মদন (নেত্রকোনা) প্রতিনিধি
নেত্রকোনার মদনে টানা বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলের কারণে বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হচ্ছে। গতকাল শুক্রবার সকাল থেকে আজ শনিবার দুপুর পর্যন্ত বন্যার পানি বৃদ্ধি পেয়ে প্লাবিত হয়েছে উপজেলার শতাধিক গ্রাম। পানিবন্দী অবস্থায় রয়েছেন হাজারো মানুষজন। অনেকেই সবকিছু হারিয়ে আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছেন।
উপজেলা প্রশাসন ও স্থানীয়দের তথ্যমতে, গতকাল সকাল থেকে টানা বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে উপজেলা গোবিন্দশ্রী ও মাঘান ইউনিয়নের সব কটি গ্রামে বন্যার পানি ঢুকে পড়েছে। পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় রাতেই ফতেপুর, তিয়শ্রী, মদন ইউনিয়নের অধিকাংশ গ্রাম বন্যার পানিতে প্লাবিত হয়েছে। নতুন করে পৌর সদরসহ উপজেলায় নিম্নাঞ্চলগুলো প্লাবিত হয়েছে। সব কটি ইউনিয়নেই বন্যার পানি ঢুকেছে। পানি বৃদ্ধি পেয়ে বসতঘর ডুবে যাওয়ায় লোকজন আশ্রয়কেন্দ্রের দিকে ছুটছেন।
আজ উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, বসতঘরে পানি ঢোকায় অনেকেই পানিবন্দী অবস্থায় রয়েছেন। বাড়িতে থাকা ধান, চাল ও গবাদিপশু রেখে তাঁরা আশ্রয়কেন্দ্রে যাচ্ছেন না। আবার কেউ কেউ এসব নিয়েই আশ্রয়কেন্দ্র ও নিজেদের আত্মীয়স্বজনদের বাড়িতে ছুটছেন। বন্যা পরিস্থিতি আরও অবনতি হওয়ায় সীমাহীন দুর্ভোগে পড়েছেন মদন উপজেলার বাসিন্দারা।
অপরদিকে, বন্যাকবলিত এলাকার মানুষজনের জন্য উপজেলায় ৪০টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত করেছে উপজেলা প্রশাসন। সার্বক্ষণিক বন্যা পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য ৯টি কন্ট্রোল রুমের সেবা অব্যাহত রয়েছে। আজ দুপুর পর্যন্ত আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে প্রায় এক হাজারের বেশি পরিবার আশ্রয় নিয়েছে। প্রশাসনের পক্ষ থেকে প্রত্যেকটি পরিবারের মাঝে শুকনো খাবার বিতরণ করা হয়েছে। এ ছাড়া ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের জন্য চাল, ডালসহ সব ধরনের বরাদ্দের ব্যবস্থা রয়েছে। পাশাপাশি পানিবন্দী লোকজনদের উদ্ধার করে আশ্রয়কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়ার জন্য সকাল থেকে প্রশাসনের লোকজন কাজ করে যাচ্ছেন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বুলবুল আহমেদ বলেন, আজ দুপুর পর্যন্ত বন্যার পানিতে মদন উপজেলার প্রায় শতাধিক গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। বন্যার পরিস্থিত মোকাবিলার জন্য প্রশাসনের পক্ষ থেকে সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। বর্তমানে ৪০টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রয়েছে। প্রয়োজন হলে আরও আশ্রয়কেন্দ্র বাড়ানো হবে।
ইউএনও আরও বলেন, আজ দুপুর পর্যন্ত এক হাজারের বেশি পরিবারের লোকজন আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নিয়েছেন। প্রত্যেক পরিবারের মাঝে শুকনো খাবার বিতরণ করা হয়েছে। তাঁদের সব ধরনের সুবিধা দেওয়া হচ্ছে। দুপুর পর্যন্ত মদন উপজেলার প্রায় ২২ হাজারের বেশি পরিবার বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
নেত্রকোনার মদনে টানা বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলের কারণে বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হচ্ছে। গতকাল শুক্রবার সকাল থেকে আজ শনিবার দুপুর পর্যন্ত বন্যার পানি বৃদ্ধি পেয়ে প্লাবিত হয়েছে উপজেলার শতাধিক গ্রাম। পানিবন্দী অবস্থায় রয়েছেন হাজারো মানুষজন। অনেকেই সবকিছু হারিয়ে আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছেন।
উপজেলা প্রশাসন ও স্থানীয়দের তথ্যমতে, গতকাল সকাল থেকে টানা বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে উপজেলা গোবিন্দশ্রী ও মাঘান ইউনিয়নের সব কটি গ্রামে বন্যার পানি ঢুকে পড়েছে। পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় রাতেই ফতেপুর, তিয়শ্রী, মদন ইউনিয়নের অধিকাংশ গ্রাম বন্যার পানিতে প্লাবিত হয়েছে। নতুন করে পৌর সদরসহ উপজেলায় নিম্নাঞ্চলগুলো প্লাবিত হয়েছে। সব কটি ইউনিয়নেই বন্যার পানি ঢুকেছে। পানি বৃদ্ধি পেয়ে বসতঘর ডুবে যাওয়ায় লোকজন আশ্রয়কেন্দ্রের দিকে ছুটছেন।
আজ উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, বসতঘরে পানি ঢোকায় অনেকেই পানিবন্দী অবস্থায় রয়েছেন। বাড়িতে থাকা ধান, চাল ও গবাদিপশু রেখে তাঁরা আশ্রয়কেন্দ্রে যাচ্ছেন না। আবার কেউ কেউ এসব নিয়েই আশ্রয়কেন্দ্র ও নিজেদের আত্মীয়স্বজনদের বাড়িতে ছুটছেন। বন্যা পরিস্থিতি আরও অবনতি হওয়ায় সীমাহীন দুর্ভোগে পড়েছেন মদন উপজেলার বাসিন্দারা।
অপরদিকে, বন্যাকবলিত এলাকার মানুষজনের জন্য উপজেলায় ৪০টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত করেছে উপজেলা প্রশাসন। সার্বক্ষণিক বন্যা পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য ৯টি কন্ট্রোল রুমের সেবা অব্যাহত রয়েছে। আজ দুপুর পর্যন্ত আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে প্রায় এক হাজারের বেশি পরিবার আশ্রয় নিয়েছে। প্রশাসনের পক্ষ থেকে প্রত্যেকটি পরিবারের মাঝে শুকনো খাবার বিতরণ করা হয়েছে। এ ছাড়া ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের জন্য চাল, ডালসহ সব ধরনের বরাদ্দের ব্যবস্থা রয়েছে। পাশাপাশি পানিবন্দী লোকজনদের উদ্ধার করে আশ্রয়কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়ার জন্য সকাল থেকে প্রশাসনের লোকজন কাজ করে যাচ্ছেন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বুলবুল আহমেদ বলেন, আজ দুপুর পর্যন্ত বন্যার পানিতে মদন উপজেলার প্রায় শতাধিক গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। বন্যার পরিস্থিত মোকাবিলার জন্য প্রশাসনের পক্ষ থেকে সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। বর্তমানে ৪০টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রয়েছে। প্রয়োজন হলে আরও আশ্রয়কেন্দ্র বাড়ানো হবে।
ইউএনও আরও বলেন, আজ দুপুর পর্যন্ত এক হাজারের বেশি পরিবারের লোকজন আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নিয়েছেন। প্রত্যেক পরিবারের মাঝে শুকনো খাবার বিতরণ করা হয়েছে। তাঁদের সব ধরনের সুবিধা দেওয়া হচ্ছে। দুপুর পর্যন্ত মদন উপজেলার প্রায় ২২ হাজারের বেশি পরিবার বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল।
৫ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
৫ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
৫ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
৫ ঘণ্টা আগে