বাকৃবি প্রতিনিধি

ময়মনসিংহ বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) ছাত্রী হলের সীমানা দখলকে কেন্দ্র করে ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়েছে। এ ঘটনায় অন্তত ৮ জন আহত হয়েছেন বলে জানান বাকৃবি হেলথ কেয়ারের ডেপুটি চিফ মেডিকেল অফিসার ডা. মো. সাদিকুল ইসলাম খান। আজ মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের বেগম রোকেয়া হলে এ ঘটনা ঘটে।
খবর পেয়ে উভয় গ্রুপের ছাত্র নেতারা ছাত্রী হলের সামনে আসলে তাদের মধ্যে হাতাহাতি শুরু হয়। একপর্যায়ে দুই গ্রুপের নেতা-কর্মীরা জড়ো হলে বেশ বড় আকারের জটলা হয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে। পরবর্তীতে আব্দুল জব্বার মোড়ে সংঘর্ষ ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কোতোয়ালি থানা–পুলিশ ঘটনাস্থলে আসলেও কোনো প্রকার ব্যবস্থা না নিয়েই ফিরে যায়। পুলিশ ও প্রক্টরিয়াল বডি ফিরে যাওয়ার পর পরিস্থিতি আরও বেশি খারাপের দিকে যায়।
কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মাইন উদ্দিন বিষয়টি স্বীকার করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, আমরা ঘটনাস্থলে গিয়েছিলাম। কোনো ব্যবস্থা গ্রহণের মতো পরিবেশ তখনো ছিল না।’
সূত্র থেকে জানা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের বেগম রোকেয়া হল বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি তায়েফুর রহমান রিয়াদ এবং শেখ রোজী জামাল হল সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসানের অনুসারী আধিপত্য। বেশ কিছুদিন ধরেই দুই হলের সীমানা নির্ধারণ নিয়ে তাদের মধ্যে বিরোধ চলছিল।
আজ (মঙ্গলবার) বিষয়টি সমাধানের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রবিষয়ক উপদেষ্টার সঙ্গে উভয় হলের প্রভোস্ট, হলের ছাত্রী নেতৃবৃন্দ এবং ছাত্রলীগের সভাপতি, সাধারণ-সম্পাদক বৈঠকে বসেন। এর মধ্যেই হলের সীমানায় ইফতারের দোকান বসানোকে কেন্দ্র করে ওই দুই হলের ছাত্রী নেতৃবৃন্দের মধ্যে কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে হাতাহাতিও হয়। এ সময় সেখানে শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক উপস্থিত হন। পরে তাদের মধ্যেও কথা-কাটাকাটি চলতে থাকে।
একপর্যায়ে এই ইস্যুকে কেন্দ্র করে সম্পাদক গ্রুপের এক নেতা সভাপতি গ্রুপের একজনকে মারধর করে ছাত্রী হলের ভেতরে। পরে তাদের হলের বাইরে বের করে আনা হয়। এতে উত্তেজনা চরম আকার ধারণ করে। পরে হল থেকে ছাত্ররা এসে সাধারণ সম্পাদক গ্রুপের আরেকজনকে মারধর করে। তখন দুই গ্রুপেরই বিভিন্ন হল থেকে নেতা-কর্মীরা এসে ভিড় জমায় রোকেয়া হলের সামনে। হাতাহাতি-মারামারি, লাঠি-সোঁটা নিয়ে দৌড়াদৌড়ি করতে থাকে দুই গ্রুপের সদস্যরা।
শুরু থেকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল বডি সর্বাত্মক চেষ্টা করেন। একপর্যায়ে পরিস্থিতি কিছুটা শান্ত করে রোকেয়া হলের সামনে থেকে দুই গ্রুপের সদস্যদের সরিয়ে নেওয়া হয়। পরে আবার প্রশাসনিক ভবনের সামনে এসে ইট পাটকেল ছোড়াছুড়ি শুরু করে দুই গ্রুপ। সভাপতির গ্রুপের সদস্যরা আব্দুল জব্বার মোড়ে অবস্থান নিলে উত্তেজনাকর পরিস্থিতির তৈরি হয়।
এই সময় প্রক্টরিয়াল বডির সদস্যরা চলে গেলে পরিস্থিতি খারাপের দিকে যেতে থাকে। একপর্যায়ে স্ট্যাম্প, ব্যাট, সাইকেলের চেইন, লাঠিসোঁটা এবং দেশি অস্ত্র নিয়ে ছাত্রলীগের নেতা কর্মীরা ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়। ইফতারের আগ পর্যন্ত দুই গ্রুপের মধ্যে দফায় দফায় চলতে থাকে ইটপাটকেল নিক্ষেপ। তবে ইফতারের পরে আর কোনো উত্তেজনাকর পরিস্থিতি তৈরি হয়নি।
এ বিষয়ে শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি খন্দকার তায়েফুর রহমান রিয়াদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একটি হল যখন তৈরি করা হয় তখন তার নির্দিষ্ট নকশা থাকে। না থাকলেও সেটি নির্ধারণ করবে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। প্রশাসন ব্যর্থ হওয়ায় সেটি আমরা সমাধানের চেষ্টা করি। কিন্তু নিজেদের ভুল বোঝাবুঝির কারণে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা সংঘর্ষে ছড়িয়ে পড়ে। পরে অনেক চেষ্টার পর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।’ একই কথা বলেন শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. মেহেদী হাসান। তিনি বলেন ‘নেতা-কর্মীদের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝির কারণে একটি উত্তেজনাকর পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল। এখন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।’
জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো. আজহারুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ছাত্রীদের দুই হলের সীমানা সমাধানের চেষ্টা করছিলাম। এর মধ্যে ছাত্রলীগের কয়েকজনের মধ্যে দ্বন্দ্ব শুরু হয়। আমরা হলের ভেতর থেকে সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করছিলাম। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের সব হলের ছাত্রলীগের নেতা কর্মীরা মারামারিতে জড়িয়ে পড়ে।’
ঘটনার তদন্তের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা কোতোয়ালি থানা-পুলিশের সহায়তায় সমস্যা সমাধানে কাজ করছি। আমি তো একা আইন তৈরি করি না। এই মুহূর্তে তদন্ত কমিটি হবে কি না বলতে পারছি না।’
বাকৃবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. এমদাদুল হক চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষের ঘটনাটি শুনেছি। বিষয়টি প্রক্টর এবং ছাত্রবিষয়ক উপদেষ্টার সঙ্গে কথা বলে নিয়মানুযায়ী পরবর্তীতে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’

ময়মনসিংহ বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) ছাত্রী হলের সীমানা দখলকে কেন্দ্র করে ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়েছে। এ ঘটনায় অন্তত ৮ জন আহত হয়েছেন বলে জানান বাকৃবি হেলথ কেয়ারের ডেপুটি চিফ মেডিকেল অফিসার ডা. মো. সাদিকুল ইসলাম খান। আজ মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের বেগম রোকেয়া হলে এ ঘটনা ঘটে।
খবর পেয়ে উভয় গ্রুপের ছাত্র নেতারা ছাত্রী হলের সামনে আসলে তাদের মধ্যে হাতাহাতি শুরু হয়। একপর্যায়ে দুই গ্রুপের নেতা-কর্মীরা জড়ো হলে বেশ বড় আকারের জটলা হয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে। পরবর্তীতে আব্দুল জব্বার মোড়ে সংঘর্ষ ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কোতোয়ালি থানা–পুলিশ ঘটনাস্থলে আসলেও কোনো প্রকার ব্যবস্থা না নিয়েই ফিরে যায়। পুলিশ ও প্রক্টরিয়াল বডি ফিরে যাওয়ার পর পরিস্থিতি আরও বেশি খারাপের দিকে যায়।
কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মাইন উদ্দিন বিষয়টি স্বীকার করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, আমরা ঘটনাস্থলে গিয়েছিলাম। কোনো ব্যবস্থা গ্রহণের মতো পরিবেশ তখনো ছিল না।’
সূত্র থেকে জানা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের বেগম রোকেয়া হল বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি তায়েফুর রহমান রিয়াদ এবং শেখ রোজী জামাল হল সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসানের অনুসারী আধিপত্য। বেশ কিছুদিন ধরেই দুই হলের সীমানা নির্ধারণ নিয়ে তাদের মধ্যে বিরোধ চলছিল।
আজ (মঙ্গলবার) বিষয়টি সমাধানের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রবিষয়ক উপদেষ্টার সঙ্গে উভয় হলের প্রভোস্ট, হলের ছাত্রী নেতৃবৃন্দ এবং ছাত্রলীগের সভাপতি, সাধারণ-সম্পাদক বৈঠকে বসেন। এর মধ্যেই হলের সীমানায় ইফতারের দোকান বসানোকে কেন্দ্র করে ওই দুই হলের ছাত্রী নেতৃবৃন্দের মধ্যে কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে হাতাহাতিও হয়। এ সময় সেখানে শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক উপস্থিত হন। পরে তাদের মধ্যেও কথা-কাটাকাটি চলতে থাকে।
একপর্যায়ে এই ইস্যুকে কেন্দ্র করে সম্পাদক গ্রুপের এক নেতা সভাপতি গ্রুপের একজনকে মারধর করে ছাত্রী হলের ভেতরে। পরে তাদের হলের বাইরে বের করে আনা হয়। এতে উত্তেজনা চরম আকার ধারণ করে। পরে হল থেকে ছাত্ররা এসে সাধারণ সম্পাদক গ্রুপের আরেকজনকে মারধর করে। তখন দুই গ্রুপেরই বিভিন্ন হল থেকে নেতা-কর্মীরা এসে ভিড় জমায় রোকেয়া হলের সামনে। হাতাহাতি-মারামারি, লাঠি-সোঁটা নিয়ে দৌড়াদৌড়ি করতে থাকে দুই গ্রুপের সদস্যরা।
শুরু থেকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল বডি সর্বাত্মক চেষ্টা করেন। একপর্যায়ে পরিস্থিতি কিছুটা শান্ত করে রোকেয়া হলের সামনে থেকে দুই গ্রুপের সদস্যদের সরিয়ে নেওয়া হয়। পরে আবার প্রশাসনিক ভবনের সামনে এসে ইট পাটকেল ছোড়াছুড়ি শুরু করে দুই গ্রুপ। সভাপতির গ্রুপের সদস্যরা আব্দুল জব্বার মোড়ে অবস্থান নিলে উত্তেজনাকর পরিস্থিতির তৈরি হয়।
এই সময় প্রক্টরিয়াল বডির সদস্যরা চলে গেলে পরিস্থিতি খারাপের দিকে যেতে থাকে। একপর্যায়ে স্ট্যাম্প, ব্যাট, সাইকেলের চেইন, লাঠিসোঁটা এবং দেশি অস্ত্র নিয়ে ছাত্রলীগের নেতা কর্মীরা ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়। ইফতারের আগ পর্যন্ত দুই গ্রুপের মধ্যে দফায় দফায় চলতে থাকে ইটপাটকেল নিক্ষেপ। তবে ইফতারের পরে আর কোনো উত্তেজনাকর পরিস্থিতি তৈরি হয়নি।
এ বিষয়ে শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি খন্দকার তায়েফুর রহমান রিয়াদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একটি হল যখন তৈরি করা হয় তখন তার নির্দিষ্ট নকশা থাকে। না থাকলেও সেটি নির্ধারণ করবে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। প্রশাসন ব্যর্থ হওয়ায় সেটি আমরা সমাধানের চেষ্টা করি। কিন্তু নিজেদের ভুল বোঝাবুঝির কারণে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা সংঘর্ষে ছড়িয়ে পড়ে। পরে অনেক চেষ্টার পর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।’ একই কথা বলেন শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. মেহেদী হাসান। তিনি বলেন ‘নেতা-কর্মীদের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝির কারণে একটি উত্তেজনাকর পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল। এখন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।’
জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো. আজহারুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ছাত্রীদের দুই হলের সীমানা সমাধানের চেষ্টা করছিলাম। এর মধ্যে ছাত্রলীগের কয়েকজনের মধ্যে দ্বন্দ্ব শুরু হয়। আমরা হলের ভেতর থেকে সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করছিলাম। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের সব হলের ছাত্রলীগের নেতা কর্মীরা মারামারিতে জড়িয়ে পড়ে।’
ঘটনার তদন্তের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা কোতোয়ালি থানা-পুলিশের সহায়তায় সমস্যা সমাধানে কাজ করছি। আমি তো একা আইন তৈরি করি না। এই মুহূর্তে তদন্ত কমিটি হবে কি না বলতে পারছি না।’
বাকৃবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. এমদাদুল হক চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষের ঘটনাটি শুনেছি। বিষয়টি প্রক্টর এবং ছাত্রবিষয়ক উপদেষ্টার সঙ্গে কথা বলে নিয়মানুযায়ী পরবর্তীতে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
বাকৃবি প্রতিনিধি

ময়মনসিংহ বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) ছাত্রী হলের সীমানা দখলকে কেন্দ্র করে ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়েছে। এ ঘটনায় অন্তত ৮ জন আহত হয়েছেন বলে জানান বাকৃবি হেলথ কেয়ারের ডেপুটি চিফ মেডিকেল অফিসার ডা. মো. সাদিকুল ইসলাম খান। আজ মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের বেগম রোকেয়া হলে এ ঘটনা ঘটে।
খবর পেয়ে উভয় গ্রুপের ছাত্র নেতারা ছাত্রী হলের সামনে আসলে তাদের মধ্যে হাতাহাতি শুরু হয়। একপর্যায়ে দুই গ্রুপের নেতা-কর্মীরা জড়ো হলে বেশ বড় আকারের জটলা হয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে। পরবর্তীতে আব্দুল জব্বার মোড়ে সংঘর্ষ ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কোতোয়ালি থানা–পুলিশ ঘটনাস্থলে আসলেও কোনো প্রকার ব্যবস্থা না নিয়েই ফিরে যায়। পুলিশ ও প্রক্টরিয়াল বডি ফিরে যাওয়ার পর পরিস্থিতি আরও বেশি খারাপের দিকে যায়।
কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মাইন উদ্দিন বিষয়টি স্বীকার করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, আমরা ঘটনাস্থলে গিয়েছিলাম। কোনো ব্যবস্থা গ্রহণের মতো পরিবেশ তখনো ছিল না।’
সূত্র থেকে জানা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের বেগম রোকেয়া হল বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি তায়েফুর রহমান রিয়াদ এবং শেখ রোজী জামাল হল সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসানের অনুসারী আধিপত্য। বেশ কিছুদিন ধরেই দুই হলের সীমানা নির্ধারণ নিয়ে তাদের মধ্যে বিরোধ চলছিল।
আজ (মঙ্গলবার) বিষয়টি সমাধানের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রবিষয়ক উপদেষ্টার সঙ্গে উভয় হলের প্রভোস্ট, হলের ছাত্রী নেতৃবৃন্দ এবং ছাত্রলীগের সভাপতি, সাধারণ-সম্পাদক বৈঠকে বসেন। এর মধ্যেই হলের সীমানায় ইফতারের দোকান বসানোকে কেন্দ্র করে ওই দুই হলের ছাত্রী নেতৃবৃন্দের মধ্যে কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে হাতাহাতিও হয়। এ সময় সেখানে শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক উপস্থিত হন। পরে তাদের মধ্যেও কথা-কাটাকাটি চলতে থাকে।
একপর্যায়ে এই ইস্যুকে কেন্দ্র করে সম্পাদক গ্রুপের এক নেতা সভাপতি গ্রুপের একজনকে মারধর করে ছাত্রী হলের ভেতরে। পরে তাদের হলের বাইরে বের করে আনা হয়। এতে উত্তেজনা চরম আকার ধারণ করে। পরে হল থেকে ছাত্ররা এসে সাধারণ সম্পাদক গ্রুপের আরেকজনকে মারধর করে। তখন দুই গ্রুপেরই বিভিন্ন হল থেকে নেতা-কর্মীরা এসে ভিড় জমায় রোকেয়া হলের সামনে। হাতাহাতি-মারামারি, লাঠি-সোঁটা নিয়ে দৌড়াদৌড়ি করতে থাকে দুই গ্রুপের সদস্যরা।
শুরু থেকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল বডি সর্বাত্মক চেষ্টা করেন। একপর্যায়ে পরিস্থিতি কিছুটা শান্ত করে রোকেয়া হলের সামনে থেকে দুই গ্রুপের সদস্যদের সরিয়ে নেওয়া হয়। পরে আবার প্রশাসনিক ভবনের সামনে এসে ইট পাটকেল ছোড়াছুড়ি শুরু করে দুই গ্রুপ। সভাপতির গ্রুপের সদস্যরা আব্দুল জব্বার মোড়ে অবস্থান নিলে উত্তেজনাকর পরিস্থিতির তৈরি হয়।
এই সময় প্রক্টরিয়াল বডির সদস্যরা চলে গেলে পরিস্থিতি খারাপের দিকে যেতে থাকে। একপর্যায়ে স্ট্যাম্প, ব্যাট, সাইকেলের চেইন, লাঠিসোঁটা এবং দেশি অস্ত্র নিয়ে ছাত্রলীগের নেতা কর্মীরা ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়। ইফতারের আগ পর্যন্ত দুই গ্রুপের মধ্যে দফায় দফায় চলতে থাকে ইটপাটকেল নিক্ষেপ। তবে ইফতারের পরে আর কোনো উত্তেজনাকর পরিস্থিতি তৈরি হয়নি।
এ বিষয়ে শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি খন্দকার তায়েফুর রহমান রিয়াদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একটি হল যখন তৈরি করা হয় তখন তার নির্দিষ্ট নকশা থাকে। না থাকলেও সেটি নির্ধারণ করবে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। প্রশাসন ব্যর্থ হওয়ায় সেটি আমরা সমাধানের চেষ্টা করি। কিন্তু নিজেদের ভুল বোঝাবুঝির কারণে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা সংঘর্ষে ছড়িয়ে পড়ে। পরে অনেক চেষ্টার পর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।’ একই কথা বলেন শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. মেহেদী হাসান। তিনি বলেন ‘নেতা-কর্মীদের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝির কারণে একটি উত্তেজনাকর পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল। এখন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।’
জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো. আজহারুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ছাত্রীদের দুই হলের সীমানা সমাধানের চেষ্টা করছিলাম। এর মধ্যে ছাত্রলীগের কয়েকজনের মধ্যে দ্বন্দ্ব শুরু হয়। আমরা হলের ভেতর থেকে সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করছিলাম। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের সব হলের ছাত্রলীগের নেতা কর্মীরা মারামারিতে জড়িয়ে পড়ে।’
ঘটনার তদন্তের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা কোতোয়ালি থানা-পুলিশের সহায়তায় সমস্যা সমাধানে কাজ করছি। আমি তো একা আইন তৈরি করি না। এই মুহূর্তে তদন্ত কমিটি হবে কি না বলতে পারছি না।’
বাকৃবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. এমদাদুল হক চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষের ঘটনাটি শুনেছি। বিষয়টি প্রক্টর এবং ছাত্রবিষয়ক উপদেষ্টার সঙ্গে কথা বলে নিয়মানুযায়ী পরবর্তীতে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’

ময়মনসিংহ বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) ছাত্রী হলের সীমানা দখলকে কেন্দ্র করে ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়েছে। এ ঘটনায় অন্তত ৮ জন আহত হয়েছেন বলে জানান বাকৃবি হেলথ কেয়ারের ডেপুটি চিফ মেডিকেল অফিসার ডা. মো. সাদিকুল ইসলাম খান। আজ মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের বেগম রোকেয়া হলে এ ঘটনা ঘটে।
খবর পেয়ে উভয় গ্রুপের ছাত্র নেতারা ছাত্রী হলের সামনে আসলে তাদের মধ্যে হাতাহাতি শুরু হয়। একপর্যায়ে দুই গ্রুপের নেতা-কর্মীরা জড়ো হলে বেশ বড় আকারের জটলা হয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে। পরবর্তীতে আব্দুল জব্বার মোড়ে সংঘর্ষ ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কোতোয়ালি থানা–পুলিশ ঘটনাস্থলে আসলেও কোনো প্রকার ব্যবস্থা না নিয়েই ফিরে যায়। পুলিশ ও প্রক্টরিয়াল বডি ফিরে যাওয়ার পর পরিস্থিতি আরও বেশি খারাপের দিকে যায়।
কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মাইন উদ্দিন বিষয়টি স্বীকার করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, আমরা ঘটনাস্থলে গিয়েছিলাম। কোনো ব্যবস্থা গ্রহণের মতো পরিবেশ তখনো ছিল না।’
সূত্র থেকে জানা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের বেগম রোকেয়া হল বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি তায়েফুর রহমান রিয়াদ এবং শেখ রোজী জামাল হল সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসানের অনুসারী আধিপত্য। বেশ কিছুদিন ধরেই দুই হলের সীমানা নির্ধারণ নিয়ে তাদের মধ্যে বিরোধ চলছিল।
আজ (মঙ্গলবার) বিষয়টি সমাধানের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রবিষয়ক উপদেষ্টার সঙ্গে উভয় হলের প্রভোস্ট, হলের ছাত্রী নেতৃবৃন্দ এবং ছাত্রলীগের সভাপতি, সাধারণ-সম্পাদক বৈঠকে বসেন। এর মধ্যেই হলের সীমানায় ইফতারের দোকান বসানোকে কেন্দ্র করে ওই দুই হলের ছাত্রী নেতৃবৃন্দের মধ্যে কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে হাতাহাতিও হয়। এ সময় সেখানে শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক উপস্থিত হন। পরে তাদের মধ্যেও কথা-কাটাকাটি চলতে থাকে।
একপর্যায়ে এই ইস্যুকে কেন্দ্র করে সম্পাদক গ্রুপের এক নেতা সভাপতি গ্রুপের একজনকে মারধর করে ছাত্রী হলের ভেতরে। পরে তাদের হলের বাইরে বের করে আনা হয়। এতে উত্তেজনা চরম আকার ধারণ করে। পরে হল থেকে ছাত্ররা এসে সাধারণ সম্পাদক গ্রুপের আরেকজনকে মারধর করে। তখন দুই গ্রুপেরই বিভিন্ন হল থেকে নেতা-কর্মীরা এসে ভিড় জমায় রোকেয়া হলের সামনে। হাতাহাতি-মারামারি, লাঠি-সোঁটা নিয়ে দৌড়াদৌড়ি করতে থাকে দুই গ্রুপের সদস্যরা।
শুরু থেকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল বডি সর্বাত্মক চেষ্টা করেন। একপর্যায়ে পরিস্থিতি কিছুটা শান্ত করে রোকেয়া হলের সামনে থেকে দুই গ্রুপের সদস্যদের সরিয়ে নেওয়া হয়। পরে আবার প্রশাসনিক ভবনের সামনে এসে ইট পাটকেল ছোড়াছুড়ি শুরু করে দুই গ্রুপ। সভাপতির গ্রুপের সদস্যরা আব্দুল জব্বার মোড়ে অবস্থান নিলে উত্তেজনাকর পরিস্থিতির তৈরি হয়।
এই সময় প্রক্টরিয়াল বডির সদস্যরা চলে গেলে পরিস্থিতি খারাপের দিকে যেতে থাকে। একপর্যায়ে স্ট্যাম্প, ব্যাট, সাইকেলের চেইন, লাঠিসোঁটা এবং দেশি অস্ত্র নিয়ে ছাত্রলীগের নেতা কর্মীরা ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়। ইফতারের আগ পর্যন্ত দুই গ্রুপের মধ্যে দফায় দফায় চলতে থাকে ইটপাটকেল নিক্ষেপ। তবে ইফতারের পরে আর কোনো উত্তেজনাকর পরিস্থিতি তৈরি হয়নি।
এ বিষয়ে শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি খন্দকার তায়েফুর রহমান রিয়াদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একটি হল যখন তৈরি করা হয় তখন তার নির্দিষ্ট নকশা থাকে। না থাকলেও সেটি নির্ধারণ করবে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। প্রশাসন ব্যর্থ হওয়ায় সেটি আমরা সমাধানের চেষ্টা করি। কিন্তু নিজেদের ভুল বোঝাবুঝির কারণে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা সংঘর্ষে ছড়িয়ে পড়ে। পরে অনেক চেষ্টার পর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।’ একই কথা বলেন শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. মেহেদী হাসান। তিনি বলেন ‘নেতা-কর্মীদের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝির কারণে একটি উত্তেজনাকর পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল। এখন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।’
জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো. আজহারুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ছাত্রীদের দুই হলের সীমানা সমাধানের চেষ্টা করছিলাম। এর মধ্যে ছাত্রলীগের কয়েকজনের মধ্যে দ্বন্দ্ব শুরু হয়। আমরা হলের ভেতর থেকে সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করছিলাম। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের সব হলের ছাত্রলীগের নেতা কর্মীরা মারামারিতে জড়িয়ে পড়ে।’
ঘটনার তদন্তের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা কোতোয়ালি থানা-পুলিশের সহায়তায় সমস্যা সমাধানে কাজ করছি। আমি তো একা আইন তৈরি করি না। এই মুহূর্তে তদন্ত কমিটি হবে কি না বলতে পারছি না।’
বাকৃবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. এমদাদুল হক চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষের ঘটনাটি শুনেছি। বিষয়টি প্রক্টর এবং ছাত্রবিষয়ক উপদেষ্টার সঙ্গে কথা বলে নিয়মানুযায়ী পরবর্তীতে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’

গাজীপুরের শ্রীপুরে একটি বাড়িতে যৌথ বাহিনীর অভিযানে অস্ত্র, সরঞ্জামসহ সাতজনকে আটক করার ঘটনায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভুল ও বিভ্রান্তিকর তথ্য প্রচারের অভিযোগ তুলেছে সেনাবাহিনী। আজ শুক্রবার সকালে গাজীপুর মহানগরের ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটে অস্থায়ী সেনাক্যাম্পে আয়োজিত সংবাদ ব্রিফিংয়ে এই অভিযোগ করেন ১৪ ফিল্ড
১৪ মিনিট আগে
হাসিনা আমার জন্য তিনবার ইনকোয়ারি (তদন্ত) কমিটি করেছেন। আমার অপরাধ ছিল, তিনি আমাকে প্রধানমন্ত্রী হতে বলেছিলেন, আমি হইনি। মন্ত্রীও হতে বলেছিলেন, হইনি। টাকা দেওয়ার জন্য বলেছিলেন, নেইনি।
৩২ মিনিট আগে
চট্টগ্রাম নগরের বায়েজিদ বোস্তামী থানার চালিতাতলী এলাকায় শারীরিক প্রতিবন্ধী অটোরিকশাচালক মো. ইদ্রিসকে গুলির ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) চান্দগাঁও ক্যাম্পে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়। র্যাব-৭ চট্টগ্রামের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল
৩৯ মিনিট আগে
খুলনার খালিশপুর থানা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি কাজী ফয়েজ মাহমুদকে গ্রেপ্তার করেছে নগর গোয়েন্দা পুলিশ। আজ শুক্রবার ভোরে রাজধানীর বসুন্ধরা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৪৪ মিনিট আগেসেনাবাহিনীর ব্রিফিং
গাজীপুর প্রতিনিধি

গাজীপুরের শ্রীপুরে একটি বাড়িতে যৌথ বাহিনীর অভিযানে অস্ত্র, সরঞ্জামসহ সাতজনকে আটক করার ঘটনায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভুল ও বিভ্রান্তিকর তথ্য প্রচারের অভিযোগ তুলেছে সেনাবাহিনী। আজ শুক্রবার সকালে গাজীপুর মহানগরের ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটে অস্থায়ী সেনাক্যাম্পে আয়োজিত সংবাদ ব্রিফিংয়ে এই অভিযোগ করেন ১৪ ফিল্ড রেজিমেন্ট আর্টিলারির অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল লুৎফর রহমান।
প্রসঙ্গত, গত বুধবার (৫ নভেম্বর) দিবাগত রাতে গাজীপুর আর্মি ক্যাম্পের তত্ত্বাবধানে এবং পুলিশ ও র্যাবের সহায়তায় শ্রীপুর উপজেলার বরমী ইউনিয়নে বিশেষ অভিযান পরিচালিত হয়। অভিযানে গাজীপুর-৩ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. এনামুল হক মোল্লাসহ (৫০) সাতজনকে আটক করা হয়। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে দুটি বিদেশি পিস্তল, তিনটি ম্যাগাজিন, চার রাউন্ড গুলি, চারটি ওয়াকিটকি সেট, চারটি লাঠি (বেটন), দুটি ইলেকট্রিক শক ডিভাইস, একটি হ্যামার নেল গান ও একটি ধারালো চাকু উদ্ধার করা হয়।
আটক অন্যরা হলেন শওকত মীর (৪৫), জাহিদ মিয়া (৪০), মোস্তফা কামাল (৩২), সিদ্দিকুর রহমান (৩৪), বুলবুল মিয়া (৩৫) ও তোফাজ্জল হোসেন (৪৫)।
লে. কর্নেল লুৎফর রহমান জানান, গত বুধবার দিবাগত রাতে গাজীপুর আর্মি ক্যাম্পের সার্বিক তত্ত্বাবধানে পুলিশ ও র্যাবের প্রত্যক্ষ সহায়তায় শ্রীপুর উপজেলার বরমী ইউনিয়নে একটি যৌথ অভিযান চালানো হয়। সুনির্দিষ্ট গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে ও এলাকাবাসীর সহায়তায় গাজীপুর জেলার চিহ্নিত সন্ত্রাসী, ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি তথা শ্রীপুর এলাকার ত্রাস, অবৈধ বালু উত্তোলনকারী এবং ডাকাত দলের সরদার এনামুল হক মোল্লাকে তাঁর নিজ বাসার পানির ট্যাংকের ভেতর থেকে আটক করা হয়। একই সঙ্গে তাঁর আরও ছয় সহযোগীকে যৌথ বাহিনী আটক করে।
ব্রিফিংয়ে ওই সেনা কর্মকর্তা জানান, অভিযান চলাকালে তল্লাশির সময় এনামুলের কাছ থেকে দুটি বিদেশি পিস্তল, তিনটি ম্যাগাজিন, চার রাউন্ড গুলি, দুটি ইলেকট্রিক শক মেশিন, চারটি ওয়াকিটকি সেট, দুটি লাইসেন্সবিহীন মোটরসাইকেলসহ বেশ কিছু দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করা হয়। এনামুল হক মোল্লার বিরুদ্ধে শ্রীপুর থানায় বেশ কয়েকটি ডাকাতি ও অস্ত্র মামলা চলমান রয়েছে এবং কিছু কিছু মামলায় তাঁর বিরুদ্ধে ওয়ারেন্টও জারি করা হয়েছে। তিনি আরও জানান, অভিযান শেষে উদ্ধার করা অস্ত্র, গোলাবারুদ, সরঞ্জামসহ সাতজনকে শ্রীপুর থানায় হস্তান্তর করা হয়।
ব্রিফিংয়ে লে. কর্নেল লুৎফর রহমান বলেন, অত্যন্ত পরিতাপের বিষয়, একটি মহল এনামুল হক মোল্লার গ্রেপ্তারের বিষয়টিকে রাজনৈতিক রূপ দেওয়াসহ উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে ভিন্ন খাতে অপপ্রচার করার চেষ্টা করছে। তিনি আরও বলেন, ‘সেনাবাহিনী কোনো ব্যক্তি বা দলের পক্ষে বা বিপক্ষে নয়। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সব সময় ন্যায়ের পক্ষে ও অন্যায়ের বিপক্ষে; সেনাবাহিনী দেশের পক্ষে। যারা এ ব্যাপারে অপপ্রচার করছে এবং অপপ্রচারকে প্রশ্রয় দিচ্ছে, আমরা মনে করি, তাদেরও কোনো না কোনোভাবে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতা থাকতে পারে। সে বিষয়টিকে আমরা গুরুত্বসহকারে খতিয়ে দেখছি এবং প্রমাণসাপেক্ষে তাদের বিরুদ্ধেও কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
সেনা কর্মকর্তা জানান, গোপন তথ্যের ভিত্তিতে গত বুধবার দিবাগত রাত দেড়টা থেকে ভোররাত সোয়া ৫টা পর্যন্ত এনামুল হক মোল্লার বরকুল গ্রামের নিজ বাড়িতে অভিযান চলে। অভিযানের নেতৃত্ব দেন মেজর খন্দকার মহিউদ্দিন আলমগীর (৪৬ ডিভ লোকেটিং, গাজীপুর সেনাক্যাম্প)। অভিযানের সময় এনামুল হক মোল্লা বাড়ির ছাদের পানির ট্যাংকের ভেতর লুকিয়ে ছিলেন—তল্লাশির সময় তাঁকে সেখান থেকে বের করে আটক করা হয়।
লে. কর্নেল লুৎফর রহমান বলেন, ‘অভিযানের সময় আপনারা (সাংবাদিকেরা) অনেকেই এই অপারেশনের প্রত্যক্ষদর্শী ছিলেন এবং সবাই অবগত আছেন যে, কিছু স্বার্থান্বেষী মহল তাঁর বাসা থেকে ব্যক্তিগত কিছু সরঞ্জাম হারানো গেছে বলে মিথ্যা ও বানোয়াট তথ্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়ানোর চেষ্টা করছে। এরূপ মিথ্যা অপবাদ ছড়ানোর সঙ্গেও যারা সংশ্লিষ্ট, তাদের বিরুদ্ধেও আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
শ্রীপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আব্দুল বারিক বলেন, যৌথ বাহিনীর অভিযানে দুটি আগ্নেয়াস্ত্রসহ সাতজনকে আটক করা হয়েছে। তাঁদের বিরুদ্ধে পুলিশ বাদী হয়ে অস্ত্র আইনে মামলা করেছে। পরে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের আদেশে তাঁদের কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
ব্রিফিংয়ে সেনা কর্মকর্তা লে. কর্নেল লুৎফর রহমান এলাকাবাসীকে ধন্যবাদ জানান। সে সঙ্গে এলাকাবাসীকে এরূপ সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের ব্যাপারেও তথ্য দিয়ে যৌথ বাহিনীকে সহায়তা করার আহ্বান জানান।
সেনা কর্মকর্তা আশ্বাস দিয়ে বলেন, ‘গাজীপুর জেলার শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখা এবং একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করাই আমাদের লক্ষ্য। আমরা সন্ত্রাসবিরোধী অভিযান অব্যাহত রাখব এবং জনগণের সহায়তায় অপরাধীদের আইনের আওতায় আনব। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কর্তৃক আগের মতো সন্ত্রাসবিরোধী অভিযান সামনের দিনগুলোতেও অব্যাহত থাকবে।’
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, এনামুল হক মোল্লা বরমী ইউনিয়নের বরকুল গ্রামের মৃত আহাদ আলীর ছেলে। এনামুল হক মোল্লা ১৫ বছর সৌদিতে ছিলেন। গত বছর আওয়ামী লীগ সরকারের সময় নানা অপরাধে জড়িয়ে দেশ ছাড়েন। ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর দেশে ফেরেন তিনি। এর পর থেকে রাজনীতির মাঠে সক্রিয় হয়ে ওঠেন। গাজীপুর-৩ আসনে বিএনপির মনোনয়ন চেয়ে প্রচার-প্রচারণায় অংশ নিয়ে নির্বাচনী এলাকায় ফেস্টুন ও ব্যানার টানিয়েছেন। গত সোমবার বিএনপির প্রার্থীর নাম ঘোষণার পর তিনি ফেসবুকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে গাজীপুর-৩ আসন থেকে নির্বাচন করার ঘোষণা দেন।

গাজীপুরের শ্রীপুরে একটি বাড়িতে যৌথ বাহিনীর অভিযানে অস্ত্র, সরঞ্জামসহ সাতজনকে আটক করার ঘটনায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভুল ও বিভ্রান্তিকর তথ্য প্রচারের অভিযোগ তুলেছে সেনাবাহিনী। আজ শুক্রবার সকালে গাজীপুর মহানগরের ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটে অস্থায়ী সেনাক্যাম্পে আয়োজিত সংবাদ ব্রিফিংয়ে এই অভিযোগ করেন ১৪ ফিল্ড রেজিমেন্ট আর্টিলারির অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল লুৎফর রহমান।
প্রসঙ্গত, গত বুধবার (৫ নভেম্বর) দিবাগত রাতে গাজীপুর আর্মি ক্যাম্পের তত্ত্বাবধানে এবং পুলিশ ও র্যাবের সহায়তায় শ্রীপুর উপজেলার বরমী ইউনিয়নে বিশেষ অভিযান পরিচালিত হয়। অভিযানে গাজীপুর-৩ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. এনামুল হক মোল্লাসহ (৫০) সাতজনকে আটক করা হয়। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে দুটি বিদেশি পিস্তল, তিনটি ম্যাগাজিন, চার রাউন্ড গুলি, চারটি ওয়াকিটকি সেট, চারটি লাঠি (বেটন), দুটি ইলেকট্রিক শক ডিভাইস, একটি হ্যামার নেল গান ও একটি ধারালো চাকু উদ্ধার করা হয়।
আটক অন্যরা হলেন শওকত মীর (৪৫), জাহিদ মিয়া (৪০), মোস্তফা কামাল (৩২), সিদ্দিকুর রহমান (৩৪), বুলবুল মিয়া (৩৫) ও তোফাজ্জল হোসেন (৪৫)।
লে. কর্নেল লুৎফর রহমান জানান, গত বুধবার দিবাগত রাতে গাজীপুর আর্মি ক্যাম্পের সার্বিক তত্ত্বাবধানে পুলিশ ও র্যাবের প্রত্যক্ষ সহায়তায় শ্রীপুর উপজেলার বরমী ইউনিয়নে একটি যৌথ অভিযান চালানো হয়। সুনির্দিষ্ট গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে ও এলাকাবাসীর সহায়তায় গাজীপুর জেলার চিহ্নিত সন্ত্রাসী, ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি তথা শ্রীপুর এলাকার ত্রাস, অবৈধ বালু উত্তোলনকারী এবং ডাকাত দলের সরদার এনামুল হক মোল্লাকে তাঁর নিজ বাসার পানির ট্যাংকের ভেতর থেকে আটক করা হয়। একই সঙ্গে তাঁর আরও ছয় সহযোগীকে যৌথ বাহিনী আটক করে।
ব্রিফিংয়ে ওই সেনা কর্মকর্তা জানান, অভিযান চলাকালে তল্লাশির সময় এনামুলের কাছ থেকে দুটি বিদেশি পিস্তল, তিনটি ম্যাগাজিন, চার রাউন্ড গুলি, দুটি ইলেকট্রিক শক মেশিন, চারটি ওয়াকিটকি সেট, দুটি লাইসেন্সবিহীন মোটরসাইকেলসহ বেশ কিছু দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করা হয়। এনামুল হক মোল্লার বিরুদ্ধে শ্রীপুর থানায় বেশ কয়েকটি ডাকাতি ও অস্ত্র মামলা চলমান রয়েছে এবং কিছু কিছু মামলায় তাঁর বিরুদ্ধে ওয়ারেন্টও জারি করা হয়েছে। তিনি আরও জানান, অভিযান শেষে উদ্ধার করা অস্ত্র, গোলাবারুদ, সরঞ্জামসহ সাতজনকে শ্রীপুর থানায় হস্তান্তর করা হয়।
ব্রিফিংয়ে লে. কর্নেল লুৎফর রহমান বলেন, অত্যন্ত পরিতাপের বিষয়, একটি মহল এনামুল হক মোল্লার গ্রেপ্তারের বিষয়টিকে রাজনৈতিক রূপ দেওয়াসহ উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে ভিন্ন খাতে অপপ্রচার করার চেষ্টা করছে। তিনি আরও বলেন, ‘সেনাবাহিনী কোনো ব্যক্তি বা দলের পক্ষে বা বিপক্ষে নয়। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সব সময় ন্যায়ের পক্ষে ও অন্যায়ের বিপক্ষে; সেনাবাহিনী দেশের পক্ষে। যারা এ ব্যাপারে অপপ্রচার করছে এবং অপপ্রচারকে প্রশ্রয় দিচ্ছে, আমরা মনে করি, তাদেরও কোনো না কোনোভাবে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতা থাকতে পারে। সে বিষয়টিকে আমরা গুরুত্বসহকারে খতিয়ে দেখছি এবং প্রমাণসাপেক্ষে তাদের বিরুদ্ধেও কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
সেনা কর্মকর্তা জানান, গোপন তথ্যের ভিত্তিতে গত বুধবার দিবাগত রাত দেড়টা থেকে ভোররাত সোয়া ৫টা পর্যন্ত এনামুল হক মোল্লার বরকুল গ্রামের নিজ বাড়িতে অভিযান চলে। অভিযানের নেতৃত্ব দেন মেজর খন্দকার মহিউদ্দিন আলমগীর (৪৬ ডিভ লোকেটিং, গাজীপুর সেনাক্যাম্প)। অভিযানের সময় এনামুল হক মোল্লা বাড়ির ছাদের পানির ট্যাংকের ভেতর লুকিয়ে ছিলেন—তল্লাশির সময় তাঁকে সেখান থেকে বের করে আটক করা হয়।
লে. কর্নেল লুৎফর রহমান বলেন, ‘অভিযানের সময় আপনারা (সাংবাদিকেরা) অনেকেই এই অপারেশনের প্রত্যক্ষদর্শী ছিলেন এবং সবাই অবগত আছেন যে, কিছু স্বার্থান্বেষী মহল তাঁর বাসা থেকে ব্যক্তিগত কিছু সরঞ্জাম হারানো গেছে বলে মিথ্যা ও বানোয়াট তথ্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়ানোর চেষ্টা করছে। এরূপ মিথ্যা অপবাদ ছড়ানোর সঙ্গেও যারা সংশ্লিষ্ট, তাদের বিরুদ্ধেও আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
শ্রীপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আব্দুল বারিক বলেন, যৌথ বাহিনীর অভিযানে দুটি আগ্নেয়াস্ত্রসহ সাতজনকে আটক করা হয়েছে। তাঁদের বিরুদ্ধে পুলিশ বাদী হয়ে অস্ত্র আইনে মামলা করেছে। পরে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের আদেশে তাঁদের কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
ব্রিফিংয়ে সেনা কর্মকর্তা লে. কর্নেল লুৎফর রহমান এলাকাবাসীকে ধন্যবাদ জানান। সে সঙ্গে এলাকাবাসীকে এরূপ সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের ব্যাপারেও তথ্য দিয়ে যৌথ বাহিনীকে সহায়তা করার আহ্বান জানান।
সেনা কর্মকর্তা আশ্বাস দিয়ে বলেন, ‘গাজীপুর জেলার শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখা এবং একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করাই আমাদের লক্ষ্য। আমরা সন্ত্রাসবিরোধী অভিযান অব্যাহত রাখব এবং জনগণের সহায়তায় অপরাধীদের আইনের আওতায় আনব। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কর্তৃক আগের মতো সন্ত্রাসবিরোধী অভিযান সামনের দিনগুলোতেও অব্যাহত থাকবে।’
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, এনামুল হক মোল্লা বরমী ইউনিয়নের বরকুল গ্রামের মৃত আহাদ আলীর ছেলে। এনামুল হক মোল্লা ১৫ বছর সৌদিতে ছিলেন। গত বছর আওয়ামী লীগ সরকারের সময় নানা অপরাধে জড়িয়ে দেশ ছাড়েন। ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর দেশে ফেরেন তিনি। এর পর থেকে রাজনীতির মাঠে সক্রিয় হয়ে ওঠেন। গাজীপুর-৩ আসনে বিএনপির মনোনয়ন চেয়ে প্রচার-প্রচারণায় অংশ নিয়ে নির্বাচনী এলাকায় ফেস্টুন ও ব্যানার টানিয়েছেন। গত সোমবার বিএনপির প্রার্থীর নাম ঘোষণার পর তিনি ফেসবুকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে গাজীপুর-৩ আসন থেকে নির্বাচন করার ঘোষণা দেন।

ময়মনসিংহ বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) ছাত্রী হলের সীমানা দখলকে কেন্দ্র করে ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়েছে। এ ঘটনায় অন্তত ৮ জন আহত হয়েছেন বলে জানান বাকৃবি হেলথ কেয়ারের ডেপুটি চিফ মেডিকেল অফিসার ডা. মো. সাদিকুল ইসলাম খান। আজ বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের বেগম রোকেয়া হলে এ ঘটনা
১২ মার্চ ২০২৪
হাসিনা আমার জন্য তিনবার ইনকোয়ারি (তদন্ত) কমিটি করেছেন। আমার অপরাধ ছিল, তিনি আমাকে প্রধানমন্ত্রী হতে বলেছিলেন, আমি হইনি। মন্ত্রীও হতে বলেছিলেন, হইনি। টাকা দেওয়ার জন্য বলেছিলেন, নেইনি।
৩২ মিনিট আগে
চট্টগ্রাম নগরের বায়েজিদ বোস্তামী থানার চালিতাতলী এলাকায় শারীরিক প্রতিবন্ধী অটোরিকশাচালক মো. ইদ্রিসকে গুলির ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) চান্দগাঁও ক্যাম্পে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়। র্যাব-৭ চট্টগ্রামের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল
৩৯ মিনিট আগে
খুলনার খালিশপুর থানা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি কাজী ফয়েজ মাহমুদকে গ্রেপ্তার করেছে নগর গোয়েন্দা পুলিশ। আজ শুক্রবার ভোরে রাজধানীর বসুন্ধরা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৪৪ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

‘হাসিনা মন্ত্রী-প্রধানমন্ত্রী হতে বলেছিলেন, হইনি। এটাই ছিল আমার অপরাধ’—মন্তব্য করেছেন লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) সভাপতি কর্নেল (অব.) অলি আহমদ বীর বিক্রম। আজ শুক্রবার চট্টগ্রামের দোহাজারী এলডিপির কর্মী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।
কর্নেল অলি আহমদ বলেন ‘রাজনীতিবিদেরা যদি আল্লাহ ও রাসুলের নির্দেশিত পথে চলে, তাহলে সরকারি অফিসাররা ঘুষ খেতে পারবেন না। যোগাযোগমন্ত্রী থাকা অবস্থায় আমি কোনো মায়ের ছেলেকে ঘুষ খাইতে দিইনি। হয় এখানে (অফিসে) থাকবে, না হয় ঘরে যাবে। মধ্যবর্তী কোনো স্থান নেই।’
অলি আহমদ বলেন, ‘হাসিনা আমার জন্য তিনবার ইনকোয়ারি (তদন্ত) কমিটি করেছেন। আমার অপরাধ ছিল, তিনি আমাকে প্রধানমন্ত্রী হতে বলেছিলেন, আমি হইনি। মন্ত্রীও হতে বলেছিলেন, হইনি। টাকা দেওয়ার জন্য বলেছিলেন, নেইনি। এটাই ছিল আমার অপরাধ।’
এলডিপির প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘দুদক দিয়ে প্রথম যে ইনকোয়ারি হয়েছিল। সেটি করেছিলেন একটা হিন্দুর ছেলে, আমি জীবনেও তাঁর কথা ভুলব না। আমি যখন অনেক ফাইল নিয়ে তাঁর অফিসে আসলাম, তখন তিনি বলছিলেন, স্যার আপনি এতগুলো ফাইল নিয়ে আসলেন কেন? এতগুলো ফাইল দেখার সময় আছে আমার? দু-তিনটা ফাইল দেন।’
ওই অফিসার বলেছিলেন, ‘বাংলাদেশে যদি একটা সৎ লোক থাকে সেটা আপনি (অলি)। আপনার বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ নেই। কিন্তু আমাদের বলা হয়েছে আপনাকে বিরক্ত করার জন্য। আমি বললাম, কর। শেষ পর্যন্ত ওই অফিসার রিপোর্ট দিলেন, কর্নেল অলি কোনো দুর্নীতি করেননি; বরং সরকারের কাছে পয়সা পাবে।’
দোহাজারী পৌর এলডিপির সভাপতি লিয়াকত আলীর সভাপতিত্বে সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন এলডিপির প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক ওমর ফারুক, চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা এলডিপির সভাপতি শিল্পপতি এম এয়াকুব আলী, সাধারণ সম্পাদক গোলাম কিবরিয়া শিমুল প্রমুখ।

‘হাসিনা মন্ত্রী-প্রধানমন্ত্রী হতে বলেছিলেন, হইনি। এটাই ছিল আমার অপরাধ’—মন্তব্য করেছেন লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) সভাপতি কর্নেল (অব.) অলি আহমদ বীর বিক্রম। আজ শুক্রবার চট্টগ্রামের দোহাজারী এলডিপির কর্মী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।
কর্নেল অলি আহমদ বলেন ‘রাজনীতিবিদেরা যদি আল্লাহ ও রাসুলের নির্দেশিত পথে চলে, তাহলে সরকারি অফিসাররা ঘুষ খেতে পারবেন না। যোগাযোগমন্ত্রী থাকা অবস্থায় আমি কোনো মায়ের ছেলেকে ঘুষ খাইতে দিইনি। হয় এখানে (অফিসে) থাকবে, না হয় ঘরে যাবে। মধ্যবর্তী কোনো স্থান নেই।’
অলি আহমদ বলেন, ‘হাসিনা আমার জন্য তিনবার ইনকোয়ারি (তদন্ত) কমিটি করেছেন। আমার অপরাধ ছিল, তিনি আমাকে প্রধানমন্ত্রী হতে বলেছিলেন, আমি হইনি। মন্ত্রীও হতে বলেছিলেন, হইনি। টাকা দেওয়ার জন্য বলেছিলেন, নেইনি। এটাই ছিল আমার অপরাধ।’
এলডিপির প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘দুদক দিয়ে প্রথম যে ইনকোয়ারি হয়েছিল। সেটি করেছিলেন একটা হিন্দুর ছেলে, আমি জীবনেও তাঁর কথা ভুলব না। আমি যখন অনেক ফাইল নিয়ে তাঁর অফিসে আসলাম, তখন তিনি বলছিলেন, স্যার আপনি এতগুলো ফাইল নিয়ে আসলেন কেন? এতগুলো ফাইল দেখার সময় আছে আমার? দু-তিনটা ফাইল দেন।’
ওই অফিসার বলেছিলেন, ‘বাংলাদেশে যদি একটা সৎ লোক থাকে সেটা আপনি (অলি)। আপনার বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ নেই। কিন্তু আমাদের বলা হয়েছে আপনাকে বিরক্ত করার জন্য। আমি বললাম, কর। শেষ পর্যন্ত ওই অফিসার রিপোর্ট দিলেন, কর্নেল অলি কোনো দুর্নীতি করেননি; বরং সরকারের কাছে পয়সা পাবে।’
দোহাজারী পৌর এলডিপির সভাপতি লিয়াকত আলীর সভাপতিত্বে সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন এলডিপির প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক ওমর ফারুক, চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা এলডিপির সভাপতি শিল্পপতি এম এয়াকুব আলী, সাধারণ সম্পাদক গোলাম কিবরিয়া শিমুল প্রমুখ।

ময়মনসিংহ বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) ছাত্রী হলের সীমানা দখলকে কেন্দ্র করে ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়েছে। এ ঘটনায় অন্তত ৮ জন আহত হয়েছেন বলে জানান বাকৃবি হেলথ কেয়ারের ডেপুটি চিফ মেডিকেল অফিসার ডা. মো. সাদিকুল ইসলাম খান। আজ বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের বেগম রোকেয়া হলে এ ঘটনা
১২ মার্চ ২০২৪
গাজীপুরের শ্রীপুরে একটি বাড়িতে যৌথ বাহিনীর অভিযানে অস্ত্র, সরঞ্জামসহ সাতজনকে আটক করার ঘটনায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভুল ও বিভ্রান্তিকর তথ্য প্রচারের অভিযোগ তুলেছে সেনাবাহিনী। আজ শুক্রবার সকালে গাজীপুর মহানগরের ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটে অস্থায়ী সেনাক্যাম্পে আয়োজিত সংবাদ ব্রিফিংয়ে এই অভিযোগ করেন ১৪ ফিল্ড
১৪ মিনিট আগে
চট্টগ্রাম নগরের বায়েজিদ বোস্তামী থানার চালিতাতলী এলাকায় শারীরিক প্রতিবন্ধী অটোরিকশাচালক মো. ইদ্রিসকে গুলির ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) চান্দগাঁও ক্যাম্পে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়। র্যাব-৭ চট্টগ্রামের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল
৩৯ মিনিট আগে
খুলনার খালিশপুর থানা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি কাজী ফয়েজ মাহমুদকে গ্রেপ্তার করেছে নগর গোয়েন্দা পুলিশ। আজ শুক্রবার ভোরে রাজধানীর বসুন্ধরা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৪৪ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

চট্টগ্রাম নগরের বায়েজিদ বোস্তামী থানার চালিতাতলী এলাকায় শারীরিক প্রতিবন্ধী অটোরিকশাচালক মো. ইদ্রিসকে গুলির ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) চান্দগাঁও ক্যাম্পে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়।
র্যাব-৭ চট্টগ্রামের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল হাফিজুর রহমান সংবাদ সম্মেলনে জানান, পৃথক অভিযানে ওই তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে বায়েজিদ বোস্তামীর চালিতাতলী এলাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে শারীরিক প্রতিবন্ধী ইদ্রিস নামের ওই অটোরিকশাচালক গুলিবিদ্ধ হন। তিনি পরিবার নিয়ে বহদ্দারহাট এলাকায় থাকেন। ইদ্রিসের পরিবারের দাবি, মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় তাঁকে গুলি করা হয়েছে।
একই এলাকায় গত বুধবার সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম-৮ আসনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ ও চট্টগ্রামের শীর্ষ সন্ত্রাসী সরোয়ার বাবলাসহ কয়েকজন গুলিবিদ্ধ হন। পরে সরোয়ার বাবলার মৃত্যু হয়। ওই ঘটনায় র্যাব দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে বলে সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়।

চট্টগ্রাম নগরের বায়েজিদ বোস্তামী থানার চালিতাতলী এলাকায় শারীরিক প্রতিবন্ধী অটোরিকশাচালক মো. ইদ্রিসকে গুলির ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) চান্দগাঁও ক্যাম্পে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়।
র্যাব-৭ চট্টগ্রামের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল হাফিজুর রহমান সংবাদ সম্মেলনে জানান, পৃথক অভিযানে ওই তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে বায়েজিদ বোস্তামীর চালিতাতলী এলাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে শারীরিক প্রতিবন্ধী ইদ্রিস নামের ওই অটোরিকশাচালক গুলিবিদ্ধ হন। তিনি পরিবার নিয়ে বহদ্দারহাট এলাকায় থাকেন। ইদ্রিসের পরিবারের দাবি, মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় তাঁকে গুলি করা হয়েছে।
একই এলাকায় গত বুধবার সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম-৮ আসনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ ও চট্টগ্রামের শীর্ষ সন্ত্রাসী সরোয়ার বাবলাসহ কয়েকজন গুলিবিদ্ধ হন। পরে সরোয়ার বাবলার মৃত্যু হয়। ওই ঘটনায় র্যাব দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে বলে সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়।

ময়মনসিংহ বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) ছাত্রী হলের সীমানা দখলকে কেন্দ্র করে ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়েছে। এ ঘটনায় অন্তত ৮ জন আহত হয়েছেন বলে জানান বাকৃবি হেলথ কেয়ারের ডেপুটি চিফ মেডিকেল অফিসার ডা. মো. সাদিকুল ইসলাম খান। আজ বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের বেগম রোকেয়া হলে এ ঘটনা
১২ মার্চ ২০২৪
গাজীপুরের শ্রীপুরে একটি বাড়িতে যৌথ বাহিনীর অভিযানে অস্ত্র, সরঞ্জামসহ সাতজনকে আটক করার ঘটনায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভুল ও বিভ্রান্তিকর তথ্য প্রচারের অভিযোগ তুলেছে সেনাবাহিনী। আজ শুক্রবার সকালে গাজীপুর মহানগরের ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটে অস্থায়ী সেনাক্যাম্পে আয়োজিত সংবাদ ব্রিফিংয়ে এই অভিযোগ করেন ১৪ ফিল্ড
১৪ মিনিট আগে
হাসিনা আমার জন্য তিনবার ইনকোয়ারি (তদন্ত) কমিটি করেছেন। আমার অপরাধ ছিল, তিনি আমাকে প্রধানমন্ত্রী হতে বলেছিলেন, আমি হইনি। মন্ত্রীও হতে বলেছিলেন, হইনি। টাকা দেওয়ার জন্য বলেছিলেন, নেইনি।
৩২ মিনিট আগে
খুলনার খালিশপুর থানা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি কাজী ফয়েজ মাহমুদকে গ্রেপ্তার করেছে নগর গোয়েন্দা পুলিশ। আজ শুক্রবার ভোরে রাজধানীর বসুন্ধরা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৪৪ মিনিট আগেখুলনা প্রতিনিধি

খুলনার খালিশপুর থানা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি কাজী ফয়েজ মাহমুদকে গ্রেপ্তার করেছে নগর গোয়েন্দা পুলিশ। আজ শুক্রবার ভোরে রাজধানীর বসুন্ধরা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
জানতে চাইলে খুলনা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তৈমুর ইসলাম বলেন, ‘কাজী ফয়েজকে আমরা গত কয়েক দিন ধরে খুঁজছিলাম। গোয়েন্দা সংবাদ মারফত জানতে পারলাম, তিনি ঢাকার বসুন্ধরায় অবস্থান করছেন। এমন সংবাদ পেয়ে বসুন্ধরায় ভাড়া করা বাসা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।’ ওসি জানান, ফয়েজকে খুলনায় আনা হচ্ছে। তাঁর বিরুদ্ধে খুলনার খালিশপুর থানায় নাশকতাসহ একাধিক অভিযোগ রয়েছে।
পুলিশ জানায়, বিগত সরকারের আমলে ফয়েজের বিরুদ্ধে ক্ষমতা অপব্যবহারের অভিযোগ রয়েছে। তিনি শেখ হাসিনার চাচাতো ভাই আলোচিত শেখ সোহেলের বন্ধু পরিচয় দিয়ে বিভিন্ন স্থানে নিজের প্রভাব খাটাতেন।

খুলনার খালিশপুর থানা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি কাজী ফয়েজ মাহমুদকে গ্রেপ্তার করেছে নগর গোয়েন্দা পুলিশ। আজ শুক্রবার ভোরে রাজধানীর বসুন্ধরা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
জানতে চাইলে খুলনা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তৈমুর ইসলাম বলেন, ‘কাজী ফয়েজকে আমরা গত কয়েক দিন ধরে খুঁজছিলাম। গোয়েন্দা সংবাদ মারফত জানতে পারলাম, তিনি ঢাকার বসুন্ধরায় অবস্থান করছেন। এমন সংবাদ পেয়ে বসুন্ধরায় ভাড়া করা বাসা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।’ ওসি জানান, ফয়েজকে খুলনায় আনা হচ্ছে। তাঁর বিরুদ্ধে খুলনার খালিশপুর থানায় নাশকতাসহ একাধিক অভিযোগ রয়েছে।
পুলিশ জানায়, বিগত সরকারের আমলে ফয়েজের বিরুদ্ধে ক্ষমতা অপব্যবহারের অভিযোগ রয়েছে। তিনি শেখ হাসিনার চাচাতো ভাই আলোচিত শেখ সোহেলের বন্ধু পরিচয় দিয়ে বিভিন্ন স্থানে নিজের প্রভাব খাটাতেন।

ময়মনসিংহ বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) ছাত্রী হলের সীমানা দখলকে কেন্দ্র করে ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়েছে। এ ঘটনায় অন্তত ৮ জন আহত হয়েছেন বলে জানান বাকৃবি হেলথ কেয়ারের ডেপুটি চিফ মেডিকেল অফিসার ডা. মো. সাদিকুল ইসলাম খান। আজ বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের বেগম রোকেয়া হলে এ ঘটনা
১২ মার্চ ২০২৪
গাজীপুরের শ্রীপুরে একটি বাড়িতে যৌথ বাহিনীর অভিযানে অস্ত্র, সরঞ্জামসহ সাতজনকে আটক করার ঘটনায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভুল ও বিভ্রান্তিকর তথ্য প্রচারের অভিযোগ তুলেছে সেনাবাহিনী। আজ শুক্রবার সকালে গাজীপুর মহানগরের ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটে অস্থায়ী সেনাক্যাম্পে আয়োজিত সংবাদ ব্রিফিংয়ে এই অভিযোগ করেন ১৪ ফিল্ড
১৪ মিনিট আগে
হাসিনা আমার জন্য তিনবার ইনকোয়ারি (তদন্ত) কমিটি করেছেন। আমার অপরাধ ছিল, তিনি আমাকে প্রধানমন্ত্রী হতে বলেছিলেন, আমি হইনি। মন্ত্রীও হতে বলেছিলেন, হইনি। টাকা দেওয়ার জন্য বলেছিলেন, নেইনি।
৩২ মিনিট আগে
চট্টগ্রাম নগরের বায়েজিদ বোস্তামী থানার চালিতাতলী এলাকায় শারীরিক প্রতিবন্ধী অটোরিকশাচালক মো. ইদ্রিসকে গুলির ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) চান্দগাঁও ক্যাম্পে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়। র্যাব-৭ চট্টগ্রামের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল
৩৯ মিনিট আগে