রাকিবুল ইসলাম, গাংনী (মেহেরপুর)
মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার প্রধান সড়কগুলোর অবস্থা বর্তমানে নাজুক। বিশেষ করে বামন্দী-কাজীপুর সড়কসহ বিভিন্ন রাস্তার অধিকাংশ জায়গায় তৈরি হয়েছে বড় বড় গর্ত ও খানাখন্দ। সামান্য বৃষ্টিতে এসব গর্তে পানি জমে সৃষ্টি হয় চরম দুর্ভোগ। চালকেরা জানান, এ কারণে যানবাহনের যন্ত্রাংশ নষ্ট হচ্ছে; বাড়ছে খরচ ও দুর্ঘটনা। বেশি ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে রোগী বহনকারী অ্যাম্বুলেন্স ও পরিবহনগুলোর।
স্থানীয় জনগণ ও পথচারীরা জানায়, উপজেলার অনেক রাস্তা এখন চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে।
নছিমনের চালক আলমগীর হোসেন বলেন, ‘রাস্তায় চলাচল করতে গেলে অনেক ঝাঁকুনি লাগে। অনেক সময় গাড়ির যন্ত্রাংশ খুলে যায়। কারও কারও গাড়ি বিকল হয়ে যায়। এতে একদিকে খরচ বাড়ে, অন্যদিকে বাড়ে দুর্ঘটনা।’
মোটরসাইকেলচালক রবিন আহমেদ রাতের অভিজ্ঞতার কথা তুলে ধরে বলেন, ‘জরুরি প্রয়োজনে রাতে চলাচল করতে গিয়ে চরম আতঙ্কে থাকি। পানির কারণে বোঝা যায় না কোথায় গর্ত আর কোথায় সমান। একটু কাত হয়ে পড়ে গেলে কখন বড় যানবাহন এসে চাপা দেবে, সেই ভয় হয়।’
ট্রাকচালক রিপন আলী বলেন, ‘খানাখন্দের কারণে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করতে হয়। ট্রাকের যন্ত্রপাতি নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা থাকে। রাতে দুর্ঘটনার ভয় থাকে সবচেয়ে বেশি।’
খানাখন্দে ভরা এই রাস্তায় সুস্থ মানুষও অসুস্থ হয়ে পড়ে। সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়ে রোগী ও স্কুলগামী শিশুরা।
অটোচালক বাবলু মিয়া বলেন, ‘রাস্তাগুলোয় খানাখন্দ থাকায় প্রায় সময় ঘটে ছোট-বড় দুর্ঘটনা। রোগীদের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার সময় ভোগান্তি বেড়ে যায়। এতে আরও অসুস্থ হয়ে পড়ে রোগীরা।’
স্কুলশিক্ষার্থী সালমা খাতুন বলে, ‘খানাখন্দে ভরা রাস্তায় সব সময় দুর্ঘটনার ভয় নিয়ে স্কুলে যেতে হয়। পরিবারের সদস্যরা আমাদের নিয়ে উদ্বিগ্ন থাকেন।’
পথচারী মো. কামরুল ইসলাম বলেন, ‘বৃষ্টি হলে খানাখন্দ পানিতে ভরে যায়। তখন বাড়ে কষ্ট। কারণ, বোঝার উপায় থাকে না কোথায় গর্ত। বেশি বাড়ে দুর্ঘটনার শঙ্কা।’
দীর্ঘদিন ধরে চলা এই ভোগান্তির মুখে স্থানীয় ও যানবাহনের চালকেরা সড়কটি দ্রুত মেরামতের জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করেছেন।
এ বিষয়ে গাংনী উপজেলা প্রকৌশলী মো. রোকনুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, উপজেলার বামন্দী-কাজীপুরসহ যেসব রাস্তা খানাখন্দে ভরা, সেগুলো দ্রুত সময়ে মেরামত করা হবে। এ ছাড়াও অন্য সমস্যাগুলোর সমাধান করা হবে।
মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার প্রধান সড়কগুলোর অবস্থা বর্তমানে নাজুক। বিশেষ করে বামন্দী-কাজীপুর সড়কসহ বিভিন্ন রাস্তার অধিকাংশ জায়গায় তৈরি হয়েছে বড় বড় গর্ত ও খানাখন্দ। সামান্য বৃষ্টিতে এসব গর্তে পানি জমে সৃষ্টি হয় চরম দুর্ভোগ। চালকেরা জানান, এ কারণে যানবাহনের যন্ত্রাংশ নষ্ট হচ্ছে; বাড়ছে খরচ ও দুর্ঘটনা। বেশি ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে রোগী বহনকারী অ্যাম্বুলেন্স ও পরিবহনগুলোর।
স্থানীয় জনগণ ও পথচারীরা জানায়, উপজেলার অনেক রাস্তা এখন চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে।
নছিমনের চালক আলমগীর হোসেন বলেন, ‘রাস্তায় চলাচল করতে গেলে অনেক ঝাঁকুনি লাগে। অনেক সময় গাড়ির যন্ত্রাংশ খুলে যায়। কারও কারও গাড়ি বিকল হয়ে যায়। এতে একদিকে খরচ বাড়ে, অন্যদিকে বাড়ে দুর্ঘটনা।’
মোটরসাইকেলচালক রবিন আহমেদ রাতের অভিজ্ঞতার কথা তুলে ধরে বলেন, ‘জরুরি প্রয়োজনে রাতে চলাচল করতে গিয়ে চরম আতঙ্কে থাকি। পানির কারণে বোঝা যায় না কোথায় গর্ত আর কোথায় সমান। একটু কাত হয়ে পড়ে গেলে কখন বড় যানবাহন এসে চাপা দেবে, সেই ভয় হয়।’
ট্রাকচালক রিপন আলী বলেন, ‘খানাখন্দের কারণে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করতে হয়। ট্রাকের যন্ত্রপাতি নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা থাকে। রাতে দুর্ঘটনার ভয় থাকে সবচেয়ে বেশি।’
খানাখন্দে ভরা এই রাস্তায় সুস্থ মানুষও অসুস্থ হয়ে পড়ে। সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়ে রোগী ও স্কুলগামী শিশুরা।
অটোচালক বাবলু মিয়া বলেন, ‘রাস্তাগুলোয় খানাখন্দ থাকায় প্রায় সময় ঘটে ছোট-বড় দুর্ঘটনা। রোগীদের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার সময় ভোগান্তি বেড়ে যায়। এতে আরও অসুস্থ হয়ে পড়ে রোগীরা।’
স্কুলশিক্ষার্থী সালমা খাতুন বলে, ‘খানাখন্দে ভরা রাস্তায় সব সময় দুর্ঘটনার ভয় নিয়ে স্কুলে যেতে হয়। পরিবারের সদস্যরা আমাদের নিয়ে উদ্বিগ্ন থাকেন।’
পথচারী মো. কামরুল ইসলাম বলেন, ‘বৃষ্টি হলে খানাখন্দ পানিতে ভরে যায়। তখন বাড়ে কষ্ট। কারণ, বোঝার উপায় থাকে না কোথায় গর্ত। বেশি বাড়ে দুর্ঘটনার শঙ্কা।’
দীর্ঘদিন ধরে চলা এই ভোগান্তির মুখে স্থানীয় ও যানবাহনের চালকেরা সড়কটি দ্রুত মেরামতের জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করেছেন।
এ বিষয়ে গাংনী উপজেলা প্রকৌশলী মো. রোকনুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, উপজেলার বামন্দী-কাজীপুরসহ যেসব রাস্তা খানাখন্দে ভরা, সেগুলো দ্রুত সময়ে মেরামত করা হবে। এ ছাড়াও অন্য সমস্যাগুলোর সমাধান করা হবে।
১৯৪০ সাল থেকে ওষুধ কোম্পানিগুলো খুচরা ও পাইকারি বিক্রেতাদের ১৫ শতাংশ কমিশন দিয়ে আসছিল। বর্তমানে তা কমে ১২ শতাংশে নেমে এসেছে। অথচ প্রতিবেশী দেশ ভারত ও পাকিস্তানে এই কমিশন ৩০ শতাংশের বেশি।
১৫ মিনিট আগেআজ বৃহস্পতিবার দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের মুখপাত্র তালেবুর রহমান। তিনি জানান, গ্রেপ্তারদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অভিযোগের তদন্ত চলছে।
১ ঘণ্টা আগেখাগড়াছড়ির রামগড় সরকারি উচ্চবিদ্যালয়ের অফিস সহকারী মো. সরওয়ার হোসেনের (৫০) ওপর কিশোর গ্যাংয়ের হামলার ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। মামলার এজাহারভুক্ত অন্যতম আসামি মো. সাব্বিরকে বৃহস্পতিবার সকালে আটক করে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেপুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রাত ৩টার দিকে মালিবাগের ফরচুন শপিং মলের ‘শম্পা জুয়েলার্স’ নামের দোকানটিতে চুরি হয়। সিসি ক্যামেরার ফুটেজে দেখা গেছে, দু’জন চোর বোরকা পরে এসে দোকানের শাটারের তালা কেটে বিপুল পরিমাণ স্বর্ণালংকার চুরি করে নিয়ে যায়।
২ ঘণ্টা আগে