ময়মনসিংহ প্রতিনিধি

ময়মনসিংহে এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফল প্রত্যাখ্যান করে শিক্ষাবোর্ড ঘেরাও, বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ করে আন্দোলন করেছেন অকৃতকার্য শিক্ষার্থীরা। তারা ‘বৈষম্যহীন ফলাফলের’ দাবিতে শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যানসহ অন্যান্য কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অবরুদ্ধ করে রাখেন। পরে রাত ১০টায় শিক্ষার্থীরা চলে গেলে অবরোধ মুক্ত হন চেয়ারম্যানসহ কর্মকর্তারা।
এর আগে আজ রোববার বেলা ১১টার দিকে নগরের টাউন হল মোড়ে বিভিন্ন এলাকা থেকে এইচএসসিতে অকৃতকার্য শতাধিক শিক্ষার্থী এসে জড়ো হন। তারা কিছুক্ষণ অবস্থান শেষে নগরের কাঠগোলা এলাকায় শিক্ষা বোর্ডের কার্যালয়ের দিকে পদযাত্রা করেন। বৈষম্যহীন রেজাল্ট চাই-এই দাবিতে শিক্ষার্থীরা তাদের কর্মসূচির ব্যানারে উল্লেখ করে, আমরা রেজাল্টে কোনো রকম বৈষম্য চাই না। শিক্ষার্থীরা শিক্ষা বোর্ডের বৈষম্যমূলক সিদ্ধান্তের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে গণমিছিল করে।
দুপুর ১২টার দিকে শিক্ষা বোর্ড ভবনের সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন শিক্ষার্থীরা। এ সময় শিক্ষা বোর্ডের প্রধান ফটকে পুলিশ অবস্থান নেয়। শিক্ষার্থীরা ফলাফল বাতিল চেয়ে স্লোগান দিতে থাকেন। সাড়ে ১২টার দিকে বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা শিক্ষা বোর্ডের সামনের সড়কে ইট ফেলে ও রাস্তায় বসে অবরোধ করে। এতে ময়মনসিংহ-টাঙ্গাইল সড়কে যানচলাচল বন্ধ হয়ে পড়ে।
বেলা ১২টা ৪০ মিনিটের দিকে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের বোঝাতে আসেন শিক্ষা বোর্ডের সচিব মো. সফিউদ্দিন সেখ। কিন্তু শিক্ষার্থীরা তাদের দাবির পক্ষে অনড় থেকে জোরপূর্বক শিক্ষা বোর্ড ভবনের প্রধান ফটকের বাধা উপেক্ষা করে ভেতরে প্রবেশ করে। পরে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বোর্ড চেয়ারম্যান মো. আবু তাহের আলোচনা করেন।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার শিক্ষার্থীরা বোর্ড চেয়ারম্যানের কাছে স্মারকলিপি দিয়েছিল। বোর্ড চেয়ারম্যানের সঙ্গে আলোচনা চলার সময় যাত্রীদের বিষয় বিবেচনা করে পৌনে এক ঘণ্টা পর বেলা ১টা ১৫ মিনিটে সড়ক থেকে ব্যারিকেড তুলে নিলেও পুনরায় বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে রাস্তা ব্যারিকেড দিয়ে আন্দোলন শুরু করেন। টায়ারে আগুন ধরিয়ে আন্দোলন করায় রাস্তার দুপাশে তীব্র যানজটে মানুষের ভোগান্তি বাড়ে।
আন্দোলনে অংশ নেওয়া নাসিরাবাদ কলেজের শিক্ষার্থী মো. রাফিউল করিম (রিসাত) বলেন, ‘এবারের ফলাফলে সাবজেক্ট ম্যাপিংএ গরমিল করেছে। কোন বিষয়ের প্রেক্ষিতে কোন বিষয় ম্যাপিং করেছে তা বলতে পারেনি। পরীক্ষায় এটেন্ড না করেই অনেকে পাস করেছেন।’
জামালপুরের আশেক মাহমুদ কলেজের বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থি মনিষা আক্তার বলেন, ‘আমি সব পরীক্ষায় অংশ নিলেও আমার ফলাফল আসেনি। আমরা বৈষম্যহীন ফলাফল চাই। তাই রাতেও আন্দোলন করছি।’
ময়মনসিংহ গর্ভমেন্ট কলেজের মানবিক বিভাগের শিক্ষার্থী সাবিকুন নাহার, আনন্দ মোহন কলেজের কামরুন নাহার ইংরেজিতে ফেল করেছেন। তাদের দাবি, এ প্লাসের বদলে ফেল এসেছে আমাদের। এটি কোনোভাবেই হতে পারে না। বোর্ডের ভুলে আমাদের শিক্ষা জীবন নষ্ট হতে পারে না।
গত ১৫ অক্টোবর ঘোষিত ফলাফলে জানানো হয়, চলতি বছর ময়মনসিংহ বোর্ডে পরীক্ষার্থী ছিলেন ৭৭ হাজার ৬২১ জন। এর মধ্যে ছাত্র ৩৭ হাজার ৪৫৩ ও ছাত্রী ৪০ হাজার ১৬৮ জন। পরীক্ষায় পাস করেছেন ৪৯ হাজার ৬৯ জন; পাসের হার ৬৩ দশমিক ২২। এর মধ্যে ছাত্র পাস করেছেন ২২ হাজার ৯৩৫ জন এবং পাসের হার ৬১ দশমিক ২৪ শতাংশ। আর ছাত্রী পাস করেন ২৬ হাজার ১৩৪ জন এবং তাঁদের পাসের হার ৬৫ দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ।
শিক্ষা বোর্ডটিতে জিপিএ–৫ পাওয়া মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৪ হাজার ৮২৬। তাঁদের মধ্যে ২ হাজার ১০৯ জন ছাত্র ও ২ হাজার ৭১৭ জন ছাত্রী।
বোর্ডে বিগত চার বছরের মধ্যে সর্বনিম্ম পাসের হার এবার। এ বছর আইসিটি ও ইংরেজি বিষয়ে বেশি সংখ্যক শিক্ষার্থী অকৃতকার্য হয় জানান বোর্ড চেয়ারম্যান।
ময়মনসিংহ শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান মো. আবু তাহের বলেন, রাত ১০টার দিকে আমরা নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে অফিস ত্যাগ করেছি। এর আগে জেলা প্রশাসক এসে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে পরিস্থিতি শান্ত করে। শিক্ষার্থীদের বলা হয়েছে জেলা প্রশাসকের কাছে তাদের যৌক্তিক দাবিগুলো আগামীকাল লিখিত আকারে দেওয়ার জন্য। আমরা বোর্ড ত্যাগ করার সময় সেনাবাহিনী, র্যাব এবং পুলিশ সদস্যরা ছিলেন। তবে দিনভর শিক্ষার্থীরা আন্দোলন করলেও তারা আমাদের সঙ্গে কোনো খারাপ আচরণ করেনি। আমরা অফিস ত্যাগ করার পরপরই শিক্ষার্থীরাও বাসাবাড়িতে চলে গেছে।

ময়মনসিংহে এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফল প্রত্যাখ্যান করে শিক্ষাবোর্ড ঘেরাও, বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ করে আন্দোলন করেছেন অকৃতকার্য শিক্ষার্থীরা। তারা ‘বৈষম্যহীন ফলাফলের’ দাবিতে শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যানসহ অন্যান্য কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অবরুদ্ধ করে রাখেন। পরে রাত ১০টায় শিক্ষার্থীরা চলে গেলে অবরোধ মুক্ত হন চেয়ারম্যানসহ কর্মকর্তারা।
এর আগে আজ রোববার বেলা ১১টার দিকে নগরের টাউন হল মোড়ে বিভিন্ন এলাকা থেকে এইচএসসিতে অকৃতকার্য শতাধিক শিক্ষার্থী এসে জড়ো হন। তারা কিছুক্ষণ অবস্থান শেষে নগরের কাঠগোলা এলাকায় শিক্ষা বোর্ডের কার্যালয়ের দিকে পদযাত্রা করেন। বৈষম্যহীন রেজাল্ট চাই-এই দাবিতে শিক্ষার্থীরা তাদের কর্মসূচির ব্যানারে উল্লেখ করে, আমরা রেজাল্টে কোনো রকম বৈষম্য চাই না। শিক্ষার্থীরা শিক্ষা বোর্ডের বৈষম্যমূলক সিদ্ধান্তের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে গণমিছিল করে।
দুপুর ১২টার দিকে শিক্ষা বোর্ড ভবনের সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন শিক্ষার্থীরা। এ সময় শিক্ষা বোর্ডের প্রধান ফটকে পুলিশ অবস্থান নেয়। শিক্ষার্থীরা ফলাফল বাতিল চেয়ে স্লোগান দিতে থাকেন। সাড়ে ১২টার দিকে বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা শিক্ষা বোর্ডের সামনের সড়কে ইট ফেলে ও রাস্তায় বসে অবরোধ করে। এতে ময়মনসিংহ-টাঙ্গাইল সড়কে যানচলাচল বন্ধ হয়ে পড়ে।
বেলা ১২টা ৪০ মিনিটের দিকে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের বোঝাতে আসেন শিক্ষা বোর্ডের সচিব মো. সফিউদ্দিন সেখ। কিন্তু শিক্ষার্থীরা তাদের দাবির পক্ষে অনড় থেকে জোরপূর্বক শিক্ষা বোর্ড ভবনের প্রধান ফটকের বাধা উপেক্ষা করে ভেতরে প্রবেশ করে। পরে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বোর্ড চেয়ারম্যান মো. আবু তাহের আলোচনা করেন।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার শিক্ষার্থীরা বোর্ড চেয়ারম্যানের কাছে স্মারকলিপি দিয়েছিল। বোর্ড চেয়ারম্যানের সঙ্গে আলোচনা চলার সময় যাত্রীদের বিষয় বিবেচনা করে পৌনে এক ঘণ্টা পর বেলা ১টা ১৫ মিনিটে সড়ক থেকে ব্যারিকেড তুলে নিলেও পুনরায় বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে রাস্তা ব্যারিকেড দিয়ে আন্দোলন শুরু করেন। টায়ারে আগুন ধরিয়ে আন্দোলন করায় রাস্তার দুপাশে তীব্র যানজটে মানুষের ভোগান্তি বাড়ে।
আন্দোলনে অংশ নেওয়া নাসিরাবাদ কলেজের শিক্ষার্থী মো. রাফিউল করিম (রিসাত) বলেন, ‘এবারের ফলাফলে সাবজেক্ট ম্যাপিংএ গরমিল করেছে। কোন বিষয়ের প্রেক্ষিতে কোন বিষয় ম্যাপিং করেছে তা বলতে পারেনি। পরীক্ষায় এটেন্ড না করেই অনেকে পাস করেছেন।’
জামালপুরের আশেক মাহমুদ কলেজের বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থি মনিষা আক্তার বলেন, ‘আমি সব পরীক্ষায় অংশ নিলেও আমার ফলাফল আসেনি। আমরা বৈষম্যহীন ফলাফল চাই। তাই রাতেও আন্দোলন করছি।’
ময়মনসিংহ গর্ভমেন্ট কলেজের মানবিক বিভাগের শিক্ষার্থী সাবিকুন নাহার, আনন্দ মোহন কলেজের কামরুন নাহার ইংরেজিতে ফেল করেছেন। তাদের দাবি, এ প্লাসের বদলে ফেল এসেছে আমাদের। এটি কোনোভাবেই হতে পারে না। বোর্ডের ভুলে আমাদের শিক্ষা জীবন নষ্ট হতে পারে না।
গত ১৫ অক্টোবর ঘোষিত ফলাফলে জানানো হয়, চলতি বছর ময়মনসিংহ বোর্ডে পরীক্ষার্থী ছিলেন ৭৭ হাজার ৬২১ জন। এর মধ্যে ছাত্র ৩৭ হাজার ৪৫৩ ও ছাত্রী ৪০ হাজার ১৬৮ জন। পরীক্ষায় পাস করেছেন ৪৯ হাজার ৬৯ জন; পাসের হার ৬৩ দশমিক ২২। এর মধ্যে ছাত্র পাস করেছেন ২২ হাজার ৯৩৫ জন এবং পাসের হার ৬১ দশমিক ২৪ শতাংশ। আর ছাত্রী পাস করেন ২৬ হাজার ১৩৪ জন এবং তাঁদের পাসের হার ৬৫ দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ।
শিক্ষা বোর্ডটিতে জিপিএ–৫ পাওয়া মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৪ হাজার ৮২৬। তাঁদের মধ্যে ২ হাজার ১০৯ জন ছাত্র ও ২ হাজার ৭১৭ জন ছাত্রী।
বোর্ডে বিগত চার বছরের মধ্যে সর্বনিম্ম পাসের হার এবার। এ বছর আইসিটি ও ইংরেজি বিষয়ে বেশি সংখ্যক শিক্ষার্থী অকৃতকার্য হয় জানান বোর্ড চেয়ারম্যান।
ময়মনসিংহ শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান মো. আবু তাহের বলেন, রাত ১০টার দিকে আমরা নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে অফিস ত্যাগ করেছি। এর আগে জেলা প্রশাসক এসে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে পরিস্থিতি শান্ত করে। শিক্ষার্থীদের বলা হয়েছে জেলা প্রশাসকের কাছে তাদের যৌক্তিক দাবিগুলো আগামীকাল লিখিত আকারে দেওয়ার জন্য। আমরা বোর্ড ত্যাগ করার সময় সেনাবাহিনী, র্যাব এবং পুলিশ সদস্যরা ছিলেন। তবে দিনভর শিক্ষার্থীরা আন্দোলন করলেও তারা আমাদের সঙ্গে কোনো খারাপ আচরণ করেনি। আমরা অফিস ত্যাগ করার পরপরই শিক্ষার্থীরাও বাসাবাড়িতে চলে গেছে।
ময়মনসিংহ প্রতিনিধি

ময়মনসিংহে এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফল প্রত্যাখ্যান করে শিক্ষাবোর্ড ঘেরাও, বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ করে আন্দোলন করেছেন অকৃতকার্য শিক্ষার্থীরা। তারা ‘বৈষম্যহীন ফলাফলের’ দাবিতে শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যানসহ অন্যান্য কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অবরুদ্ধ করে রাখেন। পরে রাত ১০টায় শিক্ষার্থীরা চলে গেলে অবরোধ মুক্ত হন চেয়ারম্যানসহ কর্মকর্তারা।
এর আগে আজ রোববার বেলা ১১টার দিকে নগরের টাউন হল মোড়ে বিভিন্ন এলাকা থেকে এইচএসসিতে অকৃতকার্য শতাধিক শিক্ষার্থী এসে জড়ো হন। তারা কিছুক্ষণ অবস্থান শেষে নগরের কাঠগোলা এলাকায় শিক্ষা বোর্ডের কার্যালয়ের দিকে পদযাত্রা করেন। বৈষম্যহীন রেজাল্ট চাই-এই দাবিতে শিক্ষার্থীরা তাদের কর্মসূচির ব্যানারে উল্লেখ করে, আমরা রেজাল্টে কোনো রকম বৈষম্য চাই না। শিক্ষার্থীরা শিক্ষা বোর্ডের বৈষম্যমূলক সিদ্ধান্তের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে গণমিছিল করে।
দুপুর ১২টার দিকে শিক্ষা বোর্ড ভবনের সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন শিক্ষার্থীরা। এ সময় শিক্ষা বোর্ডের প্রধান ফটকে পুলিশ অবস্থান নেয়। শিক্ষার্থীরা ফলাফল বাতিল চেয়ে স্লোগান দিতে থাকেন। সাড়ে ১২টার দিকে বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা শিক্ষা বোর্ডের সামনের সড়কে ইট ফেলে ও রাস্তায় বসে অবরোধ করে। এতে ময়মনসিংহ-টাঙ্গাইল সড়কে যানচলাচল বন্ধ হয়ে পড়ে।
বেলা ১২টা ৪০ মিনিটের দিকে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের বোঝাতে আসেন শিক্ষা বোর্ডের সচিব মো. সফিউদ্দিন সেখ। কিন্তু শিক্ষার্থীরা তাদের দাবির পক্ষে অনড় থেকে জোরপূর্বক শিক্ষা বোর্ড ভবনের প্রধান ফটকের বাধা উপেক্ষা করে ভেতরে প্রবেশ করে। পরে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বোর্ড চেয়ারম্যান মো. আবু তাহের আলোচনা করেন।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার শিক্ষার্থীরা বোর্ড চেয়ারম্যানের কাছে স্মারকলিপি দিয়েছিল। বোর্ড চেয়ারম্যানের সঙ্গে আলোচনা চলার সময় যাত্রীদের বিষয় বিবেচনা করে পৌনে এক ঘণ্টা পর বেলা ১টা ১৫ মিনিটে সড়ক থেকে ব্যারিকেড তুলে নিলেও পুনরায় বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে রাস্তা ব্যারিকেড দিয়ে আন্দোলন শুরু করেন। টায়ারে আগুন ধরিয়ে আন্দোলন করায় রাস্তার দুপাশে তীব্র যানজটে মানুষের ভোগান্তি বাড়ে।
আন্দোলনে অংশ নেওয়া নাসিরাবাদ কলেজের শিক্ষার্থী মো. রাফিউল করিম (রিসাত) বলেন, ‘এবারের ফলাফলে সাবজেক্ট ম্যাপিংএ গরমিল করেছে। কোন বিষয়ের প্রেক্ষিতে কোন বিষয় ম্যাপিং করেছে তা বলতে পারেনি। পরীক্ষায় এটেন্ড না করেই অনেকে পাস করেছেন।’
জামালপুরের আশেক মাহমুদ কলেজের বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থি মনিষা আক্তার বলেন, ‘আমি সব পরীক্ষায় অংশ নিলেও আমার ফলাফল আসেনি। আমরা বৈষম্যহীন ফলাফল চাই। তাই রাতেও আন্দোলন করছি।’
ময়মনসিংহ গর্ভমেন্ট কলেজের মানবিক বিভাগের শিক্ষার্থী সাবিকুন নাহার, আনন্দ মোহন কলেজের কামরুন নাহার ইংরেজিতে ফেল করেছেন। তাদের দাবি, এ প্লাসের বদলে ফেল এসেছে আমাদের। এটি কোনোভাবেই হতে পারে না। বোর্ডের ভুলে আমাদের শিক্ষা জীবন নষ্ট হতে পারে না।
গত ১৫ অক্টোবর ঘোষিত ফলাফলে জানানো হয়, চলতি বছর ময়মনসিংহ বোর্ডে পরীক্ষার্থী ছিলেন ৭৭ হাজার ৬২১ জন। এর মধ্যে ছাত্র ৩৭ হাজার ৪৫৩ ও ছাত্রী ৪০ হাজার ১৬৮ জন। পরীক্ষায় পাস করেছেন ৪৯ হাজার ৬৯ জন; পাসের হার ৬৩ দশমিক ২২। এর মধ্যে ছাত্র পাস করেছেন ২২ হাজার ৯৩৫ জন এবং পাসের হার ৬১ দশমিক ২৪ শতাংশ। আর ছাত্রী পাস করেন ২৬ হাজার ১৩৪ জন এবং তাঁদের পাসের হার ৬৫ দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ।
শিক্ষা বোর্ডটিতে জিপিএ–৫ পাওয়া মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৪ হাজার ৮২৬। তাঁদের মধ্যে ২ হাজার ১০৯ জন ছাত্র ও ২ হাজার ৭১৭ জন ছাত্রী।
বোর্ডে বিগত চার বছরের মধ্যে সর্বনিম্ম পাসের হার এবার। এ বছর আইসিটি ও ইংরেজি বিষয়ে বেশি সংখ্যক শিক্ষার্থী অকৃতকার্য হয় জানান বোর্ড চেয়ারম্যান।
ময়মনসিংহ শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান মো. আবু তাহের বলেন, রাত ১০টার দিকে আমরা নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে অফিস ত্যাগ করেছি। এর আগে জেলা প্রশাসক এসে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে পরিস্থিতি শান্ত করে। শিক্ষার্থীদের বলা হয়েছে জেলা প্রশাসকের কাছে তাদের যৌক্তিক দাবিগুলো আগামীকাল লিখিত আকারে দেওয়ার জন্য। আমরা বোর্ড ত্যাগ করার সময় সেনাবাহিনী, র্যাব এবং পুলিশ সদস্যরা ছিলেন। তবে দিনভর শিক্ষার্থীরা আন্দোলন করলেও তারা আমাদের সঙ্গে কোনো খারাপ আচরণ করেনি। আমরা অফিস ত্যাগ করার পরপরই শিক্ষার্থীরাও বাসাবাড়িতে চলে গেছে।

ময়মনসিংহে এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফল প্রত্যাখ্যান করে শিক্ষাবোর্ড ঘেরাও, বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ করে আন্দোলন করেছেন অকৃতকার্য শিক্ষার্থীরা। তারা ‘বৈষম্যহীন ফলাফলের’ দাবিতে শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যানসহ অন্যান্য কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অবরুদ্ধ করে রাখেন। পরে রাত ১০টায় শিক্ষার্থীরা চলে গেলে অবরোধ মুক্ত হন চেয়ারম্যানসহ কর্মকর্তারা।
এর আগে আজ রোববার বেলা ১১টার দিকে নগরের টাউন হল মোড়ে বিভিন্ন এলাকা থেকে এইচএসসিতে অকৃতকার্য শতাধিক শিক্ষার্থী এসে জড়ো হন। তারা কিছুক্ষণ অবস্থান শেষে নগরের কাঠগোলা এলাকায় শিক্ষা বোর্ডের কার্যালয়ের দিকে পদযাত্রা করেন। বৈষম্যহীন রেজাল্ট চাই-এই দাবিতে শিক্ষার্থীরা তাদের কর্মসূচির ব্যানারে উল্লেখ করে, আমরা রেজাল্টে কোনো রকম বৈষম্য চাই না। শিক্ষার্থীরা শিক্ষা বোর্ডের বৈষম্যমূলক সিদ্ধান্তের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে গণমিছিল করে।
দুপুর ১২টার দিকে শিক্ষা বোর্ড ভবনের সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন শিক্ষার্থীরা। এ সময় শিক্ষা বোর্ডের প্রধান ফটকে পুলিশ অবস্থান নেয়। শিক্ষার্থীরা ফলাফল বাতিল চেয়ে স্লোগান দিতে থাকেন। সাড়ে ১২টার দিকে বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা শিক্ষা বোর্ডের সামনের সড়কে ইট ফেলে ও রাস্তায় বসে অবরোধ করে। এতে ময়মনসিংহ-টাঙ্গাইল সড়কে যানচলাচল বন্ধ হয়ে পড়ে।
বেলা ১২টা ৪০ মিনিটের দিকে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের বোঝাতে আসেন শিক্ষা বোর্ডের সচিব মো. সফিউদ্দিন সেখ। কিন্তু শিক্ষার্থীরা তাদের দাবির পক্ষে অনড় থেকে জোরপূর্বক শিক্ষা বোর্ড ভবনের প্রধান ফটকের বাধা উপেক্ষা করে ভেতরে প্রবেশ করে। পরে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বোর্ড চেয়ারম্যান মো. আবু তাহের আলোচনা করেন।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার শিক্ষার্থীরা বোর্ড চেয়ারম্যানের কাছে স্মারকলিপি দিয়েছিল। বোর্ড চেয়ারম্যানের সঙ্গে আলোচনা চলার সময় যাত্রীদের বিষয় বিবেচনা করে পৌনে এক ঘণ্টা পর বেলা ১টা ১৫ মিনিটে সড়ক থেকে ব্যারিকেড তুলে নিলেও পুনরায় বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে রাস্তা ব্যারিকেড দিয়ে আন্দোলন শুরু করেন। টায়ারে আগুন ধরিয়ে আন্দোলন করায় রাস্তার দুপাশে তীব্র যানজটে মানুষের ভোগান্তি বাড়ে।
আন্দোলনে অংশ নেওয়া নাসিরাবাদ কলেজের শিক্ষার্থী মো. রাফিউল করিম (রিসাত) বলেন, ‘এবারের ফলাফলে সাবজেক্ট ম্যাপিংএ গরমিল করেছে। কোন বিষয়ের প্রেক্ষিতে কোন বিষয় ম্যাপিং করেছে তা বলতে পারেনি। পরীক্ষায় এটেন্ড না করেই অনেকে পাস করেছেন।’
জামালপুরের আশেক মাহমুদ কলেজের বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থি মনিষা আক্তার বলেন, ‘আমি সব পরীক্ষায় অংশ নিলেও আমার ফলাফল আসেনি। আমরা বৈষম্যহীন ফলাফল চাই। তাই রাতেও আন্দোলন করছি।’
ময়মনসিংহ গর্ভমেন্ট কলেজের মানবিক বিভাগের শিক্ষার্থী সাবিকুন নাহার, আনন্দ মোহন কলেজের কামরুন নাহার ইংরেজিতে ফেল করেছেন। তাদের দাবি, এ প্লাসের বদলে ফেল এসেছে আমাদের। এটি কোনোভাবেই হতে পারে না। বোর্ডের ভুলে আমাদের শিক্ষা জীবন নষ্ট হতে পারে না।
গত ১৫ অক্টোবর ঘোষিত ফলাফলে জানানো হয়, চলতি বছর ময়মনসিংহ বোর্ডে পরীক্ষার্থী ছিলেন ৭৭ হাজার ৬২১ জন। এর মধ্যে ছাত্র ৩৭ হাজার ৪৫৩ ও ছাত্রী ৪০ হাজার ১৬৮ জন। পরীক্ষায় পাস করেছেন ৪৯ হাজার ৬৯ জন; পাসের হার ৬৩ দশমিক ২২। এর মধ্যে ছাত্র পাস করেছেন ২২ হাজার ৯৩৫ জন এবং পাসের হার ৬১ দশমিক ২৪ শতাংশ। আর ছাত্রী পাস করেন ২৬ হাজার ১৩৪ জন এবং তাঁদের পাসের হার ৬৫ দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ।
শিক্ষা বোর্ডটিতে জিপিএ–৫ পাওয়া মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৪ হাজার ৮২৬। তাঁদের মধ্যে ২ হাজার ১০৯ জন ছাত্র ও ২ হাজার ৭১৭ জন ছাত্রী।
বোর্ডে বিগত চার বছরের মধ্যে সর্বনিম্ম পাসের হার এবার। এ বছর আইসিটি ও ইংরেজি বিষয়ে বেশি সংখ্যক শিক্ষার্থী অকৃতকার্য হয় জানান বোর্ড চেয়ারম্যান।
ময়মনসিংহ শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান মো. আবু তাহের বলেন, রাত ১০টার দিকে আমরা নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে অফিস ত্যাগ করেছি। এর আগে জেলা প্রশাসক এসে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে পরিস্থিতি শান্ত করে। শিক্ষার্থীদের বলা হয়েছে জেলা প্রশাসকের কাছে তাদের যৌক্তিক দাবিগুলো আগামীকাল লিখিত আকারে দেওয়ার জন্য। আমরা বোর্ড ত্যাগ করার সময় সেনাবাহিনী, র্যাব এবং পুলিশ সদস্যরা ছিলেন। তবে দিনভর শিক্ষার্থীরা আন্দোলন করলেও তারা আমাদের সঙ্গে কোনো খারাপ আচরণ করেনি। আমরা অফিস ত্যাগ করার পরপরই শিক্ষার্থীরাও বাসাবাড়িতে চলে গেছে।

বগুড়া সদর থানায় পাহারার দায়িত্বে থাকা পুলিশ কনস্টেবলের কাছ থেকে শটগানের ১০ রাউন্ড গুলি খোয়া গেছে। গতকাল শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত আড়াইটা থেকে ভোররাত ৪টার মধ্যে এ ঘটনা ঘটে। আজ রোববার সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত খোয়া যাওয়া গুলি পাওয়া যায়নি।
৬ মিনিট আগে
সাতক্ষীরায় দাঁড়িপাল্লা প্রতীকের সভায় এক পুলিশ কর্মকর্তার গান (জামায়াতের গুণগান-সংবলিত) পরিবেশনের অভিযোগ উঠেছে। আজ রোববার এর একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে বিষয়টি নিয়ে সমালোচনার ঝড় ওঠে।
১৪ মিনিট আগে
মামলার বাদী গৃহবধূ বলেন, ‘ঘটনার দিন বিকেলে শিশুসন্তান নিয়ে ভাড়া বাসায় ঘুমিয়ে ছিলাম। এ সময় আজাহার মিয়া ও রাজিব মিয়া আমার কক্ষের দরজা খুলতে বলেন। ঘরে অন্য পুরুষ রয়েছে—এমন অভিযোগ তুলে তাঁরা জোর করে শয়নকক্ষে ঢুকে পড়েন। এ সময় আশপাশের লোকজন জড়ো হলে তাঁরা ভয়ভীতি দেখিয়ে তাঁদের সরিয়ে দেন।
১৮ মিনিট আগে
সিলেটের ওসমানী নগর উপজেলায় সড়কের পাশ থেকে শিপন আহমদ (২৫) নামের এক সিএনজিচালিত অটোরিকশাচালকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল ৯টার দিকে সাদীপুর ইউনিয়নে কেশবখালী নদীর পাড় থেকে তাঁর লাশটি উদ্ধার করা হয়। তবে তাঁর অটোরিকশাটি পাওয়া যায়নি।
২২ মিনিট আগেবগুড়া প্রতিনিধি

বগুড়া সদর থানায় পাহারার দায়িত্বে থাকা পুলিশ কনস্টেবলের কাছ থেকে শটগানের ১০ রাউন্ড গুলি খোয়া গেছে।
গতকাল শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত আড়াইটা থেকে ভোররাত ৪টার মধ্যে এ ঘটনা ঘটে। আজ রোববার সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত খোয়া যাওয়া গুলি পাওয়া যায়নি।
বগুড়া জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (মিডিয়া) আতোয়ার হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
বগুড়া সদর থানা-পুলিশের একটি সূত্র জানায়, গতকাল দিবাগত রাত ১২টা থেকে ভোররাত ৪টা পর্যন্ত থানা পাহারার (সেন্ট্রি) দায়িত্বে ছিলেন কনস্টেবল অসিত কুমার। রাত আড়াইটার দিকে তিনি থানা থেকে বের হয়ে সাতমাথায় চা পান করতে যান। এ সময় তাঁর কাছে থাকা শটগানের ১০ রাউন্ড গুলি খোয়া যায়।
ভোররাত ৪টায় কনস্টেবল নুরুজ্জামান দায়িত্ব বুঝে নেওয়ার সময় অসিত কুমার ১০ রাউন্ড গুলি খোয়া যাওয়ার ঘটনাটি প্রকাশ করেন। আজ সকাল থেকে বিভিন্ন স্থানে খোঁজাখুঁজি করেও খোয়া যাওয়া গুলির হদিস পাওয়া যায়নি।
বগুড়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আতোয়ার হোসেন বলেন, সদর থানা থেকে খোয়া যাওয়া গুলি এখনো পাওয়া যায়নি। সদর থানা থেকে এ-সংক্রান্ত প্রতিবেদন পাওয়া গেলে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

বগুড়া সদর থানায় পাহারার দায়িত্বে থাকা পুলিশ কনস্টেবলের কাছ থেকে শটগানের ১০ রাউন্ড গুলি খোয়া গেছে।
গতকাল শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত আড়াইটা থেকে ভোররাত ৪টার মধ্যে এ ঘটনা ঘটে। আজ রোববার সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত খোয়া যাওয়া গুলি পাওয়া যায়নি।
বগুড়া জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (মিডিয়া) আতোয়ার হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
বগুড়া সদর থানা-পুলিশের একটি সূত্র জানায়, গতকাল দিবাগত রাত ১২টা থেকে ভোররাত ৪টা পর্যন্ত থানা পাহারার (সেন্ট্রি) দায়িত্বে ছিলেন কনস্টেবল অসিত কুমার। রাত আড়াইটার দিকে তিনি থানা থেকে বের হয়ে সাতমাথায় চা পান করতে যান। এ সময় তাঁর কাছে থাকা শটগানের ১০ রাউন্ড গুলি খোয়া যায়।
ভোররাত ৪টায় কনস্টেবল নুরুজ্জামান দায়িত্ব বুঝে নেওয়ার সময় অসিত কুমার ১০ রাউন্ড গুলি খোয়া যাওয়ার ঘটনাটি প্রকাশ করেন। আজ সকাল থেকে বিভিন্ন স্থানে খোঁজাখুঁজি করেও খোয়া যাওয়া গুলির হদিস পাওয়া যায়নি।
বগুড়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আতোয়ার হোসেন বলেন, সদর থানা থেকে খোয়া যাওয়া গুলি এখনো পাওয়া যায়নি। সদর থানা থেকে এ-সংক্রান্ত প্রতিবেদন পাওয়া গেলে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

ময়মনসিংহে এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফল প্রত্যাখ্যান করে শিক্ষাবোর্ড ঘেরাও, বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ করে আন্দোলন করেছেন অকৃতকার্য শিক্ষার্থীরা। তারা ‘বৈষম্যহীন ফলাফলের’ দাবিতে শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যানসহ অন্যান্য কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অবরুদ্ধ করে রাখেন। পরে রাত ১০টায় শিক্ষার্থীরা চলে গেলে অবরোধ মুক্ত হন চেয়ারম্য
২০ অক্টোবর ২০২৪
সাতক্ষীরায় দাঁড়িপাল্লা প্রতীকের সভায় এক পুলিশ কর্মকর্তার গান (জামায়াতের গুণগান-সংবলিত) পরিবেশনের অভিযোগ উঠেছে। আজ রোববার এর একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে বিষয়টি নিয়ে সমালোচনার ঝড় ওঠে।
১৪ মিনিট আগে
মামলার বাদী গৃহবধূ বলেন, ‘ঘটনার দিন বিকেলে শিশুসন্তান নিয়ে ভাড়া বাসায় ঘুমিয়ে ছিলাম। এ সময় আজাহার মিয়া ও রাজিব মিয়া আমার কক্ষের দরজা খুলতে বলেন। ঘরে অন্য পুরুষ রয়েছে—এমন অভিযোগ তুলে তাঁরা জোর করে শয়নকক্ষে ঢুকে পড়েন। এ সময় আশপাশের লোকজন জড়ো হলে তাঁরা ভয়ভীতি দেখিয়ে তাঁদের সরিয়ে দেন।
১৮ মিনিট আগে
সিলেটের ওসমানী নগর উপজেলায় সড়কের পাশ থেকে শিপন আহমদ (২৫) নামের এক সিএনজিচালিত অটোরিকশাচালকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল ৯টার দিকে সাদীপুর ইউনিয়নে কেশবখালী নদীর পাড় থেকে তাঁর লাশটি উদ্ধার করা হয়। তবে তাঁর অটোরিকশাটি পাওয়া যায়নি।
২২ মিনিট আগেসাতক্ষীরা প্রতিনিধি

সাতক্ষীরায় দাঁড়িপাল্লা প্রতীকের প্রার্থীর সভায় এক পুলিশ কর্মকর্তার গান (জামায়াতের গুণগান-সংবলিত) পরিবেশনের অভিযোগ উঠেছে। আজ রোববার এর একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে বিষয়টি নিয়ে সমালোচনার ঝড় ওঠে।
অভিযুক্ত মো. মহিবুল্লাহ পুলিশের সহকারী উপপরিদর্শক এএসআই, সশস্ত্র)। তিনি বাগেরহাট পুলিশ লাইনসে কর্মরত। এর আগে সাতক্ষীরা পুলিশ লাইনসে ছিলেন তিনি।
তিন মিনিট ১১ সেকেন্ডের ভিডিওতে দেখা যায়, সাতক্ষীরা–২ (সদর-দেবহাটা) আসনে দাঁড়িপাল্লা প্রতীকের প্রার্থী মুহাদ্দিস আব্দুল খালেকের একটি নির্বাচনী পথসভায় পুলিশের পোশাক পরিহিত মো. মহিবুল্লাহ গান পরিবেশন করেন। মাঝে মাঝে নারায়ে তাকবির স্লোগান দিয়ে দর্শকদের উজ্জীবিত করেন।
সূত্রে জানা গেছে, পথসভাটি ৭ ডিসেম্বরের। সাতক্ষীরা শহরের ১ নম্বর ওয়ার্ডের কাটিয়া আমতলা মোড়ে ওই পথসভা হয়। সভায় ১ নম্বর ওয়ার্ড জামায়াতের আমির মো. জিয়াউর রহমানের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন দলের মনোনীত প্রার্থী ও কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সেক্রেটারি মুহাদ্দিস আব্দুল খালেক। সভার মাঝপথে মো. মহিবুল্লাহ এই গান পরিবেশন করেন।
আরও জানা গেছে, পুলিশের ওই এএসআই সাতক্ষীরা পুলিশ লাইনসে কর্মরত থাকাকালে আগরদাড়ির একটি মাহফিলে ইসলামি গান পরিবেশন করেছিলেন। তাঁর সংগীতে মুগ্ধ হয়ে মুহাদ্দিস আব্দুল খালেক তাঁকে পুরস্কৃত করেন। বাগেরহাটে বদলি হয়ে গেলেও তিনি খোঁজ নিয়ে ওই পথসভায় আসেন।
জানতে চাইলে এএসআই মো. মহিবুল্লাহ বলেন, ‘আমি কোনো রাজনৈতিক বক্তব্য দিইনি। মুহাদ্দিস আব্দুল খালেক আমাকে পুরস্কৃত করেছিলেন, সে কারণে আমি ইসলামি একটি সংগীত পরিবেশন করেছি’ বলেই লাইনটি কেটে দেন। পরে তাঁর নম্বরটি বন্ধ পাওয়া যায়।
এ বিষয়ে সাতক্ষীরা শহর জামায়াতের সেক্রেটারি খোরশেদ আলম বলেন, ‘পুলিশের পোশাক পরা ওই ব্যক্তি স্টেজে উঠে সংগীত পরিবেশন করতে চান। আমরা নিষেধ করা সত্ত্বেও তিনি সংগীত পরিবেশন করেছেন।’
সাতক্ষীরার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. মুকিত হাসান খাঁন জানান, অভিযুক্ত পুলিশ সদস্য বর্তমানে সাতক্ষীরায় কর্মরত নন। অপর প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, পুলিশের পোশাক পরে কোনো রাজনৈতিক দলের প্রচারণায় অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই।
বাগেরহাটের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মুহাম্মদ মহিদুর রহমান বলেন, ‘বিষয়টি সম্পর্কে অবগত নই। এমন কিছু ঘটে থাকলে খোঁজ নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

সাতক্ষীরায় দাঁড়িপাল্লা প্রতীকের প্রার্থীর সভায় এক পুলিশ কর্মকর্তার গান (জামায়াতের গুণগান-সংবলিত) পরিবেশনের অভিযোগ উঠেছে। আজ রোববার এর একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে বিষয়টি নিয়ে সমালোচনার ঝড় ওঠে।
অভিযুক্ত মো. মহিবুল্লাহ পুলিশের সহকারী উপপরিদর্শক এএসআই, সশস্ত্র)। তিনি বাগেরহাট পুলিশ লাইনসে কর্মরত। এর আগে সাতক্ষীরা পুলিশ লাইনসে ছিলেন তিনি।
তিন মিনিট ১১ সেকেন্ডের ভিডিওতে দেখা যায়, সাতক্ষীরা–২ (সদর-দেবহাটা) আসনে দাঁড়িপাল্লা প্রতীকের প্রার্থী মুহাদ্দিস আব্দুল খালেকের একটি নির্বাচনী পথসভায় পুলিশের পোশাক পরিহিত মো. মহিবুল্লাহ গান পরিবেশন করেন। মাঝে মাঝে নারায়ে তাকবির স্লোগান দিয়ে দর্শকদের উজ্জীবিত করেন।
সূত্রে জানা গেছে, পথসভাটি ৭ ডিসেম্বরের। সাতক্ষীরা শহরের ১ নম্বর ওয়ার্ডের কাটিয়া আমতলা মোড়ে ওই পথসভা হয়। সভায় ১ নম্বর ওয়ার্ড জামায়াতের আমির মো. জিয়াউর রহমানের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন দলের মনোনীত প্রার্থী ও কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সেক্রেটারি মুহাদ্দিস আব্দুল খালেক। সভার মাঝপথে মো. মহিবুল্লাহ এই গান পরিবেশন করেন।
আরও জানা গেছে, পুলিশের ওই এএসআই সাতক্ষীরা পুলিশ লাইনসে কর্মরত থাকাকালে আগরদাড়ির একটি মাহফিলে ইসলামি গান পরিবেশন করেছিলেন। তাঁর সংগীতে মুগ্ধ হয়ে মুহাদ্দিস আব্দুল খালেক তাঁকে পুরস্কৃত করেন। বাগেরহাটে বদলি হয়ে গেলেও তিনি খোঁজ নিয়ে ওই পথসভায় আসেন।
জানতে চাইলে এএসআই মো. মহিবুল্লাহ বলেন, ‘আমি কোনো রাজনৈতিক বক্তব্য দিইনি। মুহাদ্দিস আব্দুল খালেক আমাকে পুরস্কৃত করেছিলেন, সে কারণে আমি ইসলামি একটি সংগীত পরিবেশন করেছি’ বলেই লাইনটি কেটে দেন। পরে তাঁর নম্বরটি বন্ধ পাওয়া যায়।
এ বিষয়ে সাতক্ষীরা শহর জামায়াতের সেক্রেটারি খোরশেদ আলম বলেন, ‘পুলিশের পোশাক পরা ওই ব্যক্তি স্টেজে উঠে সংগীত পরিবেশন করতে চান। আমরা নিষেধ করা সত্ত্বেও তিনি সংগীত পরিবেশন করেছেন।’
সাতক্ষীরার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. মুকিত হাসান খাঁন জানান, অভিযুক্ত পুলিশ সদস্য বর্তমানে সাতক্ষীরায় কর্মরত নন। অপর প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, পুলিশের পোশাক পরে কোনো রাজনৈতিক দলের প্রচারণায় অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই।
বাগেরহাটের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মুহাম্মদ মহিদুর রহমান বলেন, ‘বিষয়টি সম্পর্কে অবগত নই। এমন কিছু ঘটে থাকলে খোঁজ নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

ময়মনসিংহে এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফল প্রত্যাখ্যান করে শিক্ষাবোর্ড ঘেরাও, বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ করে আন্দোলন করেছেন অকৃতকার্য শিক্ষার্থীরা। তারা ‘বৈষম্যহীন ফলাফলের’ দাবিতে শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যানসহ অন্যান্য কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অবরুদ্ধ করে রাখেন। পরে রাত ১০টায় শিক্ষার্থীরা চলে গেলে অবরোধ মুক্ত হন চেয়ারম্য
২০ অক্টোবর ২০২৪
বগুড়া সদর থানায় পাহারার দায়িত্বে থাকা পুলিশ কনস্টেবলের কাছ থেকে শটগানের ১০ রাউন্ড গুলি খোয়া গেছে। গতকাল শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত আড়াইটা থেকে ভোররাত ৪টার মধ্যে এ ঘটনা ঘটে। আজ রোববার সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত খোয়া যাওয়া গুলি পাওয়া যায়নি।
৬ মিনিট আগে
মামলার বাদী গৃহবধূ বলেন, ‘ঘটনার দিন বিকেলে শিশুসন্তান নিয়ে ভাড়া বাসায় ঘুমিয়ে ছিলাম। এ সময় আজাহার মিয়া ও রাজিব মিয়া আমার কক্ষের দরজা খুলতে বলেন। ঘরে অন্য পুরুষ রয়েছে—এমন অভিযোগ তুলে তাঁরা জোর করে শয়নকক্ষে ঢুকে পড়েন। এ সময় আশপাশের লোকজন জড়ো হলে তাঁরা ভয়ভীতি দেখিয়ে তাঁদের সরিয়ে দেন।
১৮ মিনিট আগে
সিলেটের ওসমানী নগর উপজেলায় সড়কের পাশ থেকে শিপন আহমদ (২৫) নামের এক সিএনজিচালিত অটোরিকশাচালকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল ৯টার দিকে সাদীপুর ইউনিয়নে কেশবখালী নদীর পাড় থেকে তাঁর লাশটি উদ্ধার করা হয়। তবে তাঁর অটোরিকশাটি পাওয়া যায়নি।
২২ মিনিট আগেমির্জাপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি

টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে পরকীয়ার অপবাদ দিয়ে ঘরে ঢুকে এক গৃহবধূকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে থানায় মামলা হয়েছে। ধর্ষণের চেষ্টাকালে ওই গৃহবধূ কৌশলে পালিয়ে রক্ষা পান। গতকাল শনিবার বিকেলে উপজেলার একটি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
ভুক্তভোগী ওই গৃহবধূ গতকাল রাতে আজাহার মিয়া (৪২) ও রাজিব মিয়া (৩৫) নামের দুই ব্যক্তির বিরুদ্ধে মামলা করেন। ঘটনার পর থেকে তাঁরা পলাতক রয়েছেন। পুলিশ আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চালাচ্ছে।
মামলার বাদী গৃহবধূ বলেন, ‘ঘটনার দিন বিকেলে শিশুসন্তান নিয়ে ভাড়া বাসায় ঘুমিয়ে ছিলাম। এ সময় আজাহার মিয়া ও রাজিব মিয়া আমার কক্ষের দরজা খুলতে বলেন। ঘরে অন্য পুরুষ রয়েছে—এমন অভিযোগ তুলে তাঁরা জোর করে শয়নকক্ষে ঢুকে পড়েন। এ সময় আশপাশের লোকজন জড়ো হলে তাঁরা ভয়ভীতি দেখিয়ে তাঁদের সরিয়ে দেন। এরপর শিশুকে জিম্মি ও স্বামীকে হত্যার ভয় দেখিয়ে ওই দুই ব্যক্তি ধর্ষণের চেষ্টা করেন। একপর্যায়ে কৌশলে ঘর থেকে বেরিয়ে আসি।’
এলাকার একাধিক বাসিন্দার সঙ্গে কথা হলে তাঁরা বলেন, যাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তাঁরা এভাবেই এলাকায় প্রভাব বিস্তার করেন। সন্ধ্যার পর মদ পান করে এলাকায় অপরাধ কর্মকাণ্ড চালান।
বাড়ির মালিক বলেন, ‘অভিযুক্ত ব্যক্তিরা নানাভাবে অত্যাচার-নির্যাতন করে আসছে। এলাকায় তাদের বিরুদ্ধে অনেক অভিযোগ রয়েছে। আমার বাসার ভাড়াটের সঙ্গে যা হয়েছে, তা শতভাগ সত্য।’
মির্জাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল্লাহ আল মামুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গৃহবধূকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে এক নারী দুজনের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। আমরা আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান শুরু করেছি।’

টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে পরকীয়ার অপবাদ দিয়ে ঘরে ঢুকে এক গৃহবধূকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে থানায় মামলা হয়েছে। ধর্ষণের চেষ্টাকালে ওই গৃহবধূ কৌশলে পালিয়ে রক্ষা পান। গতকাল শনিবার বিকেলে উপজেলার একটি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
ভুক্তভোগী ওই গৃহবধূ গতকাল রাতে আজাহার মিয়া (৪২) ও রাজিব মিয়া (৩৫) নামের দুই ব্যক্তির বিরুদ্ধে মামলা করেন। ঘটনার পর থেকে তাঁরা পলাতক রয়েছেন। পুলিশ আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চালাচ্ছে।
মামলার বাদী গৃহবধূ বলেন, ‘ঘটনার দিন বিকেলে শিশুসন্তান নিয়ে ভাড়া বাসায় ঘুমিয়ে ছিলাম। এ সময় আজাহার মিয়া ও রাজিব মিয়া আমার কক্ষের দরজা খুলতে বলেন। ঘরে অন্য পুরুষ রয়েছে—এমন অভিযোগ তুলে তাঁরা জোর করে শয়নকক্ষে ঢুকে পড়েন। এ সময় আশপাশের লোকজন জড়ো হলে তাঁরা ভয়ভীতি দেখিয়ে তাঁদের সরিয়ে দেন। এরপর শিশুকে জিম্মি ও স্বামীকে হত্যার ভয় দেখিয়ে ওই দুই ব্যক্তি ধর্ষণের চেষ্টা করেন। একপর্যায়ে কৌশলে ঘর থেকে বেরিয়ে আসি।’
এলাকার একাধিক বাসিন্দার সঙ্গে কথা হলে তাঁরা বলেন, যাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তাঁরা এভাবেই এলাকায় প্রভাব বিস্তার করেন। সন্ধ্যার পর মদ পান করে এলাকায় অপরাধ কর্মকাণ্ড চালান।
বাড়ির মালিক বলেন, ‘অভিযুক্ত ব্যক্তিরা নানাভাবে অত্যাচার-নির্যাতন করে আসছে। এলাকায় তাদের বিরুদ্ধে অনেক অভিযোগ রয়েছে। আমার বাসার ভাড়াটের সঙ্গে যা হয়েছে, তা শতভাগ সত্য।’
মির্জাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল্লাহ আল মামুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গৃহবধূকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে এক নারী দুজনের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। আমরা আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান শুরু করেছি।’

ময়মনসিংহে এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফল প্রত্যাখ্যান করে শিক্ষাবোর্ড ঘেরাও, বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ করে আন্দোলন করেছেন অকৃতকার্য শিক্ষার্থীরা। তারা ‘বৈষম্যহীন ফলাফলের’ দাবিতে শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যানসহ অন্যান্য কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অবরুদ্ধ করে রাখেন। পরে রাত ১০টায় শিক্ষার্থীরা চলে গেলে অবরোধ মুক্ত হন চেয়ারম্য
২০ অক্টোবর ২০২৪
বগুড়া সদর থানায় পাহারার দায়িত্বে থাকা পুলিশ কনস্টেবলের কাছ থেকে শটগানের ১০ রাউন্ড গুলি খোয়া গেছে। গতকাল শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত আড়াইটা থেকে ভোররাত ৪টার মধ্যে এ ঘটনা ঘটে। আজ রোববার সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত খোয়া যাওয়া গুলি পাওয়া যায়নি।
৬ মিনিট আগে
সাতক্ষীরায় দাঁড়িপাল্লা প্রতীকের সভায় এক পুলিশ কর্মকর্তার গান (জামায়াতের গুণগান-সংবলিত) পরিবেশনের অভিযোগ উঠেছে। আজ রোববার এর একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে বিষয়টি নিয়ে সমালোচনার ঝড় ওঠে।
১৪ মিনিট আগে
সিলেটের ওসমানী নগর উপজেলায় সড়কের পাশ থেকে শিপন আহমদ (২৫) নামের এক সিএনজিচালিত অটোরিকশাচালকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল ৯টার দিকে সাদীপুর ইউনিয়নে কেশবখালী নদীর পাড় থেকে তাঁর লাশটি উদ্ধার করা হয়। তবে তাঁর অটোরিকশাটি পাওয়া যায়নি।
২২ মিনিট আগেসিলেট প্রতিনিধি

সিলেটের ওসমানী নগর উপজেলায় সড়কের পাশ থেকে শিপন আহমদ (২৫) নামের এক সিএনজিচালিত অটোরিকশাচালকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল ৯টার দিকে সাদীপুর ইউনিয়নে কেশবখালী নদীর পাড় থেকে তাঁর লাশটি উদ্ধার করা হয়। তবে তাঁর অটোরিকশাটি পাওয়া যায়নি। শিপনের স্বজন ও পুলিশের ধারণা, অটোরিকশা ছিনতাইয়ের জন্য তাঁকে হত্যা করা হয়।
শিপন আহমদ উপজেলার দয়ামীর ইউনিয়নের রাইকধারা (গাংপাড়) গ্রামের আশরাফ আলীর ছেলে। তাঁর একটি কন্যাসন্তান রয়েছে।
পুলিশ জানায়, গতকাল শনিবার রাত ৮টার দিকে ভাড়ায় চালিত রেজিস্ট্রেশনবিহীন (পরীক্ষামূলক) সিএনজিচালিত অটোরিকশা নিয়ে বের হলে আর বাড়িতে ফেরেননি শিপন। রাত গভীর হলেও শিপনের মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যায় এবং তাঁর কোনো খোঁজ পাওয়া যায়নি।
আজ সকাল ৯টার দিকে ওসমানী নগরের সাদীপুর ইউনিয়নের বেগমপুর-চাতলপাড় রাস্তার পাশে কেশবখালী নদীর পাড়ে শিপনের লাশ দেখতে পান স্থানীয় লোকজন। পরে খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে তাঁর লাশটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।
ওসমানী নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মোরশেদুল আলম ভূঁইয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, চালক শিপনকে হত্যা করে তাঁর অটোরিকশাটি নিয়ে গেছে ছিনতাইকারীরা। এ ঘটনায় পুলিশ অটোরিকশাটি উদ্ধার ও জড়িত ব্যক্তিদের আটকের চেষ্টা করছে। তাঁর লাশ ময়নাতদন্তের জন্য সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।

সিলেটের ওসমানী নগর উপজেলায় সড়কের পাশ থেকে শিপন আহমদ (২৫) নামের এক সিএনজিচালিত অটোরিকশাচালকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল ৯টার দিকে সাদীপুর ইউনিয়নে কেশবখালী নদীর পাড় থেকে তাঁর লাশটি উদ্ধার করা হয়। তবে তাঁর অটোরিকশাটি পাওয়া যায়নি। শিপনের স্বজন ও পুলিশের ধারণা, অটোরিকশা ছিনতাইয়ের জন্য তাঁকে হত্যা করা হয়।
শিপন আহমদ উপজেলার দয়ামীর ইউনিয়নের রাইকধারা (গাংপাড়) গ্রামের আশরাফ আলীর ছেলে। তাঁর একটি কন্যাসন্তান রয়েছে।
পুলিশ জানায়, গতকাল শনিবার রাত ৮টার দিকে ভাড়ায় চালিত রেজিস্ট্রেশনবিহীন (পরীক্ষামূলক) সিএনজিচালিত অটোরিকশা নিয়ে বের হলে আর বাড়িতে ফেরেননি শিপন। রাত গভীর হলেও শিপনের মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যায় এবং তাঁর কোনো খোঁজ পাওয়া যায়নি।
আজ সকাল ৯টার দিকে ওসমানী নগরের সাদীপুর ইউনিয়নের বেগমপুর-চাতলপাড় রাস্তার পাশে কেশবখালী নদীর পাড়ে শিপনের লাশ দেখতে পান স্থানীয় লোকজন। পরে খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে তাঁর লাশটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।
ওসমানী নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মোরশেদুল আলম ভূঁইয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, চালক শিপনকে হত্যা করে তাঁর অটোরিকশাটি নিয়ে গেছে ছিনতাইকারীরা। এ ঘটনায় পুলিশ অটোরিকশাটি উদ্ধার ও জড়িত ব্যক্তিদের আটকের চেষ্টা করছে। তাঁর লাশ ময়নাতদন্তের জন্য সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।

ময়মনসিংহে এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফল প্রত্যাখ্যান করে শিক্ষাবোর্ড ঘেরাও, বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ করে আন্দোলন করেছেন অকৃতকার্য শিক্ষার্থীরা। তারা ‘বৈষম্যহীন ফলাফলের’ দাবিতে শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যানসহ অন্যান্য কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অবরুদ্ধ করে রাখেন। পরে রাত ১০টায় শিক্ষার্থীরা চলে গেলে অবরোধ মুক্ত হন চেয়ারম্য
২০ অক্টোবর ২০২৪
বগুড়া সদর থানায় পাহারার দায়িত্বে থাকা পুলিশ কনস্টেবলের কাছ থেকে শটগানের ১০ রাউন্ড গুলি খোয়া গেছে। গতকাল শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত আড়াইটা থেকে ভোররাত ৪টার মধ্যে এ ঘটনা ঘটে। আজ রোববার সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত খোয়া যাওয়া গুলি পাওয়া যায়নি।
৬ মিনিট আগে
সাতক্ষীরায় দাঁড়িপাল্লা প্রতীকের সভায় এক পুলিশ কর্মকর্তার গান (জামায়াতের গুণগান-সংবলিত) পরিবেশনের অভিযোগ উঠেছে। আজ রোববার এর একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে বিষয়টি নিয়ে সমালোচনার ঝড় ওঠে।
১৪ মিনিট আগে
মামলার বাদী গৃহবধূ বলেন, ‘ঘটনার দিন বিকেলে শিশুসন্তান নিয়ে ভাড়া বাসায় ঘুমিয়ে ছিলাম। এ সময় আজাহার মিয়া ও রাজিব মিয়া আমার কক্ষের দরজা খুলতে বলেন। ঘরে অন্য পুরুষ রয়েছে—এমন অভিযোগ তুলে তাঁরা জোর করে শয়নকক্ষে ঢুকে পড়েন। এ সময় আশপাশের লোকজন জড়ো হলে তাঁরা ভয়ভীতি দেখিয়ে তাঁদের সরিয়ে দেন।
১৮ মিনিট আগে