দুর্গাপুর (নেত্রকোনা) প্রতিনিধি
গত কয়েক দিন ধরে উজানের ঢল ও বৃষ্টি না হওয়ায় নেত্রকোনার দুর্গাপুর উপজেলার সোমেশ্বরী নদীর পানি দ্রুত কমেছে। তবে নিম্নাঞ্চলে পানি নামছে ধীরে। সেই সঙ্গে ফুটে উঠছে ক্ষয়ক্ষতির চিত্র। ঢলের পানিতে তলিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বাড়ি-ঘর, রাস্তা ও পুকুর ডুবে ভেসে গেছে মাছ। সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয়েছে আমনের খেত।
উপজেলা কৃষি তথ্যমতে, চলতি মৌসুমে ঢলের পানিতে তলিয়ে গিয়েছিল প্রায় ১০ হাজার হেক্টর জমি। এর মধ্যে পানি কমে ৩ হাজার হেক্টর জমির ধান রক্ষা পেলেও পুরোপুরি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ৭ হাজার হেক্টর রোপা আমন ধান, সরকারি হিসাবে যার মূল্য প্রায় ৯৭ কোটি টাকা।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা নিপা বিশ্বাস এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
নিপা বিশ্বাস বলেন, উপজেলার সাতটি ইউনিয়নে এ বছর ১৬ হাজার ৪২০ হেক্টর জমিতে আমন ধানের আবাদ করা হয়। এর মধ্যে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলে ঢলের পানিতে তলিয়ে পুরোপুরি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ৭ হাজার হেক্টর আমন খেত ও ৫০ হেক্টর জমির শাকসবজি।
ভাদুয়া গ্রামে মুহাম্মদ আলী বলেন, ধানখেত সব পচে গেছে। এখনো পানির নিচে। ঢল আমাদের নিঃস্ব করে দিয়েছে।’
একই ইউনিয়নের শ্রীপুর গ্রামের জলিল মিয়া বলেন, ‘জমি কইরাই পোলাপানগুলারে লইয়া বাঁইচা আছি। এহন পানিতে তো সব শেষ, কী হইব আমাদের আল্লাহই জানেন।’
গাঁওকান্দিয়া ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য (প্যানেল চেয়ারম্যান) নুরুল আমীন বলেন, ‘পানি একদমই ধীরে ধীরে কমতেছে। যাদের ঘরে পানি উঠছিল, তাদের ঘরে থেকে নেমে গেছে। এইবারের ধান যা আছিন সব নষ্ট। কৃষকদের সর্বনাশ হয়ে গেছে।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) মো. মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, সম্প্রতি ঢলে সবচেয়ে বেশি আমন আবাদে ক্ষতি হয়েছে। কৃষি বিভাগের মাধ্যমে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের সরকারি প্রণোদনার মাধ্যমে সহযোগিতার আওতায় আনা হবে।
গত কয়েক দিন ধরে উজানের ঢল ও বৃষ্টি না হওয়ায় নেত্রকোনার দুর্গাপুর উপজেলার সোমেশ্বরী নদীর পানি দ্রুত কমেছে। তবে নিম্নাঞ্চলে পানি নামছে ধীরে। সেই সঙ্গে ফুটে উঠছে ক্ষয়ক্ষতির চিত্র। ঢলের পানিতে তলিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বাড়ি-ঘর, রাস্তা ও পুকুর ডুবে ভেসে গেছে মাছ। সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয়েছে আমনের খেত।
উপজেলা কৃষি তথ্যমতে, চলতি মৌসুমে ঢলের পানিতে তলিয়ে গিয়েছিল প্রায় ১০ হাজার হেক্টর জমি। এর মধ্যে পানি কমে ৩ হাজার হেক্টর জমির ধান রক্ষা পেলেও পুরোপুরি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ৭ হাজার হেক্টর রোপা আমন ধান, সরকারি হিসাবে যার মূল্য প্রায় ৯৭ কোটি টাকা।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা নিপা বিশ্বাস এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
নিপা বিশ্বাস বলেন, উপজেলার সাতটি ইউনিয়নে এ বছর ১৬ হাজার ৪২০ হেক্টর জমিতে আমন ধানের আবাদ করা হয়। এর মধ্যে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলে ঢলের পানিতে তলিয়ে পুরোপুরি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ৭ হাজার হেক্টর আমন খেত ও ৫০ হেক্টর জমির শাকসবজি।
ভাদুয়া গ্রামে মুহাম্মদ আলী বলেন, ধানখেত সব পচে গেছে। এখনো পানির নিচে। ঢল আমাদের নিঃস্ব করে দিয়েছে।’
একই ইউনিয়নের শ্রীপুর গ্রামের জলিল মিয়া বলেন, ‘জমি কইরাই পোলাপানগুলারে লইয়া বাঁইচা আছি। এহন পানিতে তো সব শেষ, কী হইব আমাদের আল্লাহই জানেন।’
গাঁওকান্দিয়া ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য (প্যানেল চেয়ারম্যান) নুরুল আমীন বলেন, ‘পানি একদমই ধীরে ধীরে কমতেছে। যাদের ঘরে পানি উঠছিল, তাদের ঘরে থেকে নেমে গেছে। এইবারের ধান যা আছিন সব নষ্ট। কৃষকদের সর্বনাশ হয়ে গেছে।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) মো. মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, সম্প্রতি ঢলে সবচেয়ে বেশি আমন আবাদে ক্ষতি হয়েছে। কৃষি বিভাগের মাধ্যমে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের সরকারি প্রণোদনার মাধ্যমে সহযোগিতার আওতায় আনা হবে।
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল।
৫ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
৫ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
৫ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
৫ ঘণ্টা আগে