গাংনী (মেহেরপুর) প্রতিনিধি
মেহেরপুরের গাংনী উপজেলায় চলতি মৌসুমে আমনের ফলন ভালো হয়েছে। দামও ভালো পাওয়া খুশি চাষিরা। পাশাপাশি বিচালিতেও ভালো দাম পাচ্ছেন। বিঘা প্রতি বিচালিতেই উঠছে ১০ থেকে ১২ হাজার টাকা। সব মিলিয়ে এখন ব্যস্ত সময় পার করছেন কৃষক ও কৃষাণীরা।
উপজেলার বিভিন্ন গ্রামের চাষিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে আমনের ফলন ও দামে খুশি তাঁরা। তবে কারেন্ট প্রকার আক্রমণে কিছু চাষির ফলন বিপর্যয় হয়েছে।
বালিয়া ঘাট মাঠের আমন চাষি আনারুল ইসলাম বলেন, এ বছর আমনে ভালো ফলন হয়েছে। বিঘা পতির ১৭ থেকে ১৮ মণও হয়েছে। প্রথমে কারেন্ট পোকার একটু আক্রমণ থাকলেও কীটনাশক ব্যবহার করে তা সেরে গিয়েছিল। মাঠের অধিকাংশ চাষির ধান ভালো হয়েছে এবং ফলনও ভালো হয়েছে।
তেরাইল মাঠের আমন চাষি শরিফুল ইসলাম বলেন, প্রতি বছরের মতো এ বছরও আমন চাষ করি। এ বছর ভালো ফলন হয়েছে। বিঘা প্রতি ১৮-১৯ মণ হয়েছে। ধান ঘরে তুলতে আমার সঙ্গে বাড়ির সবাই আনন্দ নিয়ে কাজ করছে।
তিনি আরও বলেন, আমন আবাদ করতে গিয়ে বিঘা প্রতি ১০-১২ হাজার টাকা খরচ হয়। যখন ঘরে ধান তোলা হয় তখন এই খরচের কথার মনে থাকে না। তা ছাড়া এবার বিচালির যে পরিমাণ দাম তাতে ভালো লাভ হচ্ছে। এক বিঘা বিচালি ১০-১২ হাজার টাকা বিক্রয় হচ্ছে। ধানের খরচটা বিচালিতে উঠে যাচ্ছে।
ব্যবসায়ী মোহাম্মদ সপন আলী বলেন, বর্তমানে ধানের বাজার দর ১ হাজার ১৫০ টাকা থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা মণ চলছে। তবে দাম বাড়বে কিনা বলা যাচ্ছে না।
গাংনী উপজেলা কৃষি কার্যালয় সূত্র জানায়, চলতি মৌসুমে উপজেলায় আমন ধান রোপণ করা রয়েছে ১৪ হাজার ২০০ হেক্টর জমিতে। ফলন ও দাম ভালো পেয়ে খুশি চাষিরা। তা ছাড়া বিচালির দামও অনেক। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তারা চাষির সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রাখছে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. ইমরান হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ফলন ভালো হয়েছে। যেসব চাষিদের ধানে পোকা আক্রমণ করেছে তাদের একটু ফলন বিপর্যয় হয়েছে। তবে যে ফলনের ঘাটতি তারা বিচালিতে পুষিয়ে নিচ্ছেন। তা ছাড়া ধানের ভালো দাম পেয়েও খুশি চাষিরা। এর সঙ্গে বিচালিরও ভালো দাম পাচ্ছে।
মেহেরপুরের গাংনী উপজেলায় চলতি মৌসুমে আমনের ফলন ভালো হয়েছে। দামও ভালো পাওয়া খুশি চাষিরা। পাশাপাশি বিচালিতেও ভালো দাম পাচ্ছেন। বিঘা প্রতি বিচালিতেই উঠছে ১০ থেকে ১২ হাজার টাকা। সব মিলিয়ে এখন ব্যস্ত সময় পার করছেন কৃষক ও কৃষাণীরা।
উপজেলার বিভিন্ন গ্রামের চাষিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে আমনের ফলন ও দামে খুশি তাঁরা। তবে কারেন্ট প্রকার আক্রমণে কিছু চাষির ফলন বিপর্যয় হয়েছে।
বালিয়া ঘাট মাঠের আমন চাষি আনারুল ইসলাম বলেন, এ বছর আমনে ভালো ফলন হয়েছে। বিঘা পতির ১৭ থেকে ১৮ মণও হয়েছে। প্রথমে কারেন্ট পোকার একটু আক্রমণ থাকলেও কীটনাশক ব্যবহার করে তা সেরে গিয়েছিল। মাঠের অধিকাংশ চাষির ধান ভালো হয়েছে এবং ফলনও ভালো হয়েছে।
তেরাইল মাঠের আমন চাষি শরিফুল ইসলাম বলেন, প্রতি বছরের মতো এ বছরও আমন চাষ করি। এ বছর ভালো ফলন হয়েছে। বিঘা প্রতি ১৮-১৯ মণ হয়েছে। ধান ঘরে তুলতে আমার সঙ্গে বাড়ির সবাই আনন্দ নিয়ে কাজ করছে।
তিনি আরও বলেন, আমন আবাদ করতে গিয়ে বিঘা প্রতি ১০-১২ হাজার টাকা খরচ হয়। যখন ঘরে ধান তোলা হয় তখন এই খরচের কথার মনে থাকে না। তা ছাড়া এবার বিচালির যে পরিমাণ দাম তাতে ভালো লাভ হচ্ছে। এক বিঘা বিচালি ১০-১২ হাজার টাকা বিক্রয় হচ্ছে। ধানের খরচটা বিচালিতে উঠে যাচ্ছে।
ব্যবসায়ী মোহাম্মদ সপন আলী বলেন, বর্তমানে ধানের বাজার দর ১ হাজার ১৫০ টাকা থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা মণ চলছে। তবে দাম বাড়বে কিনা বলা যাচ্ছে না।
গাংনী উপজেলা কৃষি কার্যালয় সূত্র জানায়, চলতি মৌসুমে উপজেলায় আমন ধান রোপণ করা রয়েছে ১৪ হাজার ২০০ হেক্টর জমিতে। ফলন ও দাম ভালো পেয়ে খুশি চাষিরা। তা ছাড়া বিচালির দামও অনেক। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তারা চাষির সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রাখছে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. ইমরান হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ফলন ভালো হয়েছে। যেসব চাষিদের ধানে পোকা আক্রমণ করেছে তাদের একটু ফলন বিপর্যয় হয়েছে। তবে যে ফলনের ঘাটতি তারা বিচালিতে পুষিয়ে নিচ্ছেন। তা ছাড়া ধানের ভালো দাম পেয়েও খুশি চাষিরা। এর সঙ্গে বিচালিরও ভালো দাম পাচ্ছে।
সিরাজগঞ্জের সলঙ্গা থানার রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়নের দক্ষিণ পুস্তিগাছা গ্রামের হারুন-অর-রশিদ ও আশরাফুল ইসলাম নামের এই দুই ভাই পাঙাশ মাছের পায়েস, গরুর ভুনা, সজনে পাতার রুটি, এমনকি ইলিশ মাছের রুটির মতো অভিনব সব পদ রান্না করে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন সবাইকে।
৩৭ মিনিট আগেডোমার উপজেলার বোড়াগাড়ি থেকে ডিমলার বাবুরহাট পর্যন্ত সাড়ে চার কিলোমিটার সড়কের দুর্দশা চোখে পড়ার মতো। চার বছর আগে এই সড়কের সংস্কার কাজ শুরু হলেও সেটি মাঝপথে বন্ধ হয়ে যায়। রাস্তা খোঁড়া হলেও পরে কাজ আর এগোয়নি। ইটের খোয়া মাটির সঙ্গে মিশে গিয়ে এখন পুরো সড়কজুড়ে সৃষ্টি হয়েছে বড় বড় গর্ত।
১ ঘণ্টা আগেমানববন্ধনে বক্তারা বলেন, খনি এলাকায় বসবাসকারী মানুষ সবসময় আতঙ্কে থাকেন। রাতে কম্পনের কারণে শান্তিতে ঘুমাতে পারেন না এবং প্রতি মুহূর্তে দুর্ঘটনার আশঙ্কা করেন। তারা আরও বলেন, এই বিষয়ে দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন করেও কোনো প্রতিকার মিলছে না। যদি খনি কর্তৃপক্ষ তাদের দাবিগুলো বাস্তবায়নে পদক্ষেপ না নেয়...
১ ঘণ্টা আগেবৃষ্টির কারণে জলাবদ্ধতায় নোয়াখালীর ৯টি উপজেলার ২৯টি সড়কের প্রায় ৪০০ কিলোমিটারের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। সড়কের কোথাও পিচ ঢালাই উঠে গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। কোথাও আবার খানাখন্দে পানি জমে আছে। এসব পথে যাত্রী ও চালকেরা প্রতিদিন দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন। এতে দুর্ঘটনাও ঘটছে। চলতি বছরে মে থেকে আগস্ট পর্যন্ত...
৫ ঘণ্টা আগে