মাহিদুল ইসলাম মাহি, হরিরামপুর (মানিকগঞ্জ)
বিয়ের অনুষ্ঠানে বাদ্য-বাজনা বাজিয়ে সংসারের খরচ চালাতেন মানিকগঞ্জের হরিরামপুরের ইজদিয়া ও লাউতা গ্রামের বাদ্যকাররা। বছরের ৭ মাস বাজনা বাজিয়ে যে আয় হয় তা দিয়েই সারা বছরের খরচ হতো। কারও কারও প্রতি মাসে বিশ-ত্রিশ হাজার টাকা আয় হতো।
বিয়ে ছাড়া খেলাধুলা, ওরস, অন্নপ্রাশন, যাত্রাপালা, গ্রাম্য নাটকে, পয়লা বৈশাখের অনুষ্ঠানে ও তাঁরা বাদ্য বাজনা বাজাতেন। করোনা মহামারির কারণে বিয়ের অনুষ্ঠান হলেও বিধিনিষেধ থাকায় কমে গেছে বাদ্য-বাজনার কদর। বিয়েবাড়ি, সুন্নতে খতণায় ডাক পড়েনা, পয়লা বৈশাখের অনুষ্ঠান হয়না, ওরস হয়না, যাত্রাপালা, গ্রাম্য নাটক হয়না, খেলাধুলার অনুষ্ঠানে ও বাদ্যকরদের ডাক পড়েনা। জীবিকা নির্বাহ করতে হিমশিম খেতে হচ্ছে তাঁদের। দু'বছর ধরে অনেক কষ্টে জীবন চালাচ্ছেন তাঁরা।
বংশীবাদক জাহাঙ্গীর মিয়া, কামাল ব্যাপারী, সানোয়ার, আলমগীর (তবলা), সোনাত্নন মনীদাশ (সাইড ড্রাম), শহীদুল (বিড ড্রাম), আবুল (ঝুমুর), লক্ষণ মনিদাশ (সাইড ড্রাম) কোন রকম খেয়ে না খেয়ে জীবন অতিবাহিত করছেন।
বংশীবাদক জাহাঙ্গীর মিয়া বলেন, '১০০ বছরের বেশি সময় আগ থেকে বাপ দাদারা বাদ্য বাজিয়ে সংসার চালাতেন। পারিবারিক পেশা হিসেবে আমিও পিতলের কর্ণেট (বাঁশি) বাজাই। একসময় মাসে বিশ-ত্রিশ হাজার আয় হতো। করোনা আসার পর থেকে কোন আয় নেই। সাতজনের সংসার, খুব কষ্টে আছি। চা খাওয়ার মতো টাকাও নেই। শীতের মৌসুম ও হিন্দু বিয়া, ওরশে, ফকির বাড়ির মেলা, সুন্নতে খতনা, হিন্দু পূজা, অন্নপ্রাশন, যাত্রা, অপেরা, যাত্রায় আমরা ৬ থেকে ৭ জনের টিম বাদ্য বাজাই। আমি বিটিভির অনুষ্ঠানেও বাঁশি বাজিয়েছি। এছাড়া শিল্পকলার অনুষ্ঠানে ও বাশি বাজিয়েছি।'
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সাইফুল ইসলাম মোবাইল ফোনে বলেন, আগামী দুই দিনের মধ্যে বাদ্যকারদের জন্য সরকারি সহায়তার ত্রাণ সামগ্রী পৌঁছে দেওয়া হবে।
বিয়ের অনুষ্ঠানে বাদ্য-বাজনা বাজিয়ে সংসারের খরচ চালাতেন মানিকগঞ্জের হরিরামপুরের ইজদিয়া ও লাউতা গ্রামের বাদ্যকাররা। বছরের ৭ মাস বাজনা বাজিয়ে যে আয় হয় তা দিয়েই সারা বছরের খরচ হতো। কারও কারও প্রতি মাসে বিশ-ত্রিশ হাজার টাকা আয় হতো।
বিয়ে ছাড়া খেলাধুলা, ওরস, অন্নপ্রাশন, যাত্রাপালা, গ্রাম্য নাটকে, পয়লা বৈশাখের অনুষ্ঠানে ও তাঁরা বাদ্য বাজনা বাজাতেন। করোনা মহামারির কারণে বিয়ের অনুষ্ঠান হলেও বিধিনিষেধ থাকায় কমে গেছে বাদ্য-বাজনার কদর। বিয়েবাড়ি, সুন্নতে খতণায় ডাক পড়েনা, পয়লা বৈশাখের অনুষ্ঠান হয়না, ওরস হয়না, যাত্রাপালা, গ্রাম্য নাটক হয়না, খেলাধুলার অনুষ্ঠানে ও বাদ্যকরদের ডাক পড়েনা। জীবিকা নির্বাহ করতে হিমশিম খেতে হচ্ছে তাঁদের। দু'বছর ধরে অনেক কষ্টে জীবন চালাচ্ছেন তাঁরা।
বংশীবাদক জাহাঙ্গীর মিয়া, কামাল ব্যাপারী, সানোয়ার, আলমগীর (তবলা), সোনাত্নন মনীদাশ (সাইড ড্রাম), শহীদুল (বিড ড্রাম), আবুল (ঝুমুর), লক্ষণ মনিদাশ (সাইড ড্রাম) কোন রকম খেয়ে না খেয়ে জীবন অতিবাহিত করছেন।
বংশীবাদক জাহাঙ্গীর মিয়া বলেন, '১০০ বছরের বেশি সময় আগ থেকে বাপ দাদারা বাদ্য বাজিয়ে সংসার চালাতেন। পারিবারিক পেশা হিসেবে আমিও পিতলের কর্ণেট (বাঁশি) বাজাই। একসময় মাসে বিশ-ত্রিশ হাজার আয় হতো। করোনা আসার পর থেকে কোন আয় নেই। সাতজনের সংসার, খুব কষ্টে আছি। চা খাওয়ার মতো টাকাও নেই। শীতের মৌসুম ও হিন্দু বিয়া, ওরশে, ফকির বাড়ির মেলা, সুন্নতে খতনা, হিন্দু পূজা, অন্নপ্রাশন, যাত্রা, অপেরা, যাত্রায় আমরা ৬ থেকে ৭ জনের টিম বাদ্য বাজাই। আমি বিটিভির অনুষ্ঠানেও বাঁশি বাজিয়েছি। এছাড়া শিল্পকলার অনুষ্ঠানে ও বাশি বাজিয়েছি।'
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সাইফুল ইসলাম মোবাইল ফোনে বলেন, আগামী দুই দিনের মধ্যে বাদ্যকারদের জন্য সরকারি সহায়তার ত্রাণ সামগ্রী পৌঁছে দেওয়া হবে।
চট্টগ্রাম বন্দর থেকে খাগড়াছড়ির রামগড় স্থলবন্দর দিয়ে ৩ ঘণ্টায় ভারতে পণ্য রপ্তানি করতে ১ হাজার ২০০ কোটি টাকায় নেওয়া হয় সড়ক প্রশস্ত করার কাজ। বারইয়ারহাট (চট্টগ্রামের মিরসরাই)-হেঁয়াকো (ফটিকছড়ি)-রামগড় (খাগড়াছড়ি) সড়ক প্রশস্তকরণের সেই কাজ মাঝপথে রেখে উধাও ভারতীয় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান।
৩০ মিনিট আগেমনু নদের স্রোত বয়ে আনে বহু টুকরা গাছ। সেগুলোই জীবনধারণের ভরসা মৌলভীবাজারের কুলাউড়া উপজেলার শরীফপুর ইউনিয়নের বহু পরিবারের। বর্ষায় বৃষ্টির সঙ্গে নদী যখন ফুলে-ফেঁপে ওঠে, তখন স্রোতে ভেসে আসে এগুলো।
২ ঘণ্টা আগেচাঁদপুরের আশি-ঊর্ধ্ব আশরাফুল আলমের (ছদ্মনাম) দেড় বছর আগে পায়ুপথে ক্যানসার শনাক্ত হয়। চিকিৎসার জন্য তিনি রাজধানীর জাতীয় ক্যানসার গবেষণা ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে (এনআইসিআরএইচ) আসেন। তখন থেকে এ পর্যন্ত ক্যানসার নিয়ন্ত্রণে তাঁকে আটটি কেমোথেরাপি দেওয়া হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেরংপুরের পীরগঞ্জে নদীর তীর রক্ষার জন্য ৫ কোটি টাকায় নির্মিত বাঁধ এক মাসও টেকেনি। উপজেলার চতরা ইউনিয়নের আখিরা শাখা নদীতে পানি উন্নয়ন বোর্ডের বাস্তবায়িত নদীতীর প্রতিরক্ষা কাজ শেষ হওয়ার এক মাস পার না হতেই ধসে পড়েছে।
২ ঘণ্টা আগে