মাহিদুল ইসলাম, মৌলভীবাজার
মনু নদের স্রোত বয়ে আনে বহু টুকরা গাছ। সেগুলোই জীবনধারণের ভরসা মৌলভীবাজারের কুলাউড়া উপজেলার শরীফপুর ইউনিয়নের বহু পরিবারের। বর্ষায় বৃষ্টির সঙ্গে নদী যখন ফুলে-ফেঁপে ওঠে, তখন স্রোতে ভেসে আসে এগুলো। ঝুঁকি নিয়ে নদীতে নেমে এসব তুলে আনে স্থানীয়রা। পরে শুকিয়ে কাঠ হিসেবে বিক্রি করা হয় বাজারে। অর্ধশতাধিক পরিবার এভাবেই তাদের সংসার চালায়।
মনু নদ সীমান্ত পেরিয়ে এসেছে ভারতের ত্রিপুরা থেকে। দৈর্ঘ্য প্রায় ১৮৬ কিলোমিটার। এর মধ্যে বাংলাদেশের ভেতরে ৭৪ কিলোমিটার। বর্ষার সময় নদে তীব্র স্রোত নামে। সঙ্গে ভেসে আসে ছোট-বড় গাছের খণ্ড। এসব যখন ভেসে আসে, তখন সেগুলোকে লক্ষ্যবস্তু করে রশির মধ্যে লোহার আংটাজাতীয় বস্তু বেঁধে নদীতে ছুড়ে মারা হয়। পরে রশি দিয়ে টেনে ওপরে আনা হয়। অনেকে সাঁতার কেটে নদী থেকে এসব তুলে আনে। কয়েকজন মিলে দল বেঁধে এই কাজ করে। বৃষ্টির মৌসুম যত দীর্ঘ হয়, গাছের পরিমাণের সঙ্গে আয়ও বাড়ে।
কুলাউড়ার তেলিবিল গ্রামে গেলে সারি সারি কাঠের স্তূপ চোখে পড়ে। যেন করাতকলের আঙিনা। নদী থেকে ভেসে আসা এসব গাছ শুকিয়ে এখানে সাজিয়ে রাখা হয়। এরপর পিকআপ বা ট্রলি গাড়িতে ভরে বিক্রি করা হয়। এখানে এক পিকআপ কাঠের দাম ৪ থেকে ৫ হাজার এবং এক ট্রলির দাম প্রায় ৩ হাজার টাকা। বাজারে এই কাঠের দাম আরও বেশি। তাই স্থানীয় ক্রেতারাও আগ্রহী।
লিয়াকত আলী নামের এক ক্রেতা বলেন, ‘নিয়মিত এখন থেকে জ্বালানি কাঠ কিনে নিই। এখানে দুইভাবে বিক্রি হয়—কেউ চাইলে বড় বড় গাছের খণ্ড নিতে পারেন, আবার ছোট করা কাঠের স্তূপও নেওয়া যায়। আমি তিন হাজার টাকা দিয়ে এক ট্রলি জ্বালানি কিনেছি। এটা বাজার থেকে কিনতে গেলে ৪ হাজার থেকে ৫ হাজার টাকা লাগবে।’
সীমান্ত এলাকার বাসিন্দা আরিফ আলী বলেন, ‘আমরা নদী থেকে এসব গাছ সংগ্রহ ও বিক্রি করি। সীমান্তবর্তী এলাকা হওয়ায় আমরা প্রথমে সংগ্রহ করি, পরে অন্য এলাকার মানুষ। তবে কাঠের স্তূপ দেখে সহজ মনে হলেও আসলে এই কাজ অনেক কঠিন। তবে আমরা অভ্যস্ত হয়ে গেছি। আমাদের গ্রামেই প্রায় ৩০টি পরিবার আছে, যারা এই কাজে যুক্ত।’
মনু নদের স্রোত বয়ে আনে বহু টুকরা গাছ। সেগুলোই জীবনধারণের ভরসা মৌলভীবাজারের কুলাউড়া উপজেলার শরীফপুর ইউনিয়নের বহু পরিবারের। বর্ষায় বৃষ্টির সঙ্গে নদী যখন ফুলে-ফেঁপে ওঠে, তখন স্রোতে ভেসে আসে এগুলো। ঝুঁকি নিয়ে নদীতে নেমে এসব তুলে আনে স্থানীয়রা। পরে শুকিয়ে কাঠ হিসেবে বিক্রি করা হয় বাজারে। অর্ধশতাধিক পরিবার এভাবেই তাদের সংসার চালায়।
মনু নদ সীমান্ত পেরিয়ে এসেছে ভারতের ত্রিপুরা থেকে। দৈর্ঘ্য প্রায় ১৮৬ কিলোমিটার। এর মধ্যে বাংলাদেশের ভেতরে ৭৪ কিলোমিটার। বর্ষার সময় নদে তীব্র স্রোত নামে। সঙ্গে ভেসে আসে ছোট-বড় গাছের খণ্ড। এসব যখন ভেসে আসে, তখন সেগুলোকে লক্ষ্যবস্তু করে রশির মধ্যে লোহার আংটাজাতীয় বস্তু বেঁধে নদীতে ছুড়ে মারা হয়। পরে রশি দিয়ে টেনে ওপরে আনা হয়। অনেকে সাঁতার কেটে নদী থেকে এসব তুলে আনে। কয়েকজন মিলে দল বেঁধে এই কাজ করে। বৃষ্টির মৌসুম যত দীর্ঘ হয়, গাছের পরিমাণের সঙ্গে আয়ও বাড়ে।
কুলাউড়ার তেলিবিল গ্রামে গেলে সারি সারি কাঠের স্তূপ চোখে পড়ে। যেন করাতকলের আঙিনা। নদী থেকে ভেসে আসা এসব গাছ শুকিয়ে এখানে সাজিয়ে রাখা হয়। এরপর পিকআপ বা ট্রলি গাড়িতে ভরে বিক্রি করা হয়। এখানে এক পিকআপ কাঠের দাম ৪ থেকে ৫ হাজার এবং এক ট্রলির দাম প্রায় ৩ হাজার টাকা। বাজারে এই কাঠের দাম আরও বেশি। তাই স্থানীয় ক্রেতারাও আগ্রহী।
লিয়াকত আলী নামের এক ক্রেতা বলেন, ‘নিয়মিত এখন থেকে জ্বালানি কাঠ কিনে নিই। এখানে দুইভাবে বিক্রি হয়—কেউ চাইলে বড় বড় গাছের খণ্ড নিতে পারেন, আবার ছোট করা কাঠের স্তূপও নেওয়া যায়। আমি তিন হাজার টাকা দিয়ে এক ট্রলি জ্বালানি কিনেছি। এটা বাজার থেকে কিনতে গেলে ৪ হাজার থেকে ৫ হাজার টাকা লাগবে।’
সীমান্ত এলাকার বাসিন্দা আরিফ আলী বলেন, ‘আমরা নদী থেকে এসব গাছ সংগ্রহ ও বিক্রি করি। সীমান্তবর্তী এলাকা হওয়ায় আমরা প্রথমে সংগ্রহ করি, পরে অন্য এলাকার মানুষ। তবে কাঠের স্তূপ দেখে সহজ মনে হলেও আসলে এই কাজ অনেক কঠিন। তবে আমরা অভ্যস্ত হয়ে গেছি। আমাদের গ্রামেই প্রায় ৩০টি পরিবার আছে, যারা এই কাজে যুক্ত।’
গাইবান্ধা ইউনিয়নের নাপিতেরচর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নামফলকে ‘সরকারি’, ‘প্রাথমিক’ এবং ‘খ্রিস্টাব্দ’ শব্দগুলোতে ভুল আছে। কড়ইতলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ‘সরকারি’ এবং ‘প্রাথমিক’ শব্দের বানানে বিসর্গ ব্যবহার করা হয়েছে। ‘নির্মাণ’-এর বদলে ‘নির্মাণ’ এবং ‘খ্রিস্টাব্দ’-এর স্থলে ভুলভাবে ‘ইং’ লেখা হয়
৩০ মিনিট আগেচট্টগ্রাম বন্দর থেকে খাগড়াছড়ির রামগড় স্থলবন্দর দিয়ে ৩ ঘণ্টায় ভারতে পণ্য রপ্তানি করতে ১ হাজার ২০০ কোটি টাকায় নেওয়া হয় সড়ক প্রশস্ত করার কাজ। বারইয়ারহাট (চট্টগ্রামের মিরসরাই)-হেঁয়াকো (ফটিকছড়ি)-রামগড় (খাগড়াছড়ি) সড়ক প্রশস্তকরণের সেই কাজ মাঝপথে রেখে উধাও ভারতীয় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান।
৩ ঘণ্টা আগেচাঁদপুরের আশি-ঊর্ধ্ব আশরাফুল আলমের (ছদ্মনাম) দেড় বছর আগে পায়ুপথে ক্যানসার শনাক্ত হয়। চিকিৎসার জন্য তিনি রাজধানীর জাতীয় ক্যানসার গবেষণা ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে (এনআইসিআরএইচ) আসেন। তখন থেকে এ পর্যন্ত ক্যানসার নিয়ন্ত্রণে তাঁকে আটটি কেমোথেরাপি দেওয়া হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেরংপুরের পীরগঞ্জে নদীর তীর রক্ষার জন্য ৫ কোটি টাকায় নির্মিত বাঁধ এক মাসও টেকেনি। উপজেলার চতরা ইউনিয়নের আখিরা শাখা নদীতে পানি উন্নয়ন বোর্ডের বাস্তবায়িত নদীতীর প্রতিরক্ষা কাজ শেষ হওয়ার এক মাস পার না হতেই ধসে পড়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে