অরূপ রায়, সাভার

নিরাপদ পানি সরবরাহ প্রকল্পের আওতায় জনসাধারণের মধ্যে বিতরণের জন্য ২০২২-২৩ ও ২০২৩-২৪ অর্থবছরে মানিকগঞ্জের সাটুরিয়া উপজেলায় ৪৬৮টি সাবমার্সিবল পাম্প বরাদ্দ দেওয়া হয়। কিন্তু এ পর্যন্ত একটি পাম্পও বিতরণ করা হয়নি। তবে উপজেলা প্রকৌশল বিভাগের দাবি, তালিকা পেতে দেরি হওয়ায় যথাসময়ে পাম্প বিতরণ করা যায়নি।
প্রকল্প ও ভুক্তভোগী সূত্রে জানা গেছে, নিরাপদ পানি সরবরাহ নিশ্চিত করার জন্য বেশ কয়েক বছর ধরেই সরকার ভর্তুকি দিয়ে জনসাধারণের মধ্যে সাবমার্সিবল পাম্প বিতরণ করছে। এসব পাম্প বিতরণে নানা অনিয়মের অভিযোগ রয়েছে। অনেক গ্রামে একই ব্যক্তি একাধিকবার পাম্প পেয়েছেন। আবার অনেক গ্রামে একজনও পাম্প পাননি।
উপজেলা চেয়ারম্যানের তালিকায় ফজলুর রহমান নামের একজনের নাম রয়েছে, যিনি আগেও একটি সাবমার্সিবল পাম্প পেয়েছেন বলে নিশ্চিত করেন সাটুরিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন।
সাটুরিয়া সরকারি পাইলট উচ্চবিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক অতাউল হক চৌধুরী বলেন, ‘২০২২-২৩ অর্থবছরের বরাদ্দে স্থানীয় সংসদ সদস্য জাহিদ মালেকের তালিকায় আমার ভাই আমিনুল হকের নামে রয়েছে। গত ফেব্রুয়ারি মাসে চালানের মাধ্যমে ব্যাংকে ১০ হাজার টাকা জমা দিয়েছি, কিন্তু এখনো পাম্প সরবরাহ করা হয়নি।’
উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের উপসহকারী প্রকৌশলীর কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, নিরাপদ পানি সরবরাহ প্রকল্পের আওতায় সরকার উপজেলার ৯টি ইউনিয়নের জন্য ২০২২-২৩ অর্থবছরে ২৩৪টি এবং ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ২৩৪টি সাবমার্সিবল পাম্প বরাদ্দ দেয়। এর মধ্যে অর্ধেক বিতরণ করবেন স্থানীয় সংসদ সদস্য। বাকি অর্ধেক বিতরণ করতে হবে ইউনিয়ন ওয়াটার সাপ্লাই অ্যান্ড স্যানিটেশন কমিটির (ওয়াটসন) তালিকা অনুযায়ী। কিন্তু মাস তিনেক আগে দুই অর্থবছর মিলিয়ে ২৩৪টি পাম্পের মধ্যে ১৬২টির তালিকা দেয় ইউনিয়ন ওয়াটসন কমিটি। আর বাকি ৭২টির তালিকা গত এপ্রিলের শেষের দিকে দেন সাটুরিয়া উপজেলা পরিষদের বিদায়ী চেয়ারম্যান আব্দুল মজিদ ফটো। যদিও এই বরাদ্দে উপজেলা চেয়ারম্যানের সম্পৃক্ত থাকার কথা নয়।
উপজেলা চেয়ারম্যান আব্দুল মজিদ ফটো অসুস্থ থাকায় তাঁর সঙ্গে কথা বলা সম্ভব হয়নি। তবে উপজেলা চেয়ারম্যানের দায়িত্বে থাকা নারী ভাইস চেয়ারম্যান শিউলী আক্তার গত বুধবার বলেন, ‘দুই অর্থবছরে বরাদ্দ পাওয়া ৪৬৮টি সাবমার্সিবল পাম্প সমবণ্টন করা হয়নি।
আমি নিজেও একটা পাম্প চেয়েছিলাম; কিন্তু দেওয়া হয়নি। অথচ এ দুই অর্থবছরের আগে যাঁরা সাবমার্সিবল পাম্প পেয়েছেন, এবারের তালিকায়ও তাঁদের নাম রয়েছে। এমন অনেক গ্রাম আছে, যেখানে একটি পাম্পও দেওয়া হয়নি।’
উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের উপসহকারী প্রকৌশলী আজিজুল হাকিম বলেন, যথাসময়ে তালিকা না পাওয়ায় দরপত্র প্রক্রিয়া বিলম্বিত হয়।

নিরাপদ পানি সরবরাহ প্রকল্পের আওতায় জনসাধারণের মধ্যে বিতরণের জন্য ২০২২-২৩ ও ২০২৩-২৪ অর্থবছরে মানিকগঞ্জের সাটুরিয়া উপজেলায় ৪৬৮টি সাবমার্সিবল পাম্প বরাদ্দ দেওয়া হয়। কিন্তু এ পর্যন্ত একটি পাম্পও বিতরণ করা হয়নি। তবে উপজেলা প্রকৌশল বিভাগের দাবি, তালিকা পেতে দেরি হওয়ায় যথাসময়ে পাম্প বিতরণ করা যায়নি।
প্রকল্প ও ভুক্তভোগী সূত্রে জানা গেছে, নিরাপদ পানি সরবরাহ নিশ্চিত করার জন্য বেশ কয়েক বছর ধরেই সরকার ভর্তুকি দিয়ে জনসাধারণের মধ্যে সাবমার্সিবল পাম্প বিতরণ করছে। এসব পাম্প বিতরণে নানা অনিয়মের অভিযোগ রয়েছে। অনেক গ্রামে একই ব্যক্তি একাধিকবার পাম্প পেয়েছেন। আবার অনেক গ্রামে একজনও পাম্প পাননি।
উপজেলা চেয়ারম্যানের তালিকায় ফজলুর রহমান নামের একজনের নাম রয়েছে, যিনি আগেও একটি সাবমার্সিবল পাম্প পেয়েছেন বলে নিশ্চিত করেন সাটুরিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন।
সাটুরিয়া সরকারি পাইলট উচ্চবিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক অতাউল হক চৌধুরী বলেন, ‘২০২২-২৩ অর্থবছরের বরাদ্দে স্থানীয় সংসদ সদস্য জাহিদ মালেকের তালিকায় আমার ভাই আমিনুল হকের নামে রয়েছে। গত ফেব্রুয়ারি মাসে চালানের মাধ্যমে ব্যাংকে ১০ হাজার টাকা জমা দিয়েছি, কিন্তু এখনো পাম্প সরবরাহ করা হয়নি।’
উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের উপসহকারী প্রকৌশলীর কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, নিরাপদ পানি সরবরাহ প্রকল্পের আওতায় সরকার উপজেলার ৯টি ইউনিয়নের জন্য ২০২২-২৩ অর্থবছরে ২৩৪টি এবং ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ২৩৪টি সাবমার্সিবল পাম্প বরাদ্দ দেয়। এর মধ্যে অর্ধেক বিতরণ করবেন স্থানীয় সংসদ সদস্য। বাকি অর্ধেক বিতরণ করতে হবে ইউনিয়ন ওয়াটার সাপ্লাই অ্যান্ড স্যানিটেশন কমিটির (ওয়াটসন) তালিকা অনুযায়ী। কিন্তু মাস তিনেক আগে দুই অর্থবছর মিলিয়ে ২৩৪টি পাম্পের মধ্যে ১৬২টির তালিকা দেয় ইউনিয়ন ওয়াটসন কমিটি। আর বাকি ৭২টির তালিকা গত এপ্রিলের শেষের দিকে দেন সাটুরিয়া উপজেলা পরিষদের বিদায়ী চেয়ারম্যান আব্দুল মজিদ ফটো। যদিও এই বরাদ্দে উপজেলা চেয়ারম্যানের সম্পৃক্ত থাকার কথা নয়।
উপজেলা চেয়ারম্যান আব্দুল মজিদ ফটো অসুস্থ থাকায় তাঁর সঙ্গে কথা বলা সম্ভব হয়নি। তবে উপজেলা চেয়ারম্যানের দায়িত্বে থাকা নারী ভাইস চেয়ারম্যান শিউলী আক্তার গত বুধবার বলেন, ‘দুই অর্থবছরে বরাদ্দ পাওয়া ৪৬৮টি সাবমার্সিবল পাম্প সমবণ্টন করা হয়নি।
আমি নিজেও একটা পাম্প চেয়েছিলাম; কিন্তু দেওয়া হয়নি। অথচ এ দুই অর্থবছরের আগে যাঁরা সাবমার্সিবল পাম্প পেয়েছেন, এবারের তালিকায়ও তাঁদের নাম রয়েছে। এমন অনেক গ্রাম আছে, যেখানে একটি পাম্পও দেওয়া হয়নি।’
উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের উপসহকারী প্রকৌশলী আজিজুল হাকিম বলেন, যথাসময়ে তালিকা না পাওয়ায় দরপত্র প্রক্রিয়া বিলম্বিত হয়।


বন্দর কর্তৃপক্ষ ধূমপান ও আগুনের ব্যবহার সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করেছে এবং ফায়ার সিস্টেমগুলো সচল রাখতে নিয়মিত পরীক্ষা করা হচ্ছে। বন্দর কর্তৃপক্ষের দাবি, যেকোনো ধরনের দুর্ঘটনা বা নাশকতা রোধে পোশাকধারী কর্মীদের পাশাপাশি সাদাপোশাকেও নজরদারি চলছে।
৫ মিনিট আগে
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে ২৪ হাজার টাকার জাল নোটসহ নুর আলম (৩৫) নামের এক যুবককে আটক করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার রাত ৯টার দিকে উপজেলার চরজব্বার ইউনিয়নের আবদুল্লাহ মিয়ার হাট এলাকা থেকে তাঁকে আটক করা হয়। নুর আলম জেলার সদর উপজেলার চরমটুয়া ইউনিয়নের পূর্ব চরমটুয়া গ্রামের ইব্রাহিমের ছেলে।
৭ মিনিট আগে
দিনাজপুরের নবাবগঞ্জে সাপের ছোবলে আক্রান্ত হয়ে রাজিয়া সুলতানা (২৮) নামের এক গৃহবধূ সাপটিকে সঙ্গে নিয়েই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) রাত ৮টার দিকে নবাবগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি হন তিনি।
১৭ মিনিট আগে
গতকাল বৃহস্পতিবার ভোরের আলো ফোটার সঙ্গে সঙ্গে যেন প্রাণ ফিরে পেল ময়মনসিংহের নান্দাইল। হাজারো মানুষ পলো, জাল আর মাছ ধরার সরঞ্জাম নিয়ে হাজির হয় সদর ইউনিয়নের ঐতিহ্যবাহী বলদা বিলের ধারে। তারা দিনব্যাপী হইহুল্লোড়ের মাধ্যমে মাছ শিকার করে।
৫ ঘণ্টা আগেআজিজুল হক, বেনাপোল (যশোর)

সাম্প্রতিক সময়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে, বিশেষ করে বিমানবন্দরসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে বেনাপোল স্থলবন্দরে নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৯ অক্টোবর) থেকে বন্দরে পরিচয়পত্র ছাড়া প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে এবং প্রবেশদ্বারগুলোতে তল্লাশি বাড়ানো হয়েছে।
বন্দর কর্তৃপক্ষ ধূমপান ও আগুনের ব্যবহার সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করেছে এবং ফায়ার সিস্টেমগুলো সচল রাখতে নিয়মিত পরীক্ষা করা হচ্ছে। বন্দর কর্তৃপক্ষের দাবি, যেকোনো ধরনের দুর্ঘটনা বা নাশকতা রোধে পোশাকধারী কর্মীদের পাশাপাশি সাদা পোশাকেও নজরদারি চলছে।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের তথ্যমতে, প্রতিবছর এই বন্দর দিয়ে ভারতের সঙ্গে প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকার আমদানি ও ৮ হাজার কোটি টাকার রপ্তানি বাণিজ্য সম্পন্ন হয়। এই বন্দরে সব সময় প্রায় ২ লাখ টন পণ্য মজুত থাকে।
গত ১৬ বছরে বেনাপোল বন্দরে বড় ধরনের ১২টি অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে, যাতে আমদানি পণ্য পুড়ে ব্যবসায়ীদের প্রায় ১ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। বন্দরের সুরক্ষার ব্যবস্থা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে বারবার।
বর্তমানে বন্দরের পণ্যাগারে দীর্ঘদিন ধরে প্রায় ১২ হাজার ৬৫৯ টন মেয়াদোত্তীর্ণ ও নিলামযোগ্য পণ্য পড়ে আছে। এর মধ্যে প্রায় ৩ হাজার ২৫০ টন রয়েছে মেয়াদোত্তীর্ণ, ঝুঁকিপূর্ণ ও বিপজ্জনক রাসায়নিক দ্রব্য। এসব কেমিক্যাল ও রাসায়নিক পণ্য অগ্নিকাণ্ডের ঝুঁকি আরও বাড়িয়ে দিচ্ছে।
বেনাপোল বন্দরের আমদানিকারক আমিনুল হক বলেন, বন্দরে অগ্নিকাণ্ডের ঝুঁকি বাড়াচ্ছে এই রাসায়নিক দ্রব্যগুলো। এগুলো দ্রুত অপসারণ করা দরকার। এ ছাড়া ফায়ার স্টেশনে জনবল কম থাকায় দুর্ঘটনার সময় দ্রুত আগুন নেভানো যায় না, জনবল বাড়ানো অত্যন্ত জরুরি।
বেনাপোল বন্দর ফায়ার স্টেশনের ইন্সপেক্টর শাহিনুর রহমান জানান, অগ্নিকাণ্ড রোধে বন্দর কর্তৃপক্ষের সব নির্দেশনা তাঁরা পালন করছেন এবং ফায়ার সিস্টেমগুলো নিয়মিত পরীক্ষা করা হচ্ছে। তবে তিনি বলেন, ৯০ একর জায়গাজুড়ে স্থাপিত বন্দরে অগ্নিকাণ্ড প্রতিরোধে দুটি ফায়ার স্টেশনে মাত্র সাতজন জনবল রয়েছে। এই জনবল বাড়ানো হলে আরও বেশি নিরাপত্তা দেওয়া সম্ভব হবে।
বেনাপোল বন্দর পরিচালক (ট্রাফিক) শামিম হোসেন জানান, অগ্নিকাণ্ড রোধে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। তিনি বলেন, বন্দরে পড়ে থাকা নিলাম ও ধ্বংসযোগ্য ঝুঁকিপূর্ণ পণ্য কাস্টমসকে দ্রুত নিরাপদ স্থানে সরাতে বা ধ্বংস করতে অনুরোধ করা হয়েছে। বন্দরের মধ্যে আগুন ব্যবহার ও কার্ডধারী ছাড়া প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে।
এ ছাড়াও অগ্নিনির্বাপণকর্মীদের সচেতন থাকতে বলা হয়েছে এবং বন্দর ব্যবহারকারী বাণিজ্যিক সংগঠন ও কাস্টমসের সঙ্গে বৈঠক করে বিভিন্ন দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। প্রবেশকারীদের সঙ্গে থাকা ব্যাগ তল্লাশি করে ঢোকার অনুমতি দেওয়া হচ্ছে।

সাম্প্রতিক সময়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে, বিশেষ করে বিমানবন্দরসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে বেনাপোল স্থলবন্দরে নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৯ অক্টোবর) থেকে বন্দরে পরিচয়পত্র ছাড়া প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে এবং প্রবেশদ্বারগুলোতে তল্লাশি বাড়ানো হয়েছে।
বন্দর কর্তৃপক্ষ ধূমপান ও আগুনের ব্যবহার সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করেছে এবং ফায়ার সিস্টেমগুলো সচল রাখতে নিয়মিত পরীক্ষা করা হচ্ছে। বন্দর কর্তৃপক্ষের দাবি, যেকোনো ধরনের দুর্ঘটনা বা নাশকতা রোধে পোশাকধারী কর্মীদের পাশাপাশি সাদা পোশাকেও নজরদারি চলছে।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের তথ্যমতে, প্রতিবছর এই বন্দর দিয়ে ভারতের সঙ্গে প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকার আমদানি ও ৮ হাজার কোটি টাকার রপ্তানি বাণিজ্য সম্পন্ন হয়। এই বন্দরে সব সময় প্রায় ২ লাখ টন পণ্য মজুত থাকে।
গত ১৬ বছরে বেনাপোল বন্দরে বড় ধরনের ১২টি অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে, যাতে আমদানি পণ্য পুড়ে ব্যবসায়ীদের প্রায় ১ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। বন্দরের সুরক্ষার ব্যবস্থা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে বারবার।
বর্তমানে বন্দরের পণ্যাগারে দীর্ঘদিন ধরে প্রায় ১২ হাজার ৬৫৯ টন মেয়াদোত্তীর্ণ ও নিলামযোগ্য পণ্য পড়ে আছে। এর মধ্যে প্রায় ৩ হাজার ২৫০ টন রয়েছে মেয়াদোত্তীর্ণ, ঝুঁকিপূর্ণ ও বিপজ্জনক রাসায়নিক দ্রব্য। এসব কেমিক্যাল ও রাসায়নিক পণ্য অগ্নিকাণ্ডের ঝুঁকি আরও বাড়িয়ে দিচ্ছে।
বেনাপোল বন্দরের আমদানিকারক আমিনুল হক বলেন, বন্দরে অগ্নিকাণ্ডের ঝুঁকি বাড়াচ্ছে এই রাসায়নিক দ্রব্যগুলো। এগুলো দ্রুত অপসারণ করা দরকার। এ ছাড়া ফায়ার স্টেশনে জনবল কম থাকায় দুর্ঘটনার সময় দ্রুত আগুন নেভানো যায় না, জনবল বাড়ানো অত্যন্ত জরুরি।
বেনাপোল বন্দর ফায়ার স্টেশনের ইন্সপেক্টর শাহিনুর রহমান জানান, অগ্নিকাণ্ড রোধে বন্দর কর্তৃপক্ষের সব নির্দেশনা তাঁরা পালন করছেন এবং ফায়ার সিস্টেমগুলো নিয়মিত পরীক্ষা করা হচ্ছে। তবে তিনি বলেন, ৯০ একর জায়গাজুড়ে স্থাপিত বন্দরে অগ্নিকাণ্ড প্রতিরোধে দুটি ফায়ার স্টেশনে মাত্র সাতজন জনবল রয়েছে। এই জনবল বাড়ানো হলে আরও বেশি নিরাপত্তা দেওয়া সম্ভব হবে।
বেনাপোল বন্দর পরিচালক (ট্রাফিক) শামিম হোসেন জানান, অগ্নিকাণ্ড রোধে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। তিনি বলেন, বন্দরে পড়ে থাকা নিলাম ও ধ্বংসযোগ্য ঝুঁকিপূর্ণ পণ্য কাস্টমসকে দ্রুত নিরাপদ স্থানে সরাতে বা ধ্বংস করতে অনুরোধ করা হয়েছে। বন্দরের মধ্যে আগুন ব্যবহার ও কার্ডধারী ছাড়া প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে।
এ ছাড়াও অগ্নিনির্বাপণকর্মীদের সচেতন থাকতে বলা হয়েছে এবং বন্দর ব্যবহারকারী বাণিজ্যিক সংগঠন ও কাস্টমসের সঙ্গে বৈঠক করে বিভিন্ন দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। প্রবেশকারীদের সঙ্গে থাকা ব্যাগ তল্লাশি করে ঢোকার অনুমতি দেওয়া হচ্ছে।


নিরাপদ পানি সরবরাহ প্রকল্পের আওতায় জনসাধারণের মধ্যে বিতরণের জন্য ২০২২-২৩ ও ২০২৩-২৪ অর্থবছরে মানিকগঞ্জের সাটুরিয়া উপজেলায় ৪৬৮টি সাবমার্সিবল পাম্প বরাদ্দ দেওয়া হয়। কিন্তু এ পর্যন্ত একটি পাম্পও বিতরণ করা হয়নি। তবে উপজেলা প্রকৌশল বিভাগের দাবি, তালিকা পেতে দেরি হওয়ায় যথাসময়ে পাম্প বিতরণ করা যায়নি।
০১ জুলাই ২০২৪
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে ২৪ হাজার টাকার জাল নোটসহ নুর আলম (৩৫) নামের এক যুবককে আটক করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার রাত ৯টার দিকে উপজেলার চরজব্বার ইউনিয়নের আবদুল্লাহ মিয়ার হাট এলাকা থেকে তাঁকে আটক করা হয়। নুর আলম জেলার সদর উপজেলার চরমটুয়া ইউনিয়নের পূর্ব চরমটুয়া গ্রামের ইব্রাহিমের ছেলে।
৭ মিনিট আগে
দিনাজপুরের নবাবগঞ্জে সাপের ছোবলে আক্রান্ত হয়ে রাজিয়া সুলতানা (২৮) নামের এক গৃহবধূ সাপটিকে সঙ্গে নিয়েই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) রাত ৮টার দিকে নবাবগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি হন তিনি।
১৭ মিনিট আগে
গতকাল বৃহস্পতিবার ভোরের আলো ফোটার সঙ্গে সঙ্গে যেন প্রাণ ফিরে পেল ময়মনসিংহের নান্দাইল। হাজারো মানুষ পলো, জাল আর মাছ ধরার সরঞ্জাম নিয়ে হাজির হয় সদর ইউনিয়নের ঐতিহ্যবাহী বলদা বিলের ধারে। তারা দিনব্যাপী হইহুল্লোড়ের মাধ্যমে মাছ শিকার করে।
৫ ঘণ্টা আগেসুবর্ণচর (নোয়াখালী) প্রতিনিধি:

নোয়াখালীর সুবর্ণচরে ২৪ হাজার টাকার জাল নোটসহ নুর আলম (৩৫) নামের এক যুবককে আটক করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার রাত ৯টার দিকে উপজেলার চরজব্বার ইউনিয়নের আবদুল্লাহ মিয়ার হাট এলাকা থেকে তাঁকে আটক করা হয়। নুর আলম জেলার সদর উপজেলার চরমটুয়া ইউনিয়নের পূর্ব চরমটুয়া গ্রামের ইব্রাহিমের ছেলে। চরজব্বার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহীন মিয়া এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
চরজব্বার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহীন মিয়া জানান, বৃহস্পতিবার রাতে নুর আলম আবদুল্লাহ মিয়ার হাট বাজারের একটি মুদিদোকানে সুজি কিনতে যান। তিনি দোকানদারকে ১ হাজার টাকার একটি নোট দিয়ে দ্রুত অবশিষ্ট টাকা নিয়ে চলে যাচ্ছিলেন।
নোটটি দেখে দোকানদারের সন্দেহ হলে তিনি পাশের দোকানদারকে বিষয়টি জানান। পরে অন্য দোকানিদের সহযোগিতায় নুর আলমকে রাস্তা থেকে আটক করা হয় এবং চরজব্বার থানা-পুলিশকে খবর দেওয়া হয়।
পুলিশ এসে নুর আলমকে তল্লাশি করে তাঁর মানিব্যাগ থেকে ২৪ হাজার টাকার জাল নোট উদ্ধার করে।
ওসি শাহীন মিয়া বলেন, আটক যুবকের বিরুদ্ধে চরজব্বার থানায় বিশেষ ক্ষমতা আইনে মামলা করা হয়েছে। শুক্রবার (৩১ অক্টোবর) সকালে তাঁকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হবে।

নোয়াখালীর সুবর্ণচরে ২৪ হাজার টাকার জাল নোটসহ নুর আলম (৩৫) নামের এক যুবককে আটক করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার রাত ৯টার দিকে উপজেলার চরজব্বার ইউনিয়নের আবদুল্লাহ মিয়ার হাট এলাকা থেকে তাঁকে আটক করা হয়। নুর আলম জেলার সদর উপজেলার চরমটুয়া ইউনিয়নের পূর্ব চরমটুয়া গ্রামের ইব্রাহিমের ছেলে। চরজব্বার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহীন মিয়া এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
চরজব্বার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহীন মিয়া জানান, বৃহস্পতিবার রাতে নুর আলম আবদুল্লাহ মিয়ার হাট বাজারের একটি মুদিদোকানে সুজি কিনতে যান। তিনি দোকানদারকে ১ হাজার টাকার একটি নোট দিয়ে দ্রুত অবশিষ্ট টাকা নিয়ে চলে যাচ্ছিলেন।
নোটটি দেখে দোকানদারের সন্দেহ হলে তিনি পাশের দোকানদারকে বিষয়টি জানান। পরে অন্য দোকানিদের সহযোগিতায় নুর আলমকে রাস্তা থেকে আটক করা হয় এবং চরজব্বার থানা-পুলিশকে খবর দেওয়া হয়।
পুলিশ এসে নুর আলমকে তল্লাশি করে তাঁর মানিব্যাগ থেকে ২৪ হাজার টাকার জাল নোট উদ্ধার করে।
ওসি শাহীন মিয়া বলেন, আটক যুবকের বিরুদ্ধে চরজব্বার থানায় বিশেষ ক্ষমতা আইনে মামলা করা হয়েছে। শুক্রবার (৩১ অক্টোবর) সকালে তাঁকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হবে।


নিরাপদ পানি সরবরাহ প্রকল্পের আওতায় জনসাধারণের মধ্যে বিতরণের জন্য ২০২২-২৩ ও ২০২৩-২৪ অর্থবছরে মানিকগঞ্জের সাটুরিয়া উপজেলায় ৪৬৮টি সাবমার্সিবল পাম্প বরাদ্দ দেওয়া হয়। কিন্তু এ পর্যন্ত একটি পাম্পও বিতরণ করা হয়নি। তবে উপজেলা প্রকৌশল বিভাগের দাবি, তালিকা পেতে দেরি হওয়ায় যথাসময়ে পাম্প বিতরণ করা যায়নি।
০১ জুলাই ২০২৪
বন্দর কর্তৃপক্ষ ধূমপান ও আগুনের ব্যবহার সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করেছে এবং ফায়ার সিস্টেমগুলো সচল রাখতে নিয়মিত পরীক্ষা করা হচ্ছে। বন্দর কর্তৃপক্ষের দাবি, যেকোনো ধরনের দুর্ঘটনা বা নাশকতা রোধে পোশাকধারী কর্মীদের পাশাপাশি সাদাপোশাকেও নজরদারি চলছে।
৫ মিনিট আগে
দিনাজপুরের নবাবগঞ্জে সাপের ছোবলে আক্রান্ত হয়ে রাজিয়া সুলতানা (২৮) নামের এক গৃহবধূ সাপটিকে সঙ্গে নিয়েই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) রাত ৮টার দিকে নবাবগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি হন তিনি।
১৭ মিনিট আগে
গতকাল বৃহস্পতিবার ভোরের আলো ফোটার সঙ্গে সঙ্গে যেন প্রাণ ফিরে পেল ময়মনসিংহের নান্দাইল। হাজারো মানুষ পলো, জাল আর মাছ ধরার সরঞ্জাম নিয়ে হাজির হয় সদর ইউনিয়নের ঐতিহ্যবাহী বলদা বিলের ধারে। তারা দিনব্যাপী হইহুল্লোড়ের মাধ্যমে মাছ শিকার করে।
৫ ঘণ্টা আগেনবাবগঞ্জ (দিনাজপুর) প্রতিনিধি

দিনাজপুরের নবাবগঞ্জে সাপের ছোবলে আক্রান্ত হয়ে রাজিয়া সুলতানা (২৮) নামের এক গৃহবধূ সাপটিকে সঙ্গে নিয়েই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) রাত ৮টার দিকে নবাবগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি হন তিনি।
জানা গেছে, উপজেলার দাউদপুর ইউনিয়নের ধরনজি গ্রামের মো. বেলাল হোসেনের স্ত্রী রাজিয়া সুলতানা সন্ধ্যায় বাড়ির আঙিনায় কাজ করছিলেন। পাওয়ার টিলারে রাখা একটি বস্তা সরাতে গেলে একটি সাপের বাচ্চা তাঁকে ছোবল মারে। পরে পরিবারের লোকজন রাজিয়াকে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে আসে। আশ্চর্যজনকভাবে রাজিয়া ওই সাপটিকেও একটি পাতিলে করে হাসপাতালে নিয়ে আসেন।
নবাবগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) স মু আল আফ মুকসিত বলেন, ‘রাত ৮টার দিকে এক নারী সাপের ছোবল খেয়ে সাপসহ হাসপাতালে ভর্তি হন। সাপটি দেখে নিশ্চিত হয়েছি এটি “ঘরগিন্নি” নামের নির্বিষ প্রজাতির সাপ। তারপরও রোগীকে সতর্কতামূলক সব চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। বর্তমানে তাঁর শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল।’
ছোবল খাওয়া রাজিয়ার স্বামী মো. বেলাল হোসেন বলেন, ‘সন্ধ্যার পর আমার স্ত্রী আঙিনায় কাজ করছিল। হঠাৎ সাপের বাচ্চা কামড় দেয় হাতে। সঙ্গে সঙ্গে হাসপাতালে নিয়ে এলে চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন সাপটি বিষধর না হলেও আতঙ্কের কারণে অনেক সময় রোগীর শারীরিক প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে। এ জন্য ২৪ ঘণ্টা পর্যবেক্ষণের জন্য হাসপাতালে ভর্তি থাকতে হবে।’

দিনাজপুরের নবাবগঞ্জে সাপের ছোবলে আক্রান্ত হয়ে রাজিয়া সুলতানা (২৮) নামের এক গৃহবধূ সাপটিকে সঙ্গে নিয়েই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) রাত ৮টার দিকে নবাবগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি হন তিনি।
জানা গেছে, উপজেলার দাউদপুর ইউনিয়নের ধরনজি গ্রামের মো. বেলাল হোসেনের স্ত্রী রাজিয়া সুলতানা সন্ধ্যায় বাড়ির আঙিনায় কাজ করছিলেন। পাওয়ার টিলারে রাখা একটি বস্তা সরাতে গেলে একটি সাপের বাচ্চা তাঁকে ছোবল মারে। পরে পরিবারের লোকজন রাজিয়াকে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে আসে। আশ্চর্যজনকভাবে রাজিয়া ওই সাপটিকেও একটি পাতিলে করে হাসপাতালে নিয়ে আসেন।
নবাবগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) স মু আল আফ মুকসিত বলেন, ‘রাত ৮টার দিকে এক নারী সাপের ছোবল খেয়ে সাপসহ হাসপাতালে ভর্তি হন। সাপটি দেখে নিশ্চিত হয়েছি এটি “ঘরগিন্নি” নামের নির্বিষ প্রজাতির সাপ। তারপরও রোগীকে সতর্কতামূলক সব চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। বর্তমানে তাঁর শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল।’
ছোবল খাওয়া রাজিয়ার স্বামী মো. বেলাল হোসেন বলেন, ‘সন্ধ্যার পর আমার স্ত্রী আঙিনায় কাজ করছিল। হঠাৎ সাপের বাচ্চা কামড় দেয় হাতে। সঙ্গে সঙ্গে হাসপাতালে নিয়ে এলে চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন সাপটি বিষধর না হলেও আতঙ্কের কারণে অনেক সময় রোগীর শারীরিক প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে। এ জন্য ২৪ ঘণ্টা পর্যবেক্ষণের জন্য হাসপাতালে ভর্তি থাকতে হবে।’


নিরাপদ পানি সরবরাহ প্রকল্পের আওতায় জনসাধারণের মধ্যে বিতরণের জন্য ২০২২-২৩ ও ২০২৩-২৪ অর্থবছরে মানিকগঞ্জের সাটুরিয়া উপজেলায় ৪৬৮টি সাবমার্সিবল পাম্প বরাদ্দ দেওয়া হয়। কিন্তু এ পর্যন্ত একটি পাম্পও বিতরণ করা হয়নি। তবে উপজেলা প্রকৌশল বিভাগের দাবি, তালিকা পেতে দেরি হওয়ায় যথাসময়ে পাম্প বিতরণ করা যায়নি।
০১ জুলাই ২০২৪
বন্দর কর্তৃপক্ষ ধূমপান ও আগুনের ব্যবহার সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করেছে এবং ফায়ার সিস্টেমগুলো সচল রাখতে নিয়মিত পরীক্ষা করা হচ্ছে। বন্দর কর্তৃপক্ষের দাবি, যেকোনো ধরনের দুর্ঘটনা বা নাশকতা রোধে পোশাকধারী কর্মীদের পাশাপাশি সাদাপোশাকেও নজরদারি চলছে।
৫ মিনিট আগে
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে ২৪ হাজার টাকার জাল নোটসহ নুর আলম (৩৫) নামের এক যুবককে আটক করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার রাত ৯টার দিকে উপজেলার চরজব্বার ইউনিয়নের আবদুল্লাহ মিয়ার হাট এলাকা থেকে তাঁকে আটক করা হয়। নুর আলম জেলার সদর উপজেলার চরমটুয়া ইউনিয়নের পূর্ব চরমটুয়া গ্রামের ইব্রাহিমের ছেলে।
৭ মিনিট আগে
গতকাল বৃহস্পতিবার ভোরের আলো ফোটার সঙ্গে সঙ্গে যেন প্রাণ ফিরে পেল ময়মনসিংহের নান্দাইল। হাজারো মানুষ পলো, জাল আর মাছ ধরার সরঞ্জাম নিয়ে হাজির হয় সদর ইউনিয়নের ঐতিহ্যবাহী বলদা বিলের ধারে। তারা দিনব্যাপী হইহুল্লোড়ের মাধ্যমে মাছ শিকার করে।
৫ ঘণ্টা আগেনান্দাইল (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি

গতকাল বৃহস্পতিবার ভোরের আলো ফোটার সঙ্গে সঙ্গে যেন প্রাণ ফিরে পেল ময়মনসিংহের নান্দাইল। হাজারো মানুষ পলো, জাল আর মাছ ধরার সরঞ্জাম নিয়ে হাজির হয় সদর ইউনিয়নের ঐতিহ্যবাহী বলদা বিলের ধারে। তারা দিনব্যাপী হইহুল্লোড়ের মাধ্যমে মাছ শিকার করে। স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, শত বছর ধরে চলছে বলদা বিলের এই ‘হাইত উৎসব’।
প্রতিবছর আশ্বিনের শেষে বা কার্তিক মাসের মধ্যে যখন বলদা বিলের খালবিল ও জলাশয়গুলোর পানি কমে হাঁটু বা কোমরসমান হয়, তখনই এলাকার মানুষ পূর্বনির্ধারিত দিনে এই হাইত উৎসবের আয়োজন করে থাকে। উৎসবের দিনক্ষণ এক সপ্তাহ আগে থেকে এলাকায় এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকেও এ নিয়ে ব্যাপকভাবে প্রচার করা হয়।
আয়োজনের খবর পেয়ে মাছশিকারিরা গত বুধবার রাতেই বলদা বিলের আশপাশের আত্মীয়স্বজনের বাড়িতে অবস্থান নেয়। বৃহস্পতিবার ফজরের নামাজের পর থেকে হাজার হাজার শৌখিন মাছ শিকারি তাদের পলো, ঠেলা জাল, খড়াজাল, ডুবা ফাঁদ, চাঁইসহ বিভিন্ন সরঞ্জাম নিয়ে মাছ ধরার এই আনন্দ আয়োজনে অংশ নেয়।
সরেজমিনে দেখা যায়, মাছশিকারিরা হইহুল্লোড় করতে করতে বিলে নেমে পড়েছে। বিলের দুই পাশে বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা নারী-পুরুষের ভিড়। আশপাশের উপজেলা, যেমন ঈশ্বরগঞ্জ, তাড়াইল, হোসেনপুর, কেন্দুয়া থেকেও মাছশিকারিরা এতে অংশ নেয়। তবে এ বছর আগেই নিষিদ্ধ কারেন্ট ও নেট জাল দিয়ে মাছ নিধন করায় মাছশিকারিরা বেশি মাছ শিকার করতে পারেনি।
এ নিয়ে মাছশিকারিদের মধ্যে কিছুটা আক্ষেপ দেখা গেছে। পার্শ্ববর্তী ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দা রাকিবুল হাসান শুভ বলেন, ‘হাইত উৎসবে মাছ শিকার করতে এসে তেমন মাছ পাইনি। তবে সবার সঙ্গে বিলে এসে মাছ ধরার আনন্দ উপভোগ করেছি।’
মোয়াজ্জেমপুর গ্রামের বাসিন্দা মো. বিল্লাল মিয়া বলেন, ‘আগের মতো হাইত উৎসবের সেই জৌলুশ নেই। বর্তমানে কিছু কিছু অঞ্চলে গ্রামীণ ঐতিহ্য ধরে রাখতে মুরব্বিরা এই আয়োজন করেন। কিন্তু অংশগ্রহণকারীরা তেমন মাছ শিকার করতে পারেননি।’
স্থানীয় বাসিন্দা রিয়াজ উদ্দিন বলেন, ‘প্রায় ১০০ বছর ধরে আমাদের বাপ-দাদারা বলদা বিলে অত্যন্ত সুন্দর পরিবেশে হাইত উৎসবের আয়োজন করে আসছেন। তবে এ বছর নিষিদ্ধ কারেন্ট ও নেট জাল দিয়ে মাছ নিধন করায় মাছশিকারিরা প্রত্যাশা অনুযায়ী মাছ শিকার করতে পারেননি।’

গতকাল বৃহস্পতিবার ভোরের আলো ফোটার সঙ্গে সঙ্গে যেন প্রাণ ফিরে পেল ময়মনসিংহের নান্দাইল। হাজারো মানুষ পলো, জাল আর মাছ ধরার সরঞ্জাম নিয়ে হাজির হয় সদর ইউনিয়নের ঐতিহ্যবাহী বলদা বিলের ধারে। তারা দিনব্যাপী হইহুল্লোড়ের মাধ্যমে মাছ শিকার করে। স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, শত বছর ধরে চলছে বলদা বিলের এই ‘হাইত উৎসব’।
প্রতিবছর আশ্বিনের শেষে বা কার্তিক মাসের মধ্যে যখন বলদা বিলের খালবিল ও জলাশয়গুলোর পানি কমে হাঁটু বা কোমরসমান হয়, তখনই এলাকার মানুষ পূর্বনির্ধারিত দিনে এই হাইত উৎসবের আয়োজন করে থাকে। উৎসবের দিনক্ষণ এক সপ্তাহ আগে থেকে এলাকায় এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকেও এ নিয়ে ব্যাপকভাবে প্রচার করা হয়।
আয়োজনের খবর পেয়ে মাছশিকারিরা গত বুধবার রাতেই বলদা বিলের আশপাশের আত্মীয়স্বজনের বাড়িতে অবস্থান নেয়। বৃহস্পতিবার ফজরের নামাজের পর থেকে হাজার হাজার শৌখিন মাছ শিকারি তাদের পলো, ঠেলা জাল, খড়াজাল, ডুবা ফাঁদ, চাঁইসহ বিভিন্ন সরঞ্জাম নিয়ে মাছ ধরার এই আনন্দ আয়োজনে অংশ নেয়।
সরেজমিনে দেখা যায়, মাছশিকারিরা হইহুল্লোড় করতে করতে বিলে নেমে পড়েছে। বিলের দুই পাশে বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা নারী-পুরুষের ভিড়। আশপাশের উপজেলা, যেমন ঈশ্বরগঞ্জ, তাড়াইল, হোসেনপুর, কেন্দুয়া থেকেও মাছশিকারিরা এতে অংশ নেয়। তবে এ বছর আগেই নিষিদ্ধ কারেন্ট ও নেট জাল দিয়ে মাছ নিধন করায় মাছশিকারিরা বেশি মাছ শিকার করতে পারেনি।
এ নিয়ে মাছশিকারিদের মধ্যে কিছুটা আক্ষেপ দেখা গেছে। পার্শ্ববর্তী ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দা রাকিবুল হাসান শুভ বলেন, ‘হাইত উৎসবে মাছ শিকার করতে এসে তেমন মাছ পাইনি। তবে সবার সঙ্গে বিলে এসে মাছ ধরার আনন্দ উপভোগ করেছি।’
মোয়াজ্জেমপুর গ্রামের বাসিন্দা মো. বিল্লাল মিয়া বলেন, ‘আগের মতো হাইত উৎসবের সেই জৌলুশ নেই। বর্তমানে কিছু কিছু অঞ্চলে গ্রামীণ ঐতিহ্য ধরে রাখতে মুরব্বিরা এই আয়োজন করেন। কিন্তু অংশগ্রহণকারীরা তেমন মাছ শিকার করতে পারেননি।’
স্থানীয় বাসিন্দা রিয়াজ উদ্দিন বলেন, ‘প্রায় ১০০ বছর ধরে আমাদের বাপ-দাদারা বলদা বিলে অত্যন্ত সুন্দর পরিবেশে হাইত উৎসবের আয়োজন করে আসছেন। তবে এ বছর নিষিদ্ধ কারেন্ট ও নেট জাল দিয়ে মাছ নিধন করায় মাছশিকারিরা প্রত্যাশা অনুযায়ী মাছ শিকার করতে পারেননি।’


নিরাপদ পানি সরবরাহ প্রকল্পের আওতায় জনসাধারণের মধ্যে বিতরণের জন্য ২০২২-২৩ ও ২০২৩-২৪ অর্থবছরে মানিকগঞ্জের সাটুরিয়া উপজেলায় ৪৬৮টি সাবমার্সিবল পাম্প বরাদ্দ দেওয়া হয়। কিন্তু এ পর্যন্ত একটি পাম্পও বিতরণ করা হয়নি। তবে উপজেলা প্রকৌশল বিভাগের দাবি, তালিকা পেতে দেরি হওয়ায় যথাসময়ে পাম্প বিতরণ করা যায়নি।
০১ জুলাই ২০২৪
বন্দর কর্তৃপক্ষ ধূমপান ও আগুনের ব্যবহার সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করেছে এবং ফায়ার সিস্টেমগুলো সচল রাখতে নিয়মিত পরীক্ষা করা হচ্ছে। বন্দর কর্তৃপক্ষের দাবি, যেকোনো ধরনের দুর্ঘটনা বা নাশকতা রোধে পোশাকধারী কর্মীদের পাশাপাশি সাদাপোশাকেও নজরদারি চলছে।
৫ মিনিট আগে
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে ২৪ হাজার টাকার জাল নোটসহ নুর আলম (৩৫) নামের এক যুবককে আটক করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার রাত ৯টার দিকে উপজেলার চরজব্বার ইউনিয়নের আবদুল্লাহ মিয়ার হাট এলাকা থেকে তাঁকে আটক করা হয়। নুর আলম জেলার সদর উপজেলার চরমটুয়া ইউনিয়নের পূর্ব চরমটুয়া গ্রামের ইব্রাহিমের ছেলে।
৭ মিনিট আগে
দিনাজপুরের নবাবগঞ্জে সাপের ছোবলে আক্রান্ত হয়ে রাজিয়া সুলতানা (২৮) নামের এক গৃহবধূ সাপটিকে সঙ্গে নিয়েই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) রাত ৮টার দিকে নবাবগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি হন তিনি।
১৭ মিনিট আগে