প্রতিনিধি, মহম্মদপুর (মাগুরা)
মাঠজুড়ে শুধুই সাদা ফুলের সমারোহ। দূর থেকে দেখলে মনে হবে মাঠের পর মাঠ সাদা চাদর বিছিয়ে রাখা হয়েছে। এটা বারি-১ জাতের পেঁয়াজ বীজের ফুলের চাদর। মাঠের পর মাঠ দুলছে পেঁয়াজ বীজের সাদা ফুল। পেঁয়াজ বীজ চাষ করে লাখ টাকার স্বপ্ন দেখছেন মাগুরার চাষিরা। এই সাদা ফুলের কদমের মধ্যেই লুকিয়ে আছে লাখ টাকার ‘কালো সোনা’। ফুলটি সাদা হলেও এর বীজটি কালো এবং সোনার মতো দামি হওয়ায় এলাকায় এটা ‘কালো সোনা’ হিসেবেই পরিচিত।
জানা গেছে, উর্বর মাটি ও অনুকুল আবহাওয়া থাকায় চলতি বছরে মাগুরার চারটি উপজেলায় পেঁয়াজ ফুলের বাম্পার ফলন হয়েছে। জেলার চাহিদা মিটিয়ে ঢাকাসহ আশপাশের বিভিন্ন জেলায় পেঁয়াজ রপ্তানি করে স্থানীয় কৃষকরা। সারা দেশের মধ্যে পেঁয়াজ বীজ উৎপাদনে মাগুরার নাম উল্লেখযোগ্য। বর্তমানে মাগুরার মহম্মদপুরের বিভিন্ন মাঠজুড়ে শোভা পাচ্ছে পেঁয়াজ বীজের সাদা ফুল। পেঁয়াজ বীজ আবাদ একদিকে যেমন ব্যয়বহুল, তেমনি এ বীজ বিক্রি করে লাভও হয় প্রচুর।
উপজেলার বিভিন্ন মাঠ ঘুরে দেখা গেছে, মাঠে মাঠে দোল খাচ্ছে পেঁয়াজের ফুল। আগামী মাসের শেষে ফুল শুকিয়ে যাওয়ার পর তা বিভিন্ন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বীজ প্রস্তুত করা হবে। পেঁয়াজ বীজের দাম ভালো পাওয়ায় চাষিরা আগ্রহ নিয়ে অধিক পরিমাণ জমিতে বীজের চাষ করেছে।
জেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, ৬০ হেক্টর জমিতে পেঁয়াজ বীজ চাষ করেছেন চাষিরা। এর মধ্যে মাগুরা সদর উপজেলা ১৫ হেক্টর, শ্রীপুরে ২০ হেক্টর, শালিখায় ৫ হেক্টর ও মহম্মদপুরে ২০ হেক্টর জমিতে পেঁয়াজ বীজ চাষ হয়েছে।
গত বছর প্রতি মণ পেঁয়াজ বীজ বিক্রি হয়েছে প্রায় দেড় লাখ টাকায়। এ বছর পেঁয়াজ বীজ চাষে লাভবান হবে কৃষক এবং ভালো দামের আশাও করেন তারা। উপজেলার বাবুখালী,দীঘা, বিনোদপুর, রাজাপুর, নহাটা, পলাশবাড়িয়া, বালিদিয়া ইউনিয়নে ব্যাপক হারে চাষ হয়েছে পেঁয়াজ বীজের।
বাবুখালী ইউনিয়নের মাছিনাগড়া গ্রামের কৃষক রাকিবুল ইসলাম ৮০ শতক জমিতে পেঁয়াজ বীজ 'কালো সোনা' রোপন করেছেন। রাকিবুল জানিয়েছে, ৮০ শতক জমিতে বীজ রোপনে খরচ হয় প্রায় ১ লক্ষ ৩০ হাজার টাকা। সেখান থেকে উৎপাদিত বিজ বিক্রি হবে প্রায় ৪ লাখ টাকায় । পেঁয়াজ বীজ রোপনের পর জমিতে দশ থেকে বারো বার কীটনাশক ছিটিয়ে স্প্রে করা হয়। প্রতিবার স্প্রে খরচ হয় ২৫ শ টাকা। তবে বিভিন্ন সময় বীজ সংরক্ষণ করতে গিয়ে নানা সমস্যার মধ্যে পড়তে হয় বলে জানান এ কৃষক।
মহম্মদপুর উপজেলা কৃষি অফিসার মো: আব্দুস সোবহান বলেন, উচ্চ ফলনশীল বারি পেঁয়াজ- ১ জাতটি স্থানীয় কৃষকদের কাছে তাহেরপুরি নামে পরিচিত। এ জাতের এক কেজি বীজে প্রায় এক বিঘা জমিতে চাষ করা যায়। পেঁয়াজ বীজ আবাদে মাঠপর্যায়ে কৃষকদের সব ধরনের সহযোগিতার কথাও জানান তিনি।
মাঠজুড়ে শুধুই সাদা ফুলের সমারোহ। দূর থেকে দেখলে মনে হবে মাঠের পর মাঠ সাদা চাদর বিছিয়ে রাখা হয়েছে। এটা বারি-১ জাতের পেঁয়াজ বীজের ফুলের চাদর। মাঠের পর মাঠ দুলছে পেঁয়াজ বীজের সাদা ফুল। পেঁয়াজ বীজ চাষ করে লাখ টাকার স্বপ্ন দেখছেন মাগুরার চাষিরা। এই সাদা ফুলের কদমের মধ্যেই লুকিয়ে আছে লাখ টাকার ‘কালো সোনা’। ফুলটি সাদা হলেও এর বীজটি কালো এবং সোনার মতো দামি হওয়ায় এলাকায় এটা ‘কালো সোনা’ হিসেবেই পরিচিত।
জানা গেছে, উর্বর মাটি ও অনুকুল আবহাওয়া থাকায় চলতি বছরে মাগুরার চারটি উপজেলায় পেঁয়াজ ফুলের বাম্পার ফলন হয়েছে। জেলার চাহিদা মিটিয়ে ঢাকাসহ আশপাশের বিভিন্ন জেলায় পেঁয়াজ রপ্তানি করে স্থানীয় কৃষকরা। সারা দেশের মধ্যে পেঁয়াজ বীজ উৎপাদনে মাগুরার নাম উল্লেখযোগ্য। বর্তমানে মাগুরার মহম্মদপুরের বিভিন্ন মাঠজুড়ে শোভা পাচ্ছে পেঁয়াজ বীজের সাদা ফুল। পেঁয়াজ বীজ আবাদ একদিকে যেমন ব্যয়বহুল, তেমনি এ বীজ বিক্রি করে লাভও হয় প্রচুর।
উপজেলার বিভিন্ন মাঠ ঘুরে দেখা গেছে, মাঠে মাঠে দোল খাচ্ছে পেঁয়াজের ফুল। আগামী মাসের শেষে ফুল শুকিয়ে যাওয়ার পর তা বিভিন্ন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বীজ প্রস্তুত করা হবে। পেঁয়াজ বীজের দাম ভালো পাওয়ায় চাষিরা আগ্রহ নিয়ে অধিক পরিমাণ জমিতে বীজের চাষ করেছে।
জেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, ৬০ হেক্টর জমিতে পেঁয়াজ বীজ চাষ করেছেন চাষিরা। এর মধ্যে মাগুরা সদর উপজেলা ১৫ হেক্টর, শ্রীপুরে ২০ হেক্টর, শালিখায় ৫ হেক্টর ও মহম্মদপুরে ২০ হেক্টর জমিতে পেঁয়াজ বীজ চাষ হয়েছে।
গত বছর প্রতি মণ পেঁয়াজ বীজ বিক্রি হয়েছে প্রায় দেড় লাখ টাকায়। এ বছর পেঁয়াজ বীজ চাষে লাভবান হবে কৃষক এবং ভালো দামের আশাও করেন তারা। উপজেলার বাবুখালী,দীঘা, বিনোদপুর, রাজাপুর, নহাটা, পলাশবাড়িয়া, বালিদিয়া ইউনিয়নে ব্যাপক হারে চাষ হয়েছে পেঁয়াজ বীজের।
বাবুখালী ইউনিয়নের মাছিনাগড়া গ্রামের কৃষক রাকিবুল ইসলাম ৮০ শতক জমিতে পেঁয়াজ বীজ 'কালো সোনা' রোপন করেছেন। রাকিবুল জানিয়েছে, ৮০ শতক জমিতে বীজ রোপনে খরচ হয় প্রায় ১ লক্ষ ৩০ হাজার টাকা। সেখান থেকে উৎপাদিত বিজ বিক্রি হবে প্রায় ৪ লাখ টাকায় । পেঁয়াজ বীজ রোপনের পর জমিতে দশ থেকে বারো বার কীটনাশক ছিটিয়ে স্প্রে করা হয়। প্রতিবার স্প্রে খরচ হয় ২৫ শ টাকা। তবে বিভিন্ন সময় বীজ সংরক্ষণ করতে গিয়ে নানা সমস্যার মধ্যে পড়তে হয় বলে জানান এ কৃষক।
মহম্মদপুর উপজেলা কৃষি অফিসার মো: আব্দুস সোবহান বলেন, উচ্চ ফলনশীল বারি পেঁয়াজ- ১ জাতটি স্থানীয় কৃষকদের কাছে তাহেরপুরি নামে পরিচিত। এ জাতের এক কেজি বীজে প্রায় এক বিঘা জমিতে চাষ করা যায়। পেঁয়াজ বীজ আবাদে মাঠপর্যায়ে কৃষকদের সব ধরনের সহযোগিতার কথাও জানান তিনি।
জামালপুরের ইসলামপুরে ৬ কোটি ২৩ লাখ টাকা ব্যয়ে সড়ক সংস্কারের কাজ শেষ হতে না হতেই এর বিভিন্ন অংশ ধসে যাচ্ছে। সড়কে ভাঙন এবং সিসি ব্লক ধসে যাওয়ায় মেরামত কাজের গুণগত মান নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। কেউ বলছেন, নিম্নমানের কাজ করা হয়েছে, যার ফলে সিসি ব্লক ধসে পড়ছে।
৪ মিনিট আগেরংপুরে আলুর দামে ধস নেমে কৃষকেরা ব্যাপক লোকসানের মুখে পড়েছেন। সরকারি দর ২২ টাকা নির্ধারণ করা হলেও হিমাগার খরচ বাদে কৃষকের হাতে আসছে মাত্র ৫ টাকা। উৎপাদন খরচের তুলনায় এত কম দাম পাওয়ায় চাষিদের মধ্যে চরম হতাশা বিরাজ করছে।
১ ঘণ্টা আগেঋণের টাকা শোধ না করে এবার উল্টো পাওনাদার ব্যাংকের বিরুদ্ধে মামলা করছে বিতর্কিত শিল্পগ্রুপ এস আলম। বিনিয়োগকারী ব্যাংকগুলোর বিরুদ্ধে গত মে মাস থেকে এ পর্যন্ত ১৩টি মামলা করেছে গ্রুপটি। সেসব মামলায় ব্যাংকগুলোর কাছ থেকে ১৬ হাজার ২৭০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি করেছে তারা।
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর মগবাজারের তাকওয়া হাসপাতালের পাশে একটি হোটেলে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। শুক্রবার (১৯ সেপ্টেম্বর) দিবাগত রাত ১২টা ৩০ মিনিটের দিকে এ আগুন লাগে। এ সময় ফায়ার সার্ভিসকে খবর দিলে তাঁরা এসে দ্রুত আগুন নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে