দুর্গাপুর (নেত্রকোনা) প্রতিনিধি
নেত্রকোনার দুর্গাপুর পৌর শহরের এক তরুণী গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে পৌর শহরের দক্ষিণপাড়া এলাকার সুসং আশ্রয় প্রকল্পের ৪/৪ নম্বর ঘরে থেকে তাঁর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। পরে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য নেত্রকোনা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়।
নিহতের নাম সবুজা খাতুন (১৯)। তিনি আশ্রয় প্রকল্পের ৪/৩ নম্বর ঘরের মঞ্জু ইসলামের মেয়ে। পার্শ্ববর্তী ৪/২ নম্বর ঘরের আব্দুল আলীর ছেলে বাবু মিয়ার সঙ্গে তাঁর প্রেমের সম্পর্ক ছিল।
স্থানীয় ও পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, সবুজা আর বাবুর মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক ছিল। গত তিন-চার দিন আগে বিষয়টি দুই পরিবারের মধ্যে জানাজানি হয়। পরে দুজনের বিয়ের আশ্বাস দেয় ছেলের পরিবার। এ কথা বলে ছেলের পরিবারের লোকজন ছেলেকে অন্যত্র পাঠিয়ে দেয়। এরই জের ধরে এই আত্মহত্যার ঘটনা। এদিকে এ ঘটনার পর ছেলের পরিবারের লোকজন পালিয়েছেন বলে জানিয়েছেন সবুজার স্বজনেরা।
সবুজার বাবা মঞ্জু ইসলাম বলেন, ‘আমি অসুস্থ তাই কাজ থেকে ফিরে এসে ঘরে শুয়ে ছিলাম। তখন মেয়ে আমার কাছে এসে আমাকে দেখে চলে যায়। এর কিছুক্ষণ পরে ঘরের বাচ্চা পোলাপান তাদের ঘরে ঢুকতে পারছে না বলে চিৎকার করতে থাকে। আমি আর বউ গিয়ে ডাকাডাকি করলেও দরজা খুলে নাই। পরে জানালা দিয়ে দেখি আমার মেয়ে ঝুলে আছে।’
সবুজার মা রনী বেগম বলেন, ‘ছেলের লগে আমার মেয়ের কথা কইলে ছেলে কইছে আর দেহা হইতো না। পরে আজ সকালে আবার আমার মেয়ে ছেলেরে ফোন দিলে ছেলের ফোন বন্ধ পায়। এরপরেই এ ঘটনা।’
এ ব্যাপারে দুর্গাপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) জহিরুল ইসলাম বলেন, ‘নিহতের নিজ বসতঘরের পাশের একটি বসত ঘরের ভেতরে বাঁশের সঙ্গে ওড়না প্যাঁচানো ঝুলন্ত অবস্থায় লাশ উদ্ধার করি আমরা। পরে সুরতহাল করে লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়। এ বিষয়ে লিখিত অভিযোগ পেলে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
নেত্রকোনার দুর্গাপুর পৌর শহরের এক তরুণী গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে পৌর শহরের দক্ষিণপাড়া এলাকার সুসং আশ্রয় প্রকল্পের ৪/৪ নম্বর ঘরে থেকে তাঁর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। পরে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য নেত্রকোনা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়।
নিহতের নাম সবুজা খাতুন (১৯)। তিনি আশ্রয় প্রকল্পের ৪/৩ নম্বর ঘরের মঞ্জু ইসলামের মেয়ে। পার্শ্ববর্তী ৪/২ নম্বর ঘরের আব্দুল আলীর ছেলে বাবু মিয়ার সঙ্গে তাঁর প্রেমের সম্পর্ক ছিল।
স্থানীয় ও পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, সবুজা আর বাবুর মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক ছিল। গত তিন-চার দিন আগে বিষয়টি দুই পরিবারের মধ্যে জানাজানি হয়। পরে দুজনের বিয়ের আশ্বাস দেয় ছেলের পরিবার। এ কথা বলে ছেলের পরিবারের লোকজন ছেলেকে অন্যত্র পাঠিয়ে দেয়। এরই জের ধরে এই আত্মহত্যার ঘটনা। এদিকে এ ঘটনার পর ছেলের পরিবারের লোকজন পালিয়েছেন বলে জানিয়েছেন সবুজার স্বজনেরা।
সবুজার বাবা মঞ্জু ইসলাম বলেন, ‘আমি অসুস্থ তাই কাজ থেকে ফিরে এসে ঘরে শুয়ে ছিলাম। তখন মেয়ে আমার কাছে এসে আমাকে দেখে চলে যায়। এর কিছুক্ষণ পরে ঘরের বাচ্চা পোলাপান তাদের ঘরে ঢুকতে পারছে না বলে চিৎকার করতে থাকে। আমি আর বউ গিয়ে ডাকাডাকি করলেও দরজা খুলে নাই। পরে জানালা দিয়ে দেখি আমার মেয়ে ঝুলে আছে।’
সবুজার মা রনী বেগম বলেন, ‘ছেলের লগে আমার মেয়ের কথা কইলে ছেলে কইছে আর দেহা হইতো না। পরে আজ সকালে আবার আমার মেয়ে ছেলেরে ফোন দিলে ছেলের ফোন বন্ধ পায়। এরপরেই এ ঘটনা।’
এ ব্যাপারে দুর্গাপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) জহিরুল ইসলাম বলেন, ‘নিহতের নিজ বসতঘরের পাশের একটি বসত ঘরের ভেতরে বাঁশের সঙ্গে ওড়না প্যাঁচানো ঝুলন্ত অবস্থায় লাশ উদ্ধার করি আমরা। পরে সুরতহাল করে লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়। এ বিষয়ে লিখিত অভিযোগ পেলে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে পূর্বাচল ৩০০ ফিটে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়কের ডিভাইডারের সঙ্গে ধাক্কায় প্রাইম এশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই শিক্ষার্থী মারা গেছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ মঙ্গলবার (২৩ সেপ্টেম্বর) বিকেলে রূপগঞ্জ উপজেলার পূর্বাচল লেংটার মাজার এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
৯ মিনিট আগেচট্টগ্রামে জাল সনদ ও ভুয়া অভিজ্ঞতা দেখিয়ে একাধিক স্কুলের প্রধান শিক্ষক ও সহকারী প্রধান শিক্ষকের পদে দায়িত্ব পালন করে আসা মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম নামের এক শিক্ষকের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে বলেছে শিক্ষা বোর্ড।
১১ মিনিট আগেষাটোর্ধ্ব মানিক মিয়া সারা রাত কাটিয়ে দেন ডিলার পয়েন্টের দরজায়। চোখে ঘুম নেই, মুখে কষ্টের রেখা। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গতকাল ফজরের আজানের পর এসেছিলাম, কিন্তু আটা পাইনি। তাই আজ রাত ৯টা থেকে এখানে পড়ে আছি। আটা নিয়েই বাড়ি ফিরব।’
১৫ মিনিট আগেমুন্সিগঞ্জ সদর উপজেলায় একটি হত্যা মামলায় সাত আসামির যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে আরও এক মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে হত্যার পর লাশ গুম করার অপরাধে অপর একটি ধারায় প্রত্যেককে দোষী সাব্যস্ত করে সাত বছর করে সশ্রম কারাদণ্ড ও পাঁচ হাজার টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে
১৮ মিনিট আগে