর জেলা প্রশাসনের এক কর্মকর্তা জানান, পত্রিকাগুলোর প্রকাশনা সনদ (ডিক্লারেশন) বাতিল করার ক্ষেত্রে জেলা প্রশাসনের কোনো হাত ছিল না। জেলা প্রশাসন শুধু তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের নির্দেশের বাস্তবায়ন করেছে।

আষাঢ় শেষ হয়ে আজ থেকে শুরু হয়েছে শ্রাবণ মাস। অথচ বৃষ্টির দেখা নেই। তীব্র রোদে বীজতলায় শুকিয়ে যাচ্ছে আমন ধানের চারা। পানির অভাবে চারা রোপণের জন্য জমি তৈরি করা যাচ্ছে না। যেসব জমি ইতিমধ্যে আবাদ করা হয়েছে, তা ফেটে চৌচির।
১৬ জুলাই ২০২২
ক্লিনো ইমেক্স (Cleano IMEX) নামক একটি অনলাইন ট্রেডিং সাইটে বিনিয়োগ করে সব খুইয়েছে চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার নেহালপুর ইউনিয়নের চার শতাধিক পরিবার। দ্বিগুণ মুনাফার লোভে ধারদেনা, চড়া সুদে ঋণ নিয়ে এই প্ল্যাটফর্মে বিনিয়োগ করেছিল পরিবারগুলো। ভুক্তভোগী পরিবারগুলোর সঙ্গে কথা বলে জানা যায়...
৫ মিনিট আগে
রাজধানীর মোহাম্মদপুরের নবীনগর হাউজিং এলাকায় একটি বাসা থেকে তানহা বিনতে বাশার নামের এক শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল সোমবার বিকেলে ওই শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। তানহা কুমিল্লার রেসকোর্স এলাকার বাসিন্দা ছিলেন। পড়াশোনা করতেন বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টসে...
২ ঘণ্টা আগে
চাকরি ফেরতের দাবিতে শ্রমিকদের কর্মবিরতিতে বরিশালের অপসো স্যালাইন ফার্মা লিমিটেডে শুরু হওয়া অচলাবস্থা কাটেনি। আন্দোলনকারী শ্রমিকদের দেওয়া ৭২ ঘণ্টার আলটিমেটাম আজ মঙ্গলবার বিকেলে শেষ হয়। সমস্যা সমাধানে এ সময়ের মধ্যে মালিকপক্ষ তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করেনি। তবে আগামীকাল বুধবার বরিশাল শ্রম অধিদপ্তর মালিক ও
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল

চাকরি ফেরতের দাবিতে শ্রমিকদের কর্মবিরতিতে বরিশালের অপসো স্যালাইন ফার্মা লিমিটেডে শুরু হওয়া অচলাবস্থা কাটেনি। আন্দোলনকারী শ্রমিকদের দেওয়া ৭২ ঘণ্টার আলটিমেটাম আজ মঙ্গলবার বিকেলে শেষ হয়। সমস্যা সমাধানে এ সময়ের মধ্যে মালিকপক্ষ তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করেনি। তবে আগামীকাল বুধবার বরিশাল শ্রম অধিদপ্তর মালিক ও শ্রমিক প্রতিনিধিদের নিয়ে সভা ডেকেছে।
৫৭০ জন শ্রমিক চাকরিচ্যুত করায় গত ২৯ অক্টোবর থেকে শ্রমিকেরা কর্মবিরতি পালন করছেন। তাঁরা চাকরি ফেরত চান। নগরের বগুড়া সড়কে কারখানার প্রধান ফটকের সামনে শ্রমিকেরা শনিবার থেকে অবস্থান নেন। বাম গণতান্ত্রিক জোট ও মহানগর বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক আফরোজা খানম নাসরিন সেখানে গিয়ে শ্রমিকদের দাবির প্রতি সমর্থন জানিয়েছেন।
আজ বিকেলে শ্রমিকেরা বগুড়া সড়ক থেকে মিছিল নিয়ে প্রায় ৬ কিলোমিটার দূরে অপসোনিন গ্রুপের প্রধান কারখানার সামনে যান। সেখানে অন্য কারখানার শ্রমিকদের নিয়ে বিক্ষোভ সমাবেশ করেন।
অপসো স্যালাইন শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক মো. রাকিব মিয়া জানান, কাল বুধবার শ্রম অধিদপ্তরের সভায় সমঝোতা না হলে সব কারখানায় কর্মবিরতি ও মহাসড়ক অবরোধের মতো কঠিন কর্মসূচিতে যাবেন।
বাসদ নেত্রী ডা. মনিষা চক্রবর্তী বলেন, আগামীকাল শ্রমিক প্রতিনিধি ও মালিক প্রতিনিধিদের বরিশাল শ্রম অধিদপ্তরের কার্যালয়ে সভা ডাকা হয়েছে। সভায় সমঝোতা না হলে শ্রমিকেরা কঠোর কর্মসূচিতে যাবেন।
ট্রেড ইউনিয়ন নেতা তুষার বলেন, ‘আমাদের মধ্যে ফাটল ধরানোর চেষ্টা করছে মালিকের লোকজন। এ জন্য সতর্ক থাকতে হবে। বুধবার শ্রম অধিদপ্তরে ৫৭০ জন শ্রমিকের ভাগ্য নির্ধারণ হতে পারে।’ তিনি শ্রম অধিদপ্তরের উপপরিচালক মনিরুজ্জামানকে দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেন, ‘আমরা চাই না মহাসড়ক অচল করে মানুষকে দুর্ভোগে ফেলতে।’
অপসো স্যালাইন কারখানায় কর্মরত স্টুরিপ্যাক (সিরিঞ্জ ও স্যালাইন সেট প্রস্তুতকারক) শাখার ৫৭০ জন শ্রমিককে গত বুধবার চাকরিচ্যুতির চিঠি দেয় কর্তৃপক্ষ।

চাকরি ফেরতের দাবিতে শ্রমিকদের কর্মবিরতিতে বরিশালের অপসো স্যালাইন ফার্মা লিমিটেডে শুরু হওয়া অচলাবস্থা কাটেনি। আন্দোলনকারী শ্রমিকদের দেওয়া ৭২ ঘণ্টার আলটিমেটাম আজ মঙ্গলবার বিকেলে শেষ হয়। সমস্যা সমাধানে এ সময়ের মধ্যে মালিকপক্ষ তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করেনি। তবে আগামীকাল বুধবার বরিশাল শ্রম অধিদপ্তর মালিক ও শ্রমিক প্রতিনিধিদের নিয়ে সভা ডেকেছে।
৫৭০ জন শ্রমিক চাকরিচ্যুত করায় গত ২৯ অক্টোবর থেকে শ্রমিকেরা কর্মবিরতি পালন করছেন। তাঁরা চাকরি ফেরত চান। নগরের বগুড়া সড়কে কারখানার প্রধান ফটকের সামনে শ্রমিকেরা শনিবার থেকে অবস্থান নেন। বাম গণতান্ত্রিক জোট ও মহানগর বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক আফরোজা খানম নাসরিন সেখানে গিয়ে শ্রমিকদের দাবির প্রতি সমর্থন জানিয়েছেন।
আজ বিকেলে শ্রমিকেরা বগুড়া সড়ক থেকে মিছিল নিয়ে প্রায় ৬ কিলোমিটার দূরে অপসোনিন গ্রুপের প্রধান কারখানার সামনে যান। সেখানে অন্য কারখানার শ্রমিকদের নিয়ে বিক্ষোভ সমাবেশ করেন।
অপসো স্যালাইন শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক মো. রাকিব মিয়া জানান, কাল বুধবার শ্রম অধিদপ্তরের সভায় সমঝোতা না হলে সব কারখানায় কর্মবিরতি ও মহাসড়ক অবরোধের মতো কঠিন কর্মসূচিতে যাবেন।
বাসদ নেত্রী ডা. মনিষা চক্রবর্তী বলেন, আগামীকাল শ্রমিক প্রতিনিধি ও মালিক প্রতিনিধিদের বরিশাল শ্রম অধিদপ্তরের কার্যালয়ে সভা ডাকা হয়েছে। সভায় সমঝোতা না হলে শ্রমিকেরা কঠোর কর্মসূচিতে যাবেন।
ট্রেড ইউনিয়ন নেতা তুষার বলেন, ‘আমাদের মধ্যে ফাটল ধরানোর চেষ্টা করছে মালিকের লোকজন। এ জন্য সতর্ক থাকতে হবে। বুধবার শ্রম অধিদপ্তরে ৫৭০ জন শ্রমিকের ভাগ্য নির্ধারণ হতে পারে।’ তিনি শ্রম অধিদপ্তরের উপপরিচালক মনিরুজ্জামানকে দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেন, ‘আমরা চাই না মহাসড়ক অচল করে মানুষকে দুর্ভোগে ফেলতে।’
অপসো স্যালাইন কারখানায় কর্মরত স্টুরিপ্যাক (সিরিঞ্জ ও স্যালাইন সেট প্রস্তুতকারক) শাখার ৫৭০ জন শ্রমিককে গত বুধবার চাকরিচ্যুতির চিঠি দেয় কর্তৃপক্ষ।

আষাঢ় শেষ হয়ে আজ থেকে শুরু হয়েছে শ্রাবণ মাস। অথচ বৃষ্টির দেখা নেই। তীব্র রোদে বীজতলায় শুকিয়ে যাচ্ছে আমন ধানের চারা। পানির অভাবে চারা রোপণের জন্য জমি তৈরি করা যাচ্ছে না। যেসব জমি ইতিমধ্যে আবাদ করা হয়েছে, তা ফেটে চৌচির।
১৬ জুলাই ২০২২
ক্লিনো ইমেক্স (Cleano IMEX) নামক একটি অনলাইন ট্রেডিং সাইটে বিনিয়োগ করে সব খুইয়েছে চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার নেহালপুর ইউনিয়নের চার শতাধিক পরিবার। দ্বিগুণ মুনাফার লোভে ধারদেনা, চড়া সুদে ঋণ নিয়ে এই প্ল্যাটফর্মে বিনিয়োগ করেছিল পরিবারগুলো। ভুক্তভোগী পরিবারগুলোর সঙ্গে কথা বলে জানা যায়...
৫ মিনিট আগে
রাজধানীর মোহাম্মদপুরের নবীনগর হাউজিং এলাকায় একটি বাসা থেকে তানহা বিনতে বাশার নামের এক শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল সোমবার বিকেলে ওই শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। তানহা কুমিল্লার রেসকোর্স এলাকার বাসিন্দা ছিলেন। পড়াশোনা করতেন বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টসে...
২ ঘণ্টা আগে
গাজীপুরের তিনটি পত্রিকার প্রকাশনা সনদ (ডিক্লারেশন) বাতিল করা হয়েছে। তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের নির্দেশের আলোকে ডিক্লারেশন বাতিল করেন জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট নাফিসা আরেফিন। ডিক্লারেশন বাতিল হওয়া পত্রিকাগুলো হলো দৈনিক জনসংবাদ, দৈনিক আজকের গাজীপুর...
২ ঘণ্টা আগে