গৌরীপুর (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি
ময়মনসিংহের গৌরীপুর উপজেলার সহনাটি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান সালাহ উদ্দিন কাদের রুবেলের বিরুদ্ধে ভিজিডির চাল আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। গত ডিসেম্বরে খাদ্য গুদাম থেকে ১৯ টন ৮০ কেজি চাল উত্তোলন করলেও এত দিন তা বিতরণ করেননি তিনি। আজ বুধবার ইউনিয়ন পরিষদে চাল নিতে গিয়ে দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষা করেও না পেয়ে এ নিয়ে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন কার্ডধারী নারীরা।
সরেজমিনে দেখা গেছে, সহনাটি ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ের সামনে ভিজিডির সুবিধাভোগী নারীরা কার্ড নিয়ে অপেক্ষা করছেন। দুপুর পেরিয়ে গেলেও তাদের চাল দেওয়া হয়নি। দুপুর ১২টা থেকে কয়েকজনকে চাল দেওয়ার পর পরিষদের পক্ষ থেকে জানানো হয় চাল শেষ, বাকিদের পরে দেওয়া হবে। এ সময় উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা রেহানা আক্তার খাতুন সেখানে উপস্থিত ছিলেন।
কার্ডধারী নারী মঞ্জুরা আক্তার ও আঙ্গুরা বেগম বলেন- ‘সকাল থেকে চালের জন্য দাঁড়িয়ে আছি। কয়েকজনকে দিয়ে এখন বলে চাল নাই।’ এ ছাড়া একাধিক নারী অভিযোগ করেন- ‘দুই মাসের ৬০ কেজি চালের পরিবর্তে ইউপি চেয়ারম্যান কয়েকজনকে গত ১৯ ফেব্রুয়ারি মাত্র ১ হাজার ২০০ টাকা করে দিয়েছেন, যা এক মাসের চালের মূল্য। এখন বাকি চাল নিতে আসলে আমাদের ধমকা-ধামকি করেছেন তিনি।’
গৌরীপুর উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, সহনাটি ইউনিয়নে ৩২৮ জন ভিজিডির কার্ডধারী সদস্য রয়েছেন। তাঁদের গত বছরের নভেম্বর ও ডিসেম্বরের চাল দেওয়া হয়নি। দুই মাসের জনপ্রতি ৬০ কেজি করে চাল পাওনা রয়েছে তাঁদের।
গৌরীপুর খাদ্য গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মুহাম্মদ বাবুল মিয়া জানান- গত ডিসেম্বরের ২০ তারিখ সহনাটি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সালাহ উদ্দিন কাদের রুবেল নভেম্বর ও ডিসেম্বরের চাল উত্তোলন করেছেন। দুই মাসের ১৯ টন ৮০ কেজি চাল উত্তোলন করেছেন তিনি।
এ বিষয়ে সহনাটি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সালাহ উদ্দিন কাদের রুবেল বলেন- গত বছরের জুলাই থেকে ভিজিডির চাল উত্তোলন ও বিতরণের দায়িত্ব পালন করছেন তিনি। এর আগে ইউপি সচিব করেছেন। দুই মাসের চাল কখন কীভাবে বাকি পড়েছে বুঝতে পারছেন না। ইতিমধ্যে ২৮২ জনকে চাল দিয়েছেন তিনি। বাকি চাল শিগগিরই দিয়ে দেবেন।
গৌরীপুর উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা রেহানা আক্তার খাতুন বলেন- সহনাটির ইউপি চেয়ারম্যান গত ডিসেম্বরে দুই মাসের চাল উত্তোলন করলেও এত দিন বিতরণ করেননি তিনি। নানা টালবাহানায় কালক্ষেপণ করেছেন। বুধবার দুপুর ১২টায় চাল বিতরণ শুরু হলে ৩৫ জনকে দেওয়ার পর চাল শেষ হয়ে যায়। পরে আরও কিছু চাল নিয়ে আসেন চেয়ারম্যান। এদিন মোট ৪৬ জন কার্ডধারী ভিজিডির চাল পেয়েছেন। বাকি চাল আত্মসাৎ করেছেন ইউপি চেয়ারম্যান সালাহ উদ্দিন কাদের রুবেল।
গৌরীপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ফৌজিয়া নাজনীন বলেন- চাল বিতরণে অনিয়মের বিষয়টি তিনি শুনেছেন। চালের পরিবর্তে টাকা বিতরণের কোনো সুযোগ নেই। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট ইউপি চেয়ারম্যানের সঙ্গে কথা হয়েছে। ২৮২ জনকে চাল দিয়েছেন বলে তিনি জানিয়েছেন, বাকি চাল শিগগিরই বিতরণ করবেন। ভিজিডির চাল বিতরণে কোনো অনিয়ম হয়ে থাকলে বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে।
ময়মনসিংহের গৌরীপুর উপজেলার সহনাটি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান সালাহ উদ্দিন কাদের রুবেলের বিরুদ্ধে ভিজিডির চাল আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। গত ডিসেম্বরে খাদ্য গুদাম থেকে ১৯ টন ৮০ কেজি চাল উত্তোলন করলেও এত দিন তা বিতরণ করেননি তিনি। আজ বুধবার ইউনিয়ন পরিষদে চাল নিতে গিয়ে দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষা করেও না পেয়ে এ নিয়ে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন কার্ডধারী নারীরা।
সরেজমিনে দেখা গেছে, সহনাটি ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ের সামনে ভিজিডির সুবিধাভোগী নারীরা কার্ড নিয়ে অপেক্ষা করছেন। দুপুর পেরিয়ে গেলেও তাদের চাল দেওয়া হয়নি। দুপুর ১২টা থেকে কয়েকজনকে চাল দেওয়ার পর পরিষদের পক্ষ থেকে জানানো হয় চাল শেষ, বাকিদের পরে দেওয়া হবে। এ সময় উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা রেহানা আক্তার খাতুন সেখানে উপস্থিত ছিলেন।
কার্ডধারী নারী মঞ্জুরা আক্তার ও আঙ্গুরা বেগম বলেন- ‘সকাল থেকে চালের জন্য দাঁড়িয়ে আছি। কয়েকজনকে দিয়ে এখন বলে চাল নাই।’ এ ছাড়া একাধিক নারী অভিযোগ করেন- ‘দুই মাসের ৬০ কেজি চালের পরিবর্তে ইউপি চেয়ারম্যান কয়েকজনকে গত ১৯ ফেব্রুয়ারি মাত্র ১ হাজার ২০০ টাকা করে দিয়েছেন, যা এক মাসের চালের মূল্য। এখন বাকি চাল নিতে আসলে আমাদের ধমকা-ধামকি করেছেন তিনি।’
গৌরীপুর উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, সহনাটি ইউনিয়নে ৩২৮ জন ভিজিডির কার্ডধারী সদস্য রয়েছেন। তাঁদের গত বছরের নভেম্বর ও ডিসেম্বরের চাল দেওয়া হয়নি। দুই মাসের জনপ্রতি ৬০ কেজি করে চাল পাওনা রয়েছে তাঁদের।
গৌরীপুর খাদ্য গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মুহাম্মদ বাবুল মিয়া জানান- গত ডিসেম্বরের ২০ তারিখ সহনাটি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সালাহ উদ্দিন কাদের রুবেল নভেম্বর ও ডিসেম্বরের চাল উত্তোলন করেছেন। দুই মাসের ১৯ টন ৮০ কেজি চাল উত্তোলন করেছেন তিনি।
এ বিষয়ে সহনাটি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সালাহ উদ্দিন কাদের রুবেল বলেন- গত বছরের জুলাই থেকে ভিজিডির চাল উত্তোলন ও বিতরণের দায়িত্ব পালন করছেন তিনি। এর আগে ইউপি সচিব করেছেন। দুই মাসের চাল কখন কীভাবে বাকি পড়েছে বুঝতে পারছেন না। ইতিমধ্যে ২৮২ জনকে চাল দিয়েছেন তিনি। বাকি চাল শিগগিরই দিয়ে দেবেন।
গৌরীপুর উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা রেহানা আক্তার খাতুন বলেন- সহনাটির ইউপি চেয়ারম্যান গত ডিসেম্বরে দুই মাসের চাল উত্তোলন করলেও এত দিন বিতরণ করেননি তিনি। নানা টালবাহানায় কালক্ষেপণ করেছেন। বুধবার দুপুর ১২টায় চাল বিতরণ শুরু হলে ৩৫ জনকে দেওয়ার পর চাল শেষ হয়ে যায়। পরে আরও কিছু চাল নিয়ে আসেন চেয়ারম্যান। এদিন মোট ৪৬ জন কার্ডধারী ভিজিডির চাল পেয়েছেন। বাকি চাল আত্মসাৎ করেছেন ইউপি চেয়ারম্যান সালাহ উদ্দিন কাদের রুবেল।
গৌরীপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ফৌজিয়া নাজনীন বলেন- চাল বিতরণে অনিয়মের বিষয়টি তিনি শুনেছেন। চালের পরিবর্তে টাকা বিতরণের কোনো সুযোগ নেই। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট ইউপি চেয়ারম্যানের সঙ্গে কথা হয়েছে। ২৮২ জনকে চাল দিয়েছেন বলে তিনি জানিয়েছেন, বাকি চাল শিগগিরই বিতরণ করবেন। ভিজিডির চাল বিতরণে কোনো অনিয়ম হয়ে থাকলে বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৩ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৩ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে