হালুয়াঘাট (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, ‘শেখ মুজিব বড় না জিয়াউর রহমান বড়—এটা নিয়ে মাথা নষ্ট করে তাঁদের অপমান করার প্রয়োজন হয় না। যার যার স্থানে, যার যার দায়িত্বে সেই শ্রেষ্ঠ। এর জন্য কোনো সংবিধানের প্রয়োজন হয় না।’
আজ শনিবার দুপুরে ময়মনসিংহের হালুয়াঘাটে ডি এস আলিম মাদ্রাসা মাঠে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে দিনব্যাপী বিনা মূল্যে চোখের ছানি অপারেশন ক্যাম্প উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
বিএনপির এই সিনিয়র নেতা বলেন, ‘সংগ্রাম আর যুদ্ধ এক নয়। যুদ্ধের সূচনা হয় যেমন, তেমনি সমাপ্তিও হয়। কিন্তু একটা জাতির সংগ্রাম কোনো দিন শেষ হয় না। আজ ৫৩ বছর ধরে সংগ্রাম করতেছি, অর্থাৎ আমি স্বাধীন কিন্তু আমার জনগণের পাওনা এখনো শেষ হয়নি। প্রতিটি জাতিই সংগ্রাম করে সারা জীবন। দেশ যত দিন আছে, তত দিনই মুক্তির সংগ্রাম থাকবেই। মুক্তির সংগ্রাম আর স্বাধীনতার সংগ্রাম শব্দ দুটোই আলাদা। আর এর মানেটা বুঝতে চেষ্টা করলে শেখ মুজিব বড় না জিয়াউর রহমান বড়—এটা নিয়ে মাথা নষ্ট করে তাঁদের অপমান করার প্রয়োজন হয় না। যার যার স্থানে যার যার দায়িত্বে সেই শ্রেষ্ঠ। এর জন্য কোনো সংবিধানের প্রয়োজন হয় না।’
গয়েশ্বর চন্দ্র রায় আরও বলেন, ‘আমরা ওই মানুষজনকে বড় করতে গিয়ে ছোট করে ফেললাম। এক ১৫ আগস্টে শেখ মুজিবুরের জানাজা নামাজ পড়ার কোনো লোক পাইলাম না। আর এত বছর পরে ১৫ আগস্টে কোনো জায়গায় একটা মিলাদ মাহফিলের আওয়াজ পাইলাম না। এইবার শেখ হাসিনা নিজের হাতে তাঁর বাপেরে মেরেছে। আমি নিজে আমার এলাকায় খবর দিছি, আরে বেটা মসজিদে যা, একটু মিলাদ পড়া, কিন্তু তাঁদের খুঁজে পাইলাম না, কাজে এমন মারা মারছে তাঁর জন্য দোয়া করার লোকটাও খুঁজে পাওয়া যায় না।’
এই ছানি অপারেশন ক্যাম্পের আয়োজন ও সভাপতিত্ব করেন ময়মনসিংহ উত্তর জেলা বিএনপির সদস্য ও ওমর ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সালমান ওমর রুবেল। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আক্তার হোসেন।
এ সময় তিনি আরও বলেন, ‘তাঁকে যারা মারছে, তাঁরাই জানাজা করেছে। কয়েকজন মুসল্লি ও তিনজন হিন্দুসহ ১১ জন। আর একটি লোক পাওয়া যায়নি। গায়েবি জানাজার খবর বাংলাদেশে কোথাও হয় নাই। আওয়ামী লীগ নেতার প্রতি অকৃতজ্ঞ। এই অকৃতজ্ঞদের কিন্তু লক্ষণ ভালো না। যার কারণে আওয়ামী লীগকে দেশে ছেড়ে পালাতে হয়েছে।’
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির ময়মনসিংহ বিভাগীয় সহসাংগঠনিক সম্পাদক আবু ওয়াহাব আকন্দ, হালুয়াঘাট উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক সাজ্জাদে হোসনে খানসহ সেবা নিতে আসা রোগীরা।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, ‘শেখ মুজিব বড় না জিয়াউর রহমান বড়—এটা নিয়ে মাথা নষ্ট করে তাঁদের অপমান করার প্রয়োজন হয় না। যার যার স্থানে, যার যার দায়িত্বে সেই শ্রেষ্ঠ। এর জন্য কোনো সংবিধানের প্রয়োজন হয় না।’
আজ শনিবার দুপুরে ময়মনসিংহের হালুয়াঘাটে ডি এস আলিম মাদ্রাসা মাঠে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে দিনব্যাপী বিনা মূল্যে চোখের ছানি অপারেশন ক্যাম্প উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
বিএনপির এই সিনিয়র নেতা বলেন, ‘সংগ্রাম আর যুদ্ধ এক নয়। যুদ্ধের সূচনা হয় যেমন, তেমনি সমাপ্তিও হয়। কিন্তু একটা জাতির সংগ্রাম কোনো দিন শেষ হয় না। আজ ৫৩ বছর ধরে সংগ্রাম করতেছি, অর্থাৎ আমি স্বাধীন কিন্তু আমার জনগণের পাওনা এখনো শেষ হয়নি। প্রতিটি জাতিই সংগ্রাম করে সারা জীবন। দেশ যত দিন আছে, তত দিনই মুক্তির সংগ্রাম থাকবেই। মুক্তির সংগ্রাম আর স্বাধীনতার সংগ্রাম শব্দ দুটোই আলাদা। আর এর মানেটা বুঝতে চেষ্টা করলে শেখ মুজিব বড় না জিয়াউর রহমান বড়—এটা নিয়ে মাথা নষ্ট করে তাঁদের অপমান করার প্রয়োজন হয় না। যার যার স্থানে যার যার দায়িত্বে সেই শ্রেষ্ঠ। এর জন্য কোনো সংবিধানের প্রয়োজন হয় না।’
গয়েশ্বর চন্দ্র রায় আরও বলেন, ‘আমরা ওই মানুষজনকে বড় করতে গিয়ে ছোট করে ফেললাম। এক ১৫ আগস্টে শেখ মুজিবুরের জানাজা নামাজ পড়ার কোনো লোক পাইলাম না। আর এত বছর পরে ১৫ আগস্টে কোনো জায়গায় একটা মিলাদ মাহফিলের আওয়াজ পাইলাম না। এইবার শেখ হাসিনা নিজের হাতে তাঁর বাপেরে মেরেছে। আমি নিজে আমার এলাকায় খবর দিছি, আরে বেটা মসজিদে যা, একটু মিলাদ পড়া, কিন্তু তাঁদের খুঁজে পাইলাম না, কাজে এমন মারা মারছে তাঁর জন্য দোয়া করার লোকটাও খুঁজে পাওয়া যায় না।’
এই ছানি অপারেশন ক্যাম্পের আয়োজন ও সভাপতিত্ব করেন ময়মনসিংহ উত্তর জেলা বিএনপির সদস্য ও ওমর ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সালমান ওমর রুবেল। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আক্তার হোসেন।
এ সময় তিনি আরও বলেন, ‘তাঁকে যারা মারছে, তাঁরাই জানাজা করেছে। কয়েকজন মুসল্লি ও তিনজন হিন্দুসহ ১১ জন। আর একটি লোক পাওয়া যায়নি। গায়েবি জানাজার খবর বাংলাদেশে কোথাও হয় নাই। আওয়ামী লীগ নেতার প্রতি অকৃতজ্ঞ। এই অকৃতজ্ঞদের কিন্তু লক্ষণ ভালো না। যার কারণে আওয়ামী লীগকে দেশে ছেড়ে পালাতে হয়েছে।’
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির ময়মনসিংহ বিভাগীয় সহসাংগঠনিক সম্পাদক আবু ওয়াহাব আকন্দ, হালুয়াঘাট উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক সাজ্জাদে হোসনে খানসহ সেবা নিতে আসা রোগীরা।
সরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
৩ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
৭ মিনিট আগে২০১১ সাল থেকে বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা সোসাইটি ফর পিপলস অ্যাকশন ইন চেঞ্জ অ্যান্ড ইকুইটি—স্পেস’র সহায়তায় এসব ইকো টয়লেট স্থাপন করা হয়। প্রতিটি টয়লেটের দুটি চেম্বার থেকে বছরে দেড়শ কেজি জৈব সার উৎপন্ন হয়। পাশাপাশি প্রস্রাব সংরক্ষণ করে ব্যবহার করা হয় ইউরিয়া সারের বিকল্প হিসেবে। এতে বিঘাপ্রতি ২-৩ হাজার টাকা
১১ মিনিট আগেভূমিকম্পপ্রবণ ১৯৪টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ১৫তম অবস্থানে জানিয়ে পরিকল্পনাবিদ তৌফিকুল আলম বলেন, দেশে সিলেট অঞ্চল সবচেয়ে বেশি ভূমিকম্পপ্রবণ। ঢাকায় উচ্চ জনঘনত্ব, মাটি দুর্বল ও নীতিমালা না মেনেই ভবন নির্মাণের কারণে ৭.৫ মাত্রার ভূমিকম্প হলে ৫১ শতাংশ ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
১ ঘণ্টা আগে