নওগাঁ প্রতিনিধি
নওগাঁয় নয়ন হত্যা মামলার দীর্ঘ ১৭ বছর পর আসামি মোফাজ্জল হোসেন মোফাকে (৫৭) যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। পাশাপাশি ২০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও ছয় মাসে সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
আজ বুধবার দুপুরে নওগাঁ অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ দ্বিতীয় আদালতের বিচারক মো. মোখলেছুর রহমান এ রায় দেন।
মোফাজ্জল হোসেন নওগাঁ সদর থানার গোয়ালী গ্রামের মৃত তাছির উদ্দিনের ছেলে।
মামলায় রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ছিলেন আব্দুল বাকী ও আসামি পক্ষের আইনজীবী ছিলেন মিজানুর রহমান।
মামলা ও আদালত সূত্রে জানা গেছে, ২০০৫ সালের ৩১ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় নয়ন হোসেনকে (২০) বাড়ি থেকে মোফাজ্জল হোসেন মোফাসহ কয়েকজন ডেকে নিয়ে যায়। ওই রাতে নয়ন আর বাড়িতে ফেরেনি।
পরদিন সকাল ১০টার দিকে পাশের আন্ধারকোটা গ্রামের মাঠে গাছের নিচে একটি বস্তায় দুই পা বেরিয়ে থাকা মরদেহ পড়ে থাকার সংবাদ ছড়িয়ে পড়ে। সংবাদ পেয়ে নয়নের মা পরিনা বেওয়া সেখানে গিয়ে ছেলের মরদেহ শনাক্ত করেন। পরে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে। ওই ঘটনায় পারি না বেওয়া বাদী হয়ে মোফাজ্জল হোসেনসহ অজ্ঞাত আরও দুজনের বিরুদ্ধে থানায় মামলা করেন।
মামলা দীর্ঘ শুনানি শেষে মোফাজ্জল হোসেন যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে ২০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও ছয় মাসে সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এ ছাড়া একই মামলায় অপর দুই আসামি শুকুর আলী ও মোর্শেদ হোসেনের সম্পৃক্ততা না পাওয়ায় তাঁদের খালাস দেন আদালত।
আদালতের রায়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী আব্দুল বাকী বলেন, দীর্ঘদিন পরে হলেও আদালতের রায়ে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। বাদী পক্ষ ও তাদের পরিবার এ রায়ে সন্তুষ্ট।
আসামি পক্ষের আইনজীবী মিজানুর রহমান বলেন, ‘তিনজনের মধ্যে আদালত দুজনকে খালাস এবং একজনের যাবজ্জীবন দিয়েছেন। মামলার এই রায়ে সন্তুষ্ট না হওয়ায় আমরা উচ্চ আদালতে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
নওগাঁয় নয়ন হত্যা মামলার দীর্ঘ ১৭ বছর পর আসামি মোফাজ্জল হোসেন মোফাকে (৫৭) যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। পাশাপাশি ২০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও ছয় মাসে সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
আজ বুধবার দুপুরে নওগাঁ অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ দ্বিতীয় আদালতের বিচারক মো. মোখলেছুর রহমান এ রায় দেন।
মোফাজ্জল হোসেন নওগাঁ সদর থানার গোয়ালী গ্রামের মৃত তাছির উদ্দিনের ছেলে।
মামলায় রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ছিলেন আব্দুল বাকী ও আসামি পক্ষের আইনজীবী ছিলেন মিজানুর রহমান।
মামলা ও আদালত সূত্রে জানা গেছে, ২০০৫ সালের ৩১ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় নয়ন হোসেনকে (২০) বাড়ি থেকে মোফাজ্জল হোসেন মোফাসহ কয়েকজন ডেকে নিয়ে যায়। ওই রাতে নয়ন আর বাড়িতে ফেরেনি।
পরদিন সকাল ১০টার দিকে পাশের আন্ধারকোটা গ্রামের মাঠে গাছের নিচে একটি বস্তায় দুই পা বেরিয়ে থাকা মরদেহ পড়ে থাকার সংবাদ ছড়িয়ে পড়ে। সংবাদ পেয়ে নয়নের মা পরিনা বেওয়া সেখানে গিয়ে ছেলের মরদেহ শনাক্ত করেন। পরে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে। ওই ঘটনায় পারি না বেওয়া বাদী হয়ে মোফাজ্জল হোসেনসহ অজ্ঞাত আরও দুজনের বিরুদ্ধে থানায় মামলা করেন।
মামলা দীর্ঘ শুনানি শেষে মোফাজ্জল হোসেন যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে ২০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও ছয় মাসে সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এ ছাড়া একই মামলায় অপর দুই আসামি শুকুর আলী ও মোর্শেদ হোসেনের সম্পৃক্ততা না পাওয়ায় তাঁদের খালাস দেন আদালত।
আদালতের রায়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী আব্দুল বাকী বলেন, দীর্ঘদিন পরে হলেও আদালতের রায়ে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। বাদী পক্ষ ও তাদের পরিবার এ রায়ে সন্তুষ্ট।
আসামি পক্ষের আইনজীবী মিজানুর রহমান বলেন, ‘তিনজনের মধ্যে আদালত দুজনকে খালাস এবং একজনের যাবজ্জীবন দিয়েছেন। মামলার এই রায়ে সন্তুষ্ট না হওয়ায় আমরা উচ্চ আদালতে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের ধাওয়া খেয়ে নুরুল ইসলাম গাজী (৫৫) নামের এক ব্যক্তি নদীতে ঝাঁপ দিয়ে নিখোঁজ হয়েছেন বলে অভিযোগ ওঠেছে। শনিবার সকাল থেকে নিখোঁজ ব্যক্তির সন্ধানে আন্ধারমানিক নদীর তীরে ভিড় করছে তার স্বজন ও স্থানীয়রা।
১৬ মিনিট আগেবরগুনার পাথরঘাটায় নিখোঁজ হওয়ার একদিন পর ধানক্ষেত থেকে রিয়াজ (৩৫) নামে এক ব্যাটারি চালিত রিকশাচালকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত রিয়াজ সদর ইউনিয়নের কোড়ালিয়া গ্রামের মতি হাওলাদারের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেঅ্যাম্বুলেন্সটি দৌলতপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে স্ট্রোকের রোগী লিটনকে নিয়ে কুষ্টিয়া সদর হাসপাতালে যাচ্ছিল। পথে ডাকাতরা পিপুলবাড়িয়া মাঠে থাকা যাত্রী ছাউনির সামনে রাস্তার ওপর গাছের গুঁড়ি ফেলে গতিরোধ করে। এরপর ৫-৬ জনের ডাকাত দল দেশীয় অস্ত্র হাতে অ্যাম্বুলেন্সটির চালক ও যাত্রীদের জিম্মি করে।
২ ঘণ্টা আগেবর্তমানে বিদ্যালয়ের দখলে থাকা ৫০ শতাংশ জমির মধ্যে ১৫ শতাংশ সহকারী শিক্ষক ফাতেমা খাতুন স্থানীয় এক প্রভাবশালী ব্যক্তির কাছে বিক্রি করে দিয়েছেন। তিনি দাবি করেন, এই জমি তার চাচা শ্বশুর জাফর আলীর কাছ থেকে কেনা। অন্যদিকে, বিদ্যালয়ের বাকি ২৫ শতাংশ জমি এবং ভবন তার শ্বশুর আশ্রব আলীর নামে রয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে