নান্দাইল (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি
ময়মনসিংহের নান্দাইলে হাজারো মানুষের অংশগ্রহণে আনন্দঘন পরিবেশে মাছ ধরার ‘হাইত উৎসব’ হয়েছে। আজ সোমবার ভোরে নান্দাইল সদর ইউনিয়ন পরিষদের পাশে বদলা বিলের শাখায় এ উৎসব হয়।
হাইত উৎসবে মাছ শিকার করতে ভোর থেকে হাজারো শৌখিন মাছ শিকারি হইহুল্লোড় করে জাল, পলোসহ বিলে নেমে পড়েন। হাইত উৎসবে স্থানীয়রা প্রতিবেশী ও দূর-দুরন্ত থেকে আসা আত্মীয়দের সঙ্গে সারা দিন বিলে মাছ শিকার করেন।
এলাকাবাসী জানান, বদলা বিলের শাখায় তিন-চার বছর থেকে বছরের এ সময় হাঁটুপানি থাকে। তবে কোমর সমান হলেই হাইত উৎসবের আয়োজন করেন এলাকাবাসী। দিনক্ষণ ঠিক করে এলাকায় মাইকিং করা হয়।
আজ সকালে সরেজমিন দেখা গেছে, মাছ শিকারিরা পলো, ঠেলা জাল, খড়াজাল, ডুবা ফাঁদ, চাঁইসহ মাছ ধরার বিভিন্ন রকম সরঞ্জাম নিয়ে বিলে নেমে পড়েছেন। বিলের দুই পাশে বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা নারী-পুরুষেরা মাছ শিকার দেখছেন। সবার মুখে হাসি আর বড় মাছ দেখার উচ্ছ্বাস।
হাইত উৎসবে মাছ শিকার করতে আসা ভাটিসাভার গ্রামের আল-আমিন (৫০) আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভোরে এসেছিলাম পলো নিয়ে। বেশি মাছ পাইনি। তবে যা পেয়েছি খাওয়া চলবে। একসঙ্গে সবাই মিলে মাছ ধরার আনন্দটাই বড় কথা।’
হাইত উৎসব দেখতে আসা চণ্ডীপাশা ইউনিয়নের খামারগাঁও গ্রামের বাসিন্দা মো. বিল্লাল হোসেন বলেন, ‘আগের মতো হাইত উৎসবের আনন্দ নেই। বর্তমানে কিছু কিছু অঞ্চলে গ্রামীণ ঐতিহ্য ধরে রাখতে মুরব্বিরা হাইত উৎসবের আয়োজন করেন। দেখতে এসে ভালো লাগছে। তবে মাছ শিকারিরা তেমন মাছ শিকার করতে পারেনি।’
নান্দাইল ইউনিয়নের আওয়ামী লীগের সভাপতি হাতেম আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, তিন-চার বছর ধরে এখানে আনন্দঘন পরিবেশে হাইত উৎসবের আয়োজন করা হচ্ছে। আশপাশের প্রায় পাঁচ মাইল দূর থেকে মানুষেরা মাছ শিকার করতে আসেন।
ময়মনসিংহের নান্দাইলে হাজারো মানুষের অংশগ্রহণে আনন্দঘন পরিবেশে মাছ ধরার ‘হাইত উৎসব’ হয়েছে। আজ সোমবার ভোরে নান্দাইল সদর ইউনিয়ন পরিষদের পাশে বদলা বিলের শাখায় এ উৎসব হয়।
হাইত উৎসবে মাছ শিকার করতে ভোর থেকে হাজারো শৌখিন মাছ শিকারি হইহুল্লোড় করে জাল, পলোসহ বিলে নেমে পড়েন। হাইত উৎসবে স্থানীয়রা প্রতিবেশী ও দূর-দুরন্ত থেকে আসা আত্মীয়দের সঙ্গে সারা দিন বিলে মাছ শিকার করেন।
এলাকাবাসী জানান, বদলা বিলের শাখায় তিন-চার বছর থেকে বছরের এ সময় হাঁটুপানি থাকে। তবে কোমর সমান হলেই হাইত উৎসবের আয়োজন করেন এলাকাবাসী। দিনক্ষণ ঠিক করে এলাকায় মাইকিং করা হয়।
আজ সকালে সরেজমিন দেখা গেছে, মাছ শিকারিরা পলো, ঠেলা জাল, খড়াজাল, ডুবা ফাঁদ, চাঁইসহ মাছ ধরার বিভিন্ন রকম সরঞ্জাম নিয়ে বিলে নেমে পড়েছেন। বিলের দুই পাশে বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা নারী-পুরুষেরা মাছ শিকার দেখছেন। সবার মুখে হাসি আর বড় মাছ দেখার উচ্ছ্বাস।
হাইত উৎসবে মাছ শিকার করতে আসা ভাটিসাভার গ্রামের আল-আমিন (৫০) আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভোরে এসেছিলাম পলো নিয়ে। বেশি মাছ পাইনি। তবে যা পেয়েছি খাওয়া চলবে। একসঙ্গে সবাই মিলে মাছ ধরার আনন্দটাই বড় কথা।’
হাইত উৎসব দেখতে আসা চণ্ডীপাশা ইউনিয়নের খামারগাঁও গ্রামের বাসিন্দা মো. বিল্লাল হোসেন বলেন, ‘আগের মতো হাইত উৎসবের আনন্দ নেই। বর্তমানে কিছু কিছু অঞ্চলে গ্রামীণ ঐতিহ্য ধরে রাখতে মুরব্বিরা হাইত উৎসবের আয়োজন করেন। দেখতে এসে ভালো লাগছে। তবে মাছ শিকারিরা তেমন মাছ শিকার করতে পারেনি।’
নান্দাইল ইউনিয়নের আওয়ামী লীগের সভাপতি হাতেম আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, তিন-চার বছর ধরে এখানে আনন্দঘন পরিবেশে হাইত উৎসবের আয়োজন করা হচ্ছে। আশপাশের প্রায় পাঁচ মাইল দূর থেকে মানুষেরা মাছ শিকার করতে আসেন।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৪ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৫ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৫ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৫ ঘণ্টা আগে