Ajker Patrika

নাটোরে বিএনপির পদযাত্রার মঞ্চ দখল করল আওয়ামী লীগ 

নাটোর প্রতিনিধি
আপডেট : ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, ১৫: ৫৪
নাটোরে বিএনপির পদযাত্রার মঞ্চ দখল করল আওয়ামী লীগ 

নাটোরের বিভিন্ন ইউনিয়নে বিএনপির পদযাত্রায় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের হামলার অভিযোগ উঠেছে। সদর, নলডাঙ্গা, সিংড়া ও গুরুদাসপুরে বিএনপির পূর্বনির্ধারিত এই কর্মসূচিতে ধাওয়া দিয়ে ১২ জন নেতা-কর্মীকে আহত করেছেন আওয়ামী লীগের কর্মীরা। এ ছাড়া বিএনপির পদযাত্রা মঞ্চ দখল করে শান্তি সমাবেশ করেছেন আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা।

আজ শনিবার বেলা ১১টায় সদর উপজেলার ছাতনী ইউনিয়নের পণ্ডিতগ্রামে বিএনপির গণমিছিল শেষে আয়োজিত সমাবেশে বক্তব্য রাখছিলেন জেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক শহিদুল ইসলাম বাচ্চু। বক্তব্য রাখার সময় আওয়ামী লীগের কর্মীরা আশপাশে অবস্থান নেন। বক্তব্যের শেষ দিকে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি দুলাল সরকারের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা ধাওয়া দিলে ছত্রভঙ্গ হন বিএনপির নেতা-কর্মীরা। এ সময় দৌড়াতে গিয়ে আহত হন কয়েকজন নেতা-কর্মী।

বিএনপির নাশকতা প্রতিরোধে নাটোর শহরসহ প্রতিটি ইউনিয়নে অবস্থান নিয়ে শান্তি সমাবেশ করেছে আওয়ামী লীগ। এসব সমাবেশ থেকে বিএনপিকে রাজপথে নামতে না দেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছে তারা।

অন্যদিকে, দুপুর ১২টায় শহরের স্টেশন এলাকায় পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ড ছাত্রদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাইনুল ইসলাম রিমনের ওপর হামলা করেন আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা।

জেলা ছাত্রদল সাধারণ সম্পাদক মারুফ ইসলাম বলেন, ‘শনিবারের কর্মসূচিতে ছাত্রদল-যুবদলের শতাধিক নেতা-কর্মীর ওপর হামলা করেছেন আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা।

জেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক শহিদুল ইসলাম বাচ্চু বলেন, ‘আমরা খুবই শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি পালন করছিলাম। শেষদিকে বিনা উসকানিতে আওয়ামী লীগের কর্মীরা ধাওয়া দেন। আমরা শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি পালন করতে চাইলেও সরকারি দল বাধা দিচ্ছে। আমাদের অন্তত ১২ জন নেতা-কর্মী আহত হয়েছেন বলে এখন পর্যন্ত জানতে পেরেছি।’

বিএনপির নেতা-কর্মীদের অভিযোগ, নলডাঙ্গা উপজেলার পিপরুল, মাধবনগর, সিংড়ার কলম, হাতিয়ান্দহ, চৌগ্রাম ইউনিয়ন, গুরুদাসপুরের মশিন্দা ও বিয়াঘাট ইউনিয়নে বিএনপির কর্মসূচি চলাকালে হামলা চালিয়েছেন আওয়ামী লীগের কর্মীরা।

অন্যদিকে সকাল থেকেই জেলার ৫২টি ইউনিয়নে অবস্থান নেন আওয়ামী লীগের নেতারা। শহরে মোটর শোডাউন বের করেন ছাত্রলীগের কর্মীরা। দুপুরে শহরের পুরাতন বাসস্ট্যান্ডে শান্তি সমাবেশ করেন সদর আসনের সাংসদ শফিকুল ইসলাম শিমুলের অনুসারীরা। ওই সমাবেশে এমপি শিমুল হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, নাটোর শহর বা অন্য কোনো ইউনিয়নে বিএনপির একটা নেতা-কর্মীকেও ঘর থেকে বের হতে দেওয়া হবে না। তাঁদের নাশকতা প্রতিরোধে আওয়ামী লীগ মাঠে থাকবে।

সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নাছিম আহমেদ বলেন, দুই দলের পাল্টাপাল্টি সমাবেশে যাতে পরিস্থিতি উত্তপ্ত না হয়, সে জন্য পুলিশ সতর্ক অবস্থানে রয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

‘সাকিবের পোস্টার স্টেডিয়ামে ঢুকবে কি না, বিসিবির ডিসিপ্লিনারি কমিটি দেখবে’

আন্তর্জাতিক সালিসের দ্বারস্থ হওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে বাংলাদেশ-আদানি

‘তোমার জন্যই খুন করেছি’, স্ত্রীকে হত্যার পর প্রেমিকাকে সার্জনের বার্তা

দলীয় মনোনয়ন পছন্দ না হওয়ায় বিশৃঙ্খলা, বিএনপির ৪ নেতা বহিষ্কার

জোটেই ভোট করবে জামায়াত, চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগির

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

লিবিয়াপ্রবাসী শ্রমিককে অপহরণ করে ২০ লাখ টাকা মুক্তিপণ আদায়, মূল হোতা গ্রেপ্তার

লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি
খন্দকার রিফাত হোসেনকে আদালতে নেওয়া হয়। ছবি: আজকের পত্রিকা
খন্দকার রিফাত হোসেনকে আদালতে নেওয়া হয়। ছবি: আজকের পত্রিকা

লিবিয়ায় বাংলাদেশি শ্রমিককে অপহরণ করে নির্যাতন ও মুক্তিপণ আদায়ের ঘটনায় খন্দকার রিফাত হোসেন (২৬) নামের যুবককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) বিকেলে তাঁকে লক্ষ্মীপুরের চন্দ্রগঞ্জ জ্যেষ্ঠ জুড়িশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে পাঠানো হয়। আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

গ্রেপ্তার রিফাত লিবিয়ায় থাকতেন। তিনি টাঙ্গাইলের বাসাইলের খন্দকার রমজানের ছেলে। গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় তাঁকে রাজধানীর সূত্রাপুর থানার বেগমগঞ্জ লেন এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ ব্যুরো ইনভেস্টিগেশন। লিটন হোসেন ওরফে সুজন নামের এক লিবিয়াপ্রবাসী যুবককে নির্যাতন ও মুক্তিপণ আদায়ের ঘটনায় ২০২৪ সালের ৭ মার্চ লক্ষ্মীপুরের আদালতে করা মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়।

জানা গেছে, লিটন হোসেন লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার তেওয়ারীগঞ্জ ইউনিয়নের হোসেনপুর গ্রামের রুহুল আমিনের ছেলে। তিনি লিবিয়ায় শ্রমিক হিসেবে কাজ করেন। লিবিয়া থেকে ইতালি যাওয়ার জন্য তিনি ৭২ হাজার দিনার, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ১৫ লাখ টাকা জমিয়েছিলেন। লিবিয়াতেই রিফাতের সঙ্গে তাঁর পরিচয়। একপর্যায়ে লিটনের কাছে দিনার থাকার বিষয়টি জানতে পারেন রিফাত। পরে লিবিয়া ও পাকিস্তানি মাফিয়া চক্রের সাহায্যে লিটনকে ২০২৪ সালের ২৭ জানুয়ারি অপহরণ করেন রিফাত। তাঁরা তাঁকে আটকে রেখে নির্যাতন করে ৭২ হাজার দিনার কেড়ে নেন। একই সঙ্গে লিটনকে নির্যাতনের বিভিন্ন ছবি ও ভিডিও তাঁর পরিবারের কাছে পাঠিয়ে আরও ৫০ লাখ টাকা দাবি করেন। লিবিয়ায় মুক্তিপণ হিসেবে ১৫ লাখ ও বাংলাদেশে নিজ লোকের মাধ্যমে আরও ৫ লাখসহ মোট ২০ লাখ টাকা মুক্তিপণ আদায় করেন রিফাতসহ অপহরণকারীরা। এ ঘটনায় লক্ষ্মীপুরের আদালতে লিটনের মামা আনোয়ার হোসেন মামলা করেন। মামলার বিষয়টি জানতে পেরে অপহরণের ২ মাস ২০ দিন পর অপহরণকারীরা লিটনকে ছেড়ে দেন। মামলায় রিফাতের শাশুড়ি ঢাকার সূত্রাপুরের বাসিন্দা আনু আক্তার ও তাঁদের স্বজন দিদার হোসেনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা দুই থেকে তিনজনকে আসামি করা হয়। পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের নির্দেশে মামলাটি তদন্ত করে নোয়াখালী পুলিশ ব্যুরো ইনভেস্টিগেশন। দেশে নিজ লোকের মাধ্যমে ৫ লাখ টাকা নেওয়ার সূত্র ধরে মূলত মূল হোতা রিফাতকে খুঁজে বের করা হয়।

নোয়াখালী পিবিআইয়ের উপপরিদর্শক (এসআই) মো. ফরিদ উদ্দিন বলেন, ঘটনার মূল হোতা খন্দকার রিফাত গত ১৩ মে বাংলাদেশে আসেন। এরপর থেকে তিনি পলাতক থাকেন। তথ্যপ্রযুক্তির মাধ্যমে অবস্থান নিশ্চিত হয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছেন। পরে তাঁকে অপহরণ মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে সোপর্দ করা হলে আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

‘সাকিবের পোস্টার স্টেডিয়ামে ঢুকবে কি না, বিসিবির ডিসিপ্লিনারি কমিটি দেখবে’

আন্তর্জাতিক সালিসের দ্বারস্থ হওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে বাংলাদেশ-আদানি

‘তোমার জন্যই খুন করেছি’, স্ত্রীকে হত্যার পর প্রেমিকাকে সার্জনের বার্তা

দলীয় মনোনয়ন পছন্দ না হওয়ায় বিশৃঙ্খলা, বিএনপির ৪ নেতা বহিষ্কার

জোটেই ভোট করবে জামায়াত, চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগির

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

খুলনায় তরুণীকে ধর্ষণের অভিযোগ, যুবক আটক

খুলনা প্রতিনিধি
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

খুলনায় তরুণীকে ধর্ষণের অভিযোগে রাসেল নামের এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ মঙ্গলবার সকাল ১০টার দিকে তাঁকে নগরীর লবণচরা থানাধীন বান্দাবাজার ইব্রাহিমা মাদ্রাসা এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার যুবক বান্দাবাজার ছরোরবাড়ির বাসিন্দা হামিদের ছেলে।

এলাকাবাসী ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, বাড়িতে কেউ না থাকার সুযোগ পেয়ে রাসেল জোরপূর্বক ঘরে প্রবেশ করে ভুক্তভোগীকে ধর্ষণ করেন। এলাকার মানুষ বিষয়টি টের পেয়ে রাসেলকে হাতেনাতে ধরে পুলিশের কাছে সোপর্দ করেন।

পরে পুলিশ ধর্ষণের শিকার ওই তরুণীকে চিকিৎসার জন্য খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠায়।

লবণচরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাওলাদার সানওয়ার হুসাইন মাসুম বলেন, সকালে ধর্ষণের শিকার তরুণীকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়। ভুক্তভোগীর পরিবার রাসেলের বিরুদ্ধে থানায় ধর্ষণের অভিযোগ এনে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ৯(১) ধারায় মামলা করে। আসামি পুলিশ হেফাজতে রয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

‘সাকিবের পোস্টার স্টেডিয়ামে ঢুকবে কি না, বিসিবির ডিসিপ্লিনারি কমিটি দেখবে’

আন্তর্জাতিক সালিসের দ্বারস্থ হওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে বাংলাদেশ-আদানি

‘তোমার জন্যই খুন করেছি’, স্ত্রীকে হত্যার পর প্রেমিকাকে সার্জনের বার্তা

দলীয় মনোনয়ন পছন্দ না হওয়ায় বিশৃঙ্খলা, বিএনপির ৪ নেতা বহিষ্কার

জোটেই ভোট করবে জামায়াত, চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগির

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদল নেতা জোবায়েদ হত্যা: ছাত্রী বর্ষার জামিন নামঞ্জুর

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
জবি শিক্ষার্থী জোবায়েদ হোসেন। ছবি: সংগৃহীত
জবি শিক্ষার্থী জোবায়েদ হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থী ও ছাত্রদল নেতা মো. জোবায়েদ হোসেন হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার তাঁর ছাত্রী বার্জিস শাবনাম বর্ষার জামিন নামঞ্জুর করা হয়েছে।

আজ মঙ্গলবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট নাজমিন আক্তার জামিন নামঞ্জুরের আদেশ দেন।

শুনানিতে আজ বর্ষার আইনজীবী মাহমুদুল হাসান শহীদ তাঁর জামিন আবেদনের সময় আদালতকে বলেন, বর্ষা সম্পূর্ণ নির্দোষ। তিনি ঘটনার শিকার। হত্যাকাণ্ডে বর্ষা অংশগ্রহণ করেননি। তিনি একজন শিক্ষার্থী। পড়াশোনা করার স্বার্থে তাঁকে জামিন দেওয়া প্রয়োজন।

রাষ্ট্রপক্ষে মহানগর অতিরিক্ত সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) শামসুদ্দোহা চৌধুরী সুমন জামিনের বিরোধিতা করেন। তিনি আদালতকে বলেন, বর্ষার কারণেই খুন হয়েছেন জোবায়েদ। বর্ষা ও ‘তাঁর প্রেমিক’ মো. মাহির রহমান ও মাহিরের বন্ধু ফারদীন আহম্মেদ আয়নাল খুনের দায় স্বীকার করে গত ২১ অক্টোবর আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।

শুনানি শেষে বর্ষার জামিন আবেদন নামঞ্জুর করেন আদালত।

গত ১৯ অক্টোবর রাতে পুরান ঢাকার আরমানিটোলার মাহুতটুলিতে পানির পাম্প গলির নুর বক্স লেনে একটি ভবনের সিঁড়ি থেকে জোবায়েদ হোসেনের রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। তিনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষার্থী এবং ছাত্রদলের জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখার আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ছিলেন।

এ ঘটনায় গত ২১ অক্টোবর বংশাল থানায় মামলা করেন জোবায়েদের বড় ভাই এনায়েত হোসেন সৈকত।

মামলায় জোবায়েদের ছাত্রী বর্ষা, মাহির রহমান ও ফারদীন আহম্মেদ আয়নালকে আসামি করা হয়। এ ছাড়া অজ্ঞাতনামা আরও ৪-৫ জনকে আসামি করা হয়।

মামলার এজাহারে বলা হয়, বাদীর ছোট ভাই জোবায়েদ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনার পাশাপাশি টিউশনি করতেন। প্রতিদিনের মতো গত ১৯ অক্টোবর বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে তিনি নুর বক্স লেনে রওশন ভিলায় বর্ষাকে পড়াতে যান। সন্ধ্যা ৫টা ৪৮ মিনিটের দিকে বর্ষা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সৈকতকে ফোনে জানান, জোবায়েদ খুন হয়েছেন। জানার পরে বাদী, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কর্মকর্তা এবং শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে ওই ভবনের সিঁড়িতে জোবায়েদের লাশ দেখতে পান।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

‘সাকিবের পোস্টার স্টেডিয়ামে ঢুকবে কি না, বিসিবির ডিসিপ্লিনারি কমিটি দেখবে’

আন্তর্জাতিক সালিসের দ্বারস্থ হওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে বাংলাদেশ-আদানি

‘তোমার জন্যই খুন করেছি’, স্ত্রীকে হত্যার পর প্রেমিকাকে সার্জনের বার্তা

দলীয় মনোনয়ন পছন্দ না হওয়ায় বিশৃঙ্খলা, বিএনপির ৪ নেতা বহিষ্কার

জোটেই ভোট করবে জামায়াত, চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগির

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

১০ বছর আগের মামলায় ১৭ বছরের কারাদণ্ড

নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

চট্টগ্রামে অস্ত্র আইনে ১০ বছর আগের একটি মামলায় মো. আবদুর রহিম (৫০) নামে এক আসামিকে ১৭ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) চতুর্থ অতিরিক্ত চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ বেগম সিরাজাম মুনীরার আদালত আসামির উপস্থিতিতে এই রায় দেন। দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি চান্দগাঁও থানার হামিদচর এলাকার বাসিন্দা।

এর আগে ২০১৫ সালের ২২ মে নগরের চান্দগাঁও থানার মধ্যম মোহরা হিন্দুপাড়া এলাকা থেকে একটি দেশীয় একনলা বন্দুক ও একটি শটগানের কার্তুজসহ আবদুর রহিমকে আটক করে পুলিশ। ওই ঘটনায় চান্দগাঁও থানায় পরে তাঁর বিরুদ্ধে অস্ত্র আইনে মামলা হয়।

আদালতের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর মোরশেদুর রহমান চৌধুরী বলেন, আজ আদালত মামলাটির আসামি মো. আবদুর রহিমকে দোষী সাব্যস্ত করে অস্ত্রের জন্য ১০ বছর এবং কার্তুজের জন্য ৭ বছরের কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন। আসামির দুটি সাজা একসঙ্গে চলবে, সেই হিসাবে ১০ বছরের কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে। রায় ঘোষণা শেষে সাজা পরোয়ানা মূলে আসামিকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে বলে তিনি জানান।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

‘সাকিবের পোস্টার স্টেডিয়ামে ঢুকবে কি না, বিসিবির ডিসিপ্লিনারি কমিটি দেখবে’

আন্তর্জাতিক সালিসের দ্বারস্থ হওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে বাংলাদেশ-আদানি

‘তোমার জন্যই খুন করেছি’, স্ত্রীকে হত্যার পর প্রেমিকাকে সার্জনের বার্তা

দলীয় মনোনয়ন পছন্দ না হওয়ায় বিশৃঙ্খলা, বিএনপির ৪ নেতা বহিষ্কার

জোটেই ভোট করবে জামায়াত, চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগির

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত